দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার গঙ্গারামপুর শহরের সুভাষপল্লীতে ৩রা সেপ্টেম্বর সেভদা গার্ল চাইল্ডের বিষয়ে এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। জেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ দপ্তর এবং নারীমুক্তি মহিলা সমিতির যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে মিছিল ও সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়। জেলা স্বাস্থ্য দপ্তরের মেটারনাল এন্ড চাইল্ড হেলথ আধিকারিক ওঙ্কারনাথ মন্ডল অনুষ্ঠানের সূচনা করেন। মিছিল শেষে বাল্যবিবাহ, শিশু পাচার, শিশু শ্রম, লিঙ্গ নির্ধারণ ও গার্হস্থ্য হিংসা বিষয়ে সচেতনতার সেমিনার হয়।
দক্ষিণ দিনাজপুরে সেভদা গার্ল চাইল্ড বিষয়ে মিছিল ও সেমিনার
For breaking news and live news updates, like us on Facebook or follow us on Twitter and YouTube . Read more on Latest News on Pinewz.com
গঙ্গারামপুর,দক্ষিণ দিনাজপুর;কলকাতা আরজি কর মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল কান্ডের প্রতিবাদে এলাকার যুবতীরা প্রতিবাদ মিছিল করলো মঙ্গলবার বিকাল ৫ টা নাগাদ দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার গঙ্গারামপুরের ঠ্যাঙ্গাপাড়া জুড়ে। এদিন গঙ্গারামপুর থানার ঠ্যাঙ্গাপাড়া ট্রাফিক মোড় থেকে প্রতিবাদ মিছিলটি শুরু করে ঠ্যাঙ্গাপাড়া, মহারাজপুর ঘুরে প্রতিবাদ মিছিলটি করা হয়।
বেলিয়াতোড়, ১০ সেপ্টেম্বর: বাঁকুড়ার বেলিয়াতোড়ে এক কলেজ ছাত্রীর শ্লীলতাহানির ঘটনায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। সোমবার বিকালে, ছাত্রীটি তার জেঠিমার সঙ্গে গ্রামের রাস্তায় হাঁটছিলেন। তিনজন ইভটিজার বাইকে এসে তাকে উত্ত্যক্ত করে। ছাত্রীটি তাদের উপেক্ষা করলে, দুর্বৃত্তরা বাইক থামিয়ে তার কাছে মোবাইল ছিনতাই করে। ঘটনার পর পুলিশে অভিযোগ দিলে, সরিফুল মন্ডল নামে একজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এলাকাবাসী পুলিশকে ঘিরে বিক্ষোভ দেখিয়েছে।
অভয়া ক্লিনিকের পর এবার মেডিক্যাল পড়ুয়াদের শিক্ষাদানে মেদিনীপুর মেডিক্যালে শুরু হতে চলেছে "অভয়া পাঠশালা"। মূলত পোস্ট গ্র্যাজুয়েট এর দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্রছাত্রীদের আন্ডার গ্র্যাজুয়েট পোড়ানোর জন্য ক্লিনিক্যাল ক্লাসেস করানো হয়। যেখানে ক্লিনিক্যাল ক্লাসে রোগী দেখিয়ে পড়াতে হয়। তাই ক্লিনিক্যাল ক্লাসে কিছু পরিবর্তন এনে PG এবং UG ট্রেনিদের জন্য এই অভয়া পাঠশালা শুরু করতে চলেছে মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের চিকিৎসকরা।
পুরুলিয়া জেলার আড়ষা ব্লকের বামুনডিহা ও পুরুলিয়া ১ নম্বর ব্লকের কাঁটাবেড়া গ্রামের সংযোগস্থলে কংসাবতী নদীর বুকে অস্থায়ী বাঁশের সেতু তৈরি করে গ্রামবাসীরা। ৮ বছর ধরে স্থায়ী সেতুর কাজ থমকে থাকায়, সরকারী সাহায্যের আশা না করে, গ্রামের মানুষ নিজেরাই বাঁশের সেতু তৈরি করেন। এই সেতুকে তাঁরা নিহত চিকিৎসকের নামে উৎসর্গ করেছেন।