Become a News Creator

Your local stories, Your voice

Follow us on
Download App fromplay-storeapp-store
Advertisement
Back
Kolkata700073
कोलकाता हाई कोर्ट ने केंद्र के खिलाफ अवमानना का मामला स्वीकार किया; 28 नवंबर तक जवाब मांगा
ANArnabangshu Neogi
Nov 11, 2025 15:03:34
Kolkata, West Bengal
বীরভূমের বাসিন্দা পরিযায়ী শ্রমিক সোনালি বিবি মামলায় কেন্দ্রের বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার অভিযোগ গ্রহণ করলো কলকাতা হাইকোর্ট। আগামী ২৮ নভেম্বর কেন্দ্রকে তাদের বক্তব্য জানাতে নির্দেশ দিয়েছেন বিচারপতি তপব্রত চক্রবর্তী ও বিচারপতি ঋতব্রত কুমার মিত্রের ডিভিশন বেঞ্চ। কলকাতা হাইকোর্ট ২৬ সেপ্টেম্বর কেন্দ্রকে এক মাসের মধ্যে সোনালি বিবি সহ অন্যান্যদের দেশে ফেরাতে নির্দেশ দিলেও তা এখনো পালন করেনি কেন্দ্র।উলটে কেন্দ্রের পক্ষ থেকে সুপ্রিমকোর্টে স্পেশাল লিভ পিটিশন দায়ের করা হয়েছে। কলকাতা হাইকোর্ট নির্দেশে জানিয়েছিল:-- অন্ত:সত্ত্বা সোনালি বিবি সহ ৬ জনকে তড়িঘড়ি বাংলাদেশে "পুশব্যাক "করা সঠিক হয়নি। কেন্দ্রের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রককে এক মাসের মধ্যে তাদের ভারতবর্ষে ফেরাতে হবে।
0
comment0
Report

For breaking news and live news updates, like us on Facebook or follow us on Twitter and YouTube . Read more on Latest News on Pinewz.com

Advertisement
ASAyan Sharma
Nov 11, 2025 15:48:23
Kolkata, West Bengal:দীৰ্ঘ 203 দিন হাসপাতালে ভর্তি থাকার পর বাড়ি ফিরলেন রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়। ঘড়ির কাঁটায় তখন দুপুর দুটো, দক্ষিণ কলকাতার মুকুন্দপুর এর বেসরকারি হাসপাতাল থেকে বাড়ির উদ্দেশ্যে রওনা দেন প্রাক্তন শিক্ষা মন্ত্রী। হাসপাতাল সূত্রে খবর তার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল । তবে চিকিৎসকদের পর্যবেক্ষণে নিয়ম মেনে চলতে হবে। তাকে হাসপাতাল থেকে বের হওয়ার সময় দেখতে জমায়েত হন প্রতিবেশী থেকে শুরু করে, দলীয় কর্মীরা। হাসপাতালের বাইরে পোস্টার পরে দাদাকেই চাই। এরপর যখন তিনি হাসপাতাল থেকে বের হচ্ছেন সেই সময় দলীয় কর্মীদের উদ্দেশ্যে হাত নড়াতে দেখা যায় তাকে। কখনো বা প্রণাম করেন তিনি দলীয় কর্মীদের উচ্ছ্বাস দেখে। # বাড়িতে ফিরতেই পুষ্প বৃষ্টি করেন দলীয় কর্মীরা। রাজকীয় ভাবে বরণ করা হয় বাড়ির চৌকাটে পা রাখতে ই। এরপর বাড়িতে প্রবেশ করেই, পরিবারের সদস্যদের সামনে আবেগে কান্নায় ভেঙে পড়েন। আদর করেন তার প্রিয় পোষ্য চিকো কে। # ঘনিষ্ঠ মহলে পার্থ চট্টোপাধ্যায় জানিয়েছেন খুব শিগগিরই তিনি কাজে ফিরবেন।
0
comment0
Report
DBDebanjan Bandyopadhyay
Nov 11, 2025 15:48:12
Kolkata, West Bengal:সুকান্ত মজুমদার পিসি প্রাক্তন শিক্ষা মন্ত্রী গতকাল জামিন পেয়েছেন এবং তিনি আজকে ছুটি পেয়ে হাসপাতাল থেকে বাড়ি ফিরছেন। এটা কোন ইন্সিডেন্স যে জামিন পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে উনি সুস্থ হয়ে গিয়েছেন যতদিন উনি জামিন পাচ্ছিলেন না ততদিন উনিও অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন। সাংবাদিক সম্মেলনে ২০১৬ সালে যোগ্য চাকরিপ্রার্থী শিক্ষক এবং অশিক্ষক কর্মচারী বেশ কয়েকজন রয়েছেন। বা দিকে আছেন মৌমিতা সরকার। তিনি কল্যাণী থেকে ফিজিক্সে এমএসসি করে তৃণমূল সরকারের চুরির জন্য বাড়িতে বসে আছেন। কারণ তিনি স্কুলে যাচ্ছেন কিন্তু মাইনা পাচ্ছেন না। এছাড়াও আমার সঙ্গে গ্রুপ সি গ্রুপ ডি প্রতিনিধিরা রয়েছেন তারাও চাকরি পাওয়া সত্ত্বেও মাইনে পাচ্ছেন না যোগ্য চাকরিপ্রার্থী হওয়া সত্ত্বেও। এরা এসএসসি দিয়ে চাকরি