Become a News Creator

Your local stories, Your voice

Follow us on
Download App fromplay-storeapp-store
Advertisement
Back
South 24 Parganas700144

नौवीं कक्षा की छात्रा के साथ गैंगरेप: प्रेमी समेत दो गिरफ्तार, अस्पताल में इलाज चल रहा है

TCTathagata Chakraborty
Oct 08, 2025 04:38:04
Baruipur, West Bengal
Baruipur: Soshyal meediya parichay. Phir naam-bhar ke liye. Phone ke baat-cheet prem me badal jaati hai. Usi premik ke saath Thaakur dekhne nikli, gan-dharshan ke shikar nauvi kaksha ki chhatri. Ghatna ki jaankari prapt hone par premik aur uske ek dost ko girfaar kiya gaya hai. Pakad me aaye ek aur vyakti ki talaash jari hai. Doosri taraf, asuzhan halat me hospital me upchar-praapt niraayita. Police aur parivaar ke mutabik 30 September ki Maha Ashtami ki raat premik ke saath Thaakur dekhne nikli niraayita ko Baruipur Sasan Balo ka sangh ke Thaakur dekhne ke baad Baruipur Kamalgaazi Bypass par le jaaya gaya. Wahan premik ke alawa do aur log tha. BaruiPur bypass se seedha bike par niraayita ko le jaakar unhe cold drinks ke saath uttejana badhaane waali goli khilai gayi, aisa aarop. Uske baad BaruiPur Kata Khala bypass ke raaste par ek niji gali me ghus kar niraayita ko daat nikaal kar behnchaud ki tarah daant diya gaya. Usi samay ke video lekar niraayita ko blackmail kiya gaya ki premik ke do dost ne bhi rape kiya. Raat me niraayita ko uske parivar ke log Sitatkundur ke karib apne rishtedaar ke ghar par chhod kar chale gaye. Dusre din din niraayita asth-avyastasth me hospital me bharati hui. Parivar ne 2 October ko thana me shikayat darj karayi. Police ke mutabik baruaa pichhle mahine me Baruipur ke ek minor ke saath social media par mulaqat, phone-number exchange, phir prem ke roop me rishte bane. 3 October ko woh minor premik girfaar hua. 4 October ko uske ek dost Arman Akhunz ko girfaar kiya gaya. Teesra aaropit abhi adhoora hai. Nabaalak premik ko juvenile court me le jaaya gaya. Iske alawa dusre aaropit ko bhi pakadne ki pahal chal rahi hai. Niraayita nauvi kaksha ki chhatri abhi Baruipur mahakuma hospital me upcharadhin hai.
0
comment0
Report

For breaking news and live news updates, like us on Facebook or follow us on Twitter and YouTube . Read more on Latest News on Pinewz.com

Advertisement
AMAshok Manna
Oct 08, 2025 06:36:41
0
comment0
Report
ABArup Basak
Oct 08, 2025 06:03:54
