Become a News Creator

Your local stories, Your voice

Follow us on
Download App fromplay-storeapp-store
Advertisement
Back
Kolkata700073
ट्रेनिंग में अनुपस्थित माइक्रो ऑब्ज़र्वर्स पर आयोग का नोटिस, 48 घंटे में जवाब जरूरी
RDRaktima das
Dec 26, 2025 18:46:54
Kolkata, West Bengal
ট্রেনিংয়ে না আসা মাইক্রো অবজারভারদের শোকজ করল কমিশন। ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে শোকজের উত্তর দিতে বলা হয়েছে। তবে তার সঙ্গেই আগামীকাল sir প্রক্রিয়ার শুনানিতে হাজির থাকতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। হাজির না থাকলে মাইক্রো অবসারভারদের সাসপেন্ড করা হবে বলে সিইওর তরফে স্পষ্ট জানিয়ে দেওয়া হয়েছে বলে কমিশন সূত্রে খবর। এই মাইক্রো অবজারভাররা এসআইআর এর শুনানিপর্বে মূলত সিসিটিভির ভূমিকা পালন করবে। এখনো পর্যন্ত সাড়ে সাতশোরও কিছু বেশি সংখ্যক মাইক্রো অবজারভারকে শোকজ করা হয়েছে বলে খবর。
0
comment0
Report

For breaking news and live news updates, like us on Facebook or follow us on Twitter and YouTube . Read more on Latest News on Pinewz.com

Advertisement
DGDebabrata Ghosh
Dec 26, 2025 19:00:47
0
comment0
Report
SPSANDIP PRAMANIK
Dec 26, 2025 18:47:27
Kolkata, West Bengal:করেয়া মামলা --বাংলাদেশ হাইকমিশনে ডেপুটেশন দেওয়ার জন্য যে ১২ জন হিন্দু জাগরণ মঞ্চের সদস্যদের পুলিশ এরেস্ট করেছিল দুদিন পুলিশ কাস্টডির পর আজ আবার তাদের আলিপুর কোর্টে আনা হলো। অভিযুক্তদের আইনজীবী -- * খুনের চেষ্টার ধারা যুক্ত হওয়ার তথ্যপ্রমাণ নেই। * দুদিনের তদন্তে খুনের চেষ্টার কি প্রমাণ পেয়েছে পুলিশ? * এই ঘটনায় অভিযুক্তরা জামিন পেলে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক খারাপ হবে। তাই আবার হেফাজতে চেয়ে ধৃতদের আন্তর্জাতিক যোগ আছে কিনা খতিয়ে দেখার আবেদন করছে পুলিশ। * জামিন চাইছি। সরকারি আইনজীবী -- * 26 December একই সংগঠন। * তদন্তে আমরা 11 জন সাক্ষীর বয়ান সংগ্রহ করেছি। পুলিশকে পেটানো হয়েছে। ইনজুরি রিপোর্ট আছে। * যারা বিক্ষোভ দেখিয়েছে তাদের উদ্দেশ্য দেখা দরকার। * এই ঘটনার পর একই সংগঠন আবার বিক্ষোভ দেখাবে। আবার অশান্তি হলে আন্তর্জাতিক সম্পর্কে প্রভাব পড়বে। * তদন্তে সহযোগিতা করছে না। * হাই কমিশনে গিয়ে অন্য ঘটনা ঘটিয়ে অন্য মাত্রা দিতে চাইছে। * এমন পরিস্থিতি করতে চাইছে যে মনে হবে আমরা হাই কমিশনে নিরাপত্তা দিতে পারছি না। * পুলিশকে এমনভাবে মারা হয়েছে যে হাসপাতালে থেকে ছাড়া পেলেও ডাক্তার বলছে এখন কাজে যোগ দেওয়া যাবে না। * হাই কমিশনের বাইরে গাড়ি ভেঙেছে, কুশপুতুল পুড়িয়ে পুলিশের দিকে ছুঁড়ে মেরেছে। সেদিন একই ঘটনা হাই কমিশনের ভিতরে করতে পারতো। আজও একই ঘটনা ঘটানোর জন্য একই সংগঠন কর্মসূচি করতে নেমেছে। * 12 অভিযুক্তকে 12 দিনের জন্য পুলিশি হেফাজতে রাখার আবেদন পুলিশের । 12 জন কে ৩০০০ টাকার AI bell দেয়া হল।