পেয়েছিল। ১৫০০০ দাবি শিক্ষকের লিস্ট বেরিয়েছিল। চৌঠা নভেম্বর যে লিস্ট বেরিয়েছে তাতে অশিক্ষক কর্মীদের মধ্যে ৩৫১২ জনের নাম পাওয়া গেছে। এর মধ্যে গ্রুপটির সংখ্যা ৫৪৯। গ্রুপ সি সংখ্যা ১ হাজার ১৬৩ জন। এদেরকে বাতিল করা হয়েছে কিন্তু এখানে যারা বসে আছে তারা কেউ বাতিল নন। কিন্তু এনারা মাইনে পাচ্ছেন না। এই ৩৫১২ জনের তালিকায় একের পর এক তৃণমূল নেতা নেত্রীদের আত্মীয়দের নাম উঠে এসেছে। এই অশিক্ষক কর্মচারীদের তালিকায় সান্তনু মালিকের নাম উঠে আসছে। তিনি বর্ধমানের বিধায়ক নিশীথ কুমার মালিকের ভাই। যিনি বলেছিলেন এস আই আর নিয়ে আগুন জ্বালিয়ে দেবেন। কেন এসআইআর এর জন্য তাদের এই গাত্রদাহ সেটা এখন বোঝা যাচ্ছে। আসলে ভাইয়ের চাকরি যেটা তিনি চুরি করে বের করেছিলেন সেটা বাতিল হয়ে যাওয়াতে তার এত রাগ। শোভন মাহাতো ঝাড়গ্রামের বিধায়ক শ্রীকান্ত মাহাতোর ভাই তিনি ঝারগ্রাম স্কুলে যোগদান করেছিলেন অযোগ্য তালিকায় 1270 নম্বরে তার নাম রয়েছে। এই তালিকা এই তালিকায় সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ নামটি আছে ৬৭৪ নম্বরে সেই ব্যাপারে আমি পরে যাব। এই ৩৫১২ জনকে এসএসসি চেয়ারম্যানের জাল করা সই দিয়ে নিয়োগ পত্র দেওয়া হয়েছে। প্রথমত ওএমআর শিটে জালিয়াতি হয়েছে। ৬৭৪ নম্বরে আছে বৃষ্টি মুখার্জি। তার বাবা নিমাই মুখার্জি। নিমাই বাবুর প্রথম পক্ষের মেয়ে বৃষ্টি। বোলপুরের কুসুমপুরের মেয়ে। ইনি মুখ্যমন্ত্রীর আত্মীয়। ইনি মানসিক সমস্যার জর্জরিত। ইনি ওষুধ খান। যখনি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নাম উঠে এসেছে চাকরি দুর্নীতিতে উনি সব সময় পার্থবাবুর দিকে নিশানা বানিয়েছে। এই বৃষ্টি দেবীর নাম যখন তালিকায় ঢুকে তখন কি পার্থবাবু নিজে থেকে নাম লুকিয়ে ছিলেন নাকি মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশে প্রাপ্ত চট্টোপাধ্যায় ঢুকিয়েছিলেন। একজন যোগ্য মধ্যবিত্ত বা নিম্নবিত্ত পরিবারের শিক্ষিত চাকরি প্রার্থীর নাম লুকিয়ে নিজের পরিবারের একজনের নাম ঢোকাতে প্রস্তাব রেখেছিলেন কি? যদি সৎ সাহস থাকে তাহলে বৃষ্টি মুখার্জির সঙ্গে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কি সম্পর্ক সেটা তৃণমূল কংগ্রেস খোলসা করবে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কি নিজের পরিবারের ভালোর জন্য মামার পরিবারের ধামা বাজানোর জন্য তার মামাতো বোনের চাকরি করে দিয়েছিলেন। তৃণমূল উত্তর দিক আশা কর তাদের অবস্থান স্পষ্ট করবে। ৪৮ বছর বয়সে আমার যদি পরীক্ষা দিয়ে পাস করতে হয় তাহলে সেটা আমার মনে হয় এখন যুক্তিসঙ্গত নয়। কারণ তারা আগেই পাস করে গিয়েছিল আমি হলেও ফেল করতাম। রাজ্য সরকার নিজের প্রায়শ্চিত্ত করার জন্য যোগ্য এবং অযোগ্যদের বিভেদ করে সুপ্রিমকোর্ট কে জানান। শিক্ষা দুর্নীতিতে ৯ লক্ষ্য শিক্ষার্থী সরকারি স্কুল ছেড়ে বেসরকারি শিক্ষা ব্যবস্থা নিতে বাধ্য হয়েছে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও তথ্যের সঙ্গে জাতীয় শিক্ষানীতি এর রাজ্যের প্রয়োগ করছেন না। এন ই পি টোয়েন্টি টুয়েন্টি প্রয়োগ করছেন না। পশ্চিমবঙ্গে ১৮ হাজার শিক্ষক রয়েছেন এরা তিন হাজার স্কুলে পড়ান যে স্কুল জিরো এনরোলমেন্ট স্কুল。 [11/11, 15:07] Debanjan Bandyopadhyay: কারণ রাজ্যের শিক্ষা ব্যবস্থার প্রতি কারো কোন বিশ্বাস নেই। জয়েন্ট এন্ড ট্রানসে দীর্ঘসূচি তার জন্য মেধাবী ছেলেরা অনেক এভিন রাজ্যে চলে গিয়েছে। Nice ranking e cu ২৬ theke ৪৭ e nemechhe। গোটা দেশের নিরিখে র্তমানে ৫৪ টি এডুকেশনাল ইনস্টিটিউশন যারা কিউ এস র‍্যাংকিং এ ভারতবর্ষ স্থান পেয়েছে। যে র‍্যাংকিং গোটা পৃথিবী মানে। কেন্দ্রীয় সরকারের হাত ধরে এভাবেই দেশ দিনের পর দিন এগিয়ে যাচ্ছে। যে কলেজগুলোতে আগে অভিভাবকদেরা রাত জেগে লাইন দিতেন এখন সেখানে কেউ ভর্তি হতে চাইছে না। এটা অত্যন্ত চিন্তার কারণ। বাঙালির এই মেধাটাই সম্বল。 