Mal Bazar, West Bengal:বন্যার জেরে বিচ্ছিন্ন বামনডাঙ্গা: মানুষ ও বন্যপ্রাণী রক্ষায় বন দপ্তরের চ্যালেঞ্জ... ডায়না, জলঢাকা ও গাঠিয়া নদীর জলে সব থেকে বেশি ক্ষতি হয়েছে নাগরাকাটার বামনডাঙ্গা ও টোন্ডু এলাকা। টানা বৃষ্টিতে এই তিন নদীর জল একত্রিত হয়ে তৈরি করেছে ভয়াবহ পরিস্থিতি। সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা বামনডাঙ্গা, যার পাশেই রয়েছে সংরক্ষিত ডায়না ও গরুমারা জঙ্গল। এই অবস্থায় বড় চ্যালেঞ্জের মুখে বন দপ্তর—একদিকে বন্যপ্রাণীদের সুরক্ষা, অন্যদিকে ক্ষতিগ্রস্ত মানুষদের রক্ষা করা বন্য জন্তুর হামলা থেকে। বামনডাঙ্গার সঙ্গে নাগরাকাটার সড়ক যোগাযোগ এখন পুরোপুরি বিচ্ছিন্ন। বিকল্প হিসেবে একমাত্র ভরসা গাঠিয়া নদী পথ। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বনকর্মীরা নদী পথে পৌঁছাচ্ছেন দুর্গম এলাকায়। গরুমারা ওয়াইল্ডলাইফের ডিএফও দ্বীজ প্রতিম সেন নিজেও পেলোডারে চড়ে গাঠিয়া নদী পার হয়ে পৌঁছান বামনডাঙ্গায়। তিনি বলেছেন, মানুষ এবং বন্যপ্রাণ দু’পক্ষকেই সুরক্ষিত রাখা এখন আমাদের প্রধান দায়িত্ব। তিনি আরও জানান, "বামনডাঙ্গায় বন্য জন্তুর গতিবিধি লক্ষ্য করা গেছে। তাই এলাকায় একটি অস্থায়ী ক্যাম্প তৈরি করে সেখান থেকেই মনিটরিং ও টহলদারি চালানো হবে। ক্যাম্প কোথায় হবে, তা নির্ধারণের জন্যই এলাকায় আসা। অন্যদিকে, ক্ষতিগ্রস্ত মানুষদের পাশে দাঁড়াতে বুলুচিক বড়াইক, আদিবাসী উন্নয়ন দপ্তরের মন্ত্রী, পৌঁছান টোন্ডু সংলগ্ন গাঠিয়া বা খয়রবাড়ি সেতুর ডান পাড়ে। সেখান থেকে এনডিআরএফের বোটে করে দুর্গত এলাকায় যান তিনি। মন্ত্রী বলেন,বামনডাঙ্গা ও টোন্ডু অঞ্চলে বহু মানুষ বিপদে পড়েছেন। তাঁদের পাশে দাঁড়াতেই সেখানে যাওয়া। এই পরিস্থিতিতে বন দপ্তর, প্রশাসন এবং উদ্ধারকারী দল একযোগে কাজ করে চলেছে বন্যা ও বন্যপ্রাণ—দুয়ের সঠিক সমাধানে পৌঁছাতে। বাইটস: 1) দ্বীজ প্রতিম সেন, ডিএফও, গরুমারা ওয়াইল্ড লাইফ বিভাগ 2) বুলুচিক বড়াইক, মন্ত্রী, আদিবাসী উন্নয়ন দপ্তর 3) পিটুসি অরূপ বসাক
0
comment0
Report
MCMoumita Chakraborty
Oct 08, 2025 06:03:21
Kolkata, West Bengal:ইউনূসের আমলে বাংলাদেশে দারিদ্র্যের হার বেড়েছে ২১.২ শতাংশ: বিশ্বব্যাঙ্কের সতর্কতা ঢাকা, ৮ ২০২৫ : বিশ্বব্যাঙ্কের সর্বশেষ প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, বাংলাদেশে চলতি অর্থবছরে ২০২৫ দারিদ্র্যের হার বেড়ে ২১.২ শতাংশে পৌঁছেছে, যা গত বছরের ২০.৫ শতাংশ থেকে উল্লেখযোগ্য বৃদ্ধি। এই পরিবর্তন মূলত মূল্যস্ফীতি, রাজনৈতিক অস্থিরতা এবং অর্থনৈতিক চাপের কারণে ঘটেছে, যা অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের আমলে আরও জোরালো হয়েছে। বিশ্বব্যাঙ্ক সতর্ক করে বলেছে, এই প্রবণতা অব্যাহত থাকলে দারিদ্র্যমুক্তির লক্ষ্য অধরাই থেকে যাবে。 প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, অর্থ বছর ২০২৫-এ জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৪.৮ শতাংশে সীমাবদ্ধ থাকবে, যা পরবর্তী অর্থবছরগুলোতে (২০২৬-২৭) ৬.