Become a News Creator

Your local stories, Your voice

Follow us on
Download App fromplay-storeapp-store
Advertisement
Back
South 24 Parganas700137

महेशतला वार्ड-22 में जल-रोड समस्या पर बवाल, councillor सवालों के घेरे में

AMAshok Manna
Sept 11, 2025 10:02:01
Kolkata, West Bengal
দক্ষিণ ২৪ পরগনা মহেশতলা ২২ নম্বর ওয়ার্ডে জাল খুরা অঃ প্রাথমিক বিদ্যালয় হালদার পাড়া দুয়ারে সরকার এসেছিলেন কাউন্সিলর ।কাউন্সিলর কে দেখেই এলাকাবাসীরা বিক্ষোভ শুরু করে একে একে বিভিন্ন অভিযোগ নিয়ে তার কাছে চলে আসে পরবর্তী সময় কাউন্সিলরকে ঘিরে বিক্ষোভ শুরু হয় তাদের । গ্রামবাসী দাবি দীর্ঘ পাঁচ বছর যাবত জলের সমস্যায় রাস্তাঘাটে অবস্থা আশঙ্কাজন। অবস্থা কারণবশত কাউন্সিলের কাছে বারবার আবেদন করেও কোন ধর্ম মেলেনি । যার ফলে কাউন্সিলর ককে আজ জাল খুরা প্রাথমিক বিদ্যালয় লাকা উন্নয়ন মিটিংয়ে উপস্থিত দেখতে পেয়ে ২২ নম্বর ওয়ার্ডের এলাকাবাসীদের সঙ্গে বাকবিতণ্ডা শুরু হয় পরবর্তী সময় কাউন্সিলরের সঙ্গে গ্রামবাসীদের বিবাদে জড়িয়ে পড়ে এবং সেই বিবাদের ফলে অশান্তির পরিবেশ তৈরি হয়। পরবর্তী সময়ে মহেশতলা থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে কাউন্সিলরকে উদ্ধার করে নিয়ে চলে যায়। এলাকাবাসীদের অভিযোগ দীর্ঘ পাঁচ বছর ধরে কাউন্সিলর কাছে রাস্তাঘাট পানীয় জলে সমস্যার কথা জানানো হয় কিন্তু তিনি কোন রুপ কর্ণপাত করেননি যার ফলে আজ কাউন্সিলর কে পেয়ে বিক্ষোভে ফেটে পড়ে এলাকাবাসীরা তার থেকে পাঁচ দিন কোন বৃষ্টি নেই অধিকাংশ জায়গায় গরমের রাস্তাঘাট শুকনো হয়ে গেছে। অথচ মহেশতলার বেশ কিছু ওয়ার্ডে এখনো জলমগ্ন হয়ে পড়ে আছে। এমনটাই দাবি করছেন এলাকাবাসীরা
2
comment0
Report

For breaking news and live news updates, like us on Facebook or follow us on Twitter and YouTube . Read more on Latest News on Pinewz.com

Advertisement
PCPartha Chowdhury
Sept 11, 2025 12:50:08
Bardhaman, West Bengal:তার দু চোখে আলো নেই। তা বলে বিধাতার কাছে তা নিয়ে অনুযোগ করেন নি। নিজেই গড়েছেন নিজের শিক্ষাজীবন। সেই জীবন আজ আলোকিত করছে ছোট্ট শিশুদের। অন্ধ হলেও অক্ষম নন। বিশেষভাবে সক্ষম এই হার না মানুষটির ঠিকানা পূর্ব বর্ধমানের বড়শুলে। শোনা যাক তার হার না মানার কাহিনী। বাড়ি থেকে প্রায় পাঁচশো মিটার দূরেই তাঁর স্কুল। প্রতিদিন সকাল ১০টায় ওয়াকিং স্টিক হাতে বেরিয়ে পড়েন স্কুলের উদ্দেশ্যে। তবে স্কুল প্রাঙ্গণে ঢুকেই যেন আরো ভরসা পান নিজের চেনা পরিবেশে—স্টিক ছাড়াই অবাধে ঘোরাফেরা করেন। ক্লাসরুমের তালা খোলা থেকে শুরু করে পাঠদান—সবই নিজে হাতে সামলান।