Become a News Creator

Your local stories, Your voice

Follow us on
Download App fromplay-storeapp-store
Advertisement
Back
Jalpaiguri735101

जलपाईगुड़ी पुलिस ने हेल्प डेस्क से परीक्षा केंद्र तक आसान रास्ता दे दिया

PDPradyut Das
Dec 21, 2025 04:55:02
Jalpaiguri, West Bengal
কলকাতা পুলিশের কনস্টেবল পদে পরীক্ষা দিতে ভিড় জলপাইগুড়িতে। বিভিন্ন জেলা থেকে ছেলেমেয়ে পরীক্ষার্থীরা জলপাইগুড়িতে পরীক্ষা দিতে এসেছেন। পরীক্ষার্থীদের যাতে কোনো অসুবিধা না হয়, সেজন্য পুলিশের পক্ষ থেকে বিভিন্ন জায়গায় হেল্প ডেস্ক খোলা হয়েছে। ওই সমস্ত হেল্প ডেস্ক থেকে পরীক্ষাকেন্দ্রে পৌঁছনোর সহজ রাস্তা বলে দেওয়ার পাশাপাশি প্রয়োজনে পরীক্ষার্থীদের পরীক্ষाकেন্দ্রে পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে পুলিশের পক্ষ থেকে। জলপাইগুড়ি শহরের নেতাজিপাড়া বাসস্ট্যান্ড, গোশালা মোড় সহ বিভিন্ন জায়গায় বসা পুলিশের হেল্প ডেস্ক থেকে পরীক্ষাদের হাতে তুলে দেওয়া হচ্ছে জলপান বোতল। পুলিশের এই উদ্যোগে খুশি পরীক্ষার্থীরা।
0
comment0
Report

For breaking news and live news updates, like us on Facebook or follow us on Twitter and YouTube . Read more on Latest News on Pinewz.com

Advertisement
DGDebabrata Ghosh
Dec 21, 2025 06:01:50
Howrah, West Bengal:মর্মান্তিক দুর্ঘটনা।লরির চাকায় পিষ্ট হয়ে মৃত্যু সাইকেল আরোহীর।দুর্ঘটনার ছবি ধরা পড়ে সিসিটিভিতে। হাওড়ার জগৎবল্লভপুরে লরির চাকায় ধাক্কায় মৃত্যু হলো এক সাইকেল আরোহীর।গতরাতে ঘটনাটি ঘটেছে জগৎবল্লভপুরের বড়গাছিয়া লেভেল ক্রসিংয়ের কাছে।।স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, একটি পণ্যবাহী লরি দ্রুত গতিতে বড়গাছিয়ার দিক থেকে জগৎবল্লভপুরের দিকে যাচ্ছিল। সেই সময় বড়গাছিয়া লেবেল ক্রসিংয়ের সামনেই নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে এক সাইকেল আরোহীকে ধাক্কা মারে লরিটি। ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় তাঁর।পুলিশ সূত্রে খবর, মৃত ব্যক্তির নাম শেখ আনোয়ার আলী। তিনি মুন্সিরহাট কৃষ্ণ নরেন্দ্রপুর এলাকার বাসিন্দা।ঘটনার খবর পেয়েই দ্রুত পৌঁছায় জগৎবল্লভপুর থানার পুলিশ। পুলিশ গিয়ে ঘাতক লরিটিকে আটক করেছে এবং মৃতদেহটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠিয়েছে।ঘাতক লরিটিকে আটক করা সম্ভব হলেও চালক পলাতক।
0
comment0
Report
CDChampak Dutta
Dec 21, 2025 06:01:34
Kaji Chak, West Bengal:জেলায় দেড় কোটির প্রস্তাব পাঠিয়েও মিলেনি অনুমোদন।বন্যায় ভেঙে যাওয়া কংক্রিটের কালভার্ট নিজস্ব তহবিল থেকে মেরামত করলো ঘাটাল পঞ্চায়েত সমিতি।ছমাস আগে বন্যায় ভেঙ্গেছিল প্রধানমন্ত্রী গ্রাম সড়ক যোজনার রাস্তার সাথে সংযোগকারী প্রায় ২০০ ফুটের কংক্রিটের কালভার্ট।সেসময় রাজ্য ও জেলা প্রশাসনের যৌথ টিম ওই ভাঙা কালভার্ট পরিদর্শন করেছিল।জেলা প্রশাসনের নির্দেশে ভেঙে যাওয়া কালভার্টের জায়গায় নতুন করে ফুটব্রীজ তৈরির জন্য ঘাটাল মহকুমাশাসকের মাধ্যমে দেড় কোটি টাকার প্রস্তাবও পাঠানো হয়।