Become a News Creator

Your local stories, Your voice

Follow us on
Download App fromplay-storeapp-store
Advertisement
Back
Paschim Medinipur721150

केशपुर में विधायक शिउली साहा और मोहम्मद रफीक के बीच खुला संघर्ष, चुनाव से पहले बयानबाजी तेज

CDChampak Dutta
Oct 28, 2025 01:02:00
Kaji Chak, West Bengal
২৬ এর বিধানসভা ভোট যতই এগিয়ে আসছে ততই কেশপুরে গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব প্রকাশ্যে আসছে। এবার সরাসরি একে অপরকে আক্রমণ করতে দেখা গেল কেশপুরের বিধায়ক তথা রাজ্যের মন্ত্রী শিউলি সাহা ও পশ্চিম মেদিনীপুরের জেলা পরিষদের দলনেতা কেশপুরের মহম্মদ রফিক কে। সমাজ মাধ্যমে পোস্ট করে শিউলি সাহা কে বাইরের লোক বা বহিরাগত আখ্যা দিয়ে পোস্ট রফিকের। পাল্টা জবাব শিউলির। কয়েকদিন আগে কেশপুরে ব্লক তৃণমূল কংগ্রেসের ডাকে বিজয়া সম্মিলনীতে মঞ্চের মধ্যেই কেশপুর তৃণমূলের ব্লক সভাপতি প্রদ্যুৎ পাজা কে উদ্দেশ্য করে আক্রমণ শানাতে দেখা গিয়েছিল শিউলি সাহাকে। পাল্টা আক্রমণ করেছিলেন ব্লক সভাপতি প্রদ্যুৎ পাঁজাও। এরপর দলের শাখা সংগঠনের ডাকা বিজয়া সম্মিলানিতে মন্ত্রী উপস্থিত থাকলেও ছিলেন না ব্লক সভাপতি। সেখানেও মন্ত্রী ব্লক সভাপতিকে উদ্দেশ্যে কটুত্কি করেছিলেন। এরপরই সমাজ মাধ্যমে একটি বক্তব্য শেয়ার করেন কেশপুরের নেতা তথা জেলা পরিষদের দলনেতা মহম্মদ রফিক। সেখানে তিনি ব্লক সভাপতি প্রদ্যুৎ পাঁজার পাশে দাঁড়িয়ে বলেন, ব্লক সভাপতি নিজে বিজয়া সম্মেলন ডাকেননি দলের নির্দেশ মত তিনি ডেকেছিলেন এবং অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় দলের মুখপত্র ঋজু দত্তকে পাঠিয়েছিলেন। সেটাই ছিল শেষ বিজয়া সম্মেলন। কিন্তু তারপরে একটি বিজয়া সম্মেলন হয়েছিল আমাকেও ডাকা হয়েছিল কিন্তু আমি যাইনি। তার কারণ দলে একটা নিয়ম-শৃঙ্খলা রয়েছে। কেশপুরের মানুষের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, ঘর ছাড়া হবে কেশপুরের মানুষ, যদি আমাদের বিপদ ঘটে নিজেদের খাওয়া খাইতে ঘর ছাড়া হলে বাইরের কোন মানুষের যায় আসে না। অতএব এই ঘটনা থেকে বিরত থাকুন। দলের নির্দেশের বাইরে কেউ কোনো রকম কাজ করবেন না। অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় এবং তার টিমের সমস্ত ঘটনা জানা রয়েছে যে দল বিরোধী কার্যকলাপ করবে তার যোগ্য জবাব সে আগামী দিনে