Become a News Creator

Your local stories, Your voice

Follow us on
Download App fromplay-storeapp-store
Advertisement
Back
Jalpaiguri735221

बाढ़ से बमनडांगा में संपर्क टूट—वन विभाग और प्रशासन राहत कार्यों में जुटे

ABArup Basak
Oct 08, 2025 06:03:54
Mal Bazar, West Bengal
বন্যার জেরে বিচ্ছিন্ন বামনডাঙ্গা: মানুষ ও বন্যপ্রাণী রক্ষায় বন দপ্তরের চ্যালেঞ্জ... ডায়না, জলঢাকা ও গাঠিয়া নদীর জলে সব থেকে বেশি ক্ষতি হয়েছে নাগরাকাটার বামনডাঙ্গা ও টোন্ডু এলাকা। টানা বৃষ্টিতে এই তিন নদীর জল একত্রিত হয়ে তৈরি করেছে ভয়াবহ পরিস্থিতি। সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা বামনডাঙ্গা, যার পাশেই রয়েছে সংরক্ষিত ডায়না ও গরুমারা জঙ্গল। এই অবস্থায় বড় চ্যালেঞ্জের মুখে বন দপ্তর—একদিকে বন্যপ্রাণীদের সুরক্ষা, অন্যদিকে ক্ষতিগ্রস্ত মানুষদের রক্ষা করা বন্য জন্তুর হামলা থেকে। বামনডাঙ্গার সঙ্গে নাগরাকাটার সড়ক যোগাযোগ এখন পুরোপুরি বিচ্ছিন্ন। বিকল্প হিসেবে একমাত্র ভরসা গাঠিয়া নদী পথ। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বনকর্মীরা নদী পথে পৌঁছাচ্ছেন দুর্গম এলাকায়। গরুমারা ওয়াইল্ডলাইফের ডিএফও দ্বীজ প্রতিম সেন নিজেও পেলোডারে চড়ে গাঠিয়া নদী পার হয়ে পৌঁছান বামনডাঙ্গায়। তিনি বলেছেন, মানুষ এবং বন্যপ্রাণ দু’পক্ষকেই সুরক্ষিত রাখা এখন আমাদের প্রধান দায়িত্ব। তিনি আরও জানান, "বামনডাঙ্গায় বন্য জন্তুর গতিবিধি লক্ষ্য করা গেছে। তাই এলাকায় একটি অস্থায়ী ক্যাম্প তৈরি করে সেখান থেকেই মনিটরিং ও টহলদারি চালানো হবে। ক্যাম্প কোথায় হবে, তা নির্ধারণের জন্যই এলাকায় আসা। অন্যদিকে, ক্ষতিগ্রস্ত মানুষদের পাশে দাঁড়াতে বুলুচিক বড়াইক, আদিবাসী উন্নয়ন দপ্তরের মন্ত্রী, পৌঁছান টোন্ডু সংলগ্ন গাঠিয়া বা খয়রবাড়ি সেতুর ডান পাড়ে। সেখান থেকে এনডিআরএফের বোটে করে দুর্গত এলাকায় যান তিনি। মন্ত্রী বলেন,বামনডাঙ্গা ও টোন্ডু অঞ্চলে বহু মানুষ বিপদে পড়েছেন। তাঁদের পাশে দাঁড়াতেই সেখানে যাওয়া। এই পরিস্থিতিতে বন দপ্তর, প্রশাসন এবং উদ্ধারকারী দল একযোগে কাজ করে চলেছে বন্যা ও বন্যপ্রাণ—দুয়ের সঠিক সমাধানে পৌঁছাতে। বাইটস: 1) দ্বীজ প্রতিম সেন, ডিএফও, গরুমারা ওয়াইল্ড লাইফ বিভাগ 2) বুলুচিক বড়াইক, মন্ত্রী, আদিবাসী উন্নয়ন দপ্তর 3) পিটুসি অরূপ বসাক
0
comment0
Report

For breaking news and live news updates, like us on Facebook or follow us on Twitter and YouTube . Read more on Latest News on Pinewz.com

Advertisement
AGAyan Ghosal
Oct 08, 2025 08:35:08