10 Delhi explosion section– Delhi में हुए विस्फोट के कारण एक व्यक्ति की मौत, দেশের প্রধান খবর। দিল্লিতে যে বিস্ফোরণ ঘটেছে তাতে একজন মানুষের মৃত্যু ও কাম্য নয় কিন্তু আমাদের এজেন্সি অত্যন্ত তৎপরতার সঙ্গে এটা যাতে ব্যাপক আকার ধারণ না করতে পারে। তার জন্য সচেষ্ট থাকায় অনেকে গ্রেফতার হয়েছেন বহু মানুষের প্রাণহানি বাঁচানো গিয়েছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বলেছেন যারা এই ঘটনা ঘটিয়েছে তাদের দৃষ্টান্তমূলক সাজা ভারত সরকার দেবে। যারা বাংলাদেশ থেকে আশা বেআইনি নাগরিকদের এখানে ঠাই দেয়, যারা rohingas here সাম্রাজ্য গড়ে উঠতে সহায়তা করে যে রাজ্য সরকারের নাকের ডগা থেকে মুজিবর রহমানের খুনি কেন্দ্রীয় এজেন্সি দ্বারা গ্রেফতার হয় এবং রাজ্য সরকার জানতে পর্যন্ত পারে না যে ব্যারাকপুর কমিশনারেটে পাকিস্তানের নাগরিক দিনের পর দিন বাঙালি সেজে বসে চরবৃত্তি করে, তাকে ধরতে পারেনা । তার সরকারের কোন একজনের এ ব্যাপারে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সমালোচনার নৈতিক অধিকার আছে কি ইউপিএ জমানায় কতবার বোমা বিস্ফোরণ হয়েছে? তার হিসেবটা আছে সেই সময়ের যদি বোম বিস্ফোরণের হিসাব এবং স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর দায় স্বীকার করতে হতো তাহলে প্রতি মাসে একটি করে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী লাগতো। আমরা ভুলি নি তখনকার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রীর নাশকতার সময় সাংবাদিক সম্মেলনে পোশাক বদল হয়ে যাচ্ছে। ভারতবাসী জানে দেশ শক্ত হাতে রয়েছে। যারা গলা ফাটাচ্ছে তারা এই ধরনের শক্তির তাবেদার। তাদেরাই তো ওয়াকক নিয়ে বড় জমায়েত হতে দেয়। তাদেরাই তো বলে সন্ত্রাসের কোন ধর্ম হয় না তারাই তো এই ধরনের ন্যারেটিভ তৈরি করার চেষ্টা করে। সবাই খারাপ নয়। কিছু মানুষ খারাপ যারা বিস্ফোরণ ঘটাচ্ছে তারা বিভ্রান্ত প্রকৃত শিক্ষা পায়নি আর কত শিক্ষা লাগবে ? এমডি medicine ডাক্তার । অভিষেক ব্যানার্জির থেকে তো তারা অনেক বেশি বেশি শিক্ষিত। ভালো ছাত্র অতএব শিক্ষার সঙ্গে ইসলামিক সন্ত্রাসের কোন সম্পর্ক নেই। ওসামা বিন লাদেনের পর আরো একবার ডাক্তার বাবুরা সেটা প্রমাণ করল এই ইসলামিক টেরোরিজম গোটা বিশ্বের সামনে বিপদ। এটা কেবল ভারত নয় গোটা পৃথিবীকে থেকে বাঁচাতে হবে মহুয়া মৈত্র কে তথ্য দিয়ে আমি চ্যালেঞ্জ জানাচ্ছি যদি দম থাকে হলে ইউপিএ আমলে কতগুলো বিস্ফোরণ হয়েছে কত প্রাণ গিয়েছে? তখন কে ঘৃণা ছড়াতো? তখনকার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী কি ঘৃণা ছড়াতেন? স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ছিলেন তখন তো মাথায় ফেজটুপি পড়া। উনি ভুলে যাচ্ছেন এই কট্টরপন্থীদের চোখে মহুয়া মৈত্র কাফের। সুকান্ত মজুমদারও কাফের । এই সহজ সত্যটা যতদিন মহুয়া মৈত্রটা বুঝতে না পারবেন ততদিন তাদের মঙ্গল হবে না। বুঝলে তাদেরও মঙ্গল দেশের ও মঙ্গল। ভুটানে কার ভোট আছে আমার জানা নেই। কালকে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলতে পারেননি কারা যুক্ত কারণ আমাদের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মতো নাক বা চোখ নেই । যে মঞ্চ থেকে বুঝে যাবেন যে কে মাওবাদী কে মাওবাদী নয়। এটা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় পারেন। আমাদের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী পারেন না। কেবল তিনি রোহিঙ্গার বাংলাদেশী মুসলিম চিনতে