পাবে। এই মাটিতে জন্ম আমাদের মৃত্যু হলে এই মাটিতেই মৃত্যু হবে ঘরছাড়া হলে আমরা হব। বাইরের লোক এসে যদি এইসব গন্ডগোল করে তাহলে সঠিক নয়। দলের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী কাজ করুন। কেউ বড় নয় কর্মী বড়। আমার পিছনে যদি জনতা থাকে তবেই আমি নেতা। দল যদি কালকে আমাকে টিকিট না দেয় তাহলে আমি জনতা হয়ে যাব। এটা মাথায় রাখতে হবে সবাইকে। রফিকের বক্তব্যে তাকে বহিরাগত বা বাইরের লোক বলতেই ক্ষেপে ওঠেন মন্ত্রী শিউলি সাহা।তার বক্তব্য, উনি যে দলের অনুগত সৈনিক নন তা তার বক্তব্য থেকেই পরিষ্কার। যখন কেশপুর লাইন ধরে সিপিএমের হার্মাদ রা যুদ্ধ করছে লড়াই হচ্ছে আমাদের নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বারংবার ছুটে এসেছেন কেশপুরের মাটিতে সেই সময় অবশ্যই সবাই কংগ্রেস এ ছিলেন তখন রফিক बाबু এই লড়াইয়ে নিশ্চিত ভাবে সাথী ছিলেন। আমাদের নেত্রী তাকে যে জায়গা দিয়েছিল তার নিজের কর্মের জন্য সেই জায়গা তিনি হারিয়েছিলেন। দীর্ঘদিন ধরে তিনি দলের সঙ্গে ছিলেন না। যেদিন আপনি লড়াইটা করেন সেদিন আপনি মেদিনীপুরের মানুষ হিসেবেই পরিচিত ছিলেন কেশপুরের মানুষ হিসেবে। এই ফেসবুক থেকে ভোটার লিস্ট কেটে নিয়ে আপনি মেদিনীপুর শহরে কত বছর ধরে আছেন।শিউলি আসার পর ২০১৬ সালে আপনি তখনও আমার দলে নেই। সুব্রত বক্সির পরামর্শে আমি আপনাকে ডেকে বলেছিলাম দাদা আপনি আসুন সঙ্গে নিয়ে চলুন। আমি আপনাকে আমাদের লড়াইতে শামিল করেছিলাম। মেদিনীপুরে কাউন্সিলরে টিকিট যখন পাননি তখন জেলা পরিষদে টিকিট পাওয়ার জন্য আপনি ফের কেশপুরে এসে নাম তুলেছেন ভোটার লিস্টে। আমরা সেই সময় সহমত পোষণ করেছিলাম। আপনাকে মর্যাদা দেওয়ার সম্মান দিয়েছিলাম। কিন্তু আমি জানি না আপনার ব্লক সভাপতি হওয়া হয়নি বলে বা মনের দুঃখে বা কি কারণে আমাকে বারংবার বলেছিলেন অন্তত একটা বছরের জন্য আমাকে ব্লক সভাপতি করে দেন। আপনি অনেকবার বলেছিলেন আবেদন করেছিলেন কিন্তু আমি হয়তো আপনাকে সেটা করে দিতে পারিনি সেই কারণেই কি আক্রমণ। আমার নেত্রী আমাকে ছোট্ট একটা কেবিনেট মন্ত্রিত দিয়েছেন কিন্তু যেভাবে আপনি কারো দ্বারা প্রভাবিত হয়ে আমাকে আক্রমণ করছেন তাতে এমন কিছু অপ্রিয় কথা আমার মুখ দিয়ে বলাবেন না যেটা নিয়ে কিন্তু আপনি অপ্রস্তুতে পড়বেন। উপকার করলে শালা শুনতে হয়, এটা বিদ্যাসাগরের কথা। সেটাই এখন দেখছি। আমি কখনো