0
comment0
Report
NRNarayan Roy
Dec 26, 2025 18:47:06
Siliguri, West Bengal:ভিসা অফিসের পর এবার সোনালী ব্যাঙ্ক , ফের আন্দোলন শিলিগুড়িতে ভিসা অফিস রীতিমতো বন্ধ করিয়ে দিয়েছিল বিশ্ব হিন্দু পরিষদ। এবার সোনালী ব্যাংক৷ শিলিগুড়ি পানিট্যাঙ্কি মোড়ের বাংলাদেশের সোনালী ব্যাঙ্ক অভিযানের ডাক দেয় বঙ্গীয় হিন্দু মহামঞ্চ। পাকুড়তলা মোড় থেকে মিছিল করে পানিট্যাঙ্কি মোড়ে এসে পৌঁছায় বঙ্গীয় হিন্দু মহামঞ্চের কর্মীরা। সোনালো ব্যাঙ্কের সামনে মোয়াতেন করা হয় বিশাল সংখ্যক পুলিশ। পুলিশের সাথে ধস্তাধস্তি হয় মহামঞ্চের কর্মীদের। ব্যাঙ্কের সামনেেই ইউনিসের কুশপুতুল দাহ করেন তারা। বঙ্গীয় হিন্দু মহামঞ্চের উপদেষ্টা কমিটির সদস্য বিক্রমাদিত্য মন্ডল বলেন , "আজ পুলিশ সোনালী ব্যাঙ্ককে নিরাপত্তা দিল। কিন্তু এভাবে আমরা চলতে দেব না। যতদিন না পর্যন্ত বাংলাদেশে হিন্দুদের নিরাপত্তা নিশ্চিত হবে ততদিন এই আন্দোলন আমাদের প্রতিনিয়ত চলবে৷ আমরা বিভিন্ন চিকিৎসা কেন্দ্র গুলোতে গিয়েও আবেদন জানিয়েছি। কোন প্রকার সুযোগ সুবিধা নয় ওদের।
0
comment0
Report
STSrikanta Thakur
Dec 26, 2025 18:46:46
Dinajpur, Rangpur Division:মহিলা তৃণমূল কংগ্রেসের বালুরঘাট শহরের কমিটি গঠন নিয়ে তুমুল গন্ডগোল মহিলাদের। বৈঠকেই কার্যত ধস্তাধস্তি বেঁধে যায় মহিলা নেতৃত্বের। শুক্রবার রাতে এই ঘটোনার জেরে ব্যাপক উত্তেজনা ছড়ায় বালুরঘাট পুরসভার সুবর্ণতট কক্ষে। এই ঘটনার জেরে এক মহিলা নেত্রী অসুস্থ হয়ে পড়ে। ফলে বৈঠক থেকে উঠে চলে যায় মহিলা তৃণমূলের জেলা সভানেত্রী স্নেহলতা হেমরম। অভিযোগ, বিপ্লব গোষ্ঠীর পুরনো মহিলা নেত্রীদেরকেই ওই কমিটি থেকে বাদ রাখা হয়েছে। উল্লেখ্য গত বৃহস্পতিবার বিকেলে মহিলা তৃণমূল কংগ্রেসের দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার প্রতিটি ব্লক এবং শহরের পূর্ণাঙ্গ কমিটির নাম ঘোষণা করেন মহিলা তৃণমূল কংগ্রেসের জেলা সভাপতি স্নেহলতা হেমরম। এরপরেই বাদ পড়েছিল বিপ্লব বিরোধী গোষ্ঠীর মহিলা নেতৃত্বরা। তারা এনিয়ে রাজ্যে,বালুরঘাট টাউন তৃণমূলের সভাপতি সুভাষ চাকী ও অন্যান্যরা অভিযোগ করেন। বালুরঘাট শহরের কমিটি নিয়ে বসে আলোচনা করে মিটিয়ে নেওয়ার নির্দেশ দেয় রাজ্য নেতৃত্ব। এদিন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের সাথে ভার্চুয়াল বৈঠক হয় শুক্রবার বিকেলে। সেই বৈঠক শেষ করে মহিলা তৃণমূল শহর নিয়ে এদিন ফের বৈঠক করে। ওই বৈঠকে টাউন তৃণমূলের মহিলা সভাপতি গীতা দেব, সহ সভাপতি অনুশ্রী মহন্তের উপরে ক্ষোভ উগরে দেয় দলেরই কর্মীরা। পুরনো কর্মী তথা তৃণমূলের এসএসকে দলের সভাপতি অর্পিতা মুখোপাধ্যায় বোস, বিপ্লব মিত্রের অত্যন্ত কাছের পুরনো কর্মী শাশ্বতী দাস সহ অন্যান্যরা এই প্রতিবাদ করে। যা নিয়ে তুলকালাম শুরু হয়ে যায়।