পারেন না। তখন তিনি বর্ণান্ধের মতো আচরণ করেন। নাটকের লোক রাজনীতিতে এসে যদি নাটকবাজি করেন তাহলে এরকম কথাই বলবেন ব্যারাকপুরের সাংসদকে বলবেন তথ্য দিয়ে কথা বলতে। পার্থবাবু বলুন ইউপি এ আমলে কাশ্মীরের বাইরে কত বিস্ফোরণ হতো। সেই তথ্যটা দিন। আমাদের সময় কাশ্মীরে পাথর ছড়া বন্ধ হয়ে গেছে । ৯০ দশকে যখন কাশ্মীরে কাশ্মীরি পন্ডিতদের তাড়িয়ে দেওয়া হচ্ছিল তখন পার্থ বাবু কোথায় ছিলেন? তখন তিনি কোথায় নাটক করছিলেন ? এবার বাঙালিরা লালচকে উৎসব পালন করেছে। যে লালচকে একসময় ভারতের পতাকা তোলা নিষিদ্ধ ছিল। তৃণমূল বুঝতে পারছে না পার্থ বাবুকে নিয়ে কি করবে গিলবে না হজম করবে না ফেলে দেবে? পার্থবাবুকে নিয়ে ওদের সেই অবস্থা ওনাকে দুদিন পর ঠিক জড়িয়ে ধরবে। মেরেছ কলসির কানা তা বলী কি প্রেম দেব না? এই বলে জড়িয়ে ধরবে। কারণ পার্থবাবু যা করেছেন তা তো ওনাদের জন্যই করেছেন। যার জন্য চুরি করি সেই বলে চোর । পার্থবাবু মুখ্যমন্ত্রীর ভাইজির নাম ঢুকিয়ে দিয়েছেন । মুখ্যমন্ত্রী বলেছেন । পার্থ বাবু যদি চাকরি পার্টি হিসেবে কারও নাম ঢোকাতে চাইতেন তাহলে উনি ওনার বান্ধবীর নাম ঢুকাতেন। উনি মুখ্যমন্ত্রীর ভাইজির নাম কেন ঢোকাবেন ? উনি কিন্তু নিজের ভাইজির নাম ঢোকারনি ।পার্থবাবুর এই স্বার্থ ত্যাগ দল কিন্তু মাথায় রেখে দেবে。
0
comment0
Report
BCBasudeb Chatterjee
Nov 11, 2025 15:47:24
Asansol, West Bengal:জেলাশাসককে সামনে পেয়ে কান্নায় ভেঙ্গে পড়লেন এক মহিলা বিএলও। কাজের অতিরিক্ত চাপ সহ্য না করতে পেরেই কান্নায় ভেঙ্গে পড়েন মহিলা বি এল ও শ্যামলী মন্ডল বলে অভিযোগ। পশ্চিম বর্ধমান জেলার আসানসোলের বারাবনি বিধানসভার সালানপুর ব্লকের রূপনারায়ণপুর ৬৭ নম্বর বুথের ബി‍এলও শ্যামলী মন্ডল। আইসিডিএস কেন্দ্রের কর্মীর পাশাপাশি শ্যামলী মন্ডল বিএলওর দায়িত্ব পেয়েছেন। আইসিডিএস কেন্দ্রের পাশাপাশি তাকে SIR এর কাজে বিএলও এর দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে অতিরিক্ত চাপ বাড়ছে আর তাই এই চাপ সহ্য না করতে পেরে পশ্চিম বর্ধমানের জেলাশাসক এস পোন্নাবলম ও মহুকুমা শাসক ও বিডিও র কাছে তিনি কান্নায় ভেঙে পড়েন। মঙ্গলবার সালানপুরের রূপনারায়নপুরে আমাদের পাড়া আমাদের পাড়ায় কর্মসূচিতে এসেছিলেন জেলাশাসক এস পোন্নাবলম। আর ওই অনুষ্ঠানে জেলাশাসকের কাছে অতিরিক্ত চাপের কথা জানাতে গিয়ে রীতিমতো কান্নায় ভেঙে পড়েন ওই মহিলা বিএলও। যদিও তার কাজের সুনাম করার পাশাপাশি পাশে থাকার আশ্বাস দিয়েছেন জেলাশাসক।এরপর ওই মহিলা বিএলওর মুখে হাসি ফোটে।
0
comment0
Report
MMManoj Mondal
Nov 11, 2025 15:46:44
Kolkata, West Bengal:সম্প্রতি অভিষেকের বার্তার মধ্যেই জেলায় জেলায় পুরসভায় রদ বদল। সেই মত গত ৬ নভেম্বর পদ ছাড়তে নির্দেশ দেওয়া হয় বনগাঁ পৌরসভার চেয়ারম্যান গোপাল শেঠ কে।পদত্যাগ না করায় দলীয় নির্দেশ অমান্যের অভিযোগ তুলে চিঠি পাঠানো হয়েছিল বনগাঁ পুরসভার চেয়ারম্যান গোপাল শেঠকে। ৭ দিনের মধ্যে তাঁকে ইস্তফা দেওয়ার কথা বলা হয়েছে ওই চিঠি তে। তবে এখনও বনগাঁ পৌরসভার পৌর প্রধান পদে রয়েছেন গোপাল শেঠ । এই আবহে বনগাঁ পৌরসভার ভাইস চেয়ারম্যান পদ থেকে জ্যোৎস্না আঢ‍্য কে সড়ানোর চিঠি দিলেন গোপাল শেঠ। সেই চিঠি তে লেখা আছে “ পশ্চিমবঙ্গ পৌর আইন, ১৯৯৩ এর ধারা ২১ (গ) অনুসারে দীর্ঘদিন ধরে পৌর রাজস্ব আয় বৃদ্ধিতে গাফিলতি এবং অসন্তুষ্ট জনক ব্যবহারের জন্য পশ্চিমবঙ্গের মাননীয় মুখ্যমন্ত্রী এবং অন্যান্য বিভাগকে জানানো হয়েছে এবং উপরোক্ত সমস্ত বিষয়ের স্বচ্ছ তদন্তের স্বার্থে, এই চিঠি পাওয়ার পরপরই আপনাকে ভাইস চেয়ারম্যানের পদ থেকে অপসারণ করা হচ্ছে। এবিষয়ে জ্যোৎস্না আঢ‍্য