৩ শতাংশে উন্নীত হতে পারে। তবে দারিদ্র্যের এই বৃদ্ধি নিম্ন আয়ের মানুষদের জীবনযাত্রাকে আরও কঠিন করে তুলেছে। গত বছরের তুলনায় এবার দারিদ্র্যের হার ০.৭ শতাংশ বেড়েছে, যা অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতার অভাব সুস্পষ্ট。 বিশ্বব্যাঙ্কের এই অনুমান অন্তর্বর্ত্তীণ প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ यूनূসের নেতৃত্বাধীন সরকারের আমলে (अগাস্ট ২০২৪ থেকে) রাজনৈতিক অনিশ্চয়তার প্রভাবকে তুলে ধরে। মূল্যস্ফীতির ক্ষেত্রেও কিছুটা উন্নতি দেখা গেছে। আগস্ট ২০২৫-এ মোট মূল্যস্ফীতি ৮.৩ শতাংশে নেমেছে, যা নভেম্বর ২০২৪-এর ১৩.৮ শতাংশ থেকে উল্লেখযোগ্য কম। খাদ্য মূল্যস্ফীতি ৭.৬ শতাংশে নেমেছে। তবে বিশ্বব্যাঙ্ক মনে করে, রাজনৈতিক অস্থিরতা অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিকে আরও ধীর করে দিতে পারে, যা দারিদ্র্যের চক্করকে আরও গভীর করবে। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অধীনে দেশের অর্থনীতি পুনরুদ্ধারের প্রচেষ্টা চলছে, কিন্তু বিশ্বব্যাঙ্কের প্রতিবেদন এই সময়কালে দারিদ্র্যের বৃদ্ধিকে একটি চ্যালেঞ্জ হিসেবে চিহ্নিত করেছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, দ্রুত নির্বাচন এবং স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনলে এই প্রবণতা উল্টানো সম্ভব। তবে এখনও পর্যন্ত সরকারের পক্ষ থেকে এই প্রতিবেদনের বিরুদ্ধে কোনো আনুষ্ঠানিক বক্তব্য আসেনি। বাংলাদেশ দীর্ঘদিন ধরে দারিদ্র্য হ্রাসে সফলতা দেখিয়েছে, কিন্তু সাম্প্রতিক রাজনৈতিক পরিবর্তন এবং বৈশ্বিক চাপ এই অগ্রগতিকে বাধাগ্রস্ত করেছে। বিশ্বব্যাংকের এই সতর্কবার্তা সরকারকে দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে, যাতে অর্থ বছর ২০২৭ নাগাদ দারিদ্র্য এবং মূল্যস্ফীতি উল্লেখযোগ্যভাবে কমে।
0
comment0
Report
PDPradyut Das
Oct 08, 2025 06:03:08
Jalpaiguri, West Bengal:জলের তোড়ে ক্ষতিগ্রস্ত রেললাইন ও রেলসেতু পরিদর্শনে উত্তরপূর্ব সীমান্ত রেলের জেনারেল ম্যানেজার চেতন কুমার শ্রীবাস্তব। আজ, বুধবার সকালে জলপাইগুড়ি জেলার ময়নাগুড়ির চারেরবাড়ি এলাকায় জলঢাকা সেতুর পরিস্থিতি সরেজমিনে খতিয়ে দেখেন তিনি। রবিবারের ভয়াবহ বন্যা ও জলের তোড়ে ক্ষতিগ্রস্ত রেললাইন এবং রেল সেতুগুলো পরিদর্শন করে খতিয়ে দেখতে আসেন তিনি। বুধবার সকালে জলপাইগুড়ি জলপাইগুড়িতে এসে তিনি জানান, তাঁর সঙ্গে রয়েছেন রেলের বিভিন্ন স্তরের আধিকারিকরা; ময়নাগুড়ি ব্লকের চারেরবাড়ি এলাকার জলঢাকা সেতুর পরিস্থিতি বিশেষভাবে খতিয়ে দেখা হয়। এছাড়া আরও বেশ কয়েকটি জায়গায় ঘুরে ঘুরে খতিয়ে দেখা হয় রেলের কালভার্ট ও সেতুগুলো। যেখানে যেখানে খারাপ পরিস্থিতি রয়েছে সেখানে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন জিএম চেতন কুমার শ্রীবাস্তব। শেষে তিনি কোচবিহারের উদ্দেশ্যে রওানা দেন।
0
