Become a News Creator

Your local stories, Your voice

Follow us on
Download App fromplay-storeapp-store
Advertisement
Back
Purulia723101

पुरुलिया में ठंड ने बढ़ाई चिंता, तापमान 14°C तक गिरा; पर्यटकों की भीड़ बढ़ी

MMManoranjan Mishra
Nov 13, 2025 03:05:00
Purulia, West Bengal
পুরুলিয়া : আরও পারদ পতন পুরুলিয়ায় । আজ জেলার জেলার তাপমাত্রা নামলো ১৪ ডিগ্রীতে। কনকনে শীতের আমেজ পুরুলিয়ায় । সকালের দিকে হাল্কা কুয়াশাচ্ছন্ন রয়েছে রাস্তাঘাট । গরম কাপড় গায়ে জড়িয়ে নিত্যপ্রয়োজনীয় কাজে বাইরে বেরোচ্ছেন সাধারণ মানুষ । শীতের আমেজ দেখা দিতেই জেলার পর্যটন স্থানগুলোতে পর্যটकों ঢল নেমেছে ।
124
comment0
Report

For breaking news and live news updates, like us on Facebook or follow us on Twitter and YouTube . Read more on Latest News on Pinewz.com

Advertisement
PSPrasenjit Sardar
Nov 13, 2025 05:01:49
Baruipur, West Bengal:সুদূর হায়দ্রাবাদের সেকেন্দ্রাবাদে কালাচ সাপের কামড় খেয়ে চিকিৎসার জন্য ক্যানিং এলেন বধু ক্যানিং -অবিশ্বাস্য এবং বিরলতম ঘটনা। সুদূর হায়দ্রাবাদের সেকেন্দ্রাবাদে কালাচ সাপের কামড় খেয়ে ক্যানিং মহকুমা হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য ভর্তি হলেন এক বধু।বর্তমানে ক্যানিং মহকুমা হাসপাতালের সর্প বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ডাঃ সমরেন্দ্র নাথ রায়ের পরামর্শে ওই বধুর চিকিৎসা চলছে ক্যানিং মহকুমা হাসপাতালে। স্থানীয় ও হাসপাতাল সূত্রের খবর ,জীবনতা থানার অন্তর্গত ঘুঁটিয়ারী শরীফের এলাকার বাসিন্দা সাজাহান মন্ডল। তাঁর মেয়ে হাবিবা। তিনবছর আগে বারুইপুর থানার অন্তর্গত হাড়দহ কুলাড়ি এলাকার সাহরুক লস্করের সাথে বিয়ে হয়। দম্পতির এক সন্তান রয়েছে। দরিদ্র দম্পতি গত কয়েক সপ্তাহ আগে হায়দ্রাবাদের সেকেন্দ্রাবাদে গিয়েছিলেন কাজের জন্য।সেখানে গত চারদিন আগেই বধু হাবিবা কে বিছানার মধ্যে তাঁর পায়ে এক কালাচ সাপ কামড় দেয়।