বলেন, আজকে একটা চিঠি পেলাম সেখানে উল্লেখ রয়েছে পৌরসভার চেয়ারম্যান ভাইস চেয়ারম্যান কে সরিয়ে দিয়েছে। দলের থেকে এমন কোন নির্দেশ আমার কাছে আসেনি। তিনি এও বলেন গোপাল শেঠ পাগল হয়ে গিয়েছে তার পাগল হওয়ার मूल কারণ তাকে দল থেকে ইস্তফা দিতে বলা হয়েছে। কিন্তু সেটা তিনি না দিয়ে ইচ্ছাকৃতভাবে আমার পিছনে পড়ে রয়েছেন। এতে দলের ভাবমূর্তি নষ্ট হচ্ছে। গোটা বিষয়টিকে নিয়ে কটাক্ষ করেছে বিজেপি। বিজেপি নেতা দেবদাস মন্ডল বলেন এর আগেও আমি বলেছি তৃণমূলের এই গোষ্ঠী কোন্দলের জন্য যেন বনগাঁর পৌর নাগরিকরা তাদের অধিকার থেকে বঞ্চিত না হয়। ওরা যা ইচ্ছা করুক ।
0
comment0
Report
PMProsenjit Malakar
Nov 11, 2025 15:03:23
Nijuri, West Bengal:বন্ধুর হাতে বউকে তুলে দিলো স্বামী। চার হাত এক করে বীরভূমের সাঁইথিয়াতে সতিপীঠ নন্দিকেশরী তলায় দিলেন বিয়ে। স্বামীর নাম বাপি মন্ডল থাকেন বীরভূমের সাঁইথিয়ার ৮ নম্বর ওয়ার্ডে। বাপির সাথে ৯ বছর আগে বিয়ে হয় বীরভূমের তারাপীঠের পঞ্চমী মন্ডলের। তাদের একটি ৭ বছরের সন্তানও আছে। বিয়ে পর থেকে দাম্পত্য কলহ শুরু হওয়ায় পঞ্চমী বাপির নামে পুলিশের অভিযোগ করে , মামলা করে আদালতে। তারপর থেকে বাপের বাড়িতেই থাকতো পঞ্চমী। সেখান থেকেই প্রেমের শুরু বাপির বন্ধু জিত কুমার মির্ধার সাথে। জিতের বাড়ি সাঁইথিয়ার ১৬ নম্বর ওয়ার্ডে। পরকীয়ার কথা জানাজানিও হয়। পরকীয়ার কথা জানতে পারে তার স্বামি বাপিও। আজ সকালে পঞ্চমীর স্বামী , পঞ্চমীকে তার বন্ধুর হাতে তুলে দেয়। বিয়ে দেন সাঁইথিয়ার নন্দিকেশরী মন্দিরে। বাপি জানিয়েছে তার নামে যে মামলা পঞ্চমী করেছে সেই মামলা পঞ্চমী তুলে নেবে বলেছে। তাদের সন্তান থাকবে স্বামী বাপি মন্ডলের কাছেই। পঞ্চমী তার সাথে থাকতে চাইছে না বলেই এই সিদ্ধান্ত。 বাইট ১. বাপি মন্ডল - পঞ্চমীর পুরোনো স্বামী বাইট ২. জিত কুমার মির্ধা - পঞ্চমীর নতুন স্বামী বাইট ৩. পঞ্চমী
0
comment0
Report
STSrikanta Thakur
Nov 11, 2025 13:50:00
Dinajpur, Rangpur Division:ভারত বাংলাদেশ সীমান্ত লাগোয়া দক্ষিণ দিনাজপুর के जिला সদর बालुरঘাট शहरেও নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। বালুরঘাট स्टেশন থেকে প্রতিদিন দিল্লি, কলকাতা शিলিগুড়י সহ विभिन्न গুরুত্বপূর্ণ स्टेशनों के लिए দূরপাল্লার ट्रেন ছাড়ে। সেই সমস্ত ট্রেনে বিশেষত দিল্লি গামি ফারাক্কা एक्सপ্রेस मंगलवार বিকেল से শুরু হয় তল্লাশি। দিল্লিতে गাড়ी বোমা বিস্ফোরণের পর बালুরঘাট स्टেশনেও नাশকতার रुकथে और নিরাপত্তাকে জোরদার করতে প্রতিটা ट्रেনে চলছে তল্লাশি। विशेषত দিল্লি गामी ट्रेन এবং কলকাতা गामी ট্রেনে বিকেল থেকে শুরু হয়েছে बোম স্কোয়াড দিয়ে तল্লাশি হয়েছে। जिला पुलिस সূত্র केখ خبر সীমান্ত लালुয়া विभिन्न थाने কেউ এনয়েড করেছে जिला पुलिस সঙ্গে महत्वपूर्ण रेलस्टেশন और বাসस्टैंडেও নজরদারি বেড়েছে।
0
comment0
Report
ALArup Laha
Nov 11, 2025 13:49:47
Belna, West Bengal:এসআইআর আবহে নির্বিচারে বৃক্ষ নিধন! প্রশাসনিক ব্যস্ততার সুযোগে কাটা হল একাধিক গাছ, অভিযুক্ত শাসক নেতা ও সাগরেদ।গাছ কাটা বন্ধ করে গাছ লাগানোর জন্য মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বার্তা সত্ত্বেও বৃক্ষ নিধনে লাগাম পড়ছে না পূর্ব বর্ধমানের জামালপুরে। প্রশাসনিক মহলে শুরু হয়েছে এই নিয়ে তীব্র চাঞ্চল্য। এসআইআর (SIR) আবহে প্রশাসনিক কর্তারা ব্যস্ত থাকার সুযোগে এবার কেটে ফেলা হলো পি.ডাব্লু.ডি (PWD)-র জায়গায় থাকা একাধিক শতাব্দী প্রাচীন গাছ。 অভিযোগ, চকদিঘী অঞ্চলের শুকপুর এলাকায় মেমারি–তারকেশ্বর রাজ্য সড়কের ধারঘেঁষা পি.ডাব্লু.