আপনাকে আক্রমণ করি না। আমি আপনাকে রবিনহুড বলি কিন্তু আমি অন্যদের মতন বলতে পারছি না যে রাতে বলে এক, দিনে বলে আরেক। রাতে আপনাকে খুঁজে পাওয়া যায় কি যায় না এলাকার মানুষ জানে। আমি গত ১০ বছর ধরে কেশপুরকে আগলে রেখেছি শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় রেখেছি অনেক ত ্যাগ করে। কেশপুরকে আমি কতটা ভালোবাসি সেটা কেশপুরের মানুষ জানে। আজকের দিনে দাঁড়িয়ে আপনি সহ দু একজন একদিকে আছেন আর গোটা কেশপুর জুড়ে যারা নেতৃত্ব দেয় যারা ভোট করায় যারা যোগ্য প্রতিনিধি যারা ন্যায়ের সাথে সততার সাথে কাজ করছে তারা আমরা সবাই একসাথে সহমত পোষণ করছি। রফিক বাবু আপনি ৯৮ সালে ৯৭ সালের লড়াই বলেন তারপরে আপনি দীর্ঘদিন দলের বাইরে ছিলেন, আপনিই প্রেসমিট করে বলেছিলেন ব্লক সভাপতি হলে নাকি গাড়ি বাড়ি হয়ে যায়। প্রশ্ন আপনি তুলেছিলেন আমি নই। এর পাল্টা জবাব দেন মহম্মদ রফিক। রফিকের বক্তব্য, কেশপুরের মাটিতে আমার ৪৮ বছর রাজনীতি হয়ে গেছে,যুব কংগ্রেস থেকে কংগ্রেস, কংগ্রেস থেকে তৃণমূল কংগ্রেস। ২০০০ সালে রাজ্য তৃণমূল কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক ছিলাম, দুবার জেলে গিয়েছি। বহু রাত মাঠে ঘুমিয়েছি পুলিশের জ্বালায়। বহু মানুষকে বাঁচানোর চেষ্টা করেছি বহু অর্থ ব্যয় করে। শুধু পশ্চিম মেদিনীপুর নয়, অবিভক্ত মেদিনীপুরের তৃণমূলের প্রথম পতাকাটা তৈরি হয়েছিল আমার পয়সায়। ২০১৬ সালে কেশপুরের ভোটে প্রথম দাঁড়ানোর সময় শিউলি সাহা বলেছিল তৎকালীন ব্লক সভাপতি সঞ্জয় পান হারিয়ে দেবে। সঞ্জয় পান শুভেন্দু অধিকারীর লোক। মুকুল রায় সেই সময়ে আমাকে বলেছিল শিউলির হয়ে নামার জন্য। এক লক্ষ এক হাজারের বেশি ভোটে সেবার জিতেছিল শিউলি সাহা। কাউন্টিং এর পর জড়িয়ে এসে ধরেছিল আমাকে। মুকুল রায় সুব্রত বক্সির নির্দেশে সেই সময় আমি মাঠে নেমেছিলাম। শুভেন্দু অধিকারী শিশির অধিকারী সহ মেদিনীপুরের আরেকজন যিনি মারা গেছেন তারা দিদির কানে কানে আমার বিরুদ্ধে বলেছিল। সেই সময় সিপিএম আমাকে খুন করার জন্য তরোয়াল বন্দুক নিয়ে ঘুরছিল। কিন্তু আমি আন্দোলন বন্ধ করিনি বারবার গতিবেগ বাড়িয়েছি। তখন দলের পয়সা নেই, নিজের ইনকামের পয়সা দুটো বাস বিক্রি করে দিতে হয়েছিল। এইসব কথা ম্যাডাম ভুলে গিয়েছে। ম্যাডামকে এমএলএ করেছে কে? মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাকে মন্ত্রিত্ব দিয়েছে কে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি তো অনেক লড়েছেন বাদ দেওয়ার জন্য। ২০১৬ সালে এসেই ব্লক সভাপত সঞ্জয় পান, পরের ব্লক সভাপত উত্তরমানন্দ ত্রিপাঠী,বর্তমান ব্লক সভাপত প্রদ্যুৎ পাঁজা। সবার সাথেই তার গন্ডগোল। কোন ব্লক সভাপত তার পছন্দের নয়। কে ভাল কে খারাপ এবার আপনারাই বুঝে নেন। দল যাকে যে সম্মান দেবে তাকেই আমরা সম্মান দিই। শিউলি ম্যাডাম ভুলে যাচ্ছেন তেইশের জেলা পরিষদ ও পঞ্চায়েত নির্বাচনে উনি আমার নাম বলেননি। উনি অন্যের নাম বলেছিলেন, রাজ্য সভাপতি সুব্রত বক্সি মেদিনীপুর সংগঠনিক জেলা সভাপতি সুজয় হাজরা কে বলেছিলেন মহম্মদ রফিককে জেলা পরিষদের টিকিট যেকোনো জায়গা থেকে দিতে হবে। সেই মতন সুজয় হাজরা সহ কয়েকজন আমার হয়ে লড়েছিল উনি আমার হয়ে লড়েন নি। উনি মিথ্যা কথা বলছেন। ২০১৬ সালে উনি এক লাখের বেশি ভোটে জিতলেন তারপর ২০২১ সালে নিজের কৃতিত্ব ফলাতে গিয়ে ২১ হাজার ভোটে ব্যবধান নেমে গিয়েছিল। তারপর আবার ২৪ এর লোকসভা নির্বাচনে দীপক অধিকারী ওই কেন্দ্র থেকেই এক লক্ষ তিন হাজারের বেশি ভোট পেয়েছিল। আজকে যদি শিউলি সাহা টিকিট না পায় তাহলে আজকে উনি মন্ত্রী কালকে উনি জনতা হয়ে যাবেন। একই রকম ভাবে দল আমাকে টিকিট দিয়েছে বলে আজকে আমি দলনেতা, দল টিকিট না দিলে আমিও কালকে হয়ে যাব জনতা। সবাইকে বুঝতে হবে দলের উর্ধ্বে কেউ নয়। কেন গ্রুপ বাজি, কিসের জন্য গ্রুপ বাজি, কেন ব্লক সভাপতি কে মানবো না। তুমিই তো করেছ, তার বিরুদ্ধে আবার কেন বার বার কাউন্টার করে যাচ্ছ। পশ্চিমবঙ্গে ২৯৪ টা সিটের মধ্যে সবদিকে বেশি মানুষ খুন হয়েছে, সব থেকে বেশি ঘর ছাড়া হয়েছে কেশপুর এ। ২০১৬ সালের আগে আপনার জন্ম লগ্ন থেকে কেশপুরের মাটিতে আপনি একদিনও পা দেননি। অতএব কেশপুরের দিকে আঙ্গুল তুলবেন না কেশপুরের মানুষ, কেশপুরে দলীয় কর্মীরা যাতে শান্তিতে থাকে সেই চেষ্টা করুন।
4
comment0
Report

For breaking news and live news updates, like us on Facebook or follow us on Twitter and YouTube . Read more on Latest News on Pinewz.com

Advertisement
BSBidhan Sarkar
Oct 28, 2025 14:49:46