Kolkata, West Bengal:শিয়ালদহ স্টেশন মেট্রো পথে জুড়ে যাওয়ায় ৩ বছরের মধ্যে বাড়তে চলেছে ২৩ শতাংশ যাত্রী। সবকটি সিঙ্গল লাইন কে ডাবল লাইন করার ব্যাপারে দ্রুত পদক্ষেপ নিচ্ছে পূর্ব রেল। পুজো মিটতেই শুরু হয়ে গেছে অত্যন্ত ব্যস্ত অথচ এখনও সিঙ্গল লাইনের ওপর নির্ভরশীল দুটি লাইনের ডাবলিং সমীক্ষা। ৩ বছরের মধ্যে কাজ শেষ করার লক্ষ্যমাত্রা রেলের। দুটি প্রকল্প রেলবোর্ডের অনুমোদন পেয়ে গেছে। প্রথমে সমীক্ষা। তারপর বাজেট পেশ। তারপর শুরু হয়ে যাবে কাজ। কলকাতা লাগোয়া দুই দিকের দুই ২৪ পরগনার দুটি গুরুত্বপুর্ন অংশে ৩ বছরের মধ্যে সিঙ্গল লাইনের পাশে জায়গা করে নেবে ডাবল লাইন। ১) উত্তর ২৪ পরগনার Чапাপুকুর থেকে হাসনাবাদ। দূরত্ব ১৬.৫৪ কিমি আপাতত দৈনিক ২৩ জোড়া ইএমইউ ট্রেন চলে। ডাবলিং হয়ে গেলে অন্ততঃ ৩৫ জোড়া ট্রেন চালানো যাবে। রয়েছে ভ্যাবলা হল্ট, বসিরহাট, মতনিয়া আনন্দপুর, মধ্যমপুর, নিমদাঁড়ি, টাকিরোড স্টেশন। কাজ শেষ হলে যাত্রী বহন ক্ষমতা প্রায় ৭০ শতাংশ বাড়বে। ২) দক্ষিণ ২৪ পরগনার লক্ষ্মীকান্তপুর থেকে নামখানা। দূরত্ব ৪৬.৫৬ কিমি। গঙ্গাসাগর, বকখালি এবং হেনরি আল্যান্ডের মতো গুরুত্বপূর্ণ তীর্থ ও পর্যটন কেন্দ্রের সঙ্গে সংযুক্ত একটি প্রধান লিংক। আপাতত ১৭ জোড়া ট্রেন চলে। ডাবলিং হয়ে গেলে যাত্রী পরিবহন ক্ষমতা প্রায় দ্বিগুণ হবে। উদয়রামপুর, কল্যাণ হল্ট, করঞ্জলী হল্ট, নিছcindপুর, কাশীনগর হল্ট, কাকদ্বীপ, উকিলেরহাট স্টেশন গুলি এই ডাবল লাইনের সুবিধা পাবে। ফলে গঙ্গাসাগর যাওয়ার সমস্যা কমবে। সুন্দরবনের পর্যটন অন্য মাত্রা পাবে।
0
comment0
Report
BMBiswajit Mitra
Oct 08, 2025 08:18:16
Ranaghat, West Bengal:نরকযন্ত্রণার রাস্তা — শান্তিপুরের মতিগঞ্জ থেকে নৃসিংহপুর ঘাট মতিগঞ্জ থেকে নৃসিংহপুর ঘাট পর্যন্ত প্রায় ৬ কিলোমিটার দীর্ঘ রাস্তাটি এখন কার্যত মৃত্যু ফাঁদে পরিণত হয়েছে। দীর্ঘ তিন মাস ধরে টানা বৃষ্টিপাতের কারণে রাস্তার জায়গায় জায়গায় তৈরি হয়েছে বড় বড় গর্ত। প্রতিদিন এই রাস্তা দিয়ে হাজারো মানুষ যাতায়াত করলেও, বর্তমানে রাস্তাটি এতটাই বেহাল যে যাতায়াত কার্যত অসম্ভব হয়ে পড়েছে। এই রাস্তাটি শুধু স্থানীয়দের জন্যই নয়, দুই জেলার মধ্যে সংযোগকারী গুরুত্বপূর্ণ রুট হিসেবেও পরিচিত। গঙ্গা পার হয়ে একদিকে হুগলি, অন্যদিকে কালনা — এমন একটি গুরুত্বপূর্ণ পথের এমন দুরবস্থা নিয়ে ক্ষোভে ফুঁসছেন স্থানীয়রা。 স্থানীয় বাসিন্দাদের দাবি রাস্তার বেহাল দসার কারণে একেকদিন একেক জায়গায় অ্যাক্সিডেন্ট হচ্ছে।” হরিপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের একজন সদস্য জানান, তিনি ইতিমধ্যে বিষয়টি নিয়ে নবান্ন দপ্তরে চিঠি পাঠিয়েছেন, এবং PWD কিছুটা মেরামতির উদ্যোগ নিলেও, তা ছিল অত্যন্ত সাময়িক এবং অপ্রতুল। কয়েকটি গর্তে ইট ফেলে কোনোরকমে ঢাকতে চেয়েছিল প্রশাসন, কিন্তু বর্তমানে সেইসব ইটও উঠে গেছে。 