ছোটরাও তাকে ভালবাসে। শরীরের সীমাবদ্ধতা মানসিক দৃঢ়তাকে আটকাতে পারেনি সুব্রত মালাকারকে। জন্মান্ধ হলেও তিনি পূর্ব বর্ধমানের বড়শুলের অন্নদাপল্লী অবৈতনিক প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক হিসেবে সমানতালে কাজ করে চলেছেন সহকর্মীদের সঙ্গে। বর্ধমান ২ ব্লকের বড়শুল ২ পঞ্চায়েতের সিডিপি স্কুলের মাঠ সংলগ্ন এলাকায় বেড়ে ওঠা সুব্রত মালাকার মাধ্যমিকস্তরের পড়াশোনার শুরু করেছিলেন নরেন্দ্রপুর ব্লাইন্ড একাডেমিতে। তার আগে প্রাথমিক ধাপে শিক্ষা পেয়েছেন নজরুল স্মৃতি দৃষ্টিহীন বিদ্যালয় আর বর্ধমান ব্লাইন্ড একাডেমিতে। এই তিন ধাপে তার স্কুলজীবন। ব্রেইল পদ্ধতিতে মাধ্যমিক পাস করার পর উচ্চমাধ্যমিক শেষ করেন বড়শুল সিডিপি হাইস্কুল থেকে। পরে শক্তিগড় পিটিটিআই ইউনিট–১ থেকে শিক্ষক শিক্ষণ সম্পন্ন করলেও কলেজে পড়াশোনার পাশাপাশি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক পদে যোগ দেন তিনি। সেই ২০১২ সাল থেকে আজও তিনি নিষ্ঠার সঙ্গে পাঠদান করে চলেছেন। এক যুগ পেরিয়েছে। তবু আজও অকান্ত শিক্ষাদানে। সুব্রতবাবুর পড়ানোর ধরণ ছাত্রছাত্রীদের কাছেও প্রিয় হয়ে উঠেছে। ক্লাস ফাইভের ছাত্রী ঈশিতা মণ্ডল জানায়, “স্যার আমাদের খুব ভালবাসেন, সুন্দর করে বুঝিয়ে পড়ান, মাঝে মাঝে গানও শোনান। আমরাও স্যারকে খুব ভালবাসি।” বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সাহিল মল্লিক বলেন, “সুব্রতবাবু অন্য শিক্ষকদের মতো সমানতালে কাজ করেন। কখনও মনে হয় না উনি বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন। বরং ওনাকে দেখে অন্যরা অনুপ্রাণিত হয়। এলাকায় উনি একটা উদাহরণ। ওনার জন্য আমরা গর্বিত।” শারীরিক প্রতিবন্ধকতাকে উপেক্ষা করে অদম্য ইচ্ছাশক্তির জোরে সমাজে আলো ছড়াচ্ছেন সুব্রত মালাকার। তিনি আজ অনেকের কাছে সত্যিকারের প্রেরণা। 'অন্ধজনে দেহ আলো।' কবির ছিল আর্তি। কিন্তু জন্মান্ধ সুব্রত নিজেই অশিক্ষার অন্ধকার দূর করতে তুলে নিয়েছেন ডাস্টার আর চকখড়ি। কে বলে, আশা করার মতো কিছুই আর বাকি নেই! ***** NOTE: অন্ধ শিক্ষকের ক্ষেত্রে চক, ডাস্টার কথাটি ব্যঞ্জনা হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে।আসলে তিনি একেবারে অন্য মেথডে পড়ান। নিজে ব্রেইল সিস্টেমে পড়েন। ব্যাখা করেন।সঙ্গে থাকে গান।অবশ্যই ছাত্রদের অনুরোধে। বাইট : ১) সুব্রত মালাকার ( জন্মান্ধ শিক্ষক) ২) সাহিল মল্লিক ( প্রধান শিক্ষক) চন্দন ঘোষের সঙ্গে পার্থ চৌধুরী। 