Chinsurah, West Bengal:এসআইআর হল একটা গনতান্ত্রিক পদ্ধতি।দেশে অবাধ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের জন্য এটা করা।গনতান্ত্রিক ব্যবস্থায় বিরোধী মত থাকতে পারে।আমাদের সংবিধান ও গনতন্ত্র যথেষ্ট মজবুত।যেকোনো মত আলোচনার মাধ্যমে সমাধান করা যায়।যে কোনো অশান্তি হলে তা সামাল দেওয়া সম্ভব।আমি মনে করি এসআইআর নিয়ে কোনো সমস্যা হবেনা। চন্দননগর আদি হালদার পাড়া জগদ্ধাত্রী পুজোর মন্ডপে এদিন উপস্থিত হোন রাজ্যপাল।প্রদীপ জ্বালিয়ে প্রণাম করেন তিনি। কাশিবিশ্বনাথ মন্দিরের আদলে এবার পুজো মন্ডপ হয়েছে আদি হালদারপাড়ার।আদি হালদারপাড়ার পুজো ঠিক কতদিনের তার হিসাব পাওয়া যায়না তাই বুড়ি মা নামে পরিচিত এই পুজো。 রাজ্যপাল বেশ কিছুটা সময় পুজো মন্ডপে কাটান। তার পক্ষ থেকে পুজো কমিটিকে এক লাখ টাকা অনুদান দেওয়ার কথা ঘোষনা করা হয়। বক্তব্যে নারী শক্তির কথা তুলে ধরেন রাজ্যপাল。 পুজো কমিটির সভাপতি দীপাঞ্জন গুহ বলেন,পুজো কমিটির আপ্যায়নে খুশি হয়ে রাজ্যপাল এক লাখ টাকা ঘোষনা করেছেন।এতে আমরাও খুশি।প্রতিমা মন্ডপ আবহ দেখে মুগ্ধ হয়েছেন রাজ্যপাল。
1
comment0
Report
BSBidhan Sarkar
Oct 28, 2025 14:49:32
Chinsurah, West Bengal:দেবী হৈমন্তীকার শোলার সাজে মেকানিজম, চন্দননগরে প্রথম দাবি পুজো উদ্যোক্তাদের। চন্দনগরর আলো জগৎ খ্যাত।বহু বিবর্তনের মধ্যে দিয়ে টুনি বাল্বের আলো এখন এলইডি হয়েছে।এক সময় মেকানিজমে আলোর জাদু দেখা যেত।কাঠের বোর্ডে টিনের পাত বসিয়ে টুনি জ্বালানো হত।যেকোনো মডেলকে ইচ্ছে মত ঘোরানো যেত।সেই রকম মেকানিজম এবার চালচিত্রে。 চন্দনগরর জগদ্ধাত্রী প্রতিমা খুবই দৃষ্টিনন্দন। প্রতিমার সাজসজ্জা এর কারন।আর এই সাজেরই অন্যতম অঙ্গ হল চালচিত্র যা প্রতিমার ঠিক পিছনে থাকে।প্রতিমার আবরনে ডাকের সাজ থাকে। এক একটা পুজো কমিটির চালচিত্র এক এক রকম হয় একেক রঙের হয়। এই চালচিত্রগুলো মূলত তৈরি হয় শোলা দিয়ে ।পুজো মন্ডপে এই শোলা শিল্পীরা এসে বারোয়ারির চাহিদা অনুযায়ী পুজোর চালচিত্র তৈরি করে। মূলত এই শোলা শিল্পীরা পূর্ব বর্ধমানের কাটোয়ার বনকাপাসির এলাকা থেকে আসেন。 চন্দনগর বোড় তালডাঙ্গা জগদ্ধাত্রী পুজো কমিটি প্রতিবছরই জগদ্ধাত্রী পুজোয় তাদের নতুন চমক থাকে। এ বছরও রয়েছে। দেবীর অঙ্গসজ্জায় সোলার সাজের থিমে রয়েছে বসন্ত উৎসব, শ্রীকৃষ্ণের দোল খেলা। যা দর্শকদের ইতিমধ্যেই নজর কেড়েছে। জগদ্ধাত্রী মুকুটের উপরেই রয়েছে সোলার ছাদ এখানে মেকানিজমের মাধ্যমে রাধা‑কৃষ্ণ দোলনায় দুলছেন। চার পাশ জুড়ে রয়েছে ডান্ডिया নাচের চিত্র। দেবীর পদতলে রয়েছে