অপরদিকে মহিলা তৃণমূল কংগ্রেসের জেলা সভাপতি স্নেহলতা হেমরম বলেন ঝামেলা বিষয়টি নিয়ে হয়েছে এটা সম্পূর্ণ তাদের ব্যক্তিগত বিষয়। যে সমস্ত ওয়ার্ডে ঝামেলা হয়েআছে সে সমস্ত ওয়ার্ডগুলি নিয়ে খুব শীঘ্রই বসে মিটিয়ে দেওয়া হবে। বাইট :- অর্পিতা মুখোপাধ্যায় বোস,তৃণমূলের এসএসকে দলের সভাপতি বাইট :- শাশ্বতী দাস, তৃণমূল কংগ্রেসের বাইট :- স্নেহলতা হেমরম,মহিলা তৃণমূল কংগ্রেসের জেলা সভাপতি 2612ZG_SDIN_MAHILA_TMC
0
comment0
Report
DBDebanjan Bandyopadhyay
Dec 26, 2025 16:36:12
Kolkata, West Bengal:প্রশ্ন: গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি হলো বিডিও প্রশান্ত বর্মণের নামে .....পুলিশের আবেদন মন্জুর করলো বিধাননগর আদালত কুনাল ঘোষ: এটা নিয়ে কিছু বলবো না প্রশ্ন: বাংলাদেশে দীপু দাস হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদ। দীপু দাস হত্যাকাণ্ডে সক্রিয় শুভেন্দু অধিকারী। বাংলাদেশ ডেপুটি হাইকমিশনে বিরোধী দলনেতা। শুভেন্দু সহ চার জন সাধুও ডেপুটি হাইকমিশনে। কুনাল ঘোষ: শুভেন্দু অধিকারী বিরোধী দলনেতা। তিনি এখানে বসে বলছেন বাংলাদেশের সার্জিক্যাল স্ট্রাইক করতে হবে। এই করতে হবে। সেই করতে হবে। আরে করবেটা কে? এটা সেই গল্পের মত যে লাউ তো বটে কিন্তু এটা কে আনবে? সিদ্ধান্তটা তো নেবে কেন্দ্রীয় সরকার। তাদেরকে বলুন। আমাদের সব শুনলে কি হবে? আমাদের তো একতিয়ার নেই। বাংলাদেশ একটি দেশ। পশ্চিমবঙ্গ একটি রাজ্য। সর্বভারতীয় তৃণমূল কংগ্রেস বাংলাদেশ এ যে ভাবে হিন্দু যুবকদের খুন করা হয়েছে। তার তিব্র নিন্দা করেছে এবং প্রতিবাদ জানিয়েছে। আমাদের দল সামগ্রিক হিংসার বিরুদ্ধে। আমরা বলেছি এ ব্যাপারে কেন্দ্র সরকার যা সিদ্ধান্ত নেবে সে ব্যাপারে রাজ্য পাশে থাকবে। সার্জিক্যাল স্ট্রাইক করতে গেলে তো দিল্লি কে করতে হবে। পশ্চিমবঙ্গের কোন সম্পর্ক নেই। করতে হবে আপনার দল বিজেপি এবং শুভেন্দু অধিকারীর সরকারকে। শুভেন্দু অধিকারীর যা যা বিপ্লব করার আছে, তা নিয়ে যান না দিল্লির দরবারে। নরেন্দ্র মোদিকে অমিত শাহকে বলুন, জয়শঙ্কর কে বলুন। সার্জিক্যাল স্ট্রাইক করার ইচ্ছা হলে রাজনাথ সিংহকে বলুন। এখানে এ সব বিবৃতি দিয়ে লাভ কি হচ্ছে? এখানে প্রচারমাধ্যম গরম করে, রাস্তা দখল করে আপনার কী লাভ হচ্ছে? প্রশ্ন: ১ কেজি পিঁয়াজ ও যেন বাংলাদেশে না যায়: শুভেন্দু কুনাল ঘোষ: এই গোটা বিষয়টাই কেন্দ্রীয় সরকারের