Become a News Creator

Your local stories, Your voice

Follow us on
Download App fromplay-storeapp-store
Advertisement
Back
Nadia741201

दिपावली में मिट्टी के दीपों की मांग तेज, आधुनिक रोशनी भी पीछे

BMBiswajit Mitra
Oct 14, 2025 06:51:06
Ranaghat, West Bengal
*আধুনিক যুগেও রয়েছে মাটির প্রদীপের চাহিদা, রংবেরঙের মাটির প্রদীপ হার মানাচ্ছে বৈদ্যুতিক আলোকসজ্জাকে* শিল্পীর নিপুন হাতের ছোঁয়ায় সুদর্শন প্রদীপ মন কাড়ছে ক্রেতাদের।কালীপুজো আসতেই নদিয়ার প্রতিটি কুমোর পাড়ার শিল্পিরা ব্যস্ত হয় মাটির প্রদীপ তৈরির কাজে। ইলেকট্রিক টুনি লাইট কিংবা বিভিন্ন ধরনের বৈদ্যুতিক রংবেরঙের লাইট এই আধুনিক যুগে থাকা সত্ত্বেও মাটির প্রদীপের চাহিদা এক বিন্দু কমেনি বলে দাবি করছেন নদিয়ার মৃৎ শিল্পীরা । শিল্পীদের কথায়, যতই অত্যাধুনিক বৈদ্যুতিক লাইট তৈরি হোক না কেন প্রতিটি গৃহস্থ বাড়িতে মাটির প্রদীপের বিকল্প কিছু নেই। মাটির প্রদীপে রয়েছে এখনো সে সাবিকির ছোঁয়া, যা খুঁজে পাওয়া যাবে না বৈদ্যুতিক আলোতে। এবছর দীপাবলি উৎসব উপলক্ষে নদিয়ার প্রদীপ শিল্পীরা বিভিন্ন ধরনের প্রদীপে কারুকার্য তুলে ধরে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন ক্রেতাদের মধ্যে। এবছর প্রায় প্রায় ২০ থেকে ৩০ রকমের প্রদীপ তৈরি করেছেন। যেমন ঝুলন্ত প্রদীপ, রংবেরঙের প্রদীপ, এছাড়াও ঝাড়বাতি প্রদীপ মন কেড়েছে ক্রেতাদের মধ্যে। বেড়েছে বিক্রির সংখ্যা। বেশিরভাগ শিল্পীরা জানাচ্ছেন, কেউ বংশ পরম্পরায়, কেউ বা আবার ৫০ বছর ধরে তৈরি করে আসছেন এই মাটির প্রদীপ। একটা সময় বৈদ্যুতিক আলো বাজারজাত হওয়ার পর মুখ থ bubড়ে পড়েছিল মাটির প্রদীপ, বেশ কিছু বছরের মধ্যেই আবার ঘুরে দাঁড়িয়ে এসেছে এই দীপ। কারণ দীপাবলিতে মানুষের অন্ধকার জীবনকে ঘোচাতে মাটির প্রদীপের বিকল্প কিছু নেই, তাই এখনো মাটির প্রদীপের উপর ঝোক রয়েছে ক্রেতাদের। আর মাত্র সময়ের অপেক্ষা, দীপাবলিতে প্রত্যেকের ঘরে ঘরে জ্বলবে আলোর রশ্মী, আতশবাজির পাশাপাশি প্রদীপের আলোতেও উজ্জ্বল হয়ে উঠবে প্রত্যেকের ঘর। ব্যবসায়ী সুদীপ পাল বলেন এখনি যা প্রদীপের চাহিদা ,পুজোর মধ্যে প্রদীপ দিতে পারব কিনা সন্দেহ রয়েছে! আমাদের হাতে তৈরি প্রদীপ পাড়ি দেয় কলকাতা সহ বিভিন্ন জায়গায়।
0
comment0
Report

For breaking news and live news updates, like us on Facebook or follow us on Twitter and YouTube . Read more on Latest News on Pinewz.com

Advertisement
PDPradyut Das
Oct 14, 2025 10:50:11