শ্রীকৃষ্ণের রং খেলার ছবি। এই দৃশ্য দর্শকদের মন জয় করেছে। পুজো কমিটির সদস্য শুভজিৎ দাস বলেন ,এ বছরের থিম কুসংস্কারের বিরুদ্ধে সমাজ গড়ার লক্ষ্যে, "চোখ থাকতে কানা"। মূলত সমাজ গড়ার লক্ষ্যে সারা ভারতবর্ষে কুসংস্করের বিরুদ্ধে মানুষকে সচেতন করছে এই পুজো মন্ডপ। মন্ডপে প্রবেশের পথেই দেখা যাবে এক শালিক গাছের ডালে বসে রয়েছে। অনেকেই মনে করেন এটি কুসংস্কার।ভাঙা আয়নায় মুখ দেখে না।সেই ভাঙা আয়না রয়েছে।মন্ডপের মধ্যেই পুতুল নাচের আসর বসেছে।তার মাধ্যমে সামাজিক বার্তা দেওয়া হচ্ছে। বিভিন্ন মডেল ও মনীষীদের ছবি রাখা রয়েছে মণ্ডপে।
3
comment0
Report
EGE GOPI
Oct 28, 2025 14:48:59
0
comment0
Report
ABArup Basak
Oct 28, 2025 14:48:22
Mal Bazar, West Bengal:পরিত্যক্ত কুয়োর মধ্যে পড়ে গেল এক বাইন বনকর্মীদের দীর্ঘ চেষ্টার পরে সেটিকে উদ্ধার করা হয়। মঙ্গলবার দুপুরে চাপরামারি বনাঞ্চলের চাপরামারি রেলস্টেশন (বর্তমানে স্টেশন নেই) সংলগ্ন এলাকায় এক পরিত্যক্ত কুয়োর মধ্যে পড়ে যায় এক বাইসন। বন কর্মীদের চেষ্টায় অবশেষে সুস্থ অবস্থায় সেটিকে উদ্ধার করা হয়। উদ্ধারের পর বনাঞ্চলের ভিতরে ঢুকে যায় ওই বাইসন। চাপরামারি বনাঞ্চলের ভিতরে এক সময় রেল স্টেশন ছিল। ব্রডগেজ লাইন হওয়ার পর সেই রেল স্টেশন উঠে যায়। এখনো কিছু পরিত্যক্ত অংশ সেখানে রয়েছে। ওই এলাকায় এক পরিত্যক্ত কুয়োর মধ্যে আচমকাই বাইসনটি পড়ে যায়। কুয়োর জলের মধ্যে হাবুডুবু খাচ্ছিল। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছায় খুনিয়া বন্যপ্রাণ স্কোয়ার্ডের বনকর্মীরা। জেসিবি মেশিন দিয়ে মাটি কেটে কুয়োর রিং তুলে চলাচলের উপযোগী করে তলে। এরপর বাইসনটি নিজের থেকে বাইরে বেরিয়ে আসে এবং বনাঞ্চলের ভিতর ঢুকে যায়।
0
comment0
Report
BSBidhan Sarkar
Oct 28, 2025 14:48:01
Chinsurah, West Bengal:ছটপুজোর রাতে বোমা মারার অভিযোগ বৈদ্যবাটিতে।সিসিটিভি ক্যামেরায় ধরা পড়ল সেই ছবি。 হুগলির বৈদ্যবাটী পুরসভার ১৮নম্বর ওয়ার্ডের মালিরবাগান খামারডাঙ্গা এলাকায় একটি বাড়ির দেওয়ালে গভীর রাতে বোমা মারার অভিযোগ।বোমার আঘাতে বাড়ির জানালার কাঁচ ভেঙে যায়।দেওয়ালে ফাটل ধরে। সিসিটিতে দেখা যায় রাত আড়াইটা নাগাদ দুই যুবক ওই বাড়ির দিকে যায়,কিছুক্ষণ পর বেড়িয়ে আসে।