Become a News Creator

Your local stories, Your voice

Follow us on
Download App fromplay-storeapp-store
Advertisement
Back
Purba BardhamanPurba Bardhaman

विधायक के सरकारी दफ्तर प्रवेश पर बवाल, आयोग पर दबाव आरोप

ALArup Laha
Dec 28, 2025 01:30:54
Belna, West Bengal
সরকারি দপ্তরের শুনানি কক্ষে বাহুবলী বিধায়কের দাদা গিরি! ঘটনায় বিতর্ক জড়ালো খোকন দাস। বিরোধীদল বিজেপি ঘটনার তীব্র প্রতিবাদ জানিয়ে কমিশনে নালিশ জানাবার হুঁশিয়ারি দিয়েছে। বিজেপি নেতা মৃত্যুঞ্জয় চন্দ্রের অভিযোগ শাসকদল চাপে পড়ে কমিশনকে ভয় দেখাচ্ছে। এসআইআরে শুনানি কক্ষে বিধায়কের ঢোকা নিয়ে পারদ চড়েছে পূর্ব বর্ধমানে। শনিবার বর্ধমান জেলা শাসকের দফতরে চলাকালীন শুনানি চলাকালীন সরাসরি শুনানি কক্ষে ঢুকে পড়েন বর্ধমান দক্ষিণের তৃণমূল বিধায়ক খোকন দাস। অভিযোগ, আধিকারিকদের ভূমিকা নিয়ে ক্ষোভ উগরে দেন বিধায়ক খোকন দাস। ‘মাধ্যমিকের অ্যাডমিট কার্ড কেন নথি হিসেবে মানা হবে না? পাশ না করলে সার্টিফিকেটইবা আসবে কোথা থেকে?’শুনানি কক্ষে ঢুকে এই প্রশ্ন তুলেই সুর চড়ান বিধায়ক খোকন দাস। অভিযোগ ওঠে, শুনানিতে ডেকে সাধারণ মানুষকে অকারণে হয়রানি করা হচ্ছে। মাধ্যমিকের অ্যাডমিট কার্ড থাকা সত্ত্বেও তা গ্রহণ না করে সার্টিফিকেট দেখতে চাওয়া হচ্ছে বলেই ক্ষোভ প্রকাশ করেন বিধায়ক। শুনানি চলাকালীন বিধায়কের এই হস্তক্ষেপ ঘিরে শুরু হয় রাজনৈতিক বিতর্ক। বিরোধীদের অভিযোগ, প্রশাসনিক প্রক্রিয়ায় শাসকদলের সরাসরি হস্তক্ষেপ গণতান্ত্রিক নিয়মের পরিপন্থী। বিজেপির দাবি, শাসকদল ভয় পেয়ে নির্বাচন কমিশন ও প্রশাসনের উপর চাপ সৃষ্টি করছে, এমনকি ভয় দেখানোর চেষ্টা করা হচ্ছে。 এদিকে তৃণমূলের পাল্টা দাবি, সাধারণ মানুষের স্বার্থে অন্যায় হলে প্রতিবাদ করাই জনপ্রতিনিধির দায়িত্ব। তবে শুনানি কক্ষে বিধায়কের প্রবেশ ও তর্কাতর্কি ঘিরে প্রশ্ন উঠছে প্রশাসনিক নিরপেক্ষতা ও শুনানি প্রক্রিয়ার স্বচ্ছতা নিয়ে। বিজেপি নেতা মৃত্যঞ্জয় চন্দ্র বলেন, এই বাহুবলী বিধায়ক শুনানি চলাকালীন সরকারি দপ্তরে ঢুকে দাদাগিরি করতে গেছে। জেলা প্রশাসনের উচিত এই ঘটনায় ব্যবস্থা নেওয়া। এই বিষয়ে জেলা শাসক আয়েশা রানী এ র সঙ্গে মোবাইলে যোগাযোগ করা হলে তিনি ফোন ধরেন নি।
0
comment0
Report

For breaking news and live news updates, like us on Facebook or follow us on Twitter and YouTube . Read more on Latest News on Pinewz.com

Advertisement
PDPradyut Das
Dec 28, 2025 03:17:47