কিছু একটা কামড় দিয়েছে বুঝতে পারেন বধু। রাতেই স্বামীকে ঘটনার কথা জানায়। বধুর স্বামী ঘুম থেকে ধড়ফড় করে উঠে পড়ে। লাইট মেরে বিছানার চারিদিকে খোঁজ করতে থাকে। দেখতে পায় একটি কালাচ সাপ ধীর গতিতে বেরিয়ে যাচ্ছে। তড়িঘড়ি সাপটি মেরে ফেলেন বধুর স্বামী। সাপের ছবি মোবাইল ব‍ন্দি করে স্ত্রীকে নিয়ে স্থানীয় ‘মাহোনিয়া মাল্টি স্পেসালিটি হাসপাতাল’ এ নিয়ে যায় চিকিৎসার জন্য। সেখানে আক্রান্ত বধুকে সাপে কামড়ানো প্রতিষেধক এভিএস ১০ ভায়াল দেওয়া হয়। দুদিন থাকার পর ‘মাহোনিয়া মাল্টি স্পেসালিটি হাসপাতাল’ এর ওপর ভরসা হারিয়ে ফেলেন দম্পতি। সেখান থেকে ছুটি নিয়ে ট্রেনে চেপে বাড়িতে ফিরে আসেন। এরপর ক্যানিং মহকুমা হাসপাতালে নিয়ে যায় চিকিৎসার জন্য।সেখানেই সর্প বিশেষঞ্জ চিকিৎসক ডাঃ সমরেন্দ্র নাথ রায়ের তত্বাবধানে ওই বধুর চিকিৎসা চলছে। ঘটনা প্রসঙ্গে ক্যানিং মহকুমা হাসপাতালের সর্প বিশেষঞ্জ চিকিৎসক ডাঃ সমরেন্দ্র নাথ রায় জানিয়েছেন, ‘বধু কে চারদিন আগে কালাচ সাপ কামড় দিয়েছিল হায়দ্রাবাদের সেকেন্দ্রাবাদে। সেখানে একটি বেসরকারী হাসপাতালে চিকিৎসা করিয়েছিলেন। পরে ক্যানিং মহকুমা হাসপাতালে আসে চিকিৎসার জন্য। বধুকে পর্যবেক্ষণে রেখে চিকিৎসা চলছে।দৃঢ় বিশ্বাস আগামী কয়েকদিনের মধ্যেই পুরোপুরি সুস্থ হয়ে উঠবেন। ’ উল্লেখ্য সাপের কামড়ে উন্নতমানের চিকিৎসা পরিষেবার কথা রাজ্যের সর্বত্র ছড়িয়ে পড়েছিল বিগত দিনে।এমনকি হাওড়া,বাঁকুড়া,বর্ধমান থেকে সাপের কামড় খেয়ে চিকিৎসার জন্য ক্যানিং মহকুমা হাসপাতালে এসেছিলেন।সুস্থ হয়ে বাড়িতে ফিরে গিয়েছেন সকলে। এবার সুদূর হায়দ্রবাদের সেকেন্দ্রাবাদ থেকে চিকিৎসার জন্য ক্যানিং মহকুমা হাসপাতালে এলো কালাচ সাপে কামড়ানো রোগী। যা এক ব্যতিক্রমী বিরল ঘটনা。
0
comment0
Report
ABArup Basak
Nov 13, 2025 04:50:10
Mal Bazar, West Bengal:*হাতির উপদ্রব রুখতে নাগরাকাটায় সচেতনতা শিবির...* ধান পাকার মৌসুমে জঙ্গল থেকে বেরিয়ে আসা হাতির দল প্রতিনিয়ত কৃষিজমিতে হানা দিচ্ছে। এর ফলে মালবাজার মহকুমা জুড়ে মানুষ ও বন্যপ্রাণ সংঘাত বাড়ছে। এই পরিস্থিতি মোকাবিলায় খুনিয়া রেঞ্জ এবং মালবাজার মাউন্টেন ট্রেকার্স ফাউন্ডেশন-এর উদ্যোগে নাগরাকাটার সুখানী বস্তিতে এক সচেতনতা শিবিরের আয়োজন করা হয়। শিবিরে উপস্থিত ছিলেন গ্রামবাসী, খুনিয়া রেঞ্জের বনকর্মী ও আধিকারিকরা। সেখানে ছয় সদস্যের একটি কুইক রেসপন্স টিম (QRT) গঠন করা হয়। দলের সদস্যদের ছ’টি সার্চলাইট দেওয়া হয় এবং হাতি বা বন্যপ্রাণ গ্রামে ঢুকে কীভাবে নিরাপদে ব্যবস্থা নিতে হবে, সে বিষয়ে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। উপস্থিত