दीप बनाने वाले परिवारों पर माटी की कमी और बारिश का संकट, दीपावली प्रभावित

মাতৃশক্তি সহ গণপতি বাপ্পা ও মা লক্ষীকে দ্বীপ জ্বেলে বরণ করে ঘরে আনার পালা। সেই উৎসব অর্থাৎ দীপাবলি আর কয়েকদিনর অপেক্ষা। দক্ষিণ 24 পরগনা বজবজ কালিতলা পালপাড়া বেশ কিছু পরিবার বছরের পর বছর ধরে প্রদীপ তৈরীর কাজে নিযুক্ত হয়েছেন।প্রাচীন যুগ থেকেই দ্বীপ জ্বালানোর প্রথা চলে এসেছে আমাদের এই হিন্দু সমাজে দীপাবলির দিনে ঘরে ঘরে মাটির প্রদীপ জ্বেলে সন্ধ্যায় মাকে বরণ করতে হয় প্রতিটি ঘরে ঘরে অর্থাৎ দীপাবলি কিংবা কালী পূজা রাত্রিতে প্রতিটি বাড়িতেই প্রদীপ জ্বেলে ই বরণ করা হয় মাকে। মায়ের পূজা শুরু হয়। তবে শুধু কালীপুজো কিংবা দীপাবলি নয় সমস্ত পুজোর প্রধান উপকরণ এই মাটির প্রদীপ।সে যেকোনো পুজো হোক না কেন দ্বীপ ছাড়া কোন পুজোই সম্পূর্ণ নয়। অথচ সেই প্রদীপের বাজারের অবস্থা আশংকা জনক মাটির অভাবে এই শিল্প প্রায় রুগ্ন শিল্পে পরিণত হয়েছে সারা বছর ধরে বেশ কিছু পরিবার এই মাটির কাজ করেই তাদের জীবনযাত্রা নির্ভর করে ।তবে এ বৎসর প্রকৃতির খামখালীপোনায় শিকার হতে হয়েছে এই সকল পরিবারগুলোকে ঠিকমতো প্রদীপ রং করতে পারেনি প্রদীপ তৈরি করা যোগ্য না রোদের অভাবে তবু নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই প্রদীপ করতেই হবে এবং বাজারে চাহিদা পূরণ করতে হবে যে গঙ্গার মাটি বা গঙ্গার ওপার থেকে মাটি কিনে প্রদীপ করা হতো ৬০০0 টাকা এক গাড়ি মাটি সেই এক গাড়ি মাটির দাম প্রায় দশ হাজার টাকা এরপর লেবারের খরচ অন্যান্য খরচ অর্থাৎ একটি প্রদীপ তৈরি করতে যে পরিমাণ খরচ বেড়েছে। সেভাবে প্রদীপের দাম বাড়েনি এই নিত্য প্রয়োজনীয় প্রদীপের দাম না বাড়ার কারণে অসংখ্য লেবার এই কাজ থেকে দূরে চলে যাচ্ছে অপরদিকে এই পরিবারগুলো অর্থনৈতিক সমস্যার মধ্যে ভুগতে হচ্ছে 10000 টাকা দিয়ে মাটি কিনে এভাবে মানুষের চাহিদা পূরণ করা খুবই অসম্ভব হয়ে পড়েছ Check the rest of the content to ensure it is news-like and not garbled. This paste appears to be in Bengali; it discusses clay lamp制作, economic hardship due to clay shortage and rainfall, impact on Diwali lamp industry, absence of government support, etc. The core news remains intact and unchanged in essence. তবে তাদের এই করুণ দুর্গতির পাশে কেউ কি সাহায্যের হাত বাড়াবে বা তাদের পাশে থাকবে সেটাই দেখার বিষয়। না হলে হয়তো এই শিল্প বা পরিবেশবান্ধবেই দীপ প্রায় হারিয়ে যাবার পথে