1109ZG_BWN_BLIND उसकी दोनों आँखों में रोशनी नहीं है। लेकिन उसने कभी भगवान से इसकी शिकायत नहीं की। उसने खुद ही अपने शिक्षा जीवन की राह बनाई। आज वही जीवन छोटे-छोटे बच्चों को रोशनी दे रहा है। अंधा होकर भी वह असमर्थ नहीं। विशेष रूप से सक्षम इस हार न मानने वाले इंसान का पता है पूर्व बर्दवान के बड़शुल में। आइए सुनें उसकी संघर्ष और जीत की कहानी। घर से लगभग पाँच सौ मीटर दूर ही उसका स्कूल है। हर रोज़ सुबह 10 बजे वह वॉकिंग स्टिक लेकर स्कूल के लिए निकल पड़ते हैं। लेकिन जैसे ही स्कूल प्रांगण में प्रवेश करते हैं, अपने परिचित वातावरण में और भी आत्मविश्वास पाते हैं— बिना स्टिक के स्वतंत्र रूप से घूमते हैं। क्लासरूम का ताला खोलने से लेकर पढ़ाने तक—सब कुछ खुद ही संभालते हैं। छोटे बच्चे भी उन्हें बहुत प्यार करते हैं। शरीर की सीमाएँ उसकी मानसिक दृढ़ता को कभी रोक नहीं पाई। जन्मांध होते हुए भी, सुब्रत मालाकार पूर्व बर्दवान के बड़शुल के अन्नदापल्ली अवैतनिक प्राथमिक विद्यालय में सहायक शिक्षक के रूप में अपने सहकर्मियों के साथ बराबरी से काम कर रहे हैं। बर्दवान 2 ब्लॉक के बड़शुल 2 पंचायत के सीडीपी स्कूल के मैदान के पास पले-बढ़े सुब्रत मालाकार ने माध्यमिक स्तर की पढ़ाई की शुरुआत की थी नरेंद्रपुर ब्लाइंड अकादमी से। उससे पहले उन्होंने प्राथमिक स्तर पर शिक्षा पाई थी नजरुल स्मृति दृष्टिहीन विद्यालय और बर्दवान ब्लाइंड अकादमी में। इन तीन चरणों से गुज़रा उनका स्कूल जीवन। ब्रेल पद्धति से माध्यमिक पास करने के बाद उन्होंने उच्च माध्यमिक की पढ़ाई बड़शुल सीडीपी हाई स्कूल से पूरी की। फिर शक्तिगढ़ पीटीटीआई यूनिट–1 से शिक्षक प्रशिक्षण पूरा किया। कॉलेज की पढ़ाई के साथ-साथ ही उन्होंने प्राथमिक विद्यालय में शिक्षक के पद पर जॉइन किया। साल 2012 से लेकर आज तक वह निष्ठा से पढ़ा रहे हैं। एक दशक से भी अधिक बीत चुका है। लेकिन आज भी वे थकान रहित शिक्षण में जुटे हुए हैं। सुब्रत बाबू का पढ़ाने का तरीका विद्यार्थियों को भी प्रिय हो चुका है। कक्षा पाँच की छात्रा ईशिता मंडल बताती है— “सर हमें बहुत प्यार करते हैं, अच्छे से समझाकर पढ़ाते हैं, और कभी-कभी गाना भी सुनाते हैं। हम भी सर को बहुत प्यार करते हैं।” विद्यालय के प्रधान शिक्षक साहिल मल्लिक कहते हैं— “सुब्रत बाबू अन्य शिक्षकों की तरह ही बराबरी से काम करते हैं। कभी लगता ही नहीं कि वे विशेष आवश्यकता वाले हैं। बल्कि उन्हें देखकर और लोग प्रेरित होते हैं। हमारे इलाके के लिए वे एक उदाहरण हैं। उन पर हमें गर्व है।” शारीरिक बाधाओं को नज़रअंदाज़ कर अटूट इच्छाशक्ति के बल पर समाज में प्रकाश फैला रहे हैं सुब्रत मालाकार। वे आज बहुतों के लिए सच्चे प्रेरणास्रोत हैं। ‘अंधजनों को देह प्रकाश।’ कवि की यह प्रार्थना थी। लेकिन जन्मांध सुब्रत ने स्वयं ही अशिक्षा का अंधकार दूर करने के लिए उठा लिए डस्टर और चॉक। कौन कहता है कि उम्मीद करने के लिए अब कुछ भी बाकी नहीं? बाइट्स : 1. सुब्रत मालाकार (जन्मांध शिक्षक) 2. साहिल मल्लिक (प्रधान शिक्षक) चंदन घोष के साथ पार्थ चौधरी। 1109ZG_BWN_BLIND NOTE : (अंध शिक्षक के मामले में ‘चॉक’ और ‘डस्टर’ का उल्लेख प्रतीकात्मक है। असल में वे बिल्कुल अलग पद्धति से पढ़ाते हैं—खुद ब्रेल सिस्टम से पढ़ते हैं, समझाते हैं। साथ में गीत भी रहते हैं। और यह सब बच्चों के अनुरोध पर होता है।) 1109ZG_BWN_BLIND
