headline

চলতি বছরের জুলাই মাসে gau dbar जा ইউনিভার্সিটির विभिन्न বিষয়ে রেজাল্ট ঘোষণার পরে অকৃতকার্য ছাত্র-ছাত্রীদের কাছে কখনো ইউনিভার্সিটির নাম করে কখনো বা কলেজ কর্তৃপক্ষের নাম করে বোন করা হয় এবং তাদের নির্দিষ্ট অ্যাকাউন্টের টাকা জমা দেওয়ার কথা বলে এবং তাতেই তাদের пас করিয়ে দেওয়া হবে বলেও জানায় প্রতারকরা। এরপর বিষয়টি সামনে আসতেই নড়াচড়ে বসে কলেজ কর্তৃপক্ষ ও পুলিশ প্রশাসন বালুঘাট গার্লস কলেজের মাইনো হাসদা নামে এক ছাত্রী ৬০০ টাকা দিয়েও দেন ওই প্রতারকের একাউন্টে আর এর পরেই তিনি তার ভুল বুঝতে পেরে বালুরঘাট সাইবার ক্রাইম থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। পুলিশ তদন্ত শুরু করে গত শুক্রবার জুলিয়াস মোল্লা (৩০) নামে এক যুবককে তার গ্রামের বাড়ি গঙ্গারামপুর থানার অন্তর্গত অশোক গ্রাম এলাকার সনকর গ্রাম থেকে গ্রেফতার করেছে। জুলাই মাসে অভিযোগ দায়ের হয়। ১০ তারিখ তার বাড়ি থেকে গ্রেফতার করে সাইবার ক্রাইম অফিসারেরা। মাইনো হাসদা বংশীহারী থানার বাসিন্দা বালুরঘাট গার্লস কলেজের ছাত্রী তিনি অভিযোগ দায়ের করেন সাইবার কায়েম থান তবে পুলিশ সূত্রের খবরে মোট ৫০০ জন ছাত্রছাত্রীকে ফোন করেছিল কিন্তু তার একাউন্টে জমা পড়েছে মাত্র সাড়ে চার হাজার টাকা বলে স্বীকার করেছে সে। বালুরঘাট কোর্ট চার দিনের পুলিশ রিমান্ডের আবেদন মঞ্জুর করেছে। ডিএসপি হেডকোয়ার্টার বিক্রম প্রসাদ জানিয়েছেন দৃতকে জিজ্ঞাসাবাদ করে আরো বিস্তারিত জানার চেষ্টা হচ্ছে এই চক্রের পিছনে শুধু সে রয়েছে নাকি আরো কোন মাথা রয়েছে তা খতিয়ে দেখা হবে এবং কি করে তার কাছে অকৃতকার্য ছাত্র-ছাত্রীদের নাম্বার পৌঁছালো সেটাও খতিয়ে দেখা হবে.