বিষয়। আন্তর্জাতিক ইস্যুতে কোনও রাজ্য সরকার কিছু করতে পারে না। শুভেন্দু অধিকারীদের যা যা বক্তব্য আছে। সেটা কেন্দ্রীয় সরকারের জানান । দিল্লি চলে যাক। কেন্দ্রীয় নেতাদের সঙ্গে বসুক বাংলার রাস্তাঘাট বাংলার অফিস যাত্রী বাংলার পথচারীদের কে ডিস্টার্ব করে কি লাভ হচ্ছে? প্রশ্ন: মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও মহম্মদ ইউনূস -- দু জনকেই শুভেন্দু অধিকারী এক মঞ্চে বসাচ্ছেন, হিন্দু বিরোধী বলে কুনাল ঘোষ: এটা তো সম্পূর্ণ কুৎসা। মুখ্যমন্ত্রী হিন্দু ব্রাহ্মণ কন্যা। অন্য ধর্মকে সম্মান করেন। এখনো তিনদিন উপোষ রাখেন। বাড়িতে কালীপুজো করেন। দুর্গাপুজো কার্নিভালটা আন্তর্জাতিক ইভেন্ট করে দিয়েছেন। দুর্গা পূজার সমস্ত কমিটিগুলোকে পৃষ্ঠপোষকতা করেন। দীঘায় জগন্নাথ দেবের মন্দির করে দিয়েছেন। শুভেন্দু বাবু প্রকাশ্য সভায় বলেছেন, বাংলাদেশে ইউনূসের সরকার ভাল চলছে। প্রশ্ন: নাগা সন্যাসীদের নিয়ে গণ অবস্থানে বসবেন শুভেন্দু কুনাল ঘোষ: নাগা সন্ন্যাসীরা যে খানে থাকেন, সেখানে প্রতিবাদ করতে পারলেন না! জানা নেই শুভেন্দু বাবু নাগা সন্ন্যাসীদের মত একই পোশাকে বসবেন কি না প্রতিবাদে। দিল্লিতে ধর্নায় বসুন। প্রশ্ন: খবরের কাগজ পড়লে ভয় হয়। আবার কোনও মেয়ে হয়ত অত্যাচারিত হয়েছে। তার খবর হতে বড় লজ্জা হয়। মন্তব্য রাজ্যের মন্ত্রী বিপ্লব রায়চৌধুরীর। নারী নির্যাতন নিয়ে মন্ত্রীর মন্তব্যে বিতর্ক। নারীর অবস্থা নিয়ে মন্ত্রীর মন্তব্য না স্বীকারোক্তি? প্রশ্ন করছে বিরোধীরা। কুনাল ঘোষ: এটা নিয়ে বলতে পারব না উনি ঠিক কি বলেছেন। যেহেতু গত কয়েকদিন ধরে খবরের কাগজে উন্নাও কাণ্ড খুব গুরুত্ব পাচ্ছে, হতে পারে তিনি সে কথাই বলতে চেয়েছেন। ভারতের বিভিন্ন জায়গায় এই নারী নির্যাতন । বিশেষ করে বিজেপি শাসিত রাজ্যগুলোতে। উন্নাওতে ওইভাবে ধর্ষণ, তারপরে বিচার প্রার্থীদের কাছেই খুন হওয়া তার পরিবারের লোকদের। তারপর তার মা বোনেরা যখন ধর্না দিচ্ছেন সেখানে অমিত শাহ এর পুলিশ এর আক্রমণ। এতে মৎস্য মন্ত্রীর খারাপ লাগতে পারে। পশ্চিমবঙ্গের ঘটনা নিয়ে আশা করি বলেননি। প্রসঙ্গ অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় কুনাল ঘোষ: একজন শ্রমজীবী মানুষকে যেভাবে ধর্মের নামে মারধর করা হয়েছে, অভিজিৎ বাবু তার নিন্দা করেছেন। এটা তো ঠিক কাজ করেছেন এবং আমার মনে হয় ভাল করেছেন। অভিযোগ গঙ্গোপাধ্যায়ের সঙ্গে আমাদের অনেক ক্ষেত্রেই মতে মেলে না। কিন্তু তার কিছু রাজনৈতিক মন্তব্য অবস্থান ইত্যাদির জন্য কিন্তু অভিষেক গঙ্গোপাধ্যায় সম্মান পাবেন। তিনি সম্ভবত একজন ধর্মনিরপেক্ষ মানুষ। তার এই বিজেপিতে যাওয়া বিজেপির আইডিওলজিকে নিজের প্ল্যাটফর্ম হিসেবে ব্যবহার করা এটা বোধহয় তিনি তার নিজের