Jalpaiguri, West Bengal:চলন্ত লরিতে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় চাঞ্চল্য জলপাইগুড়িতে। জলপাইগুড়ি জাতীয় সড়ক গোশলা মোড় এবং পাহাড়পুরের মোড় মধ্যবর্তী মাহুতপাড়া জোড়া কালভার্ট এলাকায় রাস্তার উপরেই চলন্ত পণ্য বোঝায় লরিতে অগ্নিসংযোগ এর ঘটনায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়ায়। বিকট শব্দ শুনে এলাকার মানুষ ছুটে আসেন। ঘটনাস্থলে পৌঁছায় ট্রাফিক পুলিশের অফিসার এবং কর্মীরা। অবশেষে দমকল কর্মীরা গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। চালক এবং খালাসী আহত জলপাইগুড়ি মেডিকেলে চিকিৎসাধীন। পন্য বোঝাই লরিটি বিহারের দিকে যাচ্ছিল বলে পুলিশ সূত্রে জানা যায়। রবিবার ভোর রাতের ঘটনায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছাড়া এলাকায় ঘটনা তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।
0
comment0
Report
BMBiswajit Mitra
Dec 28, 2025 03:15:26
Ranaghat, West Bengal:রাজনীতি নয়, শান্তি চাই”— দত্তফুলিয়ার মতুয়া মহাসম্মেলন থেকে একজোট বার্তা, ঠাকুরবাড়িতে রাজনৈতিক দ্বন্দ্বে ক্ষুব্ধ মতুয়া সমাজ নদীয়ার দত্তফুলিয়ায় শুরু হয়েছে তিন দিনব্যাপী মতুয়া মহासম্মেলন। এই সম্মেলনে উপস্থিত হাজার হাজার মতুয়া সম্প্রদায়ের মানুষ। সম্মেলন মঞ্চ থেকে উঠে আসছে একটাই স্পষ্ট দাবি— মতুয়া সমাজের মধ্যে চলা রাজনৈতিক বিভাজন ও হিংসা অবিলম্বে বন্ধ করতে হবে। মতুয়া সম্প্রদায়ের মানুষের অভিযোগ, রাজ্যের প্রধান দুই রাজনৈতিক দল দীর্ঘদিন ধরেই মতুয়াদের রাজনৈতিক ফায়দার জন্য ব্যবহার করছে। এর ফলেই মতুয়া মতবাদের মধ্যে বিভেদ সৃষ্টি হয়েছে। একসময় যে ঠাকুরবাড়ি ছিল জাতি-ধর্ম নির্বিশেষে শান্তির কেন্দ্র, আজ সেখানে দেখা যাচ্ছে হিংসা, মারামারি ও পারিবারিক দ্বন্দ্ব। বাংলাদেশ থেকে আগত উদ্বাস্তু মতুয়ারা ধর্মীয় আস্থায় ঠাকুরবাড়িতে উপস্থিত হতেন। কিন্তু বর্তমানে সেই ঠাকুরবাড়িকেই কেন্দ্র করে সংঘর্ষের ঘটনা মতুয়া সমাজকে গভীরভাবে হতাশ করেছে। মতুয়াদের মধ্যেই চলছে রাজনৈতিক লড়াই, যার ফলে কলুষিত হচ্ছে তাঁদের অস্তিত্ব, শিক্ষা ও আদর্শ। সম্মেলনে অংশগ্রহণকারীদের বক্তব্য, রাজনীতির কারণে ঠাকুরবাড়ি ও মতুয়া সমাজ আজ কালিমালিপ্ত হচ্ছে। যে আন্দোলন মানবতা, সাম্য ও সহাবস্থানের বার্তা নিয়ে এগিয়ে চলেছিল, তার নাম আজ প্রশ্নের মুখে। তৃণমূল কংগ্রেসের দাবি, ঠাকুরবাড়িতে রাজনীতি ঢুকে পড়ার ফলেই মতুয়া মহासংঘ আজ তিন ভাগে বিভক্ত— মমতা বালা ঠাকুর, শান্তনু ঠাকুর ও সুব্রত ঠাকুরের নেতৃত্বে আলাদা আলাদা শিবির তৈরি হয়েছে। অন্যদিকে মতুয়া সমাজের একাংশের অভিযোগ, সাংসদ শান্তনু ঠাকুর ভোটের সময় যে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন— ওপার বাংলা থেকে আগত মতুয়াদের নাম ভোটার তালিকা থেকে বাদ যাবে না— বাস্তবে তার উল্টো চিত্রই দেখা যাচ্ছে। বিজেপির পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে, ধর্মীয় স্থানে রাজনীতি তারা কখনওই চান না। তাদের বক্তব্য, ঠাকুরবাড়িতে রাজনৈতিক হস্তক্ষেপের সূচনা করেছে তৃণমূল কংগ্রেস, যার ফলেই এই অশান্তির পরিবেশ তৈরি হয়েছে। সব মিলিয়ে দত্তফুলিয়ার এই মতুয়া মহাসম্মেলন থেকে জোরালো বার্তা— “রাজনীতি বন্ধ হোক, হিংসা বন্ধ হোক, মতুয়া সমাজ আবার একসাথে মিলেমিশে শান্তিতে থাকুক।” 1. সমীর কুমার পোদ্দার প্রাক্তন বিধায়ক রানাঘাট উত্তরপূর্ব 2. সোমনাথ কর রানাঘাট দক্ষিণ সাংগঠনিক জেলা মুখপাত্র বিজেপি 3. মতুয়া ভক্ত 4. মতুয়া ভক্ত 5. মতুয়া ভক্ত
