বাড়ি বন্ধ করে উধাও তৃনমুল কংগ্রেসের প্রাক্তন নেতা সাকিল আহমেদ ও তার পরিবার । আসানসোলে प्राय 350 কোটি টাকা প্রতারণার মামলায় কপালে চিন্তার ভাঁজ আমানতকারিদের । সকলেরই একটাই দাবী বেশি লোভ করতে গিয়ে বিপাকে পড়েছেন সকলে । নিজেকে ट्रেডिंग एक्सপার্ট বলে পরিচয় দেওয়া সাকিলের ছেলে তহসিন আহমেদ প্রথমে গাড়িতে লগ্নিকারির ব্যাবসা শুরু করেন । এই ব্যবসায় বিশ্বাসযোগ্যতা অর্জন করে সে । এরপরই ফুলে ফেঁপে ওঠে 그의 ব্যাবসা । গাড়ি ছেড়ে এবার নগদ টাকা । মাসিক সুদ বেশি দেবার লোভ দেখিয়ে প্রায় 3000 হাজার মানুষকে 자신의 যাঁতাকলে আটকে রেখে এক দুই করে প্রায় 350 কোটি টাকা আত্মসাৎ করে সে বলে অভিযোগ । 2025 এর फरवरी পর্যন্ত বেশ কয়েকজন আমানতকারিকে টাকা ফেরতও দেয় সে । কিন্তু তারপর থেকে তার দুর্ঘটনার খবর ছড়িয়ে মাস ছয়েক সময় চায় সে । এভাবেই সময়ের পর সময় পেরিয়ে গেলেও টাকা দিতে পারছিল না সে । বাড়ির সামনে বিক্ষোভ, বাড়িতে না পেয়ে সিসিটিভি ক্যামেরা ভাঙচুর কয়েকদিন ধরে সবকিছুই চালায় আমানতকারিরা। কিন্তু টাকা কি ফেরত পাওয়া যাবে ? প্রায় পাঁচ বছর ধরে চলা তার এই ব্যবসায় কি ট্রেড লাইসেন্স দিয়েছিলো আসানসোল পুরসভা ? পুলিশ কিছুই জানতে পারলো না কেন ? এরকমই হাজারো প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে আসানসোলের আনাচে কানাচে । আসানসোল পুরসভার ডেপুটি মেয়র ওয়াসিমূল হক জানান পুজোর ছুটি চলছে । পুরসভা খুললে তদন্ত করে দেখা হবে।