এরপরেই বাড়ি লক্ষ করে দুটি বোমা ছুড়ে এলাকা থেকে দৌড়ে পালিয়ে যায়। এই ঘটনার ইতিমধ্যেই তদন্তে শুরু করেছে শ্রীরামপুর থানার পুলিশ৷পুলিশ জানিয়েছে একজন বাইকে ছিলো।মোট তিনজন ছিলো। স্থানীয় কাউন্সিল স্বপন কুমার ঘোষ ঘটনাস্থলে যান। তিনি বলেন কে বা কারা কেনো এই ঘটনা ঘটালো তা জানা যায়নি, প্রশাসন বিষয়টা দেখছে।খুবই শান্তি প্রিয় এলাকায় এমন ঘটনার কারন স্পস্ট নয়。
0
comment0
Report
KMKIRAN MANNA
Oct 28, 2025 13:53:13
0
comment0
Report
BSBidhan Sarkar
Oct 28, 2025 13:52:37
Chinsurah, West Bengal:বিশ্বের সবচেয়ে বড় জগদ্ধাত্রী ছিলো ট্যাগ লাইন। চন্দননগর কানাইলালপল্লীর সেই পুজো মন্ডপ হুর মুড়িয়ে ভেঙে পড়ল। আহত দুই জন। উদ্যেশ্য ছিল দর্শকদের চমকে দেওয়া। আর সেই চমক দিতে প্রায় সত্তর ফুটের পুজো মন্ডপ তৈরী করেছিল কানাইলাল পল্লী। মন্ডপের সামনে ফাইবারের জগদ্ধাত্রী তৈরী করা হয়েছিল। খুব বেশি উচ্চতা হওয়ায় হালকা হাওয়াতেই উল্টে পরে মন্ডপ। সেসময় দর্শনার্থী ছিলেন মন্ডপে। দুজন আহত হন। মন্ডপের তলায় আর কেউ চাপা পড়ে আছেন কিনা তা দেখছে পুলিশ। খবর পেয়ে পুলিশ আধিকারীকরা ঘটনাস্থলে পৌঁছান। আহতদের উদ্ধার করে চন্দনগর হাসপাতালে পাঠানো হয়। আহত সময়ামার ঘটনা নিয়ে রিপোর্ট। আহত অনেক।চন্দননগর হাসপতালে চিকিৎসা চলছে। দর্শনার্থী, বিচারকরা আহত। ঘটনারস্থলে চন্দনগর পুলিশ কমিশনার অমিত পি জাভালগি সহ উচ্চ পদস্থ কর্তারা。
0
comment0
Report
BSBidhan Sarkar
Oct 28, 2025 13:52:18
Chinsurah, West Bengal:বিশ্বের সবচেয়ে বড় জগদ্ধাত্রী ছিলো ট্যাগ লাইন। চন্দননগর কানাইলালপল্লীর সেই পুজো মন্ডপ হুর মুড়িয়ে ভেঙে পড়ল। আহত দুই জন। উদ্দেশ্য ছিল দর্শকদের চমকে দেওয়া। আর সেই চমক দিতে প্রায় সত্তর ফুটের পুজো মন্ডপ তৈরী করেছিল কানাইলাল পল্লী। মন্ডপের সামনে ফাইবারের জগদ্ধাত্রী তৈরী করা হয়েছিল। খুব বেশি উচ্চতা হওয়ায় হালকা হাওয়াতেই উল্টে পরে মন্ডপ। সেসময় দর্শনার্থী ছিলেন মন্ডপে। দুজন আহত হন। মন্ডপের তলায় আর কেউ চাপা পরে আছেন কিনা তা দেখছে পুলিশ। খবর পেয়ে পুলিশ আধিকারীকরা ঘটনাস্থলে পৌঁছান। আহতদের উদ্ধার করে চন্দননগর হাসপাতালে পাঠানো হয়। আহত বহু। চন্দনগর হাসপাতালে চিকিৎসা চলছে। দর্শনার্থী, বিচারকরা আহত। ঘটনার সময় চন্দনগর পুলিশ কমিশনার অমিত পি জাভালগি সহ উচ্চ পদস্থ কর্তারা।
0
comment0
Report
Diwali 2025
Advertisement
Back to top