সেই প্রস্তাবে অনুমোদন না মেলায় সাধারণ মানুষের যাতায়াতের দুর্ভোগ মেটাতে পঞ্চায়েত সমিতির নিজস্ব তহবিল থেকে অস্থায়ীভাবে কালভার্ট মেরামতের কাজ করা হল।ঘাটাল ব্লকের অজবনগর ১ নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েতের ভাঙ্গাদহ পান্না এলাকায় গড়খাই খালের উপর ভেঙ্কে যাওয়া কালভার্টটি কয়েকদিন আগে মেরামতের কাজ সম্পন্ন করে ঘাটাল পঞ্চায়েত সমিতি।পঞ্চায়েত সমিতির সহ সভাপতি বিকাশ কর জানান,'আমরা অত্যন্ত কষ্টের মধ্যেই আছি কারণ এবার ঘাটাল ব্লক ৬ -৭ বার বন্যায় সম্মুখীন হয়েছে।প্রায় সমস্ত রাস্তা ঘাট ভেঙে গিয়েছে।সরকারের তরফে চেষ্টা করা হচ্ছে পথশ্রী,আমাদের পাড়া আমাদের সমাধানের মাধ্যমে সারাইয়ের।তবে আমাদের কাছে খুবই সংকটপূর্ণ সমস্যা Guarded wording'।১০ কোটি টাকার প্রপোজাল পাঠিয়েছি আমাদের ঘাটাল ব্লকের ১২ টি অঞ্চলের ড্যামেজ রাস্তা বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।এই প্রপোজালে একনম্বর রয়েছে এই গড়খাই ব্রীজ,আশাকরি ফান্ডিং হবে স্থায়ী সমাধান হবে।বর্ষার প্রথম ভয়াবহ বন্যায় কালভার্টটি ভেঙে যাওয়ার পর তার উপর কাঠের পাটাতন বিছিয়ে ঝুঁকি নিয়ে যাতায়াত করতে হচ্ছিল।ঘাটাল ব্লকের অজবনগর ১ গ্রাম পঞ্চায়েত ছাড়াও,দেওয়ানচক-১, দেওয়ানচক-২ গ্রাম পঞ্চায়েত ও দাসপুর-১ ব্লকের বেশকিছু গ্রাম সহ ৭-৮ টি গ্রামের মানুষের নিত্যযাতায়াত ভাঙ্গাদহ পান্না এলাকার এই কালভার্টের উপর।২০১৯ সালে অজবনগর-১ গ্রাম পঞ্চায়েতের উদ্যোগে সাড়ে সাত লক্ষ টাকা ব্যায়ে গড়খাই খালের উপর কংক্রিটের কালভার্ট নির্মাণ করে গ্রাম সড়ক যোজনার রাস্তার সাথে সংযোগ গড়ে তোলা হয়েছিল।চলতি বছরের বন্যায় সেই কালভার্ট ভেঙে গিয়ে একপ্রকার যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় আশাপাশের ৭-৮ টি গ্রামের।ঘাটাল মহকুমাশাসকের মাধ্যমে ১১ ই আগষ্ট ২০২৫ তারিখে মেমো নম্বর ৯৮৯,পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা পরিষদে ভাঙ্গাদহ পান্নায় একটি ফুট ব্রীজ তৈরির প্রস্তাব সম্বলিত একটি চিঠি পাঠানো হয়।চলতি মাসের ২ তারিখ সেই চিঠি উল্লেখ করে পুনরায় রিমাইন্ডার চিঠিও পাঠানো হয়।তার কোনো উত্তর না মেলায় অবশেষে ঘাটাল পঞ্চায়েত সমিতি তার নিজস্ব তহবিল থেকে কালভার্টের উপর মোরাম,বোল্ডার বিছিয়ে অস্থায়ীভাবে কালভার্ট মেরামতের কাজ শুরু করে যা ক'দিন আগেই কাজ সম্পন্ন হয়েছে।স্থানীয় এক বাসিন্দারা বলছেন,'বন্যার পর থেকে এদিকে যাতায়াতের খুব সমস্যা হচ্ছিল।আপাতত কালভার্টটা মেরামত হওয়ায় যাতায়াতের সুবিধা হবে।স্কুল,কলেজ পোস্ট অফিস সহ বিভিন্ন জরুরি প্রয়োজনে এই কালভার্ট পেরিয়ে যেতে হয়।তবে একটা নতুন ব্রীজ হলে ভালো হয়।'পঞ্চায়েত সমিতির পাঠানো প্রপোজাল অনুমান কবে হয় আর স্থায়ী সমাধান কবে সেদিকে তাকিয়ে সকলেই।ছবি বাইট 2c তে SLUG- 2112ZG_WMID_CULVERT_R বাইট ১)স্থানীয় ২)স্থানীয় ৩)বিকাশ কর(সহ সভাপতি,ঘাটাল পঞ্চায়েত সমিতি)
0
comment0
Report
ASAyan Sharma
Dec 21, 2025 05:48:09
