कम प्रदर्शन के बहाने BLO ने BDO दफ्तर में बैठाकर प्रताड़ना, वीडियो वायरल

১৩০০ ফর্মের মধ্যে ৩০০ এন্ট্রি করায় লো পারফরমার পান্ডíduয়া বিএলও সুৃমিতা মুখোপাধ্যায়কে বিডিও অফিডে ডেকে বসিয়ে রাখার অভিযোগ।বাড়ি ফিরে হাউ হাউ করে কেঁদে ভাসালেন বিএলও।সেই ভিডিও সমাজ মাধ্যমে ভাইরাল। পারফরমেন্স খারাপ তাই বিডিও অফিসে ডেকে পাঠানো হয়েছিল।বসিয়ে রেখে হেনస్థার অভিযোগে সরব বিএলও। টেকনিক্যাল সমস্যার কারনে SIR কাজে বিলম্ব। ব্লক অফিসে ডেকে পাঠিয়ে BLOকে দিয়ে অন লাইন এন্টি করাবার সময়েও বারবার সার্ভারে সমস্যা। কাজের চাপে শারীরিক অসুস্থতা সত্বেও দীর্ঘক্ষন বসিয়ে রাখার অভিযোগ ! অসুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে কাজের চাপে কেঁদে ভাসালেন BLO. আর সেই ভিডিও ভাইরাল সোশ্যাল মিডিয়ায়। শিক্ষক শিক্ষা কর্মি ও বিএলও ডিউটি প্রতিরোধ মঞ্চের আহ্বায়ক অনিমেষ হালদারের ফেসবুক প্রোফাইল থেকে এই ভিডিও ছাড়া হয়। পান্ডুয়া ব্লকের বাঁটিকা বৈচী গ্ৰাম পঞ্চায়েতের পশ্চিম পাড়া area's স্কুল শিক্ষিকা সুমিতা মুখোপাধ্যায় (ঘোষ) BLO হিসাবে কাজ করছেন এই পঞ্চায়েতের ই ৪১নং বুথে। SIR এর কাজের চাপে বাড়িতে হাউ মাউ করে কাঁদছেন তার সেই ছবি এখন সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। কিন্তু কেন তিনি কেঁদে ভাসালেন ? সুমিত মুখোপাধ্যায় জানান , আমার শারীরিক অসুস্থতা থাকা সত্ত্বেও আমি SIR এর কাজ টা করছি। ইতিমধ্যেই প্রায় ৩০০জনের নাম অন লাইনে আপডেট করেছি। তার পরেও আমাকে ব্লক অফিসে ডাকে পাঠিয়ে ওখানে অন লাইন এন্ট্রির কথা বলা হয়। কিন্তু সেখানে সার্ভার সমস্যা। সকাল সাড়ে ১১টা থেকে বিকাল সাড়ে ৪টে অবধি সেখানে বসে থেকে ও যথাযথ কাজ করতে পারিনি টেকনিক্যাল সমস্যার কারনে। কাউকে বলেও সমস্য র কোন সুরাহা হয় নি। তার মধ্যে আমার খাওয়া হয় নি। তখন আমার শারীরিক অবস্থা প্রচন্ত খারাপ লাগছিল। আমার মনে হচ্ছিল আমি নিজেকে শেষ করে দিই। আমি যখন বাড়ি আসি আমার সহযোগী BLO আমার সাথে বাড়ি অবধি এসেছিল বলে আমার কোন অঘটন ঘটেনি। না হলে যা খুশি হতে পারতো। আমি বাড়িতে প্রচন্ত ভাবে ভেঙে পরি, কারন আমাকে প্রচন্ড ভাবে হেনস্থা করা হচ্ছে। তার আরো দাবি, নির্বাচন কমিশনের সঠিক পরিকল্পনা নেই। একাধিক বার সিদ্ধান্ত পরিবর্তন হচ্ছে। BLO রা গোটা ফিল্ড ওয়ার্ক করছে। তাদের সমস্যাটা কেউ বুঝছে না। এটা শুধু আমার একটার ঘটনা নয়, অনেকেই এই সমস্যা হচ্ছে। আমরা সমাজে একটা সম্মান পাই,তারপরে যখন আমরা BDO অফিস থেকে এই ধরনের ব্যবহার পাই তাতে আমি ভিষনভাবে ভেঙে পরি। প্রচন্ত কেঁদে ফেলি। আমার শরীর খারাপ সত্বেও আমাকে ছাড়া হচ্ছে না। বি এল ও র স্বামী বিশ্বজিৎ ঘোষ বলেন, সেদিন মানসিকভাবে ভেঙে পড়ে কান্নাকাটি করছিল। হাসপাতালে ভর্তি করার মত পরিস্থিতি হয়েছিল কোন রকমে আমরা খাবার ওষুধ খাইয়ে সুস্থ করেছি। পোটালের সার্ভার ডাউন থাকার কারণে সমস্যার দায় চাপিয়ে দেওয়া হচ্ছে আমার স্ত্রীর উপর। আধিকারিকদের দায় চাপিয়ে দেয়া হচ্ছে। এই চাপ সহ্য করতে না পেরে অনেকে মারাও গেছেন অসুস্থ হয়েছেন। উনি তো কাজ করবো না বলছেন না। টার্গেট ফিলাপ করেও হেনস্থা করা হচ্ছে তাকে। নির্বাচন কমিশন সূত্রে খবর, উনি লো পারফর্মিং BLO। এভারেজ এর থেকে অনেক কম করেছেন। যাদের কম রয়েছে বা অ্যাপ বোঝানোর জন্য ব্লক অফিসে ডাকা হয়েছিল। উনি ব্লক অফিসে এসেছিলেন এবং সেখানে কাজও করেছেন। তারপর তার স্বামী ফোন করে জানান। শারীরিক অসুবিদ্য জন্য তার কাজ করতে অসুবিধা হচ্ছে এমন কিন্তু বিষয়টি নয়। ব্লকে তাকে হ্যান্ড হোল্ডিং হেল্প করে দেওয়া হয়েছে। ‌যদি তার চিকিৎসার বিষয় কিছু থাকে সেটাও দেখা হবে。