Jalpaiguri, West Bengal:শিক্ষকের ভুমিকায় মিহির কর্মকার। জলপাইগুড়ি সদর ব্লকের পাতকাটা গ্রাম পঞ্চায়েতের অধীন ডোডালিয়া এলাকায় বিডিও ছোট ছোট শিশুদের নিয়ে পড়াশোনা আলোচনা এবং স্বাভাবিক ছন্দে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা। বর্তমানে স্কুল বন্ধ। তারই মাঝে প্রধান শিক্ষককে ডেকে নিয়ে এসে স্বাভাবিক ছন্দে ফেরানোর জন্য সদর বিডিও এই উদ্যোগ। বন্যার জেরে ঘরবাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত। জলে ভিজে নষ্ট হয়েছে বইপত্র। এদিকে স্কুলও বন্ধ। এই অবস্থায় যাতে খুদে ছাত্রছাত্রীরা পড়াশোনা থেকে দূরে সরে না যায়, সেজন্য শিক্ষকের ভুমিকায় এগিয়ে এলেন খোদ বিডিও। বন্যা কবলিত বিভিন্ন এলাকায় গিয়ে ছেলেমেয়েদের পড়াচ্ছেন জলপাইগুড়ি সদরের বিডিও মিহির কর্মকার। আজ, মঙ্গলবার পাতকাটা পঞ্চায়েতের ডোডালিয়া গ্রামে অঙ্গনওয়াড়ি সেন্টারে এসে পড়ান তিনি। বিডিও বলেন, বন্যার কারণে এলাকার বাসিন্দাদের বাড়িতে তিস্তার জল ঢুকে যায়। এখন জল নামলেও ঘরদোর লন্ডভন্ড। অনেকের বইখাতা জলে ভিজে নস্ট হয়ে গেছে। নতুন করে বই পেলেও অনেকের পড়ায় মন নেই। কারণে দুর্গত এলাকার ছাত্রছাত্রীরা যাতে পড়াশোনা থেকে দূরে সরে না যায়, সেকারণে আমি নিজেই সময় করে ক্লাস নিচ্ছি। যতদিন না স্কুল খুলছে, আমার এই উদ্যোগ অব্যাহত থাকবে। ডোডালিয়ার বাসিন্দা পূর্ণিমা সরকারের ছেলে সূর্য পঞ্চম শ্রেণির ছাত্র। দুর্গত এলাকায় যেভাবে বিডিও শিক্ষকের ভুমিকায় এগিয়ে এসেছেন, তাকে স্বাগত জানিয়েছেন পূর্ণিমা। বললেন, ছেলের বইপত্র জলে ভিজে নষ্ট হয়ে গিয়েছে। তার উপর স্কুল ছুটি। এলাকার শিক্ষকদের সঙ্গে নিয়ে বিডিও নিজে দুর্গত এলাকায় এসে পড়াচ্ছেন। এটা খুবই ভালো উদ্যোগ। এদিন বিডিওর সঙ্গে দুর্গত এলাকায় ক্লাস নেন ডোডালিয়া চর প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক তজমল হক বলেন, ভাইফোঁটার পর স্কুল খুলবে। কিন্তু দুর্গত এলাকার পড়ুয়ারা যাতে পড়াশোনা থেকে বিচ্যুত হয়ে না পড়ে, সেজন্য বিডিওর ডাকে বন্যা কবলিত গ্রামে এসে ছেলেমেয়েদের পড়াচ্ছি। খুবই ভালো লাগছে। গতকাল, সোমবার খড়িয়া পঞ্চায়েতের উত্তর সুকান্তনগর কলোনিতে অঙ্গনওয়াড়ি সেন্টারে ক্লাস নেন জলপাইগুড়ি সদর ব্লকের বিডিও মিহির কর্মকার। 2C 1410ZG_JAL_BDO_R2 সদর ব্লকের খড়িয়া পঞ্চায়েতের উত্তর সুকান্তনগর কলোনিতে অঙ্গনওয়াড়ি সেন্টারে ক্লাস নেন জলপাইগুড়ি সদরের বিডিও মিহির কর্মকার। পড়ুয়াদের হাতে তুলে দেওয়া হলো বই-খাতা পেন্সিল, কলম ইত্যাদি। বন্যার তাণ্ডবে ঘরে জল ঢুকেছে। বই খাতা ভেসে গেছে তিস্তার জলে। পড়াশোনা বন্ধ হয়ে আছে। প্রকৃতির খামখেয়ালী গ্রাস করেছে জীবনের স্বাভাবিক ছন্দ।