Kolkata, West Bengal:প্রেসক্রিপশন অডিটে গুরুতর ত্রুটি ধরা পড়ল, রাজ্যজুড়ে কড়া নির্দেশ স্বাস্থ্য দপ্তরের রাজ্যের সমস্ত সরকারি ও বেসরকারি স্বাস্থ্য প্রতিষ্ঠানে নিয়মিত ও কার্যকর প্রেসক্রিপশন অডিট নিশ্চিত করার লক্ষ্যে পূর্বে জারি করা একাধিক সার্কুলার ও নির্দেশনার পরিপ্রেক্ষিতে, গত ছয় মাসে বিভিন্ন জেলা থেকে প্রাপ্ত অডিট রিপোর্ট পর্যালোচনা করে একাধিক গুরুতর ও পুনরাবৃত্ত ত্রুটি লক্ষ্য করা গিয়েছে। স্বাস্থ্য দপ্তরের মতে, এই ত্রুটিগুলি রোগীর নিরাপত্তা, চিকিৎসার কার্যকারিতা এবং যুক্তিসংগত ওষুধ ব্যবহারের নীতিকে মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করছে。 অডিট রিপোর্টে যে প্রধান অনিয়মগুলি ধারাবাহিকভাবে উঠে এসেছে, সেগুলি হল— 1. চিকিৎসকের প্রেসক্রিপশনে অস্পষ্ট ও অপাঠ্য হাতের লেখা। 2. জেনেরিক নামের পরিবর্তে ব্র্যান্ড নাম ব্যবহার—BHT এবং OPD উভয় ক্ষেত্রেই। 3. প্রেসক্রিপশনে প্রোভিশনাল বা ক্লিনিক্যাল ডায়াগনোসিসের অনুপস্থিতি। 4. প্রেসক্রাইবারের পূর্ণ পরিচয়ের অভাব—স্বাক্ষর, নাম, তারিখ ও সময় উল্লেখ না থাকা। 5. রোগীর প্রাসঙ্গিক ক্লিনিক্যাল তথ্য ও ভিটাল প্যারামিটার উল্লেখ না করা। 6. ওষুধ ব্যবহারের অসম্পূর্ণ নির্দেশ—ডোজ, সময়, পথ (Route), সময়কাল ও নির্দিষ্ট নির্দেশ স্পষ্ট না থাকা। 7. ক্লিনিক্যাল মূল্যায়ন ছাড়াই “Continue All” জাতীয় অস্পষ্ট নির্দেশের ব্যবহার। 8. নির্দেশ থাকা sত্ত্বেও ওষুধের নাম CAPITAL LETTER-এ না লেখা। স্বাস্থ্য দপ্তর জানিয়েছে, এ ধরনের চর্চা সম্পূর্ণ অগ্রহণযোগ্য এবং অবিলম্বে সংশোধন করা আবশ্যক। কড়া নির্দেশিকা জারি এই পরিস্থিতিতে, রাজ্যের সমস্ত চিকিৎসক ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে নিম্নলিখিত নির্দেশগুলি কঠোরভাবে মেনে চলার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে— প্রেসক্রিপশন অবশ্যই স্পষ্ট ও পাঠযোগ্য হতে হবে, সম্ভব হলে ব্লক/প্রিন্টেড অক্ষরে। শুধুমাত্র জেনেরিক নামেই ওষুধ লিখতে হবে; ব্র্যান্ড নাম সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। প্রতিটি প্রেসক্রিপশনে প্রোভিশনাল/ক্লিনিক্যাল ডায়াগনোসিস উল্লেখ করা বাধ্যতামুলক। চিকিৎসকের পূর্ণ স্বাক্ষর, নাম, তারিখ ও সময় লিখতে হবে। রোগীর প্রাসঙ্গিক ভিটাল ও ক্লিনিক্যাল তথ্য নথিভুক্ত করতে হবে। প্রতিটি ওষুধের ক্ষেত্রে ডোজ, ফ্রিকোয়েন্সি, রুট, সময়কাল ও নির্দিষ্ট নির্দেশ স্পষ্টভাবে উল্লেখ করতে হবে। “Continue All” ধরনের নির্দেশ সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ; চিকিৎসা চালিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে বিস্তারিত মূল্যায়ন ও নথিভুক্তকরণ আবশ্যক। সমস্ত ওষুধের নাম CAPITAL LETTER-এ লিখতে হবে। প্রশাসনিক দায়িত্ব ও রিপোর্ট জমা সমস্ত CMOH, MSVP, সুপারিনটেনডেন্ট ও BMOH-দের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, যাতে এই নির্দেশিকা তাঁদের অধীনস্থ সমস্ত চিকিৎসকের কাছে—মেডিক্যাল কলেজ, জেলা হাসপাতাল, মহকুমা হাসপাতাল, SG হাসপাতাল, সুপারস্পেশালিটি হাসপাতাল, গ্রামীণ হাসপাতাল, BPHC ও PHC-তে—ব্যापकভাবে পৌঁছে দেওয়া হয়। পাশাপাশি, অভ্যন্তরীণ প্রেসক্রিপশন অডিট আরও জোরদার করতে হবে এবং নির্দেশ অমান্য করলে যথাযথ সংশোধনমূলক ব্যবস্থা নিতে হবে। এই নির্দেশ কার্যকর হওয়ার পরবর্তী অডিটের ফলাফলসহ একটি কমপ্লায়েন্স রিপোর্ট নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে স্বাস্থ্য দপ্তরে জমা দেওয়া বাধ্যতামOptional বলে জানানো হয়েছে। স্বাস্থ্য দপ্তর স্পষ্টভাবে জানিয়েছে, এই নির্দেশাবলি অমান্য করা হলে তা অত্যন্ত গুরুত্ব সহকারে বিবেচিত হবে এবং প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
0
comment0
Report
ASAyan Sharma
Dec 21, 2025 05:47:54
Kolkata, West Bengal:আজব কান্ড, কলকাতার জোড়াসাঁকো বিধানসভায় এলাকায়। দীর্ঘ ৩০ থেকে ৩২ বছর ধরে, কলকাতার এই বিধানসভা ভোটার। অথচ এস আই আর এর খসড়া তালিকা প্রকাশ হওয়ার পর দেখা যায়। পরিবারের বাকি পাঁচজনের নাম থাকলেও, নাম নেই বিশেষভাবে সক্ষম গৌতম পাত্র এবং তার স্ত্রী শিবাণী পাত্রের।কলকাতা মেডিকেল কলেজে টেলিফোন বুথ চালান তিনি। খসড়া তালিকায় নিজের নাম উঠেছে কিনা, দেখতে গিয়েই চক্ষু চড়কগাছ। দেখেন,তাদের কে স্থায়ীভাবে স্থানান্তরিত দেখিয়ে,নাম বাদ পড়েছে জোড়াসাঁকো বিধানসভা থেকে। এই ঘটনা জানতেই মানসিকভাবে ভেঙে পড়েন বিশেষভাবে সক্ষম গৌতম পাত্র এবং তার পরিবার। তিনি তার বি এল ও এর সাথে যোগাযোগ করলে ,তিনি জানান,তার তরফ থেকে সমস্ত তথ্য সঠিক ভাবে জমা করেছিলেন,কিন্তু কেন এমন হল বুঝতে পারছেন না। তিনি সিইও দফতরে ইতিমধ্যে অভিযোগ জানিয়েছেন। হিয়ারিং এর নোটিশ পাননি এখনো।আদৌও কি চূড়ান্ত তালিকায় সঠিক ভাবে নাম থাকবে তার।এমনই প্রশ্নে চিন্তায় জেরবার তিনি।
0
comment0
Report
BCBasudeb Chatterjee
Dec 21, 2025 05:34:13
Asansol, West Bengal:ঘন কুয়াশাচ্ছন রাস্তাঘাট। দৃশ্যমান্যতা একেবারেই কম । কনকনে শীতের আমেজ আসানসোল শিল্পাঞ্চলজুড়ে。 বড় দিনের আগে জাঁকিয়ে ঠান্ডা!উত্তুরে হাওয়ায় শীতের অনুভূতি।গতকাল থেকে আবহাওয়ার পরিবর্তন হয়েছে। যদিও বড় দিনের আগেই তাপমাত্রা নিম্নমুখি হওয়ায় ভালো রকম শীত পড়েছে。 সূর্যের দেখা নেই সকাল থেকে।রবিবার ছুটির দিন হলেও জাদের কাজে বেরোতে হয় বেরিয়েছেন।তবে রাস্তাঘাটে লোকজন কম। দল বেঁধে আগুন পোহাতেও দেখা গেলো বিভিন্ন যায়গায়。 জেলার তাপমাত্রা নেমেছে ১২ ডিগ্রীর নিচে। ঠাণ্ডা থেকে রেহাই পেতে আগুন জ্বালিয়ে শরীর গরম করছেন সাধারণ মানুষ । বিশেষ প্রয়োজন ছাড়া বাড়ির বাইরে বেরোতে নারাজ সাধারণ মানুষজন । যারা নিত্য প্রয়োজনীয় কাজে বাইরে বেরোচ্ছেন তারা গরম কাপড় গায়ে জড়িয়ে বাইরে বেরো করছেন । দৃশ্যমান্যতা কম থাকায় ধীর গতিতে যানবাহন চালাচ্ছেন চালকরা।।
0
comment0
Report
BSBarun Sengupta
Dec 21, 2025 05:33:48
Barrackpore, Kolkata, West Bengal:স্কুল ছাত্রী কে শ্লীলতাহানীর অভিযোগে খড়দহের বন্দিপুর থেকে গ্রেপ্তার এক যুবক। স্কুল ছাত্রীর পরিবারের অভিযোগ- দীর্ঘদিন ধরে এই জয় দাস স্কুল ছাত্রীকে কু ইঙ্গিত করছিলেন, গতকাল যখন সেই স্কুল ছাত্রী একা বাড়ি ফিরছিলেন সেই সময় জয় মদ্যপ অবস্থায় শ্লীলতাহানির চেষ্টা করে বলে অভিযোগ。 এর আগেও এই জয় দীর্ঘদিন ধরে বাড়ির লোককে হুমকি দিত কিডন্যাপিং এর। আর এই গোটা ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে রহড়া থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করে স্কুল ছাত্রীর পরিবারের লোকেরা。 সেই অভিযোগের ভিত্তিতে রহড়া থানার পুলিশ বন্দিপুর থেকে বিজেপি নেতা জয় দাসকে গ্রেফতার করে。 পরিবারের পাশে দাঁড়িয়ে সমস্ত রকম সাহায্যের আশ্বাস বন্দিপুর পঞ্চায়েতের সদস্য মাসুদ লস্করের。