ছিলেন খুনিয়া রেঞ্জার সজল কুমার দে, সংস্থার পক্ষ থেকে উত্তম সূত্রধর ও স্বরূপ মিত্র। সংস্থার সম্পাদক স্বরূপ মিত্র বলেন, গত কয়েকদিন ধরে ধানের টানে হাতির দল বিভিন্ন এলাকায় ঢুকে পড়ছে। এই সময়ে সাধারণ মানুষকে বিশেষভাবে সতর্ক থাকতে হবে। হাতির দল দেখলে কেউ নিজের উদ্যোগে তাড়াতে যাবেন না, বরং বন দপ্তর ও কুইক রেসপন্স টিমকে দ্রুত খবর দিতে হবে। গতকাল রাতেই নাগরাকাটা ও চালসারের মাঝে মহাবাড়ি এলাকায় একদল হাতি বের হয়েছিল, সেখানে কিছু যুবক হাতির পিছু ধাওয়া করে— যা বিপজ্জনক ও দুর্ঘটনার আশঙ্কা বাড়ায়। সবাইকে অনুরোধ করব, এই সময় সতর্ক থাকুন।" খুনিয়া রেঞ্জার সজল কুমার দে জানান, বন দপ্তর নিয়মিত টহলদারি চালাচ্ছে। হাতিদের উত্যক্ত না করে আমাদের খবর দিন। বনকর্মীদেরাই হাতির দলকে নিরাপদে জঙ্গলে ফিরাবে।” বাইট: স্বরূপ মিত্র, সম্পাদক, মালবাজার মাউন্টেন ট্রেকার্স ফাউন্ডেশন
0
comment0
Report
TDTapan Deb
Nov 13, 2025 04:49:56
Alipurduar, West Bengal:আলিপুরদুয়ার–এক সময় বাংলা থেকে কেউ ত্রিপুরায় গেলে আমরা গর্ব করতাম। ত্রিপুরার থেকে কোন যুবক বাংলায় কাজ করতে এলে আমরা ভাবতাম বাংলায় কাজ করতে গেছে কত গর্ব। আজ সেই বাংলা বালু চোর, গরু চোর, কয়লা চোরে পরিণত হয়েছে। এটা বেদনার। বাংলার হারিয়ে যাওয়া গৌরব ফিরিয়ে আনতে হবে। ২০২৬ সালে রাজ্যের পালা বদলে বিজেপি আসলে বাংলার সেই গৌরব ফিরিয়ে আনা হবে। গতকাল আলিপুরদুয়ারে একাধিক কর্মসূচীতে যোগ দিতে এসেছিলেন ত্রিপুরার প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী রাজ্যসভার সাংসদ বিপ্লব দেব। রাত–একটি বেসরকারি হোটেলে কর্মীসভার শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে রাজ্যের শাসকদল তৃণমূল কংগ্রেসকে এমন ভাবেই আক্রমণ হানলেন বিপ্লব। তিনি বলেন সিপিএম, কংগ্রেসকে একটি ভোট দেওয়া মানে তৃণমূলকে জেতান।
0
comment0
Report
AGAyan Ghosal
Nov 13, 2025 02:34:50
Kolkata, West Bengal:WEATHER *আবহাওয়া পয়েন্টার* ১) মরশুমের এখনও পর্যন্ত শীতলতম দিন। কলকাতার পারদ ১৭.