তাই জলপাইগুড়ি ব্লক প্রশাসনের প্রচেষ্টায় শিশুদের স্বাভাবিক ছন্দে ফিরিয়ে আনা হচ্ছে। দুর্গত পড়ুয়াদে পড়ালেন খোদ বিডিও। জলপাইগুড়ি সদর ব্লকের খড়িয়া পঞ্চায়েতের উত্তর সুকান্তনগর কলোনিতে অঙ্গনওয়াড়ি সেন্টারে ক্লাস নেন জলপাইগুড়ি সদরের বিডিও মিহির কর্মকার। সেখানে বিভিন্ন ক্লাসের পড়ুয়ারা ছিল। বিডিও বলেন, বন্যার কারণে এলাকার বাসিন্দাদের বাড়িতে তিস্তার জল ঢুকে যায়। এখন জল নামলেও ঘরদোর লন্ডভন্ড। অনেকের বইখাতা জলে ভিজে নষ্ট হয়ে গিয়েছে। নতুন করে বই পেলেও অনেকের পড়ায় মন নেই। কারণে দুর্গত এলাকার ছাত্রছাত্রীরা যাতে পড়াশোনা থেকে দূরে সরে না যায়, সেকারণে আমি নিজেই সময় করে ক্লাস নিচ্ছি। যতদিন না স্কুল খুলছে, আমার এই উদ্যোগ অব্যাহত থাকবে। আজ জলপাইগুড়ির পাতকাটা পঞ্চায়েতের ডোডালিয়াপাড়ায় পড়ুয়াদের ক্লাস নেবেন বিডিও।
0
comment0
Report
BMBiswajit Mitra
Oct 14, 2025 10:49:53
3
comment0
Report
KMKIRAN MANNA
Oct 14, 2025 08:34:24
Dihierench, West Bengal:ময়নায় তৃণমূলের অন্দরে শৃাঙ্খলাভঙ্গ! বিজয়া সম্মেলনীতে মন্ত্রী মানস ভূঞ্যাকে আমন্ত্রণ জানিয়ে তিনি পৌঁছানোর আগে সভা শেষ। ক্ষুব্ধ মানস ভূঞ্যা, দিলেন কড়া হুঁশিয়ারি পূর্ব মেদিনীপুর: ময়নায় তৃণমূল কংগ্রেসের বিজয়া সম্মেলনীতে ঘটল চাঞ্চল্যকর ঘটনা। দলের রাজ্য মন্ত্রী মানস ভূঞ্যাকে আমন্ত্রণ জানানো হলেও, তাঁর নির্ধারিত সময়ে পৌঁছানোর আগেই সভা শেষ করে দেন জেলা নেতৃত্বরা। পরে ময়নায় পৌঁছে সভাস্থলে ফাঁকা চেয়ার আর নিস্তব্ধ পরিবেশ দেখে হতবাক মন্ত্রী। দলীয় শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগ তুলে মানস ভূঞ্যা সরাসরি তোপ দাগেন তমলুক সাংগঠনিক জেলা তৃণমূল সভাপতি ও পাঁশকুড়া পৌরসভার প্রধান নন্দ মিশ্র-সহ একাধিক জেলা নেতৃত্বের বিরুদ্ধে। এরপর পূর্ব মেদিনিופרপুরের পাঁশকুড়ায় দলীয় সভায় অংশ নিয়ে প্রকাশ্যে মঞ্চ থেকেই ক্ষোভ উগরে দেন মন্ত্রী। কড়া হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, “নেতারা হোয়াটসঅ্যাপ-ফেসবুকে প্রচার বন্ধ করুন। সময়জ্ঞান শিখুন, শৃঙ্খলা মেনে চলুন। ব্যক্তিকেন্দ্রিক রাজনীতি নয় — আমাদের একটাই নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, আর একটা সেনাপতি অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। এর বাইরে কেউ নেতা নন। দলের নামে নিজের প্রচার বন্ধ করুন, নইলে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।” মানস ভূঞ্যা আরও স্পষ্ট বার্তা দেন, > “দলের পতাকা থাকবে, আর থাকবে শুধু মমতা ও অভিষেকের ছবি। কোন্দল নয়, ঐক্যই এখন দলের মূলমন্ত্র।” উল্লেখ্য, গত কয়েক মাস ধরেই তমলুক সাংগঠনিক জেলায় তৃণমূলের অভ্যন্তরীণ কোন্দল প্রকাশ্যে এসেছে। জেলা সভাপতি সুজিত রায় ও নেতা পার্থ সারথী দাসের মধ্যে সোশ্যাল মিডিয়ায় তীব্র বাকযুদ্ধ, দুর্নীতির অভিযোগ থেকে শুরু করে “কান ধরে উঠবস”-এর ভিডিও ভাইরাল হওয়া — সব মিলিয়ে উত্তাল জেলা রাজনীতি। এমনকি দলের কিছু সদস্যের বিরুদ্ধে বিরোধী শিবির ও শুভেন্দু অধিকারীর সঙ্গে যোগাযোগের অভিযোগও উঠেছে। রাজনৈতিক মহলের মতে, ক্রমবর্ধমান এই অন্দরের বিভাজন রুখতেই এবার কড়া অবস্থান নিয়েছেন মানস ভূঞ্যা। তাঁর বার্তা স্পষ্ট — > “দলের ঐক্যই প্রাধান্য, শৃখলা ভঙ্গ করলে ছাড় নয়।” স্টেজ বাইট মানস ভূঞ্যা। রাজ্য সেচ মন্ত্রী।
0
comment0
Report
PDPradyut Das
Oct 14, 2025 08:03:34
Jalpaiguri, West Bengal:জলপাইগুড়িতে বন্যা দুর্গত এলাকায় দুর্গতদের ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ অব্যাহত। এরই পাশাপাশি, বন্যা কবলিত মানুষদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে পানীয় জলের নলকূপ কল এবং কুয়ো পরিষ্কার ও জীনমুক্ত করার উদ্যোগ গ্রহণ করলো সরকারের পক্ষ থেকে। বন্যা কবলিত এলাকায় ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ কর্মসূচি জলপাইগুড়ি জেলা কৃষাণ খেতমজদুর তৃণমূল কংগ্রেস কমিটির তরফে চাল ডাল আলু তেল, নুন সহ খাদ্য সামগ্রী এবং জামাকাপড় তুলে দেওয়া হয়। জলপাইগুড়ি সদর ব্লকের নন্দনপুর বোয়ালমারী এলাকায় বন্যায় তিস্তা নদীর জলে প্লাবিত হয়েছে বেশ কয়েকটি বাড়িঘর। নষ্ট হয়েছে জমির ফসল। পাশে দাঁড়িয়েছে জেলা ও ব্লক প্রশাসন, শাসক দলের নেতাকর্মী থেকে শুরু করে দলমত নির্বিশেষে বহু মানুষ মানুষগুলোকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন। জলপাইগুড়ি সদর ব্লকের বিডিও মিহির কর্মকার জানান সরকার সমস্ত ভাবেই এই মানুষগুলোর পাশে রয়েছে বন্যা পরিস্থিতির অনেকটাই উন্নতি হয়েছে। পরিস্থিতির উপর নজর রাখা হচ্ছে। সমস্ত ভাবেই জেলা এবং ব্লক প্রশাসন এই অসহায় মানুষগুলোর পাশে থেকে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। অপরদিকে, এবার বন্যা কবলিত মানুষদের জন্য অভিনব উদ্যোগ নিল রাজ্য সরকার।বোয়ালমারী নন্দনপুর অঞ্চলের তিস্তার বন্যা কবলিত মানুষদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে পানীয় জলের নলকূপ কল এবং কুয়ো পরিষ্কার ও জীনমুক্ত করার উদ্যোগ গ্রহণ করলো সরকারের পক্ষ থেকে। ওই কাজ কর্মরত রায়পাড়া বুথের পরিমল সরকার বলেন তিস্তা নদীর বন্যায় জলমগ্ন হয়েছিল মানুষের বাড়ি এবং বন্যার জল ঢুকে যায় পানীয় জলের নলকূপ কল ও কুয়োর ভেতরে। তাই আমরা government's উদ্যোগে মানুষের বাড়ি বাড়ি গিয়ে নলকূপ কল পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন করছি যাতে বন্যা কবলিত এলাকার মানুষরা বিশুদ্ধ পরিশোধিত পানীয় জল সেবন করতে পারেন। রিপোর্ট :- প্রদ্যুৎ দাস ( জলপাইগুড়ি )
0
comment0
Report
BCBasudeb Chatterjee
Oct 14, 2025 08:03:18
Asansol, West Bengal:আগে এলাকার পানীয় জলের সমাধান করুন তারপর আমাদের পাড়া আমাদের সমাধান কর্মসূচি করবেন।কার্যত এলাকাবাসীদের ক্ষোভের মুখে পড়লেন আমাদের পাড়া আমাদের সমাধান কর্মসূচিতে আসা সরকারি আধিকারিকরা।আসানসোল পৌরনিগমের 103 নম্বর ওয়ার্ডের কুলটির হাতনল গ্রামের ঘটনা।জানা গিয়েছে মঙ্গলবার হাতনল গ্রামে আমাদের পাড়া আমাদের সমাধান শিবির অনুষ্ঠিত হওয়ার আগের গ্রামবাসীদের ক্ষোভের মুখে পড়েন সরকারি আধিকারিকরা।যদিও শিবির সরকারি আধিকারিকরা বসলেও গ্রামের কোনো মানুষ অংশগ্রহণ করেননি।এই নিয়ে এলাকায় উত্তেজনা ছড়াই।খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে সাঁকতোড়িয়া ফাঁড়ির পুলিশ পৌছায়।যদিও এলাকার জল সমস্যার কথা কার্যত স্বীকার করে নিয়েছেন স্থানীয় কাউন্সিলর।গ্রামবাসীদের দাবি আগে এলাকায় জল সমস্যার সমাধান করুন তারপর শিবির করবেন。
0
comment0
Report
KMKIRAN MANNA
Oct 14, 2025 08:03:05
Dihierench, West Bengal:এগরায় শিশুমৃত্যুকে কেন্দ্র করে চাঞ্চল্য! হাসপাতালের পুলিশ কর্মীকে বেধড়ক মারধর, ভাইরাল ভিডিওতে তীব্র প্রতিক্রিয়া। চিকিৎসার গাফিলতিতে মৃত্যু শিশুর, অভিযোগ পরিবারের। পূর্ব মেদিনীপুর জেলার এগরায় শিশুমৃত্যুকে কেন্দ্র করে তীব্র উত্তেজনা ছড়ালো এগরা মহকুমা হাসপাতালে। অভিযোগ, হাসপাতালের এক পুলিশ কর্মীকে বেধড়ক মারধর করেছে মৃত শিশুর পরিবারের সদস্যরা। ইতিমধ্যেই সেই ঘটনার ভিডিও ভাইরাল হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। স্থানীয় ও মৃত শিশুর পরিবার সূত্রে জানা গেছে, প্রায় সাত দিন আগে আলংগিরি এলাকার বাসিন্দা তপন প্রধান তাঁর দু’মাসের অসুস্থ পুত্রসন্তানকে এগরা মহকুমা হাসপাতালে ভর্তি করেন। রবিবার সকালে শিশুটির মৃত্যু হয়। এরপরই চিকিৎসকদের গাফিলতির অভিযোগ তুলে মৃত শিশুর পরিবার ও আত্মীয়স্বজনরা হাসপাতাল চত্বরে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন। অভিযোগ, এই সময় হাসপাতালে কর্তব্যরত এক পুলিশ কর্মীর সঙ্গে পরিবারের কথা কাটাকাটি হয়। পরবর্তীতে পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে এবং শিশুর পরিবারের কয়েকজন সদস্য ওই পুলিশ কর্মীকে ধরে বেধড়ক মারধর করে। পরিবারের অভিযোগ, ওই পুলিশ খারাপ উক্তি করেছিলেন, যা থেকেই ঘটনার সূত্রপাত। ঘটনার খবর পেয়ে এগরা থানার বিশাল পুলিশ বাহিনি ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। বর্তমানে