সঙ্গে খুব সুবিচার করেন নি। প্রসঙ্গ দিলীপ ঘোষ কুনাল ঘোষ: দিলীপ ঘোষ আমাদের সরকারের সমালোচক। কিন্তু এটা তো ঘটনা যে আফটার তপন সিকদার বিজেপির সাংগঠনিক দিক থেকে দিলীপ ঘোষের মতো সফল কার্যকরী সভাপতি কিন্তু আসেনি। প্রসঙ্গ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় এর মিটিং কুনাল ঘোষ: আমাদের সর্বভারতীয় সাধারন সম্পাদক, আমাদের সেনাপতি অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের ভার্চুয়াল বৈঠকে তিনি দলকে কিছু কর্মসূচি দিয়েছেন। মূলত দুটি বড় কর্মসূচি এবং কিছু নির্দেশ নামা কিছু আচরণবিধির তিনি তৈরি করে দিয়েছেন। নির্দেশ দিয়েছেন এবং খুব সুন্দর ভাবে পুরোটা ব্যাখ্যা করেছেন। ৪৫ দিনের মধ্যে বাংলার ৮০ হাজার বুথে আবার তৃণমূল কংগ্রেস পরিবার কার্যত বাড়ি বাড়ি পৌঁছে যাবে। বিশিষ্টদের পাশাপাশি সবাই থাকবেন। প্রশ্ন: দিন দুই আগে গঙ্গাসাগরে শুভেন্দুর দাবি করেন, ২০১১ সালের পরিবর্তন তিনি এসেছিলেন, এবার ২০২৬-এও পরিবর্তন তার হাত ধরেই আসবে, আবার গতকাল বিজেপি-র অটল স্মরণ সভায় শুভেন্দু বলে বসলেন আমি নয় আমরা এবং বিজেপিতে তিনি তৃতীয় শ্রেণির কর্মী? : শুভেন্দু কেন একেক সময়ে একেক কথা বলছেন? কখনও নিজেকে কাণ্ডারী বলছেন, কখনও আবার তৃতীয় শ্রেণির কর্মী। কুনাল ঘোষ: ২০১১ সালে পরিবর্তন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এনেছিলেন বাংলার মানুষকে সঙ্গে নিয়ে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ছিলেন পরিবর্তন এবং গন আন্দোলনের প্রতীক এবং সেটা শুধু এগারো সাল বলে হয়নি একটা ধারাবাহিক আন্দোলনের মধ্যে দিয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় উঠে এসেছেন। এবং বাকি বহু নেতাকে রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠা বা জন্ম দিয়েছেন। এই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দলের সংসদ বিধায়ক ছিলেন শুভেন্দু অধিকারী। পরিবর্তনের কথা বলে ২০২০ সালে শুভেন্দু বাবু বিজেপিতে গিয়েছিলেন। ২০২১ সালে তো পরিবর্তন হয়নি。
0
comment0
Report
NRNarayan Roy
Dec 26, 2025 16:35:45
Siliguri, West Bengal:*ফের শিলিগুড়ি ইস্টার্ন বাইপাসে ভয়াবহ দুর্ঘটনায় মৃত ২, গুরুতর হতো এক।* শুক্রবার সন্ধ্যায় ফের এক ভয়াবহ পথ দুর্ঘটনায় প্রাণ হারালেন দু’জন। চেকপোস্ট থেকে আমবাড়ির দিকে যাওয়ার পথে আশিঘর মোড় সংলগ্ন এলাকায় একটি দ্রুতগামী ট্রাক স্কুটারে ধাক্কা মারলে এই বিপত্তি ঘটে । ঘটনায় গুরুতর জখম আরও একজনকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় শিলিগুড়ি জেলা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। পুলিশ সূত্রে খবর, মৃতদের বাড়ি শিলিগুড়ির আমতলা এলাকায়। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, একটি স্কুটারে তিনজন আরোহী ছিলেন এবং কারও মাথাতেই হেলমেট ছিল না। আচমকাই একটি ট্রাক স্কুটারটিকে পেছন থেকে ধাক্কা মারলে ঘটনাস্থলেই দু’জনের মৃত্যু হয়। তবে শুধু ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনই নয়, স্থানীয়দের অভিযোগের তির প্রশাসনের অব্যবস্থার দিকেও। তাঁদের দাবি, নির্বাচনের পর থেকেই ইস্টার্ন বাইপাসের রাস্তার আলো জ্বলে না। সন্ধ্যার পর গোটা এলাকা অন্ধকারে ডুবে থাকে। শীতের রাতে কুয়াশা এবং অন্ধকারের জেরে দৃশ্যমানতা কমে যাওয়ায় অন্ধকার রাস্তায় দুর্ঘটনার প্রবণতা বাড়ছে। উল্লেখ্য, মাত্র মাসখানেক আগেই এই বাইপাসের বানেশ্বর মোড়ের কাছে স্কুটার দুর্ঘটনায় সাত বছরের এক স্কুলপড়ুয়ার মৃত্যু হয়েছিল। তারপর থেকে ট্রাফিক পুলিশের তরফে বিভিন্ন সময়ে কড়ақড়ি করা হলেও একদিকে প্রশাসনিক উদাসীনতায় রাস্তার আলো না জ্বলা, আর অন্যদিকে হেলমেটহীন বাইক চালানোর মতো সাধারণ মানুষের অসচেতনতা— এই দুইয়ের জেরে ইস্টার্ন বাইপাসে মৃত্যুর মিছিল থামানো যাচ্ছে না। ঘটনাকে কেন্দ্র করে এসিপি পূর্ব ট্রাফিক অনির্বাণ মজুমদা জানান , "ঘটনা অবশ্যই দুর্ভাগ্যজনক। তবে যে তিন জন একই স্কুটিতে ছিলেন তাদের মধ্যে সুরক্ষা সচেতনার বড় অভাব৷ কারও মাথাতেই হেলমেট ছিল না। পুলিশ নিজেদের মত কাজ করছে কিন্তু সাধারন মানুষ যতক্ষণ না পর্যন্ত এই সব বিষয় নিয়ে সচেতন হবেন ততদিন এই ধরনের ঘটনা ঘটবে। তবে আগামীতে আমরা আরও বেশি ड्राइव দেব। গোটা ঘটনার তদন্ত চলছে।"
0
comment0
Report
STSrikanta Thakur
Dec 26, 2025 15:34:34
Dinajpur, Rangpur Division:বালুরঘাট থানা মোড়ে বাংলাদেশের দিপু দাস হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে বিজেপির বিক্ষোভ সমাবেশ ও বাংলাদেশের রাষ্ট্রপ্রধান ইউনুসের কুসপুত্তলিকা দাহ। বিজেপির কর্মী সমর্থকরা বালুরঘাট থানা মোরে শুক্রবার সন্ধ্যায় বিক্ষোভ সমাবেশের আয়োজন করে, এই বিক্ষোভ সমাবেশে নেতৃত্ব দেন বালুরঘাটের বিধায়ক অশোক লাহিড়ী। এর আগেও তিনি হিলি আন্তর্জাতিক সীমানায় গিয়ে বিক্ষোভ দেখিয়েছিলেন। শুক্রবার সন্ধ্যায় বিজেপির কর্মী সমর্থকদের নিয়ে আরো বড় আকারে এই বিক্ষোভ সমাবেশ করেন তিনি। তার দাবি বাংলাদেশ তাদের অতীত ইতিহাস ভুলে গেছে তাদের স্বাধীনতায় আমাদের যে অবদান ছিল সে অবদানকে অস্বীকার করছে এবং দীপু দাস শুধুমাত্র হিন্দু হওয়ার কারণেই তাকে পিটিয়ে মেরে আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয়েছে। এই ঘটনা আমাদের সীমানার ওপারে তার ফলে সেই হাওয়া আমাদের গায়ে এসেও লাগছে সাবধানের মার নেই এখন থেকেই পশ্চিমবঙ্গের হিন্দুদেরও সতর্ক হতে হবে।
0
comment0
Report
Advertisement
Back to top