comment0
Report
PDPradyut Das
Oct 08, 2025 05:23:04
Jalpaiguri, West Bengal:জলপাইগুড়ি বন্যা পরিস্থিতি ফলোআপ। দেখলে মনে হবে যেন মেলা বসেছে। তবে এই মেলা বন্যা দুর্গত এলাকায় আত্মীয় পরিজনদের ভিড় ময়নাগুড়ি ব্লকের বেদগাড়া গ্রাম। বর্তমানে দিনরাত রেল লাইনের পাশে রাস্তার ধারে তাবু টানিয়ে বহু মানুষজন। চারিদিকে শুধু হাহাকার। জল নামতেই বন্যা দুর্গত এলাকায় পরিজনদের খোঁজখবর নিতে দূর দুরanta থেকে ছুটে এসেছেন । এলাকায় কাতারে কাতারে মানুষ। এই বন্যায় জলপাইগুড়ি জেলার বৃষ্টির এলাকা সহ ময়নাগুড়ি ব্লকে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির খবর পাওয়া যাচ্ছে বলে সূত্রের খবর। অপরদিকে ময়নাগুড়ি বেদগাড়া স্টেশন সংলগ্ন রেল গেটের কিছুটা দূরে জলঢাকা নদীর জল ঢুকে রেল লাইনের বেশ কিছু জায়গায় ক্ষতি হয়েছে। যুদ্ধকালীন তৎপরতায় কাজ শুরু করেছে রেল দপ্তর। ইতিমধ্যেই এদের উচ্চ অধিকারীরা এলাকা পরিদর্শন করছেন। যদিও ট্রেন চলাচল কিছুটা হলেও স্বাভাবিক। পরিস্থিতির উপর নজর রাখা হচ্ছে। মানুষ মানুষের জন্য, এখন বন্যা দুর্গতদের পাশে দল মত নির্বিশেষে বিভিন্নভাবে পাশে দাঁড়িয়েছেন 많은েই। তবে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতে অনেকটাই সময় লাগবে বলে প্রশাসন সূত্রে জানা যায়।
0
comment0
Report
PSPrasenjit Sardar
Oct 08, 2025 05:01:35
Baruipur, West Bengal:২৫ shades? Content trimmed to remove metadata: ২৬ শে যদি আপনারা তৃণমূল কংগ্রেসকে জেতাতে পারেন, ২৬ থেকে ২৮ এর মধ্যে যদি নজির বিহীন উন্নয়ন ভাঙরে না করতে পারি তাহলে রাজনীতি ছেড়ে দেবো। ভোটের আগে ১০০ কোটি টাকার কাজ করবো। নাওশাতের নাম না করে --- পারবে ও এক কোটি টাকার কাজ করতে। চ্যালেঞ্জ করে বলছি ১০০ কোটি টাকার কাজ করবো। ভাঙরের ৬৫ খানার রাস্তার লিস্ট মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছে দেওয়া আছে। যা ১০০ কোটি টাকার খরচা আছে। সেই সব রাস্তা তৃণমূল করবেই। ভাঙরে এসে সারা বছর কোন উন্নয়নের কথা বলবে না, শান্তির কথা বলবে না, তোমার নাকি কোটি কোটি টাকা আছে, এক কোটি টাকা তুমি ভাঙরের কাজে লাগাতে পারছ না। ভাঙরে টুপি পড়ে এসে মানুষের মধ্যে ধুলো চুটিয়ে চোখে অন্ধকার করে চলে যাবে সেটা তো হতে পারে না। তাই আমরা বুঝিয়ে দিতে চাই ভাংড়ের মাটিতে কার মায়ের কতটা দুধ খেয়ে এসেছে। একের পর এক বিস্ফোরক মন্তব্য ভাংড় শানপুকুর বাজারে চা চক্রে বললেন শওকত মোল্লা।
0
comment0
Report
AGAyan Ghosal
Oct 08, 2025 04:31:21