ডি-র জায়গায় থাকা অন্তত ৮–১০টি প্রকাণ্ড গাছ কেটে ফেলা হয়েছে। এমনকি শতাব্দীর পুরনো একটি বিশাল বটগাছও নিধনের শিকার হয়েছে। স্থানীয়রা জানিয়েছেন, গ্রীষ্মের দিনে এইসব গাছের ছায়াতেই পথচারিরা একটু বিশ্রাম নিতেন। গ্রামবাসী মহাদেব মাইতি, প্রশান্ত দাস সহ অনেকে অভিযোগ করেন, “কয়েকদিন আগে হঠাৎই সঞ্জয় পাকড়ে নামে এক ব্যক্তি কিছু লোকজন নিয়ে গাছ_cut করতে শুরু করেন। মুহূর্তের মধ্যে তারা যন্ত্রপাতি ব্যবহার করে বড় বড় গাছ কেটে ফেলেছে।” স্থানীয়দের দাবি, সঞ্জয় পাকড়ে জানিয়েছেন—চকদিঘী পঞ্চায়েতের সদস্য ও অঞ্চল তৃণমূল সভাপতি আজাদ রহমান এবং তাঁর ঘনিষ্ঠ উজ্জ্বল মালিকের নির্দেশেই গাছগুলি কাটা হয়েছে। তবে কোনও লিখিত অনুমতি তিনি দেখাতে পারেননি। ঘটনার পর ক্ষুব্ধ গ্রামবাসীরা গণস্বাক্ষর সংগ্রহ করে জামালপুর থানা, বন দফতর এবং प्रशासनনের বিভিন্ন দপ্তরে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন। বন দফতর ইতিমধ্যেই তদন্ত শুরু করেছে। পি.ডাব্লু.ডি-র এক জেলা আধিকারিক বলেন, “অত্যন্ত গর্হিত কাজ হয়েছে। পি.ডাব্লু.ডি-র তরফে কাউকেই গাছ কাটার অনুমতি দেওয়া হয়নি। তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।” বন দफতরের মেমারি রেঞ্জ অফিসার বিজু শর্মার সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, “অভিযোগ পাওয়ার পর আমাদের কর্মীরা ঘটনাস্থলে যান। বন দফতরের অনুমতি ছাড়াই গাছ কাটা হয়েছে বলে নিশ্চিত হওয়া গেছে। কাটা গাছ ও যন্ত্রপাতি বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে।” এ বিষয়ে আজাদ রহমানের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি মন্তব্য করতে চাননি। তবে চকদিঘী পঞ্চায়েতের প্রাক্তন প্রধান ও তৃণমূল নেতা গৌরসুন্দর মণ্ডল বলেন, “পরিবেশ বাঁচাতে মুখ্যমন্ত্রী গাছ লাগানোর বার্তা দিচ্ছেন, আর এখানে উল্টো কাজ করছে কিছু সুযোগসন্ধানী নেতা। এদের বিরুদ্ধে প্রশাসনের উচিত কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া।” স্থানীয়দের দাবি, শুধু প্রশাসনিক তদন্ত নয়, দোষীদের বিরুদ্ধে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে—নইলে পরিবেশ ধ্বংসের এই প্রবণতা থামবে না। বিজেপি নেতা প্রধান চন্দ্র পাল বলেন,২৬ নির্বাচনে তৃণমূল আর ক্ষমতায় আসতে পারবে না। নেতারা তা বুঝে গেছে। তাই এখন গাছ কেটে আয় বাড়িয়ে নিচ্ছে।
0
comment0
Report
ALArup Laha
Nov 11, 2025 13:49:26
Belna, West Bengal:এসআইআর আবহে নির্বিচারে বৃক্ষ নিধন! প্রশাসনিক ব্যস্ততার সুযোগে কাটা হল একাধিক গাছ, অভিযুক্ত Shাসক নেতা ও सাগরেদ।গাছ কাটা বন্ধ করে গাছ লাগানোর জন্য মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বার্তা সত্ত্বেও বৃক্ষ নিধনে লাগাম পড়ছে না পূর্ব বর্ধমানের জামালপুরে। প্রশাসনিক মহলে শুরু হয়েছে এই নিয়ে তীব্র চাঞ্চল্য। এসআইআর (SIR) আবহে প্রশাসনিক কর্তারা ব্যস্ত থাকার সুযোগে এবার কেটে ফেলা হলো পি.ডাব্লু.ডি (PWD)-র জায়গায় থাকা একাধিক শতাব্দী প্রাচীন গাছ। অভিযোগ, চকদিঘী অঞ্চলের শুকপুর এলাকায় মेमারি–তারকেশ্বর রাজ্য সড়কের ধারঘেঁষা পি.ডাব্লু.ডি-র জায়গায় থাকা অন্তত ৮–১০টি প্রকাণ্ড গাছ কেটে ফেলা হয়েছে। এমনকি শতাব্দীর পুরনো একটি বিশাল বটগাছও নিধনের শিকার হয়েছে।Localরা জানিয়েছেন, গ্রীষ্মের দিনে এইসব গাছের ছায়াতেই পথচারিরা একটু বিশ্রাম নিতেন। গ্রামবাসী মহাদেব মাইতি, প্রশান্ত দাস সহ অনেকে অভিযোগ করে বলেন, “কয়েকদিন আগে হঠাৎই সঞ্জয় পাকড়ে নামে এক ব্যক্তি কিছু লোকজন নিয়ে গাছ cutters কাটতে শুরু করেন। মুহূর্তের মধ্যেই তারা যন্ত্রপাতি ব্যবহার করে বড় বড় গাছ কেটে ফেলে।” স্থানীয়দের দাবি, সঞ্জয় পাকড়ে জানিয়েছেন—চকদিঘী পঞ্চায়েতের সদস্য ও অঞ্চল তৃণমূল সভাপতি আজাদ রহমান এবং তাঁর ঘনিষ্ঠ উজ্জ্বল মালিকের নির্দেশেই গাছগুলি কাটা হয়েছে। তবে কোনও লিখিত অনুমতি তিনি দেখাতে পারেননি। ঘটনার পর ক্ষুব্ধ গ্রামবাসীরা গণস্বাক্ষর সংগ্রহ করে জামালপুর থানা, বন দফতর এবং প্রশাসনের বিভিন্ন দপ্তরে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন। বন দফতর ইতিমধ্যেই তদন্ত শুরু করেছে। পি.