0
comment0
Report
ALArup Laha
Sept 11, 2025 12:49:40
Belna, West Bengal:বুধবার পূর্ব বর্ধমানের মেমারী পলিটেকনিক কলেজে গণ্ডগোল ও মারধরের ঘটনায় গ্রেফতার হল। বহিরাগতদের নিয়ে হামলা চালানো ও কলেজ ক্যাম্পাসেই কলেজ ছাত্রদের মারধরের অভিযোগ ওঠে ,অভিযোগের তির তৃণমূল ছাত্র পরিষদের দিকে।অভিযোগের পরিপেক্ষিতে ২ জন তৃণমূল ছাত্র পরিষদকর্মী ও ১ বহিরাগত-কে গ্রেপ্তার করলো মেমারী থানার পুলিশ। ধৃতদের নাম অতনু বাইন,জয় ভাণ্ডারি ও স্মরঞ্জিত মণ্ডল। বৃহস্পতিবার ধৃতদের বর্ধমান আদালতে পেশ করে মেমারি থানার পুলিশ। ছাত্রদের একাংশের দাবী, টিএমসিপি বহিরাগতদের নিয়ে এসে দুজন ছাত্রকে কলেজ ক্যাম্পাসেই মারধর করে। যদিও জেলা তৃণমূলের সভাপতি স্বরাজ ঘোষ জানান, অতনু ও স্মরঞ্জিত তৃণমূল ছাত্র পরিষদের কর্মী হলেও জয় ভাণ্ডারীকে তিনি চেনেন না। বাইট ১। বিভাস বাউরী(ছাত্র), বাইট ২।স্বরাজ ঘোষ(সভাপতি, জেলা তৃণমূল ছাত্র পরিষদ)। 110925ZG_BWN_ARREST
0
comment0
Report
PCPartha Chowdhury
Sept 11, 2025 12:49:33
Bardhaman, West Bengal:' খুদা জিসকো দেতা হ্যায় ছপ্পড় ফাড়কে দেতা হ্যায়। এই প্রচলিত কথাটা আজ চরম সত্যি হয়ে গেছে পূর্ব বর্ধমানের গোপালপুর গ্রামের গরিব লরিচালক আজিদের জীবনে। তিরিশ টাকার টিকিট কেটে এক কোটির পুরস্কার পেয়ে তার জীবনটাই বদলে গেছে। চারদিন পুলিশের প্রোটেকশনে থেকে আজ এক কোটির ক্লেইম জমা দিলেন তিনি। বারবার জানালেন, ' আমি গরিব মানুষ৷ স্বপ্নগুলোও ছোট। এ দান আল্লাহর। আর কারো নয়। এভাবেই ৩০ টাকার লটারি কেটে হঠাৎ বদলে গেল ভাগ্য! পূর্ব বর্ধমানের বর্ধমান সদরের গোপালপুর গ্রামের বাসিন্দা সেখ আজিদ।পেশায় লরি চালক তিনি।৩০ টাকার লটারি কেটে কোটিপতি কিন্তু লক্ষ্মী ঘরে আসতেই ঘুম উড়েছিল তার। নিরাপত্তার জন্য তাঁকে গত চারদিন কাটাতে হল থানায়। সেখ আজিদ জানান,লড়ি নিয়ে আসানসোল, দুর্গাপুর,কলকাতা যেতে হয় তাকে। সম্প্রতি আসানসোল থেকে ফেরার পথে জাতীয় সড়কের ধারে একটি লটারির দোকান থেকে টিকিট কাটেন তিনি। সেই জায়গাটার নাম জামুড়িয়া। মাত্র এক সেম টিকিট কেনেন তিরিশ টাকায়। পরের দিন টিকিট মেলাতেই চক্ষু চড়কগাছ হয়ে যায় তাঁর। নিজের চোখকে যেন বিশ্বাসই করতে পারছিলেন না প্রথম পুরস্কার জিতেছেন তিনি। তবে লটারিতে কোটিপতি হয়ে গিয়েও দু:শ্চিন্তা মাথায় ছিল তাঁর।পুরস্কার জেতার ঘণ্টাখানেকের মধ্যেই নিরাপত্তার কারণে দেওয়ানদিঘি থানায় চলে যান তিনি। পুলিশের কাছে নিরাপত্তা চেয়ে আবেদন জানান সেখ আজি। তাঁর আবেদনে সাড়া দেয় পুলিশ।