Kolkata, West Bengal:WINTER FOCUS *আবহাওয়া পয়েন্টার* ১) ৮ থেকে ১০ অক্টোবর সময়সীমার মধ্যে দক্ষিণবঙ্গের ঝাড়গ্রাম পশ্চিম মেদিনীপুর পূর্ব মেদিনীপুর হাওড়া হুগলি নদীয়া উত্তর এবং দক্ষিণ ২৪ পরগনা এবং কলকাতায় দিনের যেকোনো সময় অল্প বৃষ্টি এবং অতিরিক্ত বজ্রপাতের সতর্কতা। ২) ১২ থেকে ১৪ অক্টোবরের মধ্যে দক্ষিণবঙ্গে বর্ষা বিদায়। ধাপে ধাপে মেঘমুক্ত আকাশ। ভোরের দিকে হালকা কুয়াশা এবং হিমের পরশ। আগামী সপ্তাহের শেষ দিকে কলকাতা এবং লাগোয়া জেলার ভোরের তাপমাত্রা ২০ থেকে ২২ ডিগ্রির ঘরে নামবে। পশ্চিমাঞ্চল জেলার তাপমাত্রা ১৮ থেকে ২০ ডিগ্রির ঘরে নামবে। ৩) ১০ থেকে ১৩ অক্টোবরের মধ্যে উত্তরবঙ্গে বর্ষা বিদায়। ১৪ থেকে ২০ অক্টোবরের মধ্যে উত্তরবঙ্গের পরিষ্কার আকাশে ঝলমলে রোদ এবং কাঞ্চনজঙ্ঘার দর্শন পাওয়ার সম্ভাবনা। সোনাদা এবং শুকনার মতো নিচু তরাই এলাকায় ১৫ অক্টোবরের পর হালকা শীতের আমেজ। ৪) মৌসম ভবনের দীর্ঘমেয়াদি আউট লুক অনুয়ায়ী অক্টোবর মাসের ২৫ তারিখ থেকে নভেম্বর মাসের ৫ তারিখের মধ্যে রাজ্যজুড়ে হালকা শীতের আমেজ। ভোরের দিকে অত্যন্ত মনোরম পরিবেশ। বেলা বাড়লে একটু গরম। বিকেলের পর আবার হেমন্তের আদর্শ পরিবেশ। ৫) উত্তরবঙ্গে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত বিক্ষিপ্তভাবে হালকা মাঝারি বৃষ্টি। আর কোনো লাল বা কমলা সতর্কতা নেই। মূলত দার্জিলিং জলপাইগুড়ি এবং কোচবিহার জেলাযাা বৃস্পতিবার পর্যন্ত বৃষ্টি চলবে। তারপর ধাপে ধাপে বৃষ্টি কমবে। ৬) ঝাড়খণ্ডে ঘূর্ণাবর্ত। তার জেরে দক্ষিণবঙ্গে আজ কিছুটা বৃষ্টি বাড়বে। এই বৃষ্টি শুক্রবার পর্যন্ত ঘুরিয়ে ফিরিয়ে চলবে। সঙ্গে অতিরিক্ত বজ্রপাতের সতর্কতা জারি করা হয়েছে। ৭) শনিবার থেকে দক্ষিণবঙ্গে বৃষ্টি কমবে। নতুন করে যদি বঙ্গোপসাগরে আর কোনো সিস্টেম তৈরি না হয় তাহলে আপাতত আর বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই। ক্রমশঃ বাতাসে জলীয় বাষ্পের পরিমান কমবে। শুষ্ক আবহাওয়া পরিস্থিতি তৈরি হবে。
0
comment0
Report
MDMritunjay Das
Oct 08, 2025 03:33:41
Bankura, West Bengal:দলের কাজ না করলে পঞ্চায়েতের নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের কলম কেড়ে নেওয়া এবং সই করা বন্ধ করে দেওয়ার হুঁশিয়ারি, বদলে দলের বুথ সভাপতিদের দায়িত্ব দেওয়ার ফরমান ঘোষণা করে বিতর্কে তৃনমূলের জেলা সভাপতি। কটাক্ষ বিজেপি বিধায়কের দলের কাজ না করলে এবার গ্রাম পঞ্চায়েত ও পঞ্চায়েত সমিতির নির্বাচিত জন প্রতিনিধিদের ক্ষমতা কেড়ে নিয়ে দলের বুথ সভাপতিদের দায়িত্ব দেওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়ে বিতর্কে জড়ালেন তৃনমূলের বিস্ণুপুর সাংগঠনিক জেলা সভাপতি সুব্রত দত্ত। গতকাল পাত্রসায়েরে তৃনমূলের বিজয়া সম্মেলন কর্মসূচীতে বক্তব্য রাখতে গিয়ে এই হুঁশিয়ারি দেন তৃনমূলের জেলা সভাপতি। তাঁর এই বক্তব্য সামনে আসতেই সমালোচনায় সরব হয়েছে বিজেপি। গত বিধানসভা নির্বাচনে বিষ্ণুপুর সাংগঠনিক জেলায় ভরাডুবি হয়েছিল তৃনমূলের। ৬ টি আসনের মধ্যে ৫ টি আসনে জয় পেয়েছিল বিজেপি। লোকসভা ভোটেও বিষ্ণুপুর আসনে জয়ের মুখ দেখেনি তৃনমূল। এই পরিস্থিতিতে বছর ঘুরলেই রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচন। এই বিধানসভা নির্বাচনকে পাখির চোখ করে বিষ্ণুপুর সাংগঠনিক জেলায় নিজেদের