এবার পুলিশের বিরুদ্ধে বিস্ফোরন ক্যানিং পশ্চিমের বিধায়ক পরেশরাম দাসের। ক্যানিং ২ পঞ্চায়েত সমিতির মাখালতলার একটি সভা থেকে পুলিশের বিরুদ্ধে নানা মন্তব্য করেন পরেশরাম দাস।। জীবনতলা থানার ঘুটিয়ারিশরিফ ফাঁড়ির ইনচার্জ এসআই সুকুমার রুইদাসের বিরুদ্ধে জমির দালালি করার অভিযোগ।। খাস জমি নিজের নামে করে নেওয়ারও অভিযোগ বিধায়কের।। ক্যানিং এ জমি রেজিস্ট্রি করতে গেলে ওসিকে ঘেরাও করা হবে।। ঠিক এই ভাষায় হুশিয়ারি ক্যানিং পশ্চিমের বিধায়ক পরেশ রাম দাসের।। ঘুটিয়া শরিফের নেশাগ্রস্ত জিনিস কিভাবে চলছে। সে নিও তিনি কোন ব্যবস্থা নেন না। ভালো ছেলেদের কোমরে দড়ি বেঁধে ধমক চমক দেন। ভয় দেখান। এর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে ঘুটিয়ারি ওসিকে তুলোধোনা করলেন মঞ্চে থেকে বিধায়ক পরেশ রাম দাস পাশাপাশি তিনি অভিযোগ করেন এসপি, এসডিও কে বলে কিছু হচ্ছে না।। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে জানাবেন বলে হুশিয়ারিদেন তিনি।। ক্যানিং পূর্বের বিধায়ক সওকাত মোল্লাকে পাশে বসিয়ে এমনই মন্তব্য করেন ক্যানিং পশ্চিমের বিধায়ক।। সওকাত মোল্লা বলেন, এখানে এক হিরোইন নেত্রী আছে যিনি পঞ্চায়েত সমিতির সদস্য। পঞ্চায়েতের প্রার্থী হওয়ার জন্য তিনি আমাদের কাছে পা জড়িয়ে ধরেছিলেন।সে সব ভুলে গেছে। তিনি এখানে রমরম ব্যবসা করে যাচ্ছেন। আর যুব সমাজকে শেষ করছে ন।এই ওসি তাকে সহযোগিতা করে এমনই দাবি করেন শওকত।। উল্লেখ এই পঞ্চায়েত সমিতির সদস্য তিনি দুদিন আগে জাহাঙ্গীর খান বাসন্তী যাওয়ার পথে সমর্থকদেরকে নিয়ে সৌজন্য সাক্ষাৎ করতে এসেছিলেন বলে জানান। এই জাহঙ্গির খানের সাথে শওকত মোল্লা লড়াই। তাতে কোথাও একটা সওকাত মোল্লা দূরত্ব বজায় রেখে ছিলেন এই পঞ্চায়েত সমিতির সদস্য। মনে করছে তৃণমূলের একাংশ। একের পর এক মঞ্চে থেকে দুই বিধায়কের কড়া হুশিয়ারি। পাশাপাশি শওকত মোল্লা বলেন দক্ষিণ ২৪ পরগনা ৩১ টা যে আসন আছে সেখানে আইএসএফ বিজেপির সিপিএম এক হয়ে লড়লেও তৃণমূলের একটা সিটও হারাতে পারবে না। যতই তারা চেষ্টা করুক। পুলিশের কোন প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।।