পঞ্চায়েত প্রধানও স্বীকার করেছেন যে তিনি বিষয়টি সংশ্লিষ্ট দপ্তরে জানিয়েছেন, কিন্তু এখনও পর্যন্ত কোনও স্থায়ী সমাধান মেলেনি。 স্থানীয় বিরোধী দলগুলিও এই ইস্যুতে সরব হয়েছে। বৃহত্তর আন্দোলনের ডাক দেওয়া হয়েছে রাস্তার অবস্থা দ্রুত ঠিক না হলে。 বর্তমান অবস্থা এতটাই বেহাল, চলাচলের অযোগ্য। এই প্রতিবেদন তৈরির সময় পর্যন্ত, কোনো টেন্ডার বা পূর্ণাঙ্গ সংস্কারের কাজ শুরু হয়নি। এলাকাবাসীরা আশায় আছেন, প্রশাসন খুব শীঘ্রই স্থায়ী উদ্যোগ নেবে।
0
comment0
Report
BSBhabananda Singha
Oct 08, 2025 08:17:29
Dinajpur, Rangpur Division:শতবর্ষে দাঁত গজিয়ে ‘অন্নপ্রাশন’! টেনোহরিতে নাচলেন শতয়ূ অমল্য বাবু আজকের ফ্ল্যাট কালচারে যেখানে যৌথ পরিবারের অস্তিত্ব যেন ইতিহাসের পাতায় ঠাঁই নিচ্ছে, ঠিক সেখানেই এক ব্যতিক্রমী সামাজিক ছবি ফুটে উঠলো রায়গঞ্জের টেনোহরি গ্রামে। ১০০ বছর বয়সে নতুন করে দাঁত গজানোয় ধুমধাম করে অন্নপ্রাশন বা মুখে ভাতের অনুষ্ঠান করা হলো অমুল্য ভুষণ দাসের। ব্যান্ড পার্টির বাজনায় পা মিলিয়ে নাতি-নাতনিদের সঙ্গে নেচে উঠলেন শতায়ু অমুল্য বাবু নিজেও— যা দেখতে গ্রামবাসীরাও ভিড় জমালেন। চার ছেলে, তিন মেয়ে, নাতি, নাতনি ও পুতিদের নিয়ে প্রায় ৩০ জনের পরিবারের আজও যৌথ পারিবারিক বন্ধনের এক জীবন্ত উদাহরণ অমুল্য ভুষণ দাস। বয়স ১০০ বছর ২ মাস। কিছুদিন আগেই তার দুটি নতুন দাঁত উঠেছে। সমাজের প্রচলিত নিয়ম মেনে মঙ্গলবার আয়োজন করা হলো তার মুখে ভাতের অনুষ্ঠান। সাজানো প্যান্ডেল, পাত পেড়ে খাওয়া, ব্যান্ড পার্টির তালে নাচ—সব মিলিয়ে একেবারে উৎসবের আমেজ। সবচেয়ে চমকপ্রদ মুহূর্ত ছিল, ব্যান্ড পার্টিতে বাজতে থাকা ‘আরে দিবানো মুঝে পয়চানো… ম্যায় হু ডন!’ গানের তালে শতায়ু অমুল্য বাবুর নাচ। শতাব্দী পেরিয়েও জীবনের আনন্দে ভেসে গেলেন তিনি, হাততালিতে ফেটে পড়লেন নাতি-নাতনিরা। অমুল্য বাবু জানিয়েছেন, বহু বছর আগে পূর্ববঙ্গ থেকে ভারতে এসেছিলেন। পরবর্তীতে আবার বাংলাদেশে ফিরে গিয়েও বাবার কথায় ফিরে এসে টেনোহরিতে স্থায়ীভাবে বসবাস শুরু করেন। আজ ৪ ছেলে, ছেলের বৌ, নাতি-নাতনি, পুতি মিলে বড় একটি পরিবারে সুখে আছেন তিনি। তাঁর চোখে মুখে ছিল এক বক্তব্য, “এভাবেই সবাইকে একসাথে থাকতে হবে, তবেই সমাজ টিকে থাকবে。” নাতি-নাতনিদের কেউ এসেছেন রায়গঞ্জ থেকে, কেউ বিহারের পুর্নিয়া থেকে, কেউ বা সুদূর আসাম থেকে— শুধু দাদুর এই বিশেষ দিনে অংশ নিতে। দাদু যেহেতু নিরামিষ ভোজী, তাই মেনুতেও ছিল একেবারে নিরামিষ আয়োজন। সবাই চেটেপুটে খেয়েছেন。 