সংগঠনকে মজবুত করে আগে থেকেই জনসংযোগে জোর দিতে চাইছে তৃনমূল। আর সেই লক্ষ্যেই এবার দলের পঞ্চায়েত ও পঞ্চায়েত সমিতির নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের জোরকদমে মাঠে নামার নির্দেশ বারেবারে দিয়েছে তৃনমূলের জেলা নেতৃত্ব। এবার সেই জেলা নেতৃত্বের মুখে সরাসরি শোনা গেল হুঁশিয়ারির সুর। গতকাল পাত্রসায়েরে দলের বিজয়া সম্মেলন মঞ্চে বক্তব্য রাখতে গিয়ে তৃনমূলের বিষ্ণুপুর সাংগঠনিক জেলা সভাপতি সুব্রত দত্ত স্পষ্টতই বলেন, " দলের পঞ্চায়েত, পঞ্চায়েত সমিতি ও জেলা পরিষদের সদস্যরা যদি বিধানসভা নির্বাচন তাঁদের নয় মনে করে যদি নিস্ক্রিয় থাকেন তাহলে তাঁদের কলম কেড়ে নিতে বেশি সময় লাগবে না। ব্লক সভাপতি সে কাজ না করলে আমি জেলা সভাপতি হিসাবে সেই কাজ করব"। এরপরই জেলা সভাপতির সংযোজন, "পঞ্চায়েত, পঞ্চায়েত সমিতি ও জেলা পরিষদের কোনো সদস্য নিস্ক্রিয় থাকলে তাঁর সই করাও বন্ধ করে দেব। বদলে এলাকার দলীয় বুথ সভাপতিকে দায়িত্ব দেওয়া হবে। তাঁর সইয়ে পঞ্চায়েতের কাজ হবে"। নিজের এই বক্তব্যের সমর্থনে জেলা সভাপতির যুক্তি, দলনেত্রী মানুষের কাজ করার জন্য তাঁদের মনোনীত করেছিলেন, মানুষের কাজ করার জন্য দল তাঁদের জিতিয়ে সদস্য করেছে। তাই তাঁদের নিস্ক্রিয়তাকে দল কোনোভাবেই রেয়াত করবে না। এদিকে তৃনমূলের জেলা সভাপতির এমন হুঁশিয়ারি সামনে আসতেই রীতিমত সমালোচনায় সরব হয়েছে বিজেপি। সোনামুখীর বিজেপি বিধায়কের দাবি, এ রাজ্যে শাসক দল ও প্রশাসন এক হয়ে গেছে। এই বক্তব্য তারই প্রমাণ। বিধায়কের কটাক্ষ, ২০২৬ এর বিধানসভা নির্বাচনে সোনামুখী বিধানসভা সহ বিষ্ণুপুর সাংগঠনিক জেলার প্রতিটি আসনে হার নিশ্চিত বুঝতে পেরে এখন তৃনমূলের জেলা সভাপতি এমন প্রলাপ বকছেন। স্টেজ স্পিচ - সুব্রত দত্ত ( তৃনমূলের বিষ্ণুপুর সাংগঠনিক জেলা সভাপতি) বাইট :- সুব্রত দত্ত ( তৃনমূলের বিষ্ণুপুর সাংগঠনিক জেলা সভাপতি) বাইট :- দিবাকর ঘরামী ( বিজেপি বিধায়ক, সোনামুখী)
0
comment0
Report
AGAyan Ghosal
Oct 08, 2025 02:15:23
Kolkata, West Bengal:*টার্গেট ২০২৬ সালের ডিসেম্বরের শেষ দিকে। অরেঞ্জ লাইন মেট্রো এই মুহূর্তে কবি সুভাষ থেকে BELেঘাটা পর্যন্ত আসছে। তার আগেই সেক্টর ফাইভের দুটি মেট্রো স্টেশন জুড়ে গেল ৫৫ মিটার ফুট ব্রিজে.* হাওড়া ময়দান থেকে গ্রীন লাইনের মেট্রো ২২ অগাস্ট থেকে যাতায়াত শুরু করেছে সেক্টর ফাইভ স্টেশন পর্যন্ত। অদূর ভবিষ্যতে অরেঞ্জ লাইনে কবি সুভাষ থেকে মেট্রো আসবে ওই একই জায়গায়। অরেঞ্জ লাইনের স্টেশনের নাম আই টি সেক্টর। সেক্টর ফাইভ এবং আই টি সেক্টর স্টেশনের মধ্যে চালু হয়ে গেল ৫৫ মিটার দীর্ঘ এবং ৪ মিটার চওড়া একটি কানেকটিং ফুট ওভার ব্রিজ। আই টি সেক্টর স্টেশন এই মুহূর্তে কোনো কাজে না লাগলেও একটি অসুবিধার মুখে পড়তে হচ্ছিল গ্রীন লাইনের প্রান্তিক স্টেশন সেক্টর ফাইভে ওঠানামা করা যাত্রীদের। সেটা হল রাস্তা পারাপারের সমস্যা। এই এলাকা