0
comment0
Report
NRNarayan Roy
Dec 21, 2025 05:32:38
Siliguri, West Bengal:থেকে শিলিগুড়িতে পাচারের নেপালসময় হাতির দাঁত সহ দুজনকে গ্রেপ্তার করলো বনদপ্তর。 গোপন সূত্রে খবরের ভিত্তিতে হাতির দাঁত সহ দুজনকে গ্রেপ্তার করলো বনদপ্তর। জানা যায়, নেপাল থেকে শিলিগুড়ির উদ্দেশ্যে একটি চার চাকা বিলাশবহুল গাড়ি করে এই হাতির দাঁত পাচার করা হচ্ছিল। গোপন সূত্রে খবর পেয়ে ঘোষপুকুর বনদপ্তরে আধিকারিক সহ বেশ কয়েকজন কর্মী আগে থেকেই বাগডোগরা বিহার মোড় এলাকায় উৎপেতে বসেছিল। সন্দেহভাজন গাড়িটি সেখানে এলেই আটক করে তল্লাশি করতেই গাড়ির ভিতর থেকে একটি ব্যাগের মধ্যে রাখা হাতির দাঁত দেখতে পায়। গাড়িতে থাকা দুজন কে জিজ্ঞাসাবাদ করলে তাদের কাছে বৈধ নথি না থাকায় দুজনকেই গ্রেফতার করে বনদফতর। "হাতির দত্টি প্রায় ১ ফিট লম্বা । ১ কেজির ওপর তার ওজন। ধৃতদের নাম গনেশ বাসফোর(21) নেপালের ধারান জেলার বাসিন্দা,অন্যজন কমল আগরওয়াল (50)তিনি শিলিগুড়ি খালপাড়ার বাসিন্দা বলে জানাগেছে। আগামীকাল ধৃতদের শিলিগুড়ি মহকুমা আদালতে তোলা হবে। তবে এই হাতির দাঁত পাচারে পেছনে আর কারা কারা যুক্ত রয়েছে তার তদন্ত শুরু করেছে বনদপ্তরের আধিকারিকরা।
0
comment0
Report
AMArkodeepto Mukherjee
Dec 21, 2025 05:02:07
0
comment0
Report
BSBidhan Sarkar
Dec 21, 2025 05:01:56
0
comment0
Report
PSPrasenjit Sardar
Dec 21, 2025 04:54:45
Baruipur, West Bengal:ক্যানিংযে তিন বিধায়ক সহ এক সাংসদ কে নিয়ে এম এল এ ফুটবল টুর্ণামেন্টের কাপের উদ্বোধন করলেন সাংসদ দেব। ক্যানিং - ক্যানিংয়ের দশম তম এম এল এ কাপের উদ্বোধন করলেন ঘাটালে সাংসদ তথা অভিনেতা দেব। ক্যানিং স্পোর্টস কমপ্লেক্স মাঠে উপস্থিত হন তিনি। দর্শকদের উদ্দেশ্যে বল ছুড়ে এম এল এ কাপের সূচনা করেন তিনি। এক সপ্তাহ ধরে চলবে এই এম এল এ কাপ। রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ৮ টি টিম এই প্রতিযোগিতা অংশগ্রহণ করেছে। আগামী ২৮ ডিসেম্বর শনিবার ফাইনাল খেলা। দিবারাত্রি এই খেলা চলবে। টিকিটের মূল্য রাখা হয়েছে ১০ টাকা। সাংসদ দেব ছাড়াও এদিন উপস্থিত ছিলেন জয়নগর কেন্দ্রের সাংসদ প্রতিমা মন্ডল, মথুরাপুর কেন্দ্রের সাংসদ বাপি হালদার , বিধায়ক পরেশ রাম দাস এবং বিধায়ক শওকত মোল্লা। জয়নগর কেন্দ্রের সাংসদ প্রতিমা মন্ডল এর হাত দিয়ে একটি অ্যাম্বুলেন্স এর উদ্বোধন করা হয় এদিন। প্রথম পুরস্কার ১১ লক্ষ টাকা সহ একাধিক কয়েক লক্ষ টাকার পুরস্কার রাখা হয়েছে এই টুর্নামেন্টে। প্রথম দিনেই প্রায় এক লক্ষ মানুষের ভিড় জমে ছিল স্টেডিয়ামে।
0
comment0
Report
CDChampak Dutta
Dec 21, 2025 04:54:20