১ ডিগ্রি। স্বাভাবিকের চেয়ে সাড়ে ৩ ডিগ্রি কম। কাল দিনের পারদ ২৮ ডিগ্রি। স্বাভাবিকের চেয়ে আড়াই ডিগ্রি কম। বাতাসে জলীয় বাষ্পের পরিমান কমে মাত্র ৩৯ শতাংশ। শুষ্ক শীতের পরশ রাজ্যজুড়ে। ২) রাজধানী দিল্লি, ছত্তিশগড়, হিমাচল, উত্তরাখণ্ড, হরিয়ানায় শৈত্যপ্রবাহের পরিস্থিতি। আপাতত অবাধ শীতল উত্তুরে হাওয়ার দাপট রাজ্যজুড়ে। আগামী অন্ততঃ ৬ দিন এরকমই থাকবে আবহাওয়া। পশ্চিমের জেলায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৩ থেকে ১৪ ডিগ্রির ঘরে। শীতের আমেজ বহাল থাকবে চলতি উইকেন্ডেও। ৩) শীতের এই আমেজ বাধাপ্রাপ্ত হতে পারে ২১ নভেম্বরের পর থেকে। বাতাসে বৃদ্ধি পাবে জলীয় বাষ্পের পরিমান। ২৩ নভেম্বর বঙ্গোপসাগরে তৈরি হতে চলেছে ঘূর্ণাবর্ত। পরবর্তী ৪৮ ঘণ্টায় শক্তি বাড়িয়ে যা নিম্নচাপে পরিণত হতে পারে বলে কিছু আন্তর্জাতিক আবহাওয়া গবেষণা মডেল দাবি করেছে। এই সিস্টেম ২৫ নভেম্বর একটি ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হতে পারে বলে একাধিক মডেলের দাবি। তার সরাসরি প্রভাব যদি বাংলায় নাও পড়ে তাহলেও মেঘলা আকাশ এবং আপেক্ষিক আর্দ্রতার জেরে বাংলায় সাময়িকভাবে নষ্ট হতে পারে শীতের আমেজ। এই সিস্টেম ডিসেম্বরের ৩ তারিখ সম্পূর্ণ বিলীন হওয়ার পর রাজ্যে শীতের কামব্যাক ঘটতে পারে। যদিও আলিপুর আবহাওয়া দফতর এখনও পর্যন্ত এই সংক্রান্ত কোনো অ্যালার্ট বা সতর্কতা জারি করেনি। ৪) অন্তত আগামী ৭ দিন দক্ষিণবঙ্গে শুষ্ক আবহাওয়া। তাপমাত্রার খুব একটা পরিবর্তন নেই আগামী চার পাঁচ দিনে। স্বাভাবিকের তুলনায় দু থেকে তিন ডিগ্রি সেলসিয়াস নিচে থাকবে তাপমাত্রা। উত্তর পশ্চিম ভারতের শীতল হাওয়ায় শীতের আমেজ বাড়বে। রাতে শিশির এবং খুব সকালে দু এক জায়গায় হালকা কুয়াশার সম্ভাবনা। ৫) উত্তরবঙ্গে আপাতত শুষ্ক আবহাওয়া। বৃষ্টির কোন সম্ভাবনা নেই। স্বাভাবিকের তুলনায় তাপমাত্রা দুই থেকে তিন ডিগ্রি সেলসিয়াস নিচে থাকবে। আগামী ৪ থেকে ৫ দিনে তাপমাত্রার কোন পরিবর্তন নেই। দার্জিলিং পার্বত্য এলাকায় রাতের পারদ ৮ ডিগ্রির সামান্য নিচে। ৬) চরম শৈত্য প্রবাহ মধ্যপ্রদেশে। শৈত্যপ্রবাহের পরিস্থিতি রাজধানী দিল্লিতে। হরিয়ানা ছত্তিশগড় ও রাজস্থানে ১৫ই নভেম্বর পর্যন্ত শৈত্য প্রবাহের পরিস্থিতি।
153
comment0
Report
AGAyan Ghosal
Nov 13, 2025 01:31:11