অর্থাৎ উইপ্রো মোড় দিয়ে ভোর থেকে রাত ঝড়ের গতিতে গাড়ি চলাচল করে। মাঝের রাস্তায় কোনো কাটিং নেই। ফলে স্টেশন পর্যন্ত পৌঁছানো বেশ ঝুঁ Rizিবহুল হয়ে যাচ্ছিল। যাত্রীরা এনিয়ে মেট্রো কর্তপক্ষ কে জানান। তাৎক্ষণিক সিদ্ধান্ত হিসেবে মেট্রো দুটি স্টেশনের সংযোগ রক্ষাকারী ফুট ব্রিজ চালু করে দিয়েছে। এর ফলে আর রাস্তা পারাপারের প্রয়োজন থাকছে না। কারণ দুটি স্টেশন রাস্তার দুই প্রান্তে। মাঝের ফুট ব্রিজ ঝুঁকিবিহীন পারাপারের সুযোগ করে দিচ্ছে যাত্রীদের।
0
comment0
Report
RBRohit Bansal
Oct 08, 2025 01:32:10
Chandigarh, Chandigarh:wt , shots 0810ZP_blp_accident_r Chief Minister Thakur Sukhvinder Singh Sukhu has expressed deep sorrow and anguish over the tragic bus mishap in which around 15 persons lost their lives and few others are injured. The ill-fated bus was trapped under a sudden massive landslip near Bhallupul in Jhanduta Sub division of Bilaspur district on Tuesday evening. As per reports, three children have been rescued alive and were being treated at Barthin hospital and AIIMS bilaspur. The Chief Minister is in constant touch with the administration from State capital and has assured the government's full support. The Chief Minister in his message has expressed deep sorrow and anguish over the tragic accident. Voicing concern Sh.Sukhu assured every assistance and support to the families of the deceased and has directed the local administration to provide immediate hospitalisation to the injured, especially the children on government expenses. ADC, Bilaspur Om Kant Thakur and Superintendent Of Police Sandeep Dhawal besides local SDM are present on the spot monitoring relief and rescue operations. Billaspur जिला के भल्लू पुल के समीप निजी बस पर पहाड़ी से गिरे पत्थर व मलबे की चपेट में आने से मृतक व घायलों की सूची... दो बच्चे घायल हुए हैं जिनके नाम 1. आरुषि पुत्री राज कुमार निवासी फ़ागोग उम्र करीब 10वर्ष, 2. शौर्य पुत्र राज कुमार निवासी फ़ागोग उम्र करीब 08 वर्ष मालूम हुए हैं जो अभी बरठीं अस्पताल में उपचार धीन थे जिन्हें एम्स अस्पताल बिलासपुर के लिए रैफर कर दिया है। हादसे में 15 मृतकों के नाम व पते :- 1. रजनीश कुमार पुत्र श्री मेहर सिंह निवासी बरड डाकघर व तहसील झंडुता जिला बिलासपुर हिमाचल प्रदेश उम्र 36 वर्ष (ड्राइवर). 2. शरीफ खान पुत्र श्री दिलाराम निवासी गांव मलंग डाकघर तहसील झंडुता जिला बिलासपुर हिमाचल प्रदेश उम्र 25 वर्ष. 3. चुन्नीलाल पुत्र श्री अमर सिंह गांव बर्ड डाकघर सुन्हानी तहसील झंडुता जिला बिलासपुर उमर 46 वर्ष. 4. राजीव कुमार उर्फ सोनू पुत्र श्री धर्म सिंह गांव कत्यूर डाकघर सडियार तहसील घुमारवीं जिला बिलासपुर हिमाचल प्रदेश व उम्र 40 साल. 5. कृष्ण लाल पुत्र श्री रतन सिंह गांव थापना नोरली तहसील श्री नैना देवी जी जिला बिलासपुर हिमाचल प्रदेश उम्र 30साल (कंडक्टर). 