Kaji Chak, West Bengal:*সময় মতন বেতন এবং বেতন বৃদ্ধির দাবিতে এক সপ্তাহ ধরে লাগাতার বিক্ষোভ আন্দোলনে অচল মেদনীপুর পৌরসভা।ভোগান্তি শহরবাসীর।বিনিয়ম ভাবে একাধিক কর্মী নিয়োগের অভিযোগ বিরোধীদের। সেই জন্যেই বেতন সমস্যা দেখা দিয়েছে। শীঘ্রই সমাধান হবে আশ্বাস পৌরসভার চেয়ারম্যানের।বেহিসেবি কর্মী নিয়োগের অভিযোগ পেয়েছি প্রশাসনিক স্তরে তার ব্যবস্থা নেওয়া হবে দাবি মেদিনীপুরের বিধায়ক তথা তৃণমূলের জেলা সভাপতি সুজয় হাজরার।* সময় মতন বেতন দিতে পারছেনা মেদিনীপুর পৌরসভা,নিয়মিত বেতন এবং বেতন বৃদ্ধির দাবি সহ একাধিক দাবিতে একের পর এক আন্দোলনে সামিল বিভিন্ন পৌর কর্মচারী সংগঠন, আন্দোলন ধর্মঘটের জেরে এক সপ্তাহ ধরে লাগাতার কাজ বন্ধ রয়েছে পৌরসভার, ভোগান্তির শিকার হতে হচ্ছে শহরবাসীকে।বঞ্চিত থাকতে হচ্ছে পৌর পরিষেবা থেকে। প্রশাসনিক কাজ তো হচ্ছেই না তার উপর রাস্তার উপরে ইতিমধ্যেই ময়লা আবর্জনা জমতে শুরু করে দিয়েছে। এই নিয়ে অতিরিক্ত নিয়োগ কেই দায়ী করছে শাসক বিরোধী সবাই। বিরোধীদের দাবি মেদিনীপুর পৌরসভার অবস্থা ভাড়ে মা ভবানী। যেকোনো সময়ে ন্যাচারাল ডেথ বা তালা বন্ধ হয়ে যেতে পারে পৌরসভা।* প্রথমে সময় মতন পেনশন না পাওয়ায় আন্দোলনে নেমেছিলেন মেদিনীপুর পৌর পৌর কর্মচারীরা। এরপর গত সোমবার থেকে একাধিক দাবি নিয়ে মেদিনীপুর পৌর বোর্ডের বিরুদ্ধে আন্দোলনে নেমেছিল মেদিনি-পুর পৌর কর্মচারী ঐক্য সংগঠন। টানা তিনদিন মেদিনীপুর পৌরসভার মধ্যে বিক্ষোভ অবস্থানে বসে। কাজ বন্ধ হয়ে গেছিল সমস্ত দপ্তরে। তাদের দাবি গত ১৩ই ডিসেম্বর বোর্ড মিটিংয়ে যে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে তা শেতপত্র আকারে প্রকাশ করতে হবে, বেতন বৈষম্য দুর করতে হবে। স্থায়ী কর্মচারীদের ১ তারিখে বেতন দিতে হবে, অস্থায়ী কর্মচারীদের ৭ তারিখের মধ্যে বেতন মিটিয়ে দিতে হবে। বেতন বৃদ্ধি করতে হবে। তাদের আরো দাবি কোন দপ্তরে কতজন কাজ করছে তার তালিকা প্রকাশ করতে হবে। এছাড়াও তাদের একাধিক দাবি রয়েছে। তাদের বক্তব্য ছিল যতদিন না তাদের দাবি পূরণ হচ্ছে ততদিন তাদের বিক্ষোভ অবস্থান চলবে। পরে সংগঠনের নেতৃত্বদের সঙ্গে পৌর আধিকারিকদের বৈঠকের পরে আশ্বাস পেয়ে তারা অবস্থন বিক্ষোভ তুলে নেয়। এখানেই শেষ নয়, পৌর কর্মচারী ঐক্য সংগঠনের আন্দোলন প্রত্যাহারের পরের দিন বৃহস্পতিবার থেকেই পৌরসভার গেট আটকে ধর্মঘট শুরু করে দেয় সাফাই কর্মীরা। ফলে বর্তমানে ফের অচল অবস্থা সৃষ্টি হয়েছে মেদিনীপুর পৌরসভায়। পৌর কর্মচারীরা ঢুকতে পারেনি অফিসে ফলে অফিসের কাজ বন্ধ হয়ে রয়েছে। এর পাশাপাশি সাফাই কর্মীরা কাজ না করায় শহরের যত্রতত্র জমেছে ময়লা আবর্জনা। এইরকম আর কয়েকদিন চলতে থাকলে মেদিনীপুর শহর জুড়ে ভ্যাট গুলোতে উপচে পড়বে আবর্জনা। ইতিমধ্যেই রাস্তার উপরে উঠে এসেছে আবর্জনা। মেদিনীপুর পৌরসভার বিরোধী কংগ্রেস কাউন্সিলর মোঃ সাইফুল বলেন, যারা পৌর প্রশাসক হিসেবে আছেন তারা এই পুরো বোর্ড পুরোপুরি চালাতে ব্যর্থ হয়েছে। তারা নিজেদের স্বেচ্ছাচারিতা এবং নিজেদের স্বজন পোষণের জন্য নিজেদের লোক ঢুকিয়েছেন। আগে পৌরসভার পাঁচ থেকে ছয় কোটি টাকা ফিক্সড ডিপোজিট করে রাখা ছিল। সেই টাকাটাও এখন শেষ করে