Kolkata, West Bengal:মেট্রো কর্তৃপক্ষের তরফে জানিয়েছেন হয়েছে, চিংড়িঘাটায় যে কাজ দীর্ঘদিন ধরে আটকে ছিল, তা আগামীকাল শুক্রবার মধ্যরাত থেকে শুরু হবে। রাজ্য সরকারের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে দিনক্ষণ চূড়ান্ত করে ফেলা হয়েছে। আর সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে ২০২৬ সালের ডিসেম্বর থেকেই নিউ গড়িয়া-এয়ারপোর্ট অংশে মেট্রোর বাণিজ্যিক পরিষেবা শুরু হয়ে যাবে। গত ফেব্রুয়ারি মাস থেকে নিউ গড়িয়া-বিমানবন্দর মেট্রো প্রকল্পের কাজ চিংড়িঘাটায় আটকে রয়েছে। প্রায় গোটা প্রকল্প শেষ হলেও মাত্র ৩৬৬ মিটার অংশে কাজ অসম্পূর্ণ রয়ে যাওয়ায় নতুন লাইনের সম্প্রসারণ আটকে গিয়েছিল। কলকাতা পুলিশের ছাড়পত্র না-পাওয়ায় কাজ এগোয়নি। এর ফলে নিউ গড়িয়া থেকে বেলেঘাটা পর্যন্ত মেট্রো চালু হলেও বিমানবন্দর পর্যন্ত পৌঁছোনো সম্ভব হয়নি। পরে কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশে সব পক্ষ আলোচনায় বসে দিন ঠিক করে ফেলে। কাল শুক্রবার এবং পরশু শনিবার রাত ১২ টা থেকে ভোর ৪ টে পর্যন্ত সম্পূর্ণ ট্র্যাফিক ব্লক বা যানবাহন চলাচল বন্ধ রেখে রাস্তার এইপার ওইপারের সংযোগকারী গার্ডার বসানোর কাজ হবে। নিউ গড়িয়া অর্থাৎ কবি সুভাষ থেকে এয়ারপোর্ট অর্থাৎ জয় হিন্দের দৈর্ঘ্য ৩২ কিলোমিটার। তার মধ্যে কবি সুভাষ থেকে বেলেঘাটা ৯ দশমিক ৮ কিলোমিটারে মেট্রো চালু হয়েছে। বাধ সেধেছে এই চিংড়িঘাটায় ৩৬৬ মিটার। যেখানে ফলে, পিলারের ওপর গার্ডার এখনও বসানো যায়নি। কারণ গার্ডার বসাতে গেলে সম্পূর্ণ বন্ধ রাখতে হবে শহরের অন্যতম ব্যস্ত চিংড়িঘাটা মোড়। অবশেষে কাল সেই কাজ শুরু হতে চলেছে।
181
comment0
Report
CDChampak Dutta
Nov 13, 2025 01:02:57
Kaji Chak, West Bengal:বনদপ্তরের জায়গা দখল করার অভিযোগ বারবার উঠে এসেছে। এবার খোদ মেদিনীপুর শহরে বনদপ্তরের জায়গা দখল করে গড়ে তোলা হচ্ছিল পাকা বসত বাড়ি। এমনই অভিযোগ পেয়ে এলাকায় গিয়ে বনদপ্তরের কর্মীরা গিয়ে কাজ বন্ধ করে দেয়। জমির মালিক স্পটে না থাকায় যারা নির্মাণ কাজ করছিলেন তাদেরকে বলা হয় জমির মালিক কে যেন সমস্ত জমির কাগজপত্র নিয়ে দেখা করে বনদপ্তরের অফিসে, ততক্ষণ পর্যন্ত কাজ বন্ধ থাকবে। ঘটনাটি ঘটেছে মেদনীপুর শহরের গোলাপিচক এলাকায়। ওই এলাকায় বনদপ্তরের একাধিক জমি রয়েছে। এর আগেও অভিযোগ উঠেছিল বনদপ্তরের জমি দখল করে কিছু মানুষ বাড়ি বানিয়ে ফেলেছে। এবারও রীতিমতো কলম তুলে বানানো হচ্ছিল বাড়ি। স্থানীয় সূত্রে খবর পেয়ে বনদপ্তরের কর্মীরা পৌঁছে যায় এলাকায়। সেই সময় চলছিল বাড়ি তৈরির কাজ। জমির মালিক না থাকায় যারা বাড়ি তৈরির কাজ করছিল তাদেরকে বলা হয় কাজ বন্ধ রাখার জন্য। এবং তাদেরকে এটাও বলা হয় কাজ করতে হলে জমির মালিক যেনো বনদপ্তরের অফিসে গিয়ে প্রমাণ দেখায় যে ওই জমির মালিক তিনিই।