6. नरेंद्र शर्मा पुत्र श्री चिरंजी लाल गांव छत तहसील घुमारवीं जिला बिलासपुर हिमाचल प्रदेश व उम्र 52 साल. 7. बख्शी राम पुत्र श्री गोडका राम गांव भल्लू तहसील झंडुता जिला बिलासपुर उम्र 42 वर्ष. 8. नक्श पुत्र श्री विपिन कुमार गांव बड़ोग डाकघर बलोह तहसील झंडुता जिला बिलासपुर हि०प्र० उम्र 7 साल. 9. प्रवीण कुमार पुत्र श्री कृष्ण चंद्र निवासी गांव डोहग डाकघर जेजवीं तहसील झंडुता जिला बिलासपुर हिमाचल प्रदेश उम्र 40 वर्ष. 10. अंजना देवी पत्नी श्री विपिन कुमार निवासी गांव फगोग डाकघर बलोह तहसील झडूता जिला बिलासपुर हिमाचल प्रदेश व उम्र 40 वर्ष. 11. आरव पुत्र श्री विपिन कुमार निवासी गांव फगोग डाकघर बलोह तहसील झडूता जिला बिलासपुर हिमाचल प्रदेश व उम्र 4 वर्ष. 12. कांता देवी पत्नी श्री अमर सिंह गांव सयंता डाकघर छत तहसील घुमारवीं जिला बिलासपुर हिमाचल प्रदेश व उम्र 51 साल. 13. विमला देवी पत्नी श्री संजीव कुमार गांव पुन्दड़ मैड़ तहसील बड़सर जिला हमीरपुर उमर 33 वर्ष. 14. कमलेश पत्नी श्री राजकुमार निवासी गांव फगोग डाकघर बलोह तहसील झडूता जिला बिलासपुर हिमाचल प्रदेश व उम्र 36 वर्ष. 15. संजीव कुमार पुत्र श्री बलबीर गांव पुन्दड़ डाकघर मैड तहसील जिला हमीरपुर हिमाचल प्रदेश व उम्र 35 वर्ष. ਸਵੇਰੇ ਇਸਨੂੰ ਚਲਾ ਲੈਣਾ ਜੀ ਇਸ ਵਿਚ SDRF ਦੀ ਟੀਮ ਲੋਕਲ ਲੋਕ ADC ਨਾਲ ਗੱਲ ਬਾਤ ਹੈ ਇਸਦੇ ਨਾਲ ਹੀ shots ਵੀ ਨੇ 15 ਦੀ ਮੌਤ 2 ਜ਼ਖਮੀ ਬਾਕੀ ਦੀ ਭਾਲ ਜਾਰੀ
3
comment0
Report
PDPradyut Das
Oct 08, 2025 01:16:35
Jalpaiguri, West Bengal:জলপাইগুড়ি জেলার ময়নাগুড়ি ব্লকের রামসাই সুকানদিঘী, বারোহাতি সেনপাড়া এলাকায় এখন শুধু কান্নার রোল। বন্যায় এই গ্রামের ভয়াবহ পরিস্থিতি। বহু বাড়িঘর, রাস্তাঘাট ভেঙ্গে তছনছ হয়ে গেছে। এই অসহায় মানুষগুলোর সাহায্যের প্রয়োজন। জেলা ও ব্লক প্রশাসনের পাশাপাশি সরকারের দিকে তাকিয়ে রয়েছে সকলেই। मंगलवार গ্রাউন্ড জিরো থেকে জি ২৪ ঘন্টার বিশেষ প্রতিবেদন। জল কমতেই বেরিয়ে আসছে কঙ্কালসার পরিস্থিতি। ময়নাগুড়ি রামশাই অঞ্চলের সুকান দিঘি গ্রাম কার্যত নেই রাজ্যের দেশ। এই গ্রাম মূলত আদিবাসী অধ্যুষিত। জলঢাকা নদীর জলের তোড়ে ভাসিয়ে নিয়ে গেছে গ্রামের বহু বাড়ি। ভেসে গেছে জামাকাপড় সহ সবকিছু। অনেক বাড়ি ভেঙে গেছে। কেবলমাত্র রান্না করা খাওয়ার ছাড়া আর কিছুই পায়নি বলে অভিযোগ গ্রামবাসীদের। ক্যামেরার সামনে কান্না। ঘর না থাকায় বাড়ির উঠোনে রান্না করে খাচ্ছেন। সরকারের কাছে সাহায্য প্রার্থনা। বাইট:- বাসিন্দা। বাইট:- পঞ্চায়েত সদস্য। বাইট:- রামমোহন রায় ( জেলা তৃণমূল যুব সভাপতি ) রিপোর্ট:- প্রদ্যুত দাস জলপাইগুড়ি।
0
comment0
Report
Advertisement
Back to top