ডাব্লু.ডি-র এক জেলা আধিকারিক বলেন, “অত্যন্ত গর্হিত কাজ হয়েছে। পি.ডাব্লু.ডি-র তরফে কাউকেই গাছ কাটার অনুমতি দেওয়া হয়নি। তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে。” বন দফতরের মেমারি রেঞ্জ অফিসার বিজু শর্মার সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, “অভিযোগ পাওয়ার পর আমাদের কর্মীরা ঘটনাস্থলে যান। বন দফতরের অনুমতি ছাড়াই গাছ কাটা হয়েছে বলে নিশ্চিত হওয়া গেছে। কাটা গাছ ও যন্ত্রপাতি বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে।” এ বিষয়ে আজাদ রহমানের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি কোনও মন্তব্য করতে চাননি। তবে চকদিঘী পঞ্চায়েতের প্রাক্তন প্রধান ও তৃণমূল নেতা গৌর সুন্দর মণ্ডল বলেন, “পরিবেশ বাঁচাতে মুখ্যমন্ত্রী গাছ লাগানোর বার্তা দিচ্ছেন, আর এখানে উল্টো কাজ করছে কিছু সুযোগসন্ধানী নেতা। এদের বিরুদ্ধে প্রশাসনের উচিত কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া।” স্থানীয়দের দাবি, শুধু প্রশাসনিক তদন্ত নয়, দোষীদের বিরুদ্ধে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে—নইলে পরিবেশ ধ্বংসের এই প্রবণতা থামবে না। বিজেপি নেতা প্রধান চন্দ্র পাল বলেন,২৬ নির্বাচনে তৃণমূল আর ক্ষমতায় আসতে পারবে না।নেতারা তা বুঝে গেছে। তাই এখন গাছ কেটে আয় বাড়িয়ে নিচ্ছে। বাইট ১- মহাদেব মাইতি(স্থানীয়), বাইট ২- সুজন ঘোষ(স্থানীয়), বাইট ৩- প্রশান্ত দাস(স্থানীয়), বাইট ৪- গৌরসুন্দর মণ্ডল(প্রাক্তন প্রধান, চকদিঘী পঞ্চায়েত), বাইট ৫- প্রধান চন্দ্র পাল(বিজেপি নেতা)। ক্যামেরায় পার্থ বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে অরূপ লাহার রিপোর্ট।
0
comment0
Report
BSBidhan Sarkar
Nov 11, 2025 13:48:52
Chinsurah, West Bengal:পনেরো বছর আগে গুড়াপে তৃনমূল কর্মি খুন! আট সিপিআইএম কর্মির যাবজ্জীবন সাজা ঘোষনা করল চুঁচুড়া আদালত। গত ৬ নভেম্বর অভিযুক্তদের দোষী সাব্যস্ত করে আদালত。 হুগলির গুড়াপে তৃনমূল কর্মি ক্ষুদিরাম হেমব্রম খুন হন গত ১৮ মার্চ ২০১০ সালে।আজ চুঁচুড়া আদালতের অতিরিক্ত জেলা দায়রা বিচারক সঞ্জয় কুমার শর্মা অভিযুক্ত আট সিপিআইএম কর্মিকে যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদন্ডের সাজা শোনান。 সাজাপ্রাপ্ত সিপিআইএম কর্মীরা হল তৎকালীন গুড়বাড়ি -১পঞ্চায়েত প্রধান লালু হাঁসদা,রবি বাস্কে, লক্ষীরাম বাস্কে, সিদ্ধেশ্বর মালিক, সনাতন মালিক, গণেশ মালিক, লক্ষ্মীনারায়ন সোরেন, নাড়ু টুডু। ঘটনায় অমর রুইদাস ও নেপাল মালিক নামে আরো দুই জন বাম কর্মী অভিযুক্ত ছিলেন, যারা বিচার প্রক্রিয়া চলাকালীন মারা যান。 পুলিশ ও পরিবার সূত্রে জানা গেছে, ২০১০ সালের ১৮ ই মার্চ গুড়াপে খুন হয়েছিলেন তৃনমূল কর্মী ক্ষুদিরাম হেমব্রম।সেদিন মৃত ক্ষুদিরামের ছেলে সুনীল হেমব্রমের উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষা ছিল । মাঠে কাজ করে বন্ধু তপন রুইদাসের মেয়ের দেখাশোনার জন্য তার বাড়ি গিয়েছিলেন ক্ষুদিরাম।তারপর আর বাড়ি ফিরেননি।