0
comment0
Report
PDPradyut Das
Dec 28, 2025 03:01:51
0
comment0
Report
PSPrasenjit Sardar
Dec 28, 2025 03:00:51
Baruipur, West Bengal:এসআইআর ভোটার লিস্টে বাবার নাম ভুল নওশাদ সিদ্দিকীর ভোটার তালিকার এসআইআরের প্রক্রিয়ায় বাবার নামের ভুলে রি-ভেরিফিকেশনের নির্দেশ পেলেন ভাঙ্গড়ের আইএসএফ বিধায়ক নওশাদ সিদ্দিকী। ২০০২ সালের ভোটার লিস্টে বাবার নাম ছিল আলী আকবর সিদ্দিকী, তবে বর্তমান তালিকায় লেখা হয়েছে মোহামদ আলী আকবর সিদ্দিকী। ভাঙ্গড়ের চকমরিচায় এসে নওশাদ জানান, এতে আতঙ্কের কোনও কারণ নেই, ভেরিফাই করলেই সমস্যা মিটে যাবে। তিনি সাধারণ মানুষকেও এসআইআর নিয়ে ভয় না পাওয়ার আহ্বান জানান。 এদিকে বিষয়টি নিয়ে কটাক্ষ করেন ক্যানিং পূর্বের তৃণমূল বিধায়ক Shaukat Mallah। তিনি বলেন, ভোটার লিস্টের পাশাপাশি নওশাদের ব্যবহারও সংশোধন করা উচিত。
0
comment0
Report
KMKIRAN MANNA
Dec 28, 2025 01:31:25
Dihierench, West Bengal:পূর্ব মেদিনীপুর জেলার শুভেন্দু অধিকারীর গড় হিসেবে পরিচিত কাঁথি শহর সাক্ষী থাকল এক ব্যতিক্রমী ও ঐতিহাসিক দৃশ্যের। সর্বধর্ম সমন্বয়ের বার্তা নিয়ে কাঁথি জুড়ে আয়োজিত হলো সুবিশাল বাইক র‍্যালি ও জনসভা। হিন্দু, মুসলিম, খ্রিস্টান, জৈনসহ বিভিন্ন ধর্মের প্রায় দশ হাজার সাধারণ মানুষ এই র‍্যালিতে অংশগ্রহণ করেন।এই সর্বধর্ম সমন্বয়ের সভা ও বাইক র‍্যালির মূল উদ্যোক্তা ছিলেন বিশিষ্ট সমাজসেবী শেখ আব্দুর সাত্তার। তাঁর উদ্যোগকে সাধুবাদ জানিয়ে এবং মানবিকতার এই বার্তাকে সমর্থন জানিয়ে উপস্থিত ছিলেন বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ শশাঙ্ক শেখর হাজরা, অনুপম সাহু, পরিবেশবিদ সুকোমল মাইতি, অল ইন্ডիա ইমাম অ্যাসোসিয়েশনের পক্ষে মোহাম্মদ বাঁকিবিল্লা মোল্লা, খ্রিস্টান ধর্মগুরু ফাদার- অর্পণ রানা সহ বিভিন্ন ধর্মের বিশিষ্টজনেরা। উল্লেখযোগ্য ভাবে যুবকদের সংখ্যা চোখে পড়ার মতো ছিল। র‍্যালি থেকে জোরালো কণ্ঠে বার্তা দেওয়া হয়—ধর্ম নিয়ে রাজনীতি নয়, রাজনীতির ব্যবসা নয়। দেব-দেবী, ঈশ্বর, আল্লাহ বা গডকে কেন্দ্র করে কোনও দলাদলি বা রাজনৈতিক বিভাজন মেনে নেওয়া হবে না। উল্লেখযোগ্যভাবে, এই কর্মসূচিতে কোনো রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বের উপস্থিতি ছিল না। র‍্যালিতে ছিলেন শুধুমাত্র ধর্মগুরু ও সর্বধর্মের প্রতীকী সাজে সাধারণ মানুষজন ও ছাত্র-ছাত্রীরা। কাঁথি শহরের বিভিন্ন পথ পরিক্রমা করে র‍্যালিটি পৌঁছায় সেন্ট্রাল বাসস্ট্যান্ডে, যা বিজেপির প্রভাবশালী নেতা শুভেন্দু অধিকারীর বাড়ির পাশাপাশি তৃণমূল কংগ্রেসের প্রভাবশালী নেতা ও বিধায়ক অখিল গিরি ও সভাধিপতি তথা বিধায়ক উত্তম বারিকের বাড়িরও