দিয়েছে। যেখানে আগে ৪০০ কর্মচারী ছিল সেখানে এখন হাজারেরও বেশি শ্রমচারী নিয়োগ হয়েছে। কারো সঙ্গে কথা না বলে নিজেরা নিজেদের αποφ(দেখ) সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকেন। মানুষের আশা-আশা নিয়ে এদের ক্ষমতায় এনেছিল তাদের কথা না ভেবে নিজেদের ব্যক্তি স্বার্থ চরিতার্থ করেছে। এরফলে মেদিনীপুর পৌরবাসী সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছে। পৌরসভার এই বোর্ড ৫ বছর চলতে পারবে না, পানীয়-সরকারী তালা লাগতে বাধ্য। যেভাবে ওনারা ডিক্টেটারশিপ করে পুরো বোর্ড চালাচ্ছিলেন একসময় এসে বন্ধ হয়ে যাবে। কারণ এভাবে দীর্ঘদিন চলতে পারেনা আর্থিক তছরুপ হয়েছে এইসব কেলেঙ্কারির তদন্ত হওয়া দরকার। আমরা বারংবার বিভিন্ন জায়গায় জানিয়েছি মহকুমা Shasak, জেলাশাসক, এমনকি রাজ্য সরকারকেও চিঠি লিখে জানানো হয়েছে এবং আরটিআই করেছি কিন্তু কোন কিছুর রিপ্লাই দেওয়া হয়নি। বিজেপির জেলা সহ-সভাপতি শংকর গুচ্ছাইত বলেন, মেদিনীপুর পৌরসভা কে পরিকল্পিতভাবে অচল করছে তৃণমূলের কাউন্সিলর এবং চেয়ারম্যান। পৌরসভাটা কাটমানি তোলা মেশিনে পরিণত হয়ে গিয়েছে। কোন নিয়ম নীতির তোয়াক্কা না করেই পিছন দরজা দিয়ে পৌরসভায় বেনিয়ম ভাবে কর্মচারী নিয়োগ করা হয়েছে। ড্রেন পরিষ্কার হয়নি আবর্জনায় ভরে গেছে মেদিনীপুর শহর। যে পৌরসভা চলছে তা মানুষকে লাঞ্ছিত বঞ্চিত করার পৌরসভা। আজ মেদিনীপুরের শহরের মানুষ হাত কামড়াচ্ছেন তারা বলছেন ভুল করেছিলাম 2022 সালে এই কাটমানি খোর তৃণমূল কাউন্সিলর ও চেয়ারম্যানের হাতে পৌর বোর্ড তুলে দিয়ে। মেদিনীপুর মিউনিসিপ্যাল পেনসেনার্স অ্যাসোসিয়েশন এর সভাপতি তথা জেলা তৃণমূল কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক শিবু পানিগ্রাহী বলেন, পৌরসভার অচলাবস্থার জন্য দায়ী কাউন্সিলররা। কারণ কাউন্সিলাররা অফিসে ঢুকে ভাঙচুর করছে কাউন্সিলররা অবস্থান বিক্ষোভ করছে। পৌরসভা আজকে যে জায়গায় দাঁড়িয়ে গিয়েছে দায়িত্ব নিয়ে বলছি পৌরসভার ন্যাচারাল ডেথ হতে বাধ্য। পেনসোনার্স দের অবস্থা খুবই খারাপ। কারো ক্যান্সার হয়েছে কারো দুটো কিডনি নষ্ট হয়ে গিয়েছে, ওষুধ খেতে পারছে না। মাসের কখনো বাইশ তারিখ কখনো ২৪ তারিখ কখনো ১৬ তারিখ পেনশন হচ্ছে। সময় মতন পেনশন দিতে পারছে না। গ্রাচুইটি এক বছরে আড়াই কোটি টাকা বাকি হয়ে রয়েছে। অস্থায়ী কর্মচারীদের কে বেতন দিতে পারছে না। আজকের দৈনন্দিন কখনো পেনশনভোগীরা পেনশন পেতেন। এখন ধারদেনা করে সবার পেমেন্ট করার পর পেনশনভোগীরা পেনশন পাচ্ছেন মাসের প্রায় শেষের দিকে। সেই সঙ্গে তিনি বলেন তাঁদের দল অন্যায় কে প্রশ্রয় দেয় না। প্রত্যেকটা জায়গায় দেখেছেন আমাদের নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং নেতা অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় কোনো অন্যায়কে বরদাস্ত করে না যে অন্যায় করবে তার শাস্তি হবে শুধুমাত্র এখান থেকে সঠিক খবরটা যাচ্ছেনা যে কি হচ্ছে এখানে। সাফাই কর্মী ইউনিয়নের সম্পাদক তপন মুখার্জি বলেন, গত ১২ই নভেম্বর আমরা ধর্মঘটে যেতে বাধ্য হয়েছিলাম কারণ উৎসবের মরশুমে এই সাফাই কর্মীরা এবং