এলাকা জুড়ে চাপা উত্তेजনা থাকলেও পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়েছে বলে জানা গেছে। হাসপাতালের সুপার সমীর ভট্টাচার্য জানিয়েছেন, “ঘটনার তদন্তে একটি বিশেষ কমিটি গঠন করা হবে। কেউ দোষী প্রমাণিত হলে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।” অন্যদিকে, পুলিশ প্রশাসনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, সিসিটিভি ফুটেজ ও ভাইরাল ভিডিও বিশ্লেষণ করে হামলাকারীদের শনাক্ত করার কাজ শুরু হয়েছে। অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। বাইটসঃ ১) সমীর ভট্টাচার্য – হাসপাতালে সুপার ২) তপন প্রধান – মৃত শিশুর বাবা। ৩)মৃত শিশুর মা
0
comment0
Report
AMAshok Manna
Oct 14, 2025 06:54:06
Kolkata, West Bengal:আকড়া স্টেশন রোডের বেহাল দশার কারণে স্থানীয় মানুষের ক্ষোভ দীর্ঘ দিনের এবং অতি বৃষ্টিপাতের কারণে জলমগ্ন হয়ে পড়েছিল সমগ্র এলাকা, আমাদের সংবাদেও সম্প্রচারিত হয়েছিল সেই খবর,তাই সাধারণ পথচলতি মানুষের দুর্ভোগের কথা মাথায় রেখে ডায়মন্ড হারবার লোকসভা কেন্দ্রের সংসদ অভিষেক ব্যানার্জির নির্দেশ মহেশতলা পৌরসভার উদ্যোগে বজবজ ট্রাঙ্ক রোড থেকে শুরু করে রবীন্দ্রনগর থানা পর্যন্ত পেপার ব্লকের রাস্তা তৈরীর কাজ শুরু হল এমন কি যে যে জায়গায় ড্রেনের প্রয়োজন সেখানে ড্রেন করে দেওয়া হবে বলে জানান আবু তালেব মোল্লা ও কাউন্সিলর গোপাল সাহা । এছাড়া ও নিকাশি ব্যবস্থায় ড্রেনেজ এবং স্থায়ী সমস্যা সমাধানে খাল সংস্কারের পরিকল্পনা আছে বলে জানান। তবে পরিকল্পনা যদি বাস্তবায়িত হয় তাহলে স্থানীয় মানুষ আশা করছে দীর্ঘদিনের দুর্ভোগ থেকে রেহাই পাবে তারা।
0
comment0
Report
ANArnabangshu Neogi
Oct 14, 2025 06:52:17
Kolkata, West Bengal:ব্যারাকপুর পুলিশ কমিশনারেটের বিভিন্ন থানায় প্রাক্তন সংসদ তথা বিজেপি নেতা অর্জুন সিংয়ের বিরুদ্ধে দায়ের হওয়া এফআইআরের বিরুদ্ধে ১০ নভেম্বর পর্যন্ত কোনো পদক্ষেপ নয়. অর্জুনের বিরুদ্ধে কোনো পদক্ষেপ নিতে পারবে না পুলিশ, নির্দেশ বিচারপতি শম্পা দত্ত। ওই দিন মামলার শুনানি। সম্প্রতি নেপাল ইস্যুতে মন্তব্য করেছিলেন অর্জুন সিং। নেপালের মতো বাংলাতেও গণঅভুত্থান হওয়া প্রয়োজন বলে মন্তব্য করেছিলেন অর্জুন সিং। তার প্রেক্ষিতে তার বিরুদ্ধে ১০টির বেশি এফআইআর দায়ের হয়। শুধু তাই নয়, ব্যারাকপুর পুলিশ কমিশনারেটের বিভিন্ন থানায় তাঁর বিরুদ্ধে একাধিক ইস্যুতে এপর্যন্ত মোট ৫৬টি মামলা দায়ের হয়েছে। ওই সমস্ত এফআইআরের কে চ্যালেঞ্জ করে এবার হাই কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছেন অর্জুন.
