নীল-সাদা রংয়ের ঝা চকচকে চারতলা ভবন। বড় বড় হরফের লেখা রয়েছে, 'রাত্রি নিবাস'। লেখা রয়েছে 'রোগীর পরিজনদের জন্য'। কিন্তু, সেই ভবন বছর কতক হল গড়ে উঠলেও এখনও খুলে দেওয়া হয়নি রোগীর পরিজনদের জন্য। তাই বাধ্য হচিই রোগীর পরিজনের কেউ ট্রমা কেয়ার ইউনিটের বারান্দায়, কেউবা মাতৃমার সামনে শেডের তলে আশ্রয় নিচ্ছেন প্রতিদিন। যে কোনো দিন গেলেই দেখা যাবে,এই কনকনে ঠান্ডায় কয়েকশ মানুষ মাটিতে প্লাস্টিক বিছিয়ে, মশারি টাঙিয়ে আশ্রয় নিয়েছেন। কেউবা আশ্রয় নিয়েছেন আউটডোরের বাইরে নর্দমার ধারে। অথচ বিপুল অর্থ খরচ করে মালদা মেডিকেলে গড়ে ওঠা রাত্রি নিবাসে তালা ঝুলছে। কেন ঝুলছে তালা সে প্রশ্নের উত্তরে মালদা মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ পার্থপ্রতীম মুখোপাধ্যায় জানাচ্ছেন, 'আমরা খুব শীঘ্রই রাত্রি ভবন একটি সংস্থার হাতে তুলে দেব।' এই নিয়ে শুরু হয়েছে রাজনীতি। বাইট- ১) সাজ্জাক শেখ রোগীর আত্মীয়। ২) মোহাম্মদ জিয়াউল শেখ রোগীর আত্মীয়। ৩) মুনচি করা রোগীর আত্মীয়। ৪) নীলাঞ্জন দাস বিজেপির দক্ষিণ মালদা সাধারণ সম্পাদক। ৫) বিশ্বজিৎ ঘোষ মালদা জেলা তৃণমূল কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক। ৬) পার্থ প্রতিম মুখোপাধ্যায় মালদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের অধ্যক্ষ。