*সুভেন্দু ডিটেলস* _____________________ আজকে যারা হামলা করেছে তারা বাংলাদেশী এবং রোহিঙ্গা। একটি উপাসনালয় থেকেই হামলা হয়েছে। ঘোকসাডাঙ্গা এবং খাগড়াবাড়ি এলাকা বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী। বিভিন্ন জঙ্গি সংগঠন এই হামলার পেছনে যুক্ত। জামাতসহ বিভিন্ন জঙ্গি সংগঠন মিলে এই হামলা চালিয়েছে। গত বছর আজকের দিনে বাংলাদেশ থেকে হাসিনাকে এদের কারণেই ছাড়তে হয়েছিল। তৃণমূল কংগ্রেসের সাথে বিভিন্ন ইসলামিক জঙ্গি সংগঠনের মিলবন্ধন রয়েছে। গত কাল ভাইপোর সাথে উদয়ন গুহ এবং তৃণমূলের মিটিং করে এই হামলার সব ছককষে। দেড় হাজার এর বেশি হামলাকারী ছিল। ৮০ শতাংশই বাংলাদেশী এবং রোহিঙ্গা ছিল। বুলেট প্রুফ গাড়িতে থাকাতে প্রাণ বেঁচে গেছে। নরেন্দ্র মোদির প্রত্যেক সেনা কে শেষ করার চেষ্টা চালাচ্ছে তৃণমূল। খুনের চেষ্টা হয়েছে। রাজ্যে লুটপাট চলছে। কোচবিহার কে জঙ্গিদের ঘাঁটি বানানো হয়েছে।। বাংলাদেশে ইউনুস যা করছে রাজ্য মমতা তাই করছে। থানায় অভিযোগ জানানো হবে উদয়ন গুহ এবং কোচবিহারের জেলা সভাপতির বিরুদ্ধে। পাশাপাশি আক্রমণের ভিডিও পুলিশকে দেওয়া হবে। হাইকোর্টের সার্কিট বেঞ্চে যাওয়া হবে। রাজ্যপাল সিফ সেক্রেটারি হোম সেক্রেটারী কে চিঠি করা হবে। রাজ্য পুলিশ প্রশাসনের দেওয়া রূটে গিয়েও হামলা কিভাবে হলো তদন্ত চাই। জন্মাষ্টমী এবং স্বাধীনতা দিবসে আন্দোলন শুরু হবে বাংলাদেশী হটাও রোহিঙ্গা হাটাও।। আর সেটা কোচবিহার থেকেই শুরু হবে। সিভিক ভলেন্টিয়ার তৃণমূলের সদস্য।। টি-শার্ট পরে রাস্তায় কি করছিল? জলপাইগুড়ি জেলা পুলিশের ধুপগুড়ি তে সাধারণ পোশাক পড়েছিল তৃণমূলের সিভিক। পশ্চিমবঙ্গের কোন হিন্দু নিরাপদ নয়। পশ্চিমবঙ্গের কোন মহিলা নিরাপদ নয়। পশ্চিমবঙ্গের কোন বাসিন্দা নিরাপদ নয়। বিধায়কদের উপর হামলা হচ্ছে। বিধায়কদের উপরে হামলা হয়েছিল জন্যই আমি কোচবিহার এসছিলাম কোচবিহারের পুলিশ সুপারের সাথে দেখা করতে। কিন্তু সেখানে এসেও আক্রান্ত হতে হলো। রোহিঙ্গা এবং বাংলাদেশী মুসলমান মুক্ত পশ্চিমবঙ্গের দাবিতে ভারতীয় জনতা পার্টির উদ্যোগে আগামী ১৫ই আগস্ট থেকে জন্মাষ্টমীর থেকে কার্যক্রম শুরু হবে।। কোচবিহারের খাগড়া বাড়ি থেকে শুরু হবে আন্দোলন। তোলাবাজ ভাইপো অভিষেকের সমর্থন নিয়ে আজ যা হয়েছে এর ফল আগামী এপ্রিল মাসে মিলবে। উত্তরবঙ্গের 54 এর মধ্যে খাতা খুলতে পারবেনা তৃণমূল। অভিষেক কে হরিদাস পাল বলেন শুভেন্দু। বিভিন্ন অভিযোগ তোলা হয় অভিষেকের বিরুদ্ধে। ১১ এর পরে রাজনীতিতে এসেছে উচ্চমাধ্যমিক ফেল অভিষেক। ওর পিসিকে হারিয়েছি ও কেউ ভোটের সময় লেকচার বন্ধ করব।। বিনয় মিশ্র পালিয়েছে।। অভিষেককেও পালাতে হবে।। উপাসনালয় কে ব্যবহার করে এই হামলার ঘটনা ঘটেছে। এটি ধর্মীয় আঘাত আক্রমণ। ইসলামিক জঙ্গি সংগঠনের কাজ। শুভেন্দু কে মেরে বাংলাদেশে পালিয়ে যেত। বাংলাদেশ জামাতের হাতে চলে গেছে। ইলেকশন কমিশন যা করার করছে। বেশ কয়েকজনকে সাসপেন্ড করা হয়েছে, এফআইআর হচ্ছে। বাংলায় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করার চেষ্টা করছে নির্বাচন কমিশন। এবার নির্বাচন কমিশন কে বোকা বানানোর সিপিএম এবং তৃণমূলের কাছে সোজা হবে না। তৃণমূল পারিবারিক পার্টি একটি কোম্পানি। সবাই শুভেন্দু অধিকারী নয় আমাকে তারাই নিয়ে আমি ছেড়ে বেরিয়ে এসেছি। এটা লেডি কিমের পার্টি। বালি মাফিয়ার খাবার বিতরণ করছেন মুখ্যমন্ত্রী। মমতা ব্যানার্জি ডাকাত। ভাইপোর থেকে কল্যাণ ব্যানার্জি অনেক ভালো। কল্যান ১১র পরে আশা লোক নয়। খুনের ষড়যন্ত্রের সাথে যুক্ত পুলিশ। FEED SEND BY 2C 0508ZG_SILI_SHUVENDU_R