বাংলাদেশের নৌসেনার জাহাজের ধাক্কায় ভারতের মৎস্যজীবীদের টলার ডুবে যাওয়ার ঘটনায় Five fishermen remain missing after two bodies were recovered from the trawler. ট্রলারটি নামখানা নারায়নপুর ঘাটে near inquiry। ট্রলারের ভেতর থেকে দুজন মৎস্যজীবীর দেহ উদ্ধার হয়েছে (সঞ্জীব দাস ও রাজন দাস). বাকি তিন জন এখন নিখোঁজ. মৎস্যজীবী সংগঠনের ট্রলার ও উপকূল রক্ষী বাহিনীর যৌথ উদ্যোগে উদ্ধার কার্যক্রম চলেছে. আজ ভোর রাতে দেহাগুলি কাকদ্বীপ হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হবে. ঘটনার পর সমস্ত মৎস্যজীবী ট্রলার সমুদ্রে মাছ ধরতে ফিরতে শুরু করেছে. ঘটনার প্রভাবেও সমুদ্রে মাছ ধরা বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে. ১৩ই ডিসেম্বর এফ বি পারমিতা ১১ ট্রলার নামখানা নারায়নপুর থেকে গভীর সমুদ্রে মাছ ধরতে আসে; ১৪ তারিখ ভোরে তাদের ওপর নেমে আসে হত্যাকাণ্ড; মাঝ সমুদ্রে এক মৎস্যজীবীকে হত্যার পর ট্রলারে ধাক্কা দিয়ে ডুবিয়ে দেওয়া হয়। ১১ জনকে উদ্ধার করা গেলেও পাঁচ জন মৎস্যজীবীর পরিচয় এখনও নিশ্চিত নয়। আজ ভোররাতে ট্রলারের ভিতর থেকে দুজন মৎস্যজীবীর দেহ উদ্ধার করা হয়েছে; কাকদ্বীপ হাসপাতাল মর্গে ময়নাতদন্ত করা হবে. এখনও নিখোঁজ তিন মৎস্যজীবী.