অমুল্য বাবুর ছেলে শঙ্কর চন্দ্র দাস বলেন, “বাবার আবার দাঁত গজিয়েছে, তাই নিয়ম মেনে এই অনুষ্ঠান। এর মাধ্যমে আমরা বলতে চাই— বৃদ্ধ বাবা-মায়ের প্রতি সবাইকে শ্রদ্ধাশীল হতে হবে। কারণ একদিন সবারই বৃদ্ধ হতে হবে।” ফ্ল্যাট কালচার, নিউক্লিয়ার ফ্যামিলি আর বৃদ্ধাশ্রমের যন্ত্রণা ভরা সমাজে টেনোহরির এই অন্নপ্রাশন যেন এক শক্তিশালী সামাজিক বার্তা দিয়ে গেল— বৃদ্ধদের সাথে থাকাই শুধু নয়, তাদের আনন্দকেও একসাথে ভাগ করে নেওয়াই প্রকৃত পারিবারিক বন্ধন।
0
comment0
Report
MMManoj Mondal
Oct 08, 2025 08:16:57
0
comment0
Report
BMBiswajit Mitra
Oct 08, 2025 07:36:06
Ranaghat, West Bengal:নরকযন্ত্রণার রাস্তা — শান্তিপুরের মতিগঞ্জ থেকে নৃসিংহপুর ঘাট মতিগঞ্জ থেকে নৃসিংহপুর ঘাট পর্যন্ত প্রায় ৬ কিলোমিটার দীর্ঘ রাস্তাটি এখন কার্যত মৃত্যু ফাঁদে পরিণত হয়েছে। দীর্ঘ তিন মাস ধরে টানা বৃষ্টিপাতের কারণে রাস্তার জায়গায় জায়গায় তৈরি হয়েছে বড় বড় গর্ত। প্রতিদিন এই রাস্তা দিয়ে হাজারো মানুষ যাতায়াত করলেও, বর্তমানে রাস্তাটি এতটাই বেহাল যে যাতায়াত কার্যত অসম্ভব হয়ে পড়েছে। এই রাস্তাটি শুধু স্থানীয়দের জন্যই নয়, দুeder জেলায় মধ্যে সংযোগকারী গুরুত্বপূর্ণ রুট হিসেবেও পরিচিত। গঙ্গা পার হয়ে একদিকে হুগলি, অন্যদিকে কালনা — এমন একটি গুরুত্বপূর্ণ পথের এমন দুরবস্থা নিয়ে ক্ষোভে ফুঁসছেন স্থানীয়রা। স্থানীয় বাসিন্দাদের দাবি রাস্তার বেহাল দসার কারণে একেকদিন একেক জায়গায় অ্যাক্সিডেন্ট হচ্ছে।” হরিপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের একজন সদস্য জানান, তিনি ইতিমধ্যে বিষয়টি নিয়ে নবান্ন দপ্তরে চিঠি পাঠিয়েছেন, এবং PWD কিছুটা মেরামতির উদ্যোগ নিলেও, তা ছিল অত্যন্ত সাময়িক এবং অপ্রতুল। কয়েকটি গর্তে ইট ফেলে কোনোরকমে ঢাকতে চেয়েছিল প্রশাসন, কিন্তু বর্তমানে সেইসব ইটও উঠে গেছে। পঞ্চায়েত প্রধানও স্বীকার করেছেন যে তিনি বিষয়টি সংশ্লিষ্ট দপ্তরে জানিয়েছেন, কিন্তু এখনও পর্যন্ত কোনো স্থায়ী সমাধান মেলেনি。 স্থানীয় বিরোধী দলগুলিও এই ইস্যুতে সরব হয়েছে। বৃহত্তর আন্দোলনের ডাক দেওয়া হয়েছে রাস্তার অবস্থা দ্রুত ঠিক না হলে। 현재 অবস্থা এতটাই বেহাল, চলাচলের অযোগ্য। এই প্রতিবেদন তৈরির সময় পর্যন্ত, কোনো টেন্ডার বা পূর্ণাঙ্গ সংস্কারের কাজ শুরু হয়নি। এলাকাবাসীরা আশায় আছেন, প্রশাসন খুব শীঘ্রই স্থায়ী উদ্যোগ নেবে。
0
comment0
Report
AMAshok Manna
Oct 08, 2025 06:36:41
0
comment0
Report
MCMoumita Chakraborty
Oct 08, 2025 06:03:21