পরদিন ১৯ তারিখ ডিভিসি র ক্যানেল থেকে বস্তা বন্দী রক্তাক্ত মৃতদেহ উদ্ধার হয় ক্ষুদিরামের। রাজনৈতিক কারনে তৃনমূল কর্মি ক্ষুদিরাম হেমব্রমকে কুপিয়ে খুন করে জলে ফেলে দেওয়া হয়েছিল বলে অভিযোগ ওঠে। সো সময়ে ঘটনার উত্তেজনা থাকে। ১৯শে মার্চ রাতে গুরাপ থানায় অভিযোগ দায়ের করেন তপন রুইদাস। গুড়াপ থানার পুলিশ তদন্তে নেমে দশজন সিপিআইএম কর্মিকে গ্রেফতার করে।ধৃতদের বিরুদ্ধে খুন, তথ্য প্রমান লোপাট, অস্ত্র হাতে অপরাধ সহ একাধিক ধারায় মামলা রুজু করা হয়। চুঁচুড়া আদালতে চার্জ শীট জমা দেয় পুলিশ।২৭ শে জুন ২০১৭ সালে চার্জ গঠন হয়।বিচার পক্রিয়া শুরু হয়।১২ জন সাক্ষী দেন এই মামলায়। ঘটনায় ৪জন প্রত্যক্ষদর্শী ছিলেন। বিচার পর্ব চলার সময় দুই অভিযুক্তের মৃত্যু হয়。 আটজন জামিনে ছাড়া পেয়েছিলেন। গত ৬ নভেম্বর তাদের দোষী সাব্যস্ত করেন চুঁচুড়া আদালতের অতিরিক্ত জেলা দায়রা বিচারক সঞ্জয় কুমার শর্মা। আজ সাজা ঘোষনা হয়। রায় ঘোষনার আগে বাদী -বিবাদী দু পক্ষের আইনজীবী র কাছে থেকে তাদের মতামত জানতে চায় আদালত।গত ৭ নভেম্বর সাজা ঘোষনার কথা থাকলেও তা পিছিয়ে যায়।আদালত ৮জন অভিযুক্তদের পৃথক সেলে রাখার নির্দেশ দেয়।আজ হয় চূড়ান্ত রায় দান। মামলার সরকারী আইনজীবী চন্ডী চরন ব্যানার্জী বলেন, আমরা দোষীদের সর্বোচ্চ সাজার আবেদন জানিয়েছিলাম।আদালত তাদের যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদন্ডের সাজা শুনিয়েছে।দশ হাজার টাকা করে জরিমানাও করেছেন,অনাদায়ে এক বছর জেলের সাজা শুনিয়েছেন।নৃশংসভাবে ক্ষদিরামকে খুন করা হয়েছিল। হুগলি জেলা আদালতের মুখ্য সরকারি আইনজীবী শঙ্কর গঙ্গোপাধ্যায় বলেন,প্রায় ১৫ বছর সময় লেগে গেল এই মামলার রায়দান হতে।তবে এর জন্য সরকারি আইনজীবী বা আদালত কেউই দায়ী নয়।মামলা চলাকালীন আসামি পালিয়ে গিয়েছিল তাকে ধরা এবং তথ্য প্রমাণ যোগাড় করে পুলিশ চার্জশিট দিয়েছিল তারপর বিচার প্রক্রিয়া শুরু হয়।এই খনে যে নৃশংসতা ছিল সেই কারণেই আদালত 8 জন দোষীকেই যাবজ্জীবন সবসময় কারাদণ্ড সাজা শুনিয়েছ। ক্ষুদিরামের স্ত্রী মালতি হেমব্রম বলেন,ফাঁসি হলে ভালো হত।আমার স্বামী চিরজীবনের মত চলে গেলো।ছেলেমেয়েরা ছোটো ছিলো তাদের অনেক কষ্ট করে মানুষ করেছি。 ধনেখালির বিধায়ক অসীমা পাত্র বলেন,ধনেখালিতে সিপিআইএম অনেক তৃণমূল কর্মীকে খুন করেছে।তাদের হার্মাদ বাহিনী অত্যাচার চালাতো।২০১১ সালে আমরা ক্ষমতায় আসার পর সেই পরিবারগুলোকে বিচার দেওয়ার চেষ্টা করছি।ক্ষুদিরাম কে তপন রুইদাসের বাড়িতে তার পরিবারের সামনে নৃশংসভাবে কুপিয়ে খুন করা হয়।তারপর মেঝেতে পড়ে থাকা সেই রক্ত বাড়ির মহিলাদের দিয়ে মুছতে বাধ্য করা হয়।মৃতদেহ লোপাট করে টেনে নিয়ে গিয়ে ডিভিসির খালে ফেলে দেয়।এবং এই ঘটনা যারা প্রত্যক্ষদর্শী তাদেরকে হুমকি দেওয়া হয়।আদালত তাদের সঠিক বিচার করেছ। আদালত থেকে বেরোনোর সময় দোষীরা জানিয়েছেন , তারা সিপিএম করেন বলে তাদের ফাঁসানো হয়েছে।।
0
comment0
Report
DGDebabrata Ghosh
Nov 11, 2025 12:55:26
Howrah, West Bengal:জোর তল্লাশী রাজধানী এক্সপ্রেসে.... দিল্লীতে বিস্ফোরণের ঘটনার পর হাই এলার্ট জারি করা হয়েছে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্টেশনে।লাগাতার তল্লাশী চালানো হচ্ছে ট্রেন ও প্ল্যাটফর্মে।আজ বিকালে রাজধানী এক্সপ্রেস ছাড়ার আগে স্নিফার ডগ ও মেটাল ডিটেক্টর দিয়ে ট্রেনের ভিতর পরীক্ষা করেন জি আর পি আধিকারিকরা।দিল্লীগামী যাত্রীরা জানান তারা আতঙ্কে রয়েছেন।অনেকে সফর বাতিলের কথা ভেবে বলেছেন।কিন্তু কাজের সূত্রে যেতে হচ্ছে।সরকারের আরো বেশী সতর্ক থাকা উচিত বলে মনে করছেন যাত্রীরা।এদিকে হাওড়া স্টেশনে ক্যাব রোডে ঢোকার মুখে প্রতিটি গাড়িতে চলছে তল্লাশী।বাদ দেওয়া হচ্ছেনা সরকারি গাড়িও।এই অভিযান জারি থাকবে বলে জি আর পি আধিকারিকরা জানান।
0
comment0
Report
Advertisement
Back to top