165
comment0
Report
CDChampak Dutta
Nov 13, 2025 01:02:40
Kaji Chak, West Bengal:নিয়মিত বেতনের দাবিতে এবং অবৈধ ভাবে কর্মী নিয়োগ বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভ দেখালো মেদিনীপুর পৌরসভার অস্থায়ী কর্মচারীরা। তারা পৌরসভার গেটে এবং চেয়ারম্যানের রুমের সামনে বিক্ষোভ দেখানোর পাশাপাশি হুশিয়ারি দিয়েছেন আগামী দুদিন তারা কর্মবিরতি পালন করবেন। সেই মর্মে তারা চেয়ারম্যানকে উদ্বৃত করে পৌরসভার হেড ক্লার্কের কাছে লিখিত আকারে তা জানিয়েও দেন। অস্থায়ী কর্মচারীদের অভিযোগ, তাদের মাসের বেতন অনিয়মিত ভাবে দেওয়া হচ্ছে। কোনো মাসের ১২তারিখে দেওয়া হচ্ছে তো কোনো মাসের ১৮ বা ২২ তারিখে দেওয়া হচ্ছে। অথচ পৌরসভার কর্মী সংখ্যা বেড়েই চলেছে।গত এক বছরে অবৈধ ভাবে একাধিক কর্মী নিয়োগ করা হয়েছে বলেও তাদের অভিযোগ। তারা জানিয়েছেন এই দুদিনের মধ্যে সমস্যার সমাধান না হলে তারা বৃহত্তর আন্দোলনের পথে যাবেন।এই বিষয়ে চেয়ারম্যান সৌমেন খানের অনুপস্থিতিতে ভাইস চেয়ারম্যান মৌ রায় বলেন, তিনি নুতুন, মাত্র কয়েকদিন হল ভাইস চেয়ারম্যান হয়েেছেন,অস্থায়ী কর্মচারীদের বিষয়টা সহানুভূতির সঙ্গে দেখে চেয়ারম্যান সহ বোর্ড অফ কাউন্সিলরদের সঙ্গে আলোচনা করা হবে।সেখানে একটা মতামত নিশ্চই উঠে আসবে।
181
comment0
Report
DGDebabrata Ghosh
Nov 13, 2025 01:02:19
Howrah, West Bengal:হতে এনুমারেশন ফর্ম। সঙ্গে একরত্তি সন্তান। শীতের সন্ধ্যায় তাকে নিয়ে বাড়িবাড়ি ফর্ম বিলি করছেন মহিলা বি এল ও। বেনজির এমনই ঘটনা দেখা গেলো হাওড়ার শিবপুর বিধানসভা কেন্দ্রের মুচিপাড়া এলাকার ৯৮ নম্বর বুথে। ভোটার তালিকার বিশেষ নিবিড় সংশোধনের কাজ শুরু হয়ে গিয়েছে। বুথ লেবেল এজেন্টদের সঙ্গে নিয়ে বাড়িবাড়ি এনুমারেশন ফর্ম বিলি করছেন বুথ লেবেল অফিসারেরা। তবে হাওড়ার শিবপুর বিধানসভা কেন্দ্রের মুচিপাড়া এলাকার ৯৮ নম্বর বুথে দেখা গেলো এক অন্য ছবি। এখানকার বি এল ও পারমিতা হালদার। শীতের সন্ধ্যায় তিনি তার পাঁচ বছরের পুত্র সন্তান সাহেবকে সঙ্গে নিয়ে বেরিয়ে পড়েছেন এনুমারেশন ফর্ম বিলি করতে। মা’র