तृणमूल गुट की कलह से मोबाइल स्वास्थ्य कैम्प का स्थान बदला, आम लोग परेशान

ভ্রাম্যমান স্বাস্থ্য পরিষেবা দেওয়াকে কেন্দ্র করেও তৃণমূলের গোষ্ঠী কোন্দল প্রকাশ্যে।দলের নেতাদের আঙ্গুলিহেলনে রাতারাতি পরিবর্তন করা হলো স্বাস্থ্য পরিষেবা কেন্দ্রের স্থান অভিযোগ তৃণমূল উপ প্রধানের। আগাম নির্ধারিত স্থানে স্বাস্থ্য পরিষেবা নিতে এসে হয়রানির শিকার সাধারণ মানুষ।ঘটনা তারকেশ্বর নাইটা মালপাহার গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার। জানা গেছে শনিবার ভ্রাম্যমান চিকিৎসা পরিষেবার ক্যাম্প হওয়ার কথা ছিল নাইটা গ্রাম পঞ্চায়েতের একটি স্কুলের সামনে।বিডিও অফিস থেকে আগেই মেল করা হয়েছিল পঞ্চায়েতে সেই মত পঞ্চায়েতের পক্ষ থেকে এলাকায় দু দিন ধরে প্রচারও করা হয়।সকাল থেকে চিকিৎসা পরিষেবা নিতে এলাকার মানুষ জড়ো হন নির্দিষ্ট করে দেওয়া স্থানে। হটাৎ করেই কোনো স্বস্থ্য দপ্তরের লিখিত অর্ডার ছাড়াই ক্যাম্পের জন্য নির্ধারিত স্থান থেকে প্রায় চার কিমি দূরে করা হয় ভ্রাম্যমান চিকিৎসা পরিষেবার ক্যাম্প। ক্যাম্পের স্থান পরিবর্তন করাকে কেন্দ্র করে আবারও প্রকাশ্যে এসে পড়েছে তৃণমূলের গোষ্ঠী কোন্দল। স্থানীয় তৃণমূল পরিচালিত পঞ্চায়েতের উপ প্রধান শেখ মনিরুলের অভিযোগ দলের নেতারাই পঞ্চায়েত কে খাটো করার জন্য এই ঘটনা ঘটিয়েছে।দলের নেতারাই বার বার চেষ্টা করে তাদের পঞ্চায়েত কে কিভাবে বেগ দেওয়া যায় বা পরিষেবা থেকে বঞ্চিত রাখা যায়। গোষ্ঠী কোন্দলের তত্ব উড়িয়ে তৃণমূলের তারকেশ্বর ব্লক সভাপতিপ্রদীপ সিংহরায় বলেন, গোষ্ঠী কোন্দলের কোনো ব্যাপার নেই।ভ্রাম্যমান স্বাস্থ্য পরিষেবার ভেনু ঠিক করে স্বাস্থ্য দপ্তর এবং পরিবর্তন করে স্বাস্থ্য দপ্তর।ওই এলাকায় এক ব্যক্তি মারা যাওয়ার কারণে ভেনু পরিবর্তন করা হয়েছে। আর এই নিয়ে কটাক্ষ করতে ছাড়েনি বিরোধীরা।বিজেপির আরামবাগ সাংগঠনিক জেলার সহ সভাপতি বলেন মানুষকে সুষ্ঠ পরিষেবা দিতে অনীহা কেন।মানুষ কে কেন হয়রানি করা হচ্ছে।নিজেদের দ্বন্ধ নিজেরাই মেটান।এই দলটার কোনো অস্তিত্ব থাকবে না। স্থান পরিবর্তনের বিষয়ে তারকেশ্বর গ্রামীন হাসপাতালের স্বাস্থ্য আধিকারিক ডঃ শেখ হানিফ জানান, হায়ার অথরিটির নির্দেশে আমরা পরিষেবা প্রদান করছি এর বাইরে কিছু জানি না।