অন্যান্য পরিষেবা দানকারী শ্রমিকেরা শহরটাকে অনেক উন্নত অবস্থায় নিয়ে গিয়েছিল। সবাই আনন্দের সাথে উৎসব পালন করতে পেরেছিলেন। কিন্তু এরা বেতন পায়নি বোনাস পায়নি তারা অধিকারগুলো পায়নি। বেতন পাওয়া এবং বেতন বৃদ্ধির দাবিতে সেই সময় আমরা ধর্মঘটে যেতে বাধ্য হয়েছিলাম। সেটা সমাধান হয় ১৭ ই নভেম্বর চেয়ারম্যান প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন অবিলম্বে বোর্ড মিটিং ডাকা হবে সেখানে বেতন বৃদ্ধি করা হবে এবং এবং আমাদের সংগঠনের নেতৃত্ব কেও ডাকা হবে। উনারা বোর্ড মিটিং করেছেন আমাদের শত শত কর্মচারীদের কে আড়ালে রেখে করেছেন। আমরা সেই কারণে গত তিনদিন ধরে আবার কাজ বন্ধ রাখতে বাধ্য হয়েছি কারণ চেয়ারম্যান প্রতিশ্রুতি রক্ষা করেননি। শুক্রবার বিকেলেও পৌর বোর্ডের বৈঠক হয়েছে কিন্তু সেখানেও কোন সমাধান সূত্র বেরিয়ে আসেনি সেই কারনের জন্যই আমরা ধর্মঘট অব্যাহত রেখেছি। যতক্ষণ না বেতন বৃদ্ধি হচ্ছে যতক্ষণ না এই সমস্যার সমাধান হচ্ছে ততক্ষণ এই আন্দোলন আমাদের চলবে। পরিষেবা আপাতত বন্ধ থাকবে। বোর্ডকে প্রশাসনের সহযোগিতা সরকারের সহযোগিতা নিয়ে এই সমস্যার সমাধান না করলে পরিষেবা অব্যাহত রাখা খুবই মুশকিল ব্যাপার বলেই তিনি মনে করেন। মেদিনীপুর পৌরসভার চেয়ারম্যান সৌমেন খান জানান, সমস্যা হয় এবং সমাধানও করতে হয়। সমস্যা হয়েছে তা অল্পদিনের মধ্যেই মিটে যাবে। বিরোধীরা তো মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সমস্ত কাজেরই বিরোধিতা করে। এটা নতুন নয়। আমরা পুরস্কृत হয়েছি। ভালো কাজ সাফল্যের সাথে কাজ করতে গেলে কিছু লোক নিয়োগ করতে হয়। বিভিন্ন স্কিম জেগুলো চলছে সেই স্কিমেই লোক নিয়োগ করা হয়েছে। তবে তিনি মানছেন মেদিনীপুর শহরে প্রচুর ট্যাক্স বাকি রয়েছে। সেই বকেয়া ট্যাক্স আদায় শুরু হয়ে গিয়েছে। আমাদের এই কাজ এবং অগ্রগতি দেখে বিরোধীরা ঈর্ষান্বিত হচ্ছে, সেই জন্যেই বিরোধীরা এইরকম মন্তব্য করে আমাদের পৌরসভা এবং আমাদের সরকার এবং আমাদের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাজের গতিকে শ্লথ করে দেওয়ার একটা পরিকল্পনা করছে। মেদিনীপুর বিধানসভার বিধায়ক তথা তৃণমূলের জেলা সভাপতি সুজয় হাজরা বলেন, আমি একজন শহরের নাগরিক হিসেবে এটুকু বলতে পারি যে দ্রুততার সাথে কোথায় সমস্যা হচ্ছে পুরসভার পৌর পরিষেবা মানুষকে পৌঁছে দেওয়ার ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য এবং অগ্রণী ভূমিকা নেয় সেই কর্মচারীদের সাথে বসে দ্রুততার সাথে যারা পৌর আধিকারিক রয়েছেন এবং যারা পৌরসভার বোর্ড পরিচালনা করছেন তাদের এটা দায়িত্বের মধ্যে পড়ে এই সমস্যাগুলো দ্রুততার সাথে নিরশন করে যাতে কাজের পরিবেশ ফিরে আসে পৌরসভার পৌর পরিষেবা ২লক্ষ ২০ হাজার মানুষ পায় সেটা গুরুত্ব দিয়ে দেখা। অতিরিক্ত কর্মচারী নিয়োগের অভিযোগ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, বিভিন্ন কাউন্সিলর ইতিমধ্যেই আমার কাছে অভিযোগ পত্র জমা They've been making decisions without consulting anyone. The text is long; cleaned enough. ছবি বাইট 2c তে
0
comment0
Report
Advertisement
Back to top