ঢিল ছোঁড়ার দূরত্বে অবস্থিত। সেখানেই আয়োজিত হয় সর্বধর্ম সমন্বয়ের জনসভা। সভা মঞ্চ থেকে একে একে হিন্দু, মুসলিম, খ্রিস্টান ও জৈন সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিরা বক্তব্য রাখেন। সকলের বক্তব্যে উঠে আসে একটাই কথা— “সবার উপরে মানুষ সত্য, তাহার উপরে কেউ নেই।” মানবিকতা, সম্প্রীতি ও সহাবস্থানের এই বার্তাকে সমাজের রন্ধে রন্ধে পৌঁছে দেওয়ার আহ্বান জানান বক্তারা। বক্তারা স্পষ্ট ভাষায় হুঁশিয়ারি দেন, আগামী দিনে কোনো রাজনৈতিক ব্যক্তি বা দল যদি ধর্মকে হাতিয়ার করে বিভাজনের রাজনীতি করতে চায়, তাহলে কাঁথির সাধারণ মানুষ আরও বৃহত্তর র‍্যালি ও আন্দোলনে নামবে। ধর্মের নামে রাজনীতির বিরুদ্ধে এই প্রতিবাদ যেন কাঁথির মাটি থেকেই গর্জে উঠল আপামর জনসাধারণের কণ্ঠে। এই বিষয়ে তৃণমূল কংগ্রেসের বিধায়ক সভাধিপতি উত্তম বারিক বলেন ধর্ম নিয়ে যারা রাজনীতি করছেন তারা মানবেন কিনা জানিনা তবে ধর্ম নিয়ে রাজনীতি করা উচিত নয়। ধর্ম একটাই মানব ধর্ম মানুষের সেবা ধর্ম। পাল্টা বিজেপির কাঁথি সাংগঠনিক জেলার সাধারণ সম্পাদক চন্দ্রশেখর মন্ডল একই সুর ছড়িয়েছেন।
0
comment0
Report
CDChampak Dutta
Dec 27, 2025 17:32:22
Kaji Chak, West Bengal:মেলা চলাকালীন ট্রান্সফর্মারে হটাৎ লাগলো আগুন, ব্লাস্টের আতঙ্কে হুড়হুড়ি পড়ে গেল। মেদনীপুর শহরের চার্চ স্কুল ময়দানে চলছে বড়দিনের মেলা। পাশেই রয়েছে তৃণমূল যুব কংগ্রেসের অফিস আর সেই অফিস চত্বরে রয়েছে ইলেকট্রিকের ট্রান্সফরমার। রাত্রি দশটার নাগাদ ই ট্রান্সফরমারে লেগে যায় আগুন, মিটার বক্স পুড়ে ছাই হয়ে যায়। মেলায় আসা মানুষজন থেকে শুরু করে স্থানীয় দোকানদাররা রীতিমতো আতঙ্কগ্রস্ত হয়ে পড়ে। খবর পেয়ে এলাকায় এসে পৌঁছায় ইলেকট্রিক দপ্তরের কর্মীরা এবং দমকলের কর্মীরা। অবশ্য দমকল আসার আগেই আগুন নিভিয়ে ফেলে স্থানীয়রা। স্থানীয় বাসিন্দারা মেলা কমিটিকে এই ঘটনার জন্য দায়ী করেছে。
0
comment0
Report
SRSanjoy Rajbanshi
Dec 27, 2025 15:18:28
Kalna, West Bengal:নেশা মুক্তি কেন্দ্রে অস্বাভাবিক মৃত্যু এক ব্যাক্তির, হসপিটালের জরুরি বিভাগে দেহ ফেলে চম্পট, কালনার চার নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা বিশ্বজিৎ মন্ডল হালিশহরের এক নেশা মুক্তি কেন্দ্রে খুন হয়েছে দাবি পরিবারের। গত আগস্ট মাসের ২৮ তারিখে ওই নেশা মুক্তি কেন্দ্রে রেখে আসা হয় বিশ্বজিৎ মন্ডলকে, প্রত্যেক মাসে ১৫ হাজার টাকা করে দেওয়া হতো সেখানে ২৫শে ডিসেম্বর হঠাৎ ফোন আসে শ্বাসকষ্টে অসুস্থ বিশ্বজিৎ তাকে হসপিটালে ভর্তি করা হয়েছে। পরিবারের লোকেরা হসপিটালে বিভিন্ন জায়গায় খুঁজে না পেয়ে পুলিশের দারস্থ হয়, তখন জানা যায় সে মারা গিয়েছে। পরবর্তীতে ফোনে যোগাযোগ করলে ওই সংস্থার লোকেদের কাউকেই ফোনে পাওয়া যায় না। পরিবারের দাবি তাকে পিটিয়ে খুন করা হয়েছে। অবিলম্বে দোষীরা শাস্তি পাক।
0
comment0
Report
