Raiganj के मिट्टी के दीप: क्लस्टर बनाने से आर्थिक उन्नति की उम्मीद

রায়গঞ্জের টেরাকোটার মাটির প্রদীপ পাড়ি দিচ্ছে মহারাষ্ট্র সহ ভিনরাজ্যে। দীপাবলীর আগে ঘুম উড়েছে মৃৎশিল্পীদের। রায়গঞ্জের সুভাষগঞ্জে উত্তর পালপাড়ায় এখন চরম ব্যস্ততা। সরকারি উদ্যোগে ক্লাস্টার তৈরি করলে মৃৎশিল্পের হাব হয়ে উঠলে আর্থিক উন্নতির আশা দেখছেন বিশেষজ্ঞরা। রায়গঞ্জ শহর লাগোয়া সুভাষগঞ্জের উত্তর পালপাড়া এলাকার সব বাসিন্দারাই মৃৎশিল্পের কাজের সঙ্গে জড়িত। সারা বছর মাটির তৈরি নানা জিনিস তৈরি করলেও দীপাবলীর আগে পোড়া মাটির তৈরি টেরাকোটার বিভিন্ন ধরনের প্রদীপের চাহিদা থাকে তুঙ্গে। বিভিন্ন ডিজাইনের পাঁচ প্রদীপ, ধুনুচি, ঘট সহ বিভিন্ন জিনিসের চাহিদা রয়েছে বাংলার বিভিন্ন জেলায়। তবে মহারাষ্ট্র, গুজরাট, আসাম, ঝাড়খন্ড, বিহার সহ বিভিন্ন রাজ্যেও বিগত কয়েক বছর ধরে যথেষ্ট চাহিদা রয়েছে এই টেরাকোটার প্রদীপ সহ অন্যান্য সামग्रীর। যাতে করে দীপাবলীর আগে বাড়তি মুনাফা হয় এই এলাকার মৃৎশিল্পীদের। কিন্তু কোথাও যেনো কুলিক নদীর পাড়ের এই মৃৎশিল্পীদের কাজ নজর এড়িয়ে যাচ্ছে প্রশাসন বা সরকারের। তাই নিজেদের উদ্যোগেই যেটুকু সম্ভব তারা সচেষ্ট হচ্ছেন। কিন্তু সরকার নজর দিলে এই কাজের মান আরো বাড়বে এমনকি তাদের আর্থিক মুনাফাও যথেষ্ট হবে বলেই মনে করছেন মৃৎশিল্পীরা। এমনকি এই বিষয়ে গবেষণা করে আসা গবেষকরাও জানান, সরকারিভাবে যদি ক্লাস্টার তৈরি করা যায় তাহলে এই এলাকায় মৃৎশিল্পের হাব হয়ে উঠবে। আর তাতে এলাকার যথেষ্ট আর্থিক সমৃদ্ধি ও উন্নয়ন ঘটবে বলেই তারা জানান। এই বিষয়ে তারাও সরকারের দুয়ারে কড়া নাড়বেন বলেও জানিয়েছেন লোকশিল্প গবেষক তরণী সেন মহন্ত। তবে এলাকার মৃৎশিল্পের উন্নয়নে সরকার বা প্রশাসন উদ্যোগ নেবে কিনা তা সময়ই বলবে৷