সঙ্গে কখনো পায়ে হেঁটে কখনো আবার কোলে চড়ে কাজের মজা নিচ্ছে সাহেব। বলছে এস আই আর এর ফর্ম দিতে এসেছে। কিন্তু কেনো ছোট্ট ছেলেকে নিয়ে কাজে বেরোতে হলো পারমিতা হালদারকে। পেশায় স্কুল টিচার তিনি। তার স্বামীও একই পেশায়। dúজনে কাজে বেরোলে ফ্ল্যাটে তাদের সন্তানকে দেখার জন্য পরিচারিকা রয়েছে। কারণ বিকেলের পর সেই পরিচারিকা বাড়ি চলে যায়। এই সময়ের পর ছেলেকে দেখার কেউ নেই তাই তাকে নিয়ে বেরিয়ে পড়েন ফর্ম দিতে। পারমিতা দেবী বলেন তার বুথে প্রায় চোদ্দশো ভোটার। সকাল দুপুরে ফর্ম দিলে নির্ধারিত সময়ে কাজ শেষ হবে না। তাই সন্ধ্যা বেলায় কাজ করছেন। বুথ লেবেল এজেন্ট ও এলাকার মানুষজন বি এল ও কাজে মুগ্ধ। বিভিন্‌্ন জায়গায় যখন দেখা যাচ্ছে ক্লাবে বাড়িতে কিংবা রাস্তায় বসে কাজ করছেন কিছু বি এল ও। তখন কতটা নিষ্ঠা থাকলে যে এভাবে কাজ করা যায় তার উদাহরণ পারমিতা হালদার। বাইট..১..পারমিতা হালদার(বি এল ও) ২..ভরত রুইদাস(বি এল এ) ৩..পবিত্র দাস(ভোটার) ৪.. শিখা দাস(ভোটার) ৫..সাহেব(সন্তান) ৬..ওয়াকথ্রু
260
comment0
Report
DGDebabrata Ghosh
Nov 13, 2025 01:02:00
Howrah, West Bengal:হতে এনুমারেশন ফর্ম।সঙ্গে একরত্তি সন্তান।শীতের সন্ধ্যায় তাকে নিয়ে বাড়িবাড়ি ফর্ম বিলি করছেন মহিলা বি এল ও।বেনজির এমনই ঘটনা দেখা গেলো হাওড়াShিবপুর বিধানসভা কেন্দ্রের মুচিপাড়া এলাকায় ৯৮ নম্বর বুথে। ভোটার তালিকার বিশেষ নিবিড় সংশোধনের কাজ শুরু হয়ে গিয়েছে। বুথ লেবেল এজেন্টদের সঙ্গে নিয়ে বাড়িবাড়ি এনুমারেশন ফর্ম বিলি করছেন বুথ লেবেল অফিসারেরা। তবে হাওড়া শিবপুর বিধানসভা কেন্দ্রের মুচিপাড়া এলাকার ৯৮ নম্বর বুথে দেখা গেলো এক অন্য ছবি। এখানকার বি এল ও পারমিতা হালদার।শীতের সন্ধ্যায় তিনি তার পাঁচ বছরের পুত্র সন্তান সাহেবকে সঙ্গে নিয়ে বেরিয়ে পড়েছেন এনুমারেশন ফর্ম বিলি করতে।মায়ের সঙ্গে কখনো পায়ে হেঁটে কখনো আবার কোলে চড়ে কাজের মজা নিচ্ছে সাহেব।বলছেন এস আই আর এর ফর্ম দিতে এসেছে।কিন্তু কেনো ছোট্ট ছেলেকে নিয়ে কাজে বেরোতে হলো পারমিতা হালদারকে।পेशায় স্কুল টিচার তিনি।তার স্বামীও একই পেশায়।দুজনে কাজে বেরোলে ফ্ল্যাটে তাদের সন্তানকে দেখার জন্য পরিচারিকা রয়েছে।কিন্তু বিকেলের পর সেই পরিচারিকা বাড়ি চলে যায়।এই সময়ের পর ছেলেকে দেখার কেউ নেই তাই তাকে নিয়ে বেরিয়ে পড়েন ফর্ম দিতে।