Kolkata, West Bengal:ইউনূসের আমলে বাংলাদেশে দারিদ্র্যের হার বেড়েছে ২১.২ শতাংশ: বিশ্বব্যাঙ্কের সতর্কতা ঢাকা, ৮ ২০২৫ : বিশ্বব্যাঙ্কের সর্বশেষ প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, বাংলাদেশে চলতি অর্থবছরে ২০২৫ দারিদ্র্যের হার বেড়ে ২১.২ শতাংশে পৌঁছেছে, যা গত বছরের ২০.৫ শতাংশ থেকে উল্লেখযোগ্য বৃদ্ধি। এই পরিবর্তন মূলত মূল্যস্ফীতি, রাজনৈতিক অস্থিরতা এবং অর্থনৈতিক চাপের কারণে ঘটেছে, যা অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের আমলে আরও জোরালো হয়েছে। বিশ্বব্যাঙ্ক সতর্ক করে বলেছে, এই প্রবণতা অব্যাহত থাকলে দারিদ্র্যমুক্তির লক্ষ্য অধরাই থেকে যাবে。 প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, অর্থ বছর ২০২৫-এ জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৪.৮ শতাংশে সীমাবদ্ধ থাকবে, যা পরবর্তী অর্থবছরগুলোতে (২০২৬-২৭) ৬.৩ শতাংশে উন্নীত হতে পারে। তবে দারিদ্র্যের এই বৃদ্ধি নিম্ন আয়ের মানুষদের জীবনযাত্রাকে আরও কঠিন করে তুলেছে। গত বছরের তুলনায় এবার দারিদ্র্যের হার ০.৭ শতাংশ বেড়েছে, যা অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতার অভাব সুস্পষ্ট。 বিশ্বব্যাঙ্কের এই অনুমান অন্তর্বর্ত্তীণ প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ यूनূসের নেতৃত্বাধীন সরকারের আমলে (अগাস্ট ২০২৪ থেকে) রাজনৈতিক অনিশ্চয়তার প্রভাবকে তুলে ধরে। মূল্যস্ফীতির ক্ষেত্রেও কিছুটা উন্নতি দেখা গেছে। আগস্ট ২০২৫-এ মোট মূল্যস্ফীতি ৮.৩ শতাংশে নেমেছে, যা নভেম্বর ২০২৪-এর ১৩.৮ শতাংশ থেকে উল্লেখযোগ্য কম। খাদ্য মূল্যস্ফীতি ৭.৬ শতাংশে নেমেছে। তবে বিশ্বব্যাঙ্ক মনে করে, রাজনৈতিক অস্থিরতা অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিকে আরও ধীর করে দিতে পারে, যা দারিদ্র্যের চক্করকে আরও গভীর করবে। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অধীনে দেশের অর্থনীতি পুনরুদ্ধারের প্রচেষ্টা চলছে, কিন্তু বিশ্বব্যাঙ্কের প্রতিবেদন এই সময়কালে দারিদ্র্যের বৃদ্ধিকে একটি চ্যালেঞ্জ হিসেবে চিহ্নিত করেছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, দ্রুত নির্বাচন এবং স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনলে এই প্রবণতা উল্টানো সম্ভব। তবে এখনও পর্যন্ত সরকারের পক্ষ থেকে এই প্রতিবেদনের বিরুদ্ধে কোনো আনুষ্ঠানিক বক্তব্য আসেনি। বাংলাদেশ দীর্ঘদিন ধরে দারিদ্র্য হ্রাসে সফলতা দেখিয়েছে, কিন্তু সাম্প্রতিক রাজনৈতিক পরিবর্তন এবং বৈশ্বিক চাপ এই অগ্রগতিকে বাধাগ্রস্ত করেছে। বিশ্বব্যাংকের এই সতর্কবার্তা সরকারকে দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে, যাতে অর্থ বছর ২০২৭ নাগাদ দারিদ্র্য এবং মূল্যস্ফীতি উল্লেখযোগ্যভাবে কমে।
0
comment0
Report
Advertisement
Back to top