0
comment0
Report
BMBiswajit Mitra
Oct 14, 2025 06:51:31
Ranaghat, West Bengal:আধুনিক যুগেও রয়েছে মাটির প্রদীপের চাহিদা, রংবেরঙের মাটির প্রদীপ হার মানাচ্ছে বৈদ্যুতিক আলোকসজ্জাকে. শিল্পীর নিপুন হাতের ছোঁয়ায় সুদর্শন প্রদীপ মন কাড়ছে ক্রেতাদের. কালীপুজো আসতেই নদিয়ার প্রতিটি কুমোর পাড়ার শিল্পিরা ব্যস্ত হয় মাটির প্রদীপ তৈরির কাজে. ইলেকট্রিক টুনি লাইট কিংবা বিভিন্ন ধরনের বৈদ্যুতিক রংবেরঙের লাইট এই আধুনিক যুগে থাকা সত্ত্বেও মাটির প্রদীপের চাহিদা এক বিন্দু কমেনি বলে দাবি করছেন নদিয়ার মৃৎ শিল্পীরা. শিল্পীদের কথায়, যতই অত্যাধুনিক বৈদ্যুতিক লাইট তৈরি হোক না কেন প্রতিটি গৃহস্থ বাড়িতে মাটির প্রদীপের বিকল্প কিছু নেই. মাটির প্রদীপে রয়েছে এখনো সে সাবিকির ছোঁয়া, যা খুঁজে পাওয়া যাবে না বৈদ্যুতিক আলোতে. এবছর দীপাবলি উৎসব উপলক্ষে নদিয়ার প্রদীপ শিল্পীরা বিভিন্ন ধরনের প্রদীপে কারুকার্য তুলে ধরে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন ক্রেতাদের মধ্যে. এবছর প্রায় প্রায় ২০ থেকে ৩০ রকমের প্রদীপ তৈরি করেছেন. যেমন ঝুলন্ত প্রদীপ, রংবেরঙের প্রদীপ, এছাড়াও ঝাড়বাতি প্রদীপ মন কেড়েছে ক্রেতাদের মধ্যে. বেড়েছে বিক্রির সংখ্যাও. বেশিরভাগ শিল্পীরা জানাচ্ছেন, কেউ বংশ পরম্পরায়, কেউ বা আবার ৫০ বছর ধরে তৈরি করে আসছেন এই মাটির প্রদীপ. একটা সময় বৈদ্যুতিক আলো বাজারজাত হওয়ার পর মুখ থুবড়ে পড়েছিল মাটির প্রদীপ, বেশ কিছু বছরের মধ্যেই আবার ঘুরে দাঁড়িয়েছে এই দীপ. কারণ দীপাবলিতে মানুষের অন্ধকার জীবনকে ঘোচাতে মাটির প্রদীপের বিকল্প কিছু নেই, তাই এখনো মাটির প্রদীপের উপর ঝোক রয়েছে ক্রেতাদের. আর মাত্র সময়ের অপেক্ষা, দীপাবলিতে প্রত্যেকের ঘরে ঘরে জ্বলবে আলোর রশ্মী, আতশবাজির পাশাপাশি প্রদীপের আলোতেও উজ্জ্বল হয়ে উঠবে প্রত্যেকের ঘর. ব্যবসায়ী সুদীপ পাল বলেন এখনি যা প্রদীপের চাহিদা, পুজোর মধ্যে প্রদীপ দিতে পারব কিনা সন্দেহ রয়েছে! আমাদের হাতে তৈরি প্রদীপ পাড়ি দেয় কলকাতা সহ বিভিন্ন জায়গায়.
0
comment0
Report
Advertisement
Back to top