RDRaktima das
Dec 27, 2025 15:18:07
Kolkata, West Bengal:রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের দপ্তরে এবার থেকে প্রবেশ করতে গেলে আপনাকে মানতে হবে কেন্দ্রীয় বাহিনীর নিয়ম-কানুন তবেই গিয়ে আপনি এই দপ্তরে প্রবেশ করতে পারবেন। গোটা দেশে যেসব গুরুত্বপূর্ণ দপ্তর এবং মন্ত্রক রয়েছে এবং যেখানে কেন্দ্রীয় বাহিনী রয়েছে সেখানে এই একই নিয়ম বলবত রয়েছে আর সেই নিয়মকেই কার্যত মান্যতা দিয়ে এবার থেকে কেন্দ্রীয় বাহিনীর নিয়মই কাজে লাগাতে চলেছেন রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক মনোজ কুমার আগরওয়াল। অর্থাৎ এতদিন পর্যন্ত যে নিয়ম বলবৎ ছিল তা আর থাকছে না। কারা এই অফিসের কর্মী, কারা এই দপ্তরে আসেন নিয়ম করে, কাদের জন্য অগ্রাধিকার থাকবে এই সব কিছুই এবার ঠিক করবে কেন্দ্রীয় বাহিনী। এমনকি সংবাদ মাধ্যমের গতিবিধিতেও রাশ টানতে চলছে কেন্দ্রীয় বাহিনী এবং নির্বাচন কমিশন। সকলের জন্যই একই নিয়ম লাগু হতে চলেছে রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের দপ্তরে প্রবেশের জন্য। একদিকে যেমন তৈরি হতে চলেছে নতুন পাস অন্যদিকে নির্দিষ্ট সময়ের আগে কেউই এই দপ্তরে প্রবেশ করতে পারবেন না। রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক মনোজ কুমার আগরওয়াল জানিয়েছেন যে কেন্দ্রীয় বাহিনী কেন্দ্রের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক থেকে এই দপ্তরে মোতায়েন করার সিদ্ধান্ত হয়েছে সেখানে এই কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন থাকবে মূলত রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক এবং এই দপ্তরের সকলের জন্য, পাশাপাশি বাড়ি থেকে বেরোনো এবং বাড়িতে ফের প্রবেশ সবসময়ই কেন্দ্রীয় বাহিনী থাকবে রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের নিরাপত্তার জন্য। এতকিছু আরও বর্ণিত হয়েছে যাতে সিইও যদি নির্বাচন কমিশনের কাজে রাজ্যের কোন জায়গায় সফর করেন সেই সময়েও তার সঙ্গে থাকবে কেন্দ্রীয় বাহিনীর প্রতিনিধি দল। সাম্প্রতিক অতীত থেকে শুরু করে রাজ্যে এখনও পর্যন্ত রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক এর দপ্তরে কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করার প্রয়োজন হয়নি। এই প্রথম রাজ্যে মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক ও তার দপ্তরের জন্য কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করার এই সিদ্ধান্ত এখন সব মহলেই আলোচনার বড় বিষয়। যদিও মনোজ কুমার আগারওয়াল জানিয়েছেন গতিবিধির নিয়ন্ত্রণ হলেও এই দপ্তরে যারা আসবেন আগের মতই তাদের কোন অসুবিধা হবে না কাজের ক্ষেত্রে। এখন দেখার আদপে কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করার সিদ্ধান্তে নির্বাচন কমিশন আসন্ন ২০২৬ সালের বিধানসভা নির্বাচন কতটা সুষ্ঠু অবাধ ও শান্তিপূর্ণভাবে করতে সক্ষম হয়.