তারপর থেকে চারদিন থানায় ছিলেন তিনি।তিনি জানিয়েছেন, তোফা ছিলেন একদিন। পুলিশ খাইয়েছে।আদর যত্ন করেছে। নিরাপত্তা তো দিয়েইছে। অবশেষে দেওয়ানদিঘি থানার পুলিশ বর্ধমানের একটি দোকানে যোগাযোগ করে এবং বুধবার তাকে নিয়েই আসেন দোকানে। চার ছেলে এক মেয়ে নিয়ে সংসার আজিদের। মোটেই স্বচ্ছল নন। টানাটানির এই সংসারেই হঠাৎ লক্ষ্মীলাভ হয়েছে। আজিদ জানান, তার অনেক দিনের ইচ্ছে ছিল, তারও একটু নিজের মাটি হোক। তাই আগে জমিই কিনবেন তিনি। লড়ি কিনবেন না।? তা নিয়ে বাড়তি কোনো উচ্ছাস নেই তার। শুধু বললেন, ' ইচ্ছে তো আছে।' বাইট : ১) সেখ আজিদ ( লড়িচালক) সদন সিনহার সঙ্গে পার্থ চৌধুরী। 1009ZG_BWN_LORRY
0
comment0
Report
TCTathagata Chakraborty
Sept 11, 2025 12:48:54
Rajpur Sonarpur, West Bengal:পুজোর স্টোরি ঠাকুর দেখতে এলেই ভাগ্য গণনার সুযোগ, মধ্য শিবপুরের দুর্গাপুজোয় চমক দুর্গোৎসব মানেই থিমের জাঁকজমক আর নতুনত্বের ছোঁয়া। দক্ষিণ ২৪ পরগনার মগরাহাট থানার মধ্য শিবপুর বন্ধুমহল ক্লাবের দুর্গাপুজো এবার একেবারেই অন্য মাত্রা নিতে চলেছে। ৩৫ বছরে পা দেওয়া এই পুজোর এবারের থিম—‘রাশি রহস্য’। পুজো প্যান্ডেলে ঢুকলেই দর্শকরা জানতে পারবেন নিজেদের রাশিফল ও ভাগ্য। হ্যাঁ, এবার প্রযুক্তির সহায়তায় প্যান্ডেলেই ভাগ্য গণনার সুযোগ থাকছে। মণ্ডপে বসানো হয়েছে ১২টি ল্যাপটপ, যেখানে যে কোনো রাশির মানুষ সহজেই জেনে নিতে পারবেন তাঁদের ভবিষ্যৎ। শুধু তাই নয়, প্রতিটি রাশির বৈশিষ্ট্যও প্রজেক্টরের মাধ্যমে প্রদর্শিত হবে দর্শকদের সামনে। উদ্যোক্তারা জানিয়েছেন, পৌরাণিক কাহিনি, আধ্যাত্মিকতা ও জ্যোতিষ শাস্ত্রের সুন্দর মেলবন্ধন ঘটানো হয়েছে মণ্ডপে। এখানে মা দুর্গা শোভা পাচ্ছেন শনি মহারাজ রূপে। বিশালাকার ধ্যানমগ্ন মহিষাসুর দর্শকদের আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দুতে থাকবে। মণ্ডপে ঢুকলেই পুরাণের রাজপ্রাসাদের আবহ তৈরি হবে, যা এক অন্যরকম অভিজ্ঞতা দেবে দর্শকদের। পুরো মণ্ডপ সাজানো হচ্ছে পরিবেশবান্ধব উপকরণ দিয়ে। এখন চলছে শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি। উদ্যোক্তাদের দাবি, তাঁদের এ বছরের থিম যে কোনো কলকাতার বড় বাজেটের মণ্ডপকেও টেক্কা দেবে। সব মিলিয়ে মধ্য শিবপুরে এবারের দুর্গাপুজোতে দর্শকদের জন্য থাকছে শুধু ঠাকুর দেখা নয়, সঙ্গে ভাগ্য জানার বিশেষ অভিজ্ঞতা। ফলে এখানে যে ভিড় উপচে পড়বে, তা এখনই নিশ্চিত। বাইটঃ প্যান্ডেলবাজ প্রশান্ত, থিম মেকার বাইটঃ স্নেহাশিস লাহা, পুজো উদ্যোক্তা
0
comment0
Report
EGE GOPI
Sept 11, 2025 12:48:38
Kharagpur, West Bengal:Mahalaya: এক সপ্তাহ পর মহালয়া,পাড়ায় পাড়ায় পুরনো রেডিয়ো সারানোর হিড়িক, স্মৃতি ঘাঁটছেন সবংয়ের প্রবীণ মেকানিক বাদল আদক নিজস্ব প