পারমিতা দেবী বলেন তার বুথে প্রায় চোদ্দশো ভোটার।সকাল দুপুরে ফর্ম দিলে নির্ধারিত সময়ে কাজ শেষ হবে না।তাই সন্ধ্যায়বেলায় কাজ করছেন।বুথ লেবেল এজেন্ট ও এলাকার মানুষজন বি এল ও কাজে মুগ্ধ।বিভিন্ন জায়গায় যখন দেখা যাচ্ছে ক্লাবে বাড়িতে কিংবা রাস্তায় বসে কাজ করছেন কিছু বি এল ও।তখন কতটা নিষ্ঠা থাকলে যে এভাবে কাজ করা যায় তার উদাহরণ পারমিতা হালদার।
153
comment0
Report
DGDebabrata Ghosh
Nov 13, 2025 01:01:42
Howrah, West Bengal:হতে এনুমারেশন ফর্ম।সঙ্গে একরত্তি সন্তান।শীতের সন্ধ্যায় তাকে নিয়ে বাড়িবাড়ি ফর্ম বিলি করছেন মহিলা বি এল ও।বেনজির এমনই ঘটনা দেখা গেলো হাওড়ার শিবপুর বিধানসভা কেন্দ্রের মুচিপাড়া এলাকার ৯৮ নম্বর বুথে। ভোটার তালিকার বিশেষ নিবিড় সংশোধনের কাজ শুরু হয়ে গিয়েছে।বুথ লেবেল এজেন্টদের সঙ্গে নিয়ে বাড়িবাড়ি এনুমারেশন ফর্ম বিলি করছেন বুথ লেবেল অফিসারেরা।তবে হাওড়ার শিবপুর বিধানসভা কেন্দ্রের মুচিপাড়া এলাকার ৯৮ নম্বর বুথে দেখা গেলো এক অন্য ছবি।এখানকার বি এল ও পারমিতা হালদার।শীতের সন্ধ্যায় তিনি তার পাঁচ বছরের পুত্র সন্তান সাহেবকে সঙ্গে নিয়ে বেরিয়ে পড়েছেন এনুমারেশন ফর্ম বিলি করতে।মায়ের সঙ্গে কখনো পায়ে হেঁটে কখনো আবার কোলে চড়ে কাজের মজা নিচ্ছে সাহেব।বলছে এস আই আর এর ফর্ম দিতে এসেছে।কিন্তু কেনো ছোট্ট ছেলেকে নিয়ে কাজে বেরোতে হলো পারমিতা হালদারকে।পেশায় স্কুল টিচার তিনি।তার স্বামীও একই পেশায়।দুজনে কাজে বেরোলে ফ্ল্যাটে তাদের সন্তানকে দেখার জন্য পরিচারিকা রয়েছে।কিন্তু বিকেলের পর সেই পরিচারিকা বাড়ি চলে যায়।এই সময়ের পর ছেলেকে দেখতে কেউ নেই তাই তাকে নিয়ে বেরিয়ে পড়েন ফর্ম দিতে।পারমিতা দেবী বলেন তার বুথে প্রায় চোদ্দশো ভোটার।সকাল দুপুরে ফর্ম দিলে নির্ধারিত সময়ে কাজ শেষ হবে না।তাই সন্ধ্যায়বেলায় কাজ করছেন।বুথ লেবেল এজেন্ট ও এলাকার মানুষজন বি এল ও কাজে মুগ্ধ।বিভিন্ন জায়গায় যখন দেখা যাচ্ছে ক্লাবে বাড়িতে কিংবা রাস্তায় বসে কাজ করছেন কিছু বি এল ও।তখন কতটা নিষ্ঠা থাকলে যে এভাবে কাজ করা যায় তার উদাহরণ পারমিতা হালদার। বাইট..১..পারমিতা হালদার(বি এল ও) ২..ভরত রুইদাস(বি এল এ) ৩..পবিত্র দাস(ভোটার) ৪.. শিখা দাস(ভোটার) ৫..সাহেব(সন্তান) ৬..ওয়াকথ্রু
222
comment0
Report
Advertisement
Back to top