বিধান নগরের হাউসিং এ দিনে দুপুরে চুরির ঘটনা

ফের আসানসোল দুর্গাপুর পুলিশ কমিশনারেটের ফিরে পাওয়া অনুষ্ঠানের মাধ্যমে সাইবার ক্রাইমে খোয়া যাওয়া লক্ষাধিক টাকা এবং মোবাইল ফিরিয়ে দেওয়া হলো বৃহস্পতিবার। এদিন মোট চার লাখ টাকা এবং ১৫ টি মোবাইল ফিরিয়ে দেওয়া হয় বলে জানান দুর্গাপুর পূর্বের সিআই তথা সাইবার ক্রাইম দমন শাখার দায়িত্বশীল পুলিশ আধিকারিক রনবীর বাগ।এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন দুর্গাপুরের এসিপি সুবীর রায় ,নিউ টাউন শিপ থানার পুলিশ আধিকারিক নাসরিন সুলতানা সহ বিভিন্ন পুলিশ আধিকারিকরা।

কয়েকদিন ধরে তীব্র দাবদাহের পর অবশেষে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় বৃষ্টি নামলো দুর্গাপুরে। দুর্গাপুরের বিভিন্ন এলাকায় মাঝারি থেকে ভারি বৃষ্টিপাত হয়।ঝড় হয়নি। বৃষ্টিতে স্বস্তি ফিরে পায় দুর্গাপুর শিল্পাঞ্চলের মানুষ।এই কয়দিন ধরে তীব্র দাবদাহের দুপুরে বাড়ি থেকে বের হওয়া দায় হয়। বৃহস্পতিবারের সন্ধ্যায় প্রবল বৃষ্টিতে স্বস্তি ফিরে পায় শিল্পাঞ্চলের মানুষ।

দুর্গাপুরের বিভিন্ন এলাকায় মহিলাদের গলা ও কান থেকে সোনার দুল প্রায় ছিনতাই হতো ।ভুরি ভুরি অভিযোগ জমা পড়েছিল। স্থানীয় মহিলাদের দিশেহারা অবস্থা। দুর্গাপুরের কোক ওভেন থানার পুলিশ ওৎপেতে বাইকে আরোহী এক ছিনতাইবাজকে ধরে বড়সড় এক ছিনতাইকারী চক্রের সন্ধান পেলো। বোলপুর ও বড় জোড়া থেকে দুই ছিনতাইকারী কে ধরে কোক ওভেন থানার পুলিশ। তাদের দুর্গাপুর মহকুমা আদালতে হাজির করা হয়।

আগামী ৬ এপ্রিল রামনবমী l ইতিমধ্যেই রামনবমী উদযাপন সমিতির মালদা শাখার পক্ষ থেকে তার প্রস্তুতি জোর কদমে চলছে। এবারে রামনবমীর ধর্মীয় শোভাযাত্রা সকাল দশটায় ইংরেজবাজার শহরের রামকৃষ্ণপল্লী মাঠ থেকে শুরু হবে যা শহর জুড়ে পরিক্রমা করে শ্রী শ্রী রামকৃষ্ণ বিবেকানন্দ বিদ্যামন্দির সংলগ্ন মাঠে শেষ হবে l এবং সেখানেই শোভাযাত্রার সমাপ্তি ও শ্রীরাম প্রসাদ বিতরণ ভক্তদের মধ্যে করা হবে । রামনবমীর এই শোভাযাত্রায় সকল সনাতনী হিন্দু ধর্মের মানুষদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে নিমন্ত্রণপত্র করতে দেখা যাচ্ছে। ইংরেজবাজার পৌরসভার ওয়ার্ডগুলিতে সমস্ত ওয়ার্ডেই রামনবমী উদযাপন কমিটির সদস্যরা বাড়ি বাড়ি গিয়ে নিমন্ত্রণপত্র দিতে দেখা যাচ্ছে। সকলের মুখে জয় শ্রীরাম ধোনি ।

২০১৬ সালে পরীক্ষা দিয়েছিলেন। ২০১৮সালে চাকুরী পেয়েছেন। গ্রুপ ডি পদে। দক্ষিণ দিনাজপুরের বাসিন্দা। আইসিডিএস চাকুরী করতেন। ১৫বছর করেছেন। কিন্তু আর্থিক কারণে ভাল রোজগারের আশায় গ্রুপ ডি পদে চাকুরীর জন্য পরীক্ষা দিয়েছিলেন। চাকুরী হয়।মালদা বার্লো বালিকা বিদ্যালয়ে। আজ খবর পেয়ে কান্নায় ভেঙে পড়েছেন। স্বামী বেসরকারি স্কুলে পড়ান। দুই ছেলে মেয়ে। এখন কি করবেন। বুঝতে পারছেন না। রাষ্ট্রপতির দারস্থ হবেন এমন ভাবছেন। জানালেন ভেরোনিকা টুডু।

সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে চাকরি গেল পুরাতন মালদার আহ্লাদমনি উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়ের চার জন শিক্ষিকার। এদিকে সুপ্রিম কোর্টের রায় শোনার পর স্কুল চত্বরে কান্নার রোল। স্কুলের প্রধান শিক্ষিকা সুস্মিতা দাস বলেন, তিনজন শিক্ষিকা ২০১৯ সালে চাকরি পেয়ে আমাদের এই স্কুলে জয়েন করেন। পাশাপাশি আরেকজন শিক্ষিকা ২০২১ সালে অন্য স্কুল থেকে বদলি হয়ে এই স্কুলে আসেন। মোট চারজন শিক্ষিকার চাকরি বাতিল হল সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে। এই চারজনে ই মালদার বাসিন্দা। যদিও চাকরি হারার বিষয়ে এই চারজন শিক্ষিকার কোন প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।