गौतम बागड़ी की हत्या को लेकर ग्रामीणों का प्रदर्शन: नशे के दामोदर किनारे शव मिलने पर तनाव

নিখোঁজ যুবকের দেহ উদ্ধার সেচ খাল থেকে, দেহ আটকে বিক্ষোভ পরিবার ও এলাকাবাসীর গতকাল রাতে। গত অক্টোবর মাসের ২৪ তারিখ রাত থেকে নিখোঁজ হওয়া যুবকের দেহ উদ্ধার হয় রবিবার বিকালে। শরীরে পাথর বাঁধা অবস্থায় বুদবুদদের রনডিহা ড্যামের কাছে সেচ খালের জল থেকে নিখোঁজ যুবকের দেহ উদ্ধার হয়। স্থানীয়রা দেহ জলে ভেসে থাকতে দেখে পুলিশকে খবর দিলে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে বুদবুদ থানার পুলিশ পৌঁছে দেহ উদ্ধার করে নিয়ে যাওয়ার সময় চাকতেঁতুল এলাকার পেট্রোল পাম্পের কাছে পুলিশের গাড়ি আটকে বিক্ষোভ দেখায় পরিবারের সদস্যরা ও এলাকাবাসী। মৃতের নাম গৌতম বাগদি (৩০)। তার বাড়ি রনডিহা পেট্রোল পাম্প সংলগ্ন এলাকায়। মৃত যুবক বাড়ি বাড়ি গ্যাসের সিলিন্ডার পৌঁছে দিতেন বলে জানা গিয়েছে। পরিবারের সূত্রে জানা gিয়েছে, গত ২৪ শে অক্টোবর রনডিয়ার কাছে দামোদরের ধারে বন্ধুদের সঙ্গে নেশার আসরে বসে ছিল। সেখান থেকে সে রহস্যজনকভাবে নিখোঁজ হয়ে যায়। বহু খোঁজাখুঁজির পরেও তার কোনো সন্ধান পাওয়া যাচ্ছিল না। এই ঘটনার বুদবুদ থানার পুলিশের কাছে পরিবারের সদস্যরা নিখোঁজ হওয়ার অভিযোগ দায়ের করেছিল। প্রহ্লাদ রুইদাস নামের এলাকার এক যুবক তাকে ওই দুপুরে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে যায়। ঘটনার দিন প্রহ্লাদîর মাসির দুই ছেলে দেবশালা গ্রাম থেকে। তাদের সাথে নিয়েই মদের আসর বসায় প্রহ্লাদ। সন্ধ্যা নামতেই প্রহ্লাদের দুই মাসির ছেলে সেখান থেকে বেরিয়ে বাড়ির উদ্দেশ্যে রওনা দেয়। দামোদরের তীরে মদের আসরে তখন গৌতম এবং প্রহ্লাদ দুইজনেই ছিল। তারপর রাত্রে আর বাড়ি ফেরেনি গৌতম। নেশাগ্রস্ত অবস্থায় দামোদর নদের তীরে ঘুমিয়ে পড়েছিলেন প্রহ্লাদ। পরের দিন সকালে ঘুম ভাঙতে সове বাড়ি ফিরে যায় কিন্তু গৌতমের কোন খোঁজ পাওয়া যায়নি। থানায় অভিযোগ দায়ের হওয়ার পরেই প্রহ্লাদকে বুদবুদ থানার পুলিশ ঘটনার তদন্তের জন্য ডেকে পাঠায়। কিন্তু গৌতম কিভাবে নিখোঁজ হয়ে যায় সেই বিষয়ে প্রহ্লাদ কিছুই জানাতে পারেনি বলে জানা গেছে। বেশ কিছুদিন ধরে নিখোঁজ থাকার পর অবশেষে his দেহ জলে পড়ে থাকতে দেখেন স্থানীয়রা। পুলিশ দেহ উদ্ধার করার পর থানায় নিয়ে আসার জন্য রওনা দিতেই পরিবারের সদস্যরা এবং গ্রামবাসীরা পুলিশকে ঘিরে বিক্ষোভ দেখাতে থাকে। পরিবারের সদস্যরা দাবি করেছেন গৌতমের মৃত্যুর ঘটনায় যে বা যারা যুক্ত তাদের উপযুক্ত শাস্তির দাবি জানায় এবং যতক্ষণ না দোষীদের গ্রেপ্তার করা হচ্ছে ততক্ষণ তারা মৃতদেহ আটকে রেখে বিক্ষোভ দেখাবেন। এদিন ক্ষিপ্ত জনতা প্রহ্লাদের বাড়ি ভাঙচুর করতে যায়। কিন্তু বাড়িতে কেউ না থাকায় সকলেই ফিরে আসে। প্রহ্লাদ রুইদাস গৌতম কে খুন করেছে বলে দাবি পরিবারের। তাকে যতক্ষন না গ্রেফতার করা হবে ততক্ষণ family's সদস্যরা ও গ্রামবাসীরা বিক্ষোভ চালিয়ে যাবেন বলে জানিয়েছেন। পরে পুলিশের হস্তক্ষেপে অবরোধ তোলে।