0
comment0
Report
DBDebanjan Bandyopadhyay
Dec 27, 2025 15:17:14
Kolkata, West Bengal:শনিবারের সন্ধ্যায় আলিমুদ্দিনে এসে সিপিএমের তিন নেতা বিমান বসু, মহম্মদ সেলিম এবং শ্রীদীপ ভট্টাচার্যর সঙ্গে বৈঠক করে গেলেন নওশাদ সিদ্দিকী। বৈঠকের পর তিনি বলেন। আমরা বেশ কয়েক মাস আগে থেকেই বামেদের চেয়ারম্যান বিমা বসুকে চিঠি লিখেছিলাম বাংলাকে বাঁচানোর জন্য ঐক্যবদ্ধ লড়াই চাই। লক্ষ বিজেপিকে হারানো। এই মর্মে আমরা চিঠি কংগ্রেসকেও করেছি। বামেদের পক্ষ থেকে সাড়া দেওয়া হয়েছে। আজ সে ব্যাপারেই আলোচনা হলো আজকে কিভাবে লড়াই হবে, কোথায় কোন প্রার্থীকে প্রার্থী করা হলে লড়াই ভালো হবে। নির্দিষ্ট আসন নয়, একটা সংখ্যার আসন নিয়ে কথা হয়েছে। যে বিষয়ে আমরা ভালো রেজাল্ট করব সে বিষয়ে কথা হয়েছে। আমাদের লক্ষ্য বিজেপি ও তৃণমূলকে হারানো।। আমরা চাইবো যারা যেখানে শক্তিশালী তাদের আরো বেশি সাপোর্ট দিয়ে আমাদের জোটকে শক্তিশালী করা। ২০২৪ নির্বাচনে আমরা যে সিট চেয়েছিলাম তা হয়নি, বাই ইলেকশনে যদিও আমরা একসঙ্গে লড়াই করে ছিলাম। আগামী নির্বাচনে যাতে আমাদের কোন অসুবিধা না হয় যে উত্তরবঙ্গে নয় বা দক্ষিণবঙ্গে জোট হবে এরকম কোন ব্যাপার নয়। গতবার দেগঙ্গায় প্রার্থী দেওয়া বানিয়ে সমস্যা হয়েছিল। পাঁচলাতেও একই সমস্যা হয়েছিল। এবার যাতে সেগুলো না হয় সে ব্যাপারেই আলোচনা হয়েছে। কংগ্রেসকে আমরা ইতিমধ্যেই মেইল করেছি। আজকে কংগ্রেস শুনলাম বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করেছে। আজকে ওদের কথাবার্তা শুনে তারপরে বাকি পদক্ষেপ করা যাবে। আমরা চিঠি দিয়েছি বামেদের চেয়ারম্যানকে। সুতরাং বামেদের সব শরীক দল এর মধ্যে অন্তর্ভুক্ত থাকছে। আইএসএফ ত্যাগ স্বীকার করতে প্রস্তুত। তৃণমূল বিজেপির বিরুদ্ধে লড়াই করতে গেলে সেটা করতেই হবে। হুমায়ুন কবির আমাদের সঙ্গে এখনো পর্যন্ত কোনো যোগাযোগ করেনি। আমাদের কাছে এ নিয়ে কোন খবর নেই। একই কথা মিমের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। সিঙ্গল বুমে প্রতিক্রিয়া দিয়েছেন *বাংলাদেশে রবীন্দ্রনাথের অবমাননা* *সুকান্তর বাঁশ তুলে নেওয়া* *হুমায়ুনের বাবরি মসজিদে তৃণমূল নেতার ইট বহন* *ভাঙ্গরে আইএসএফ তপস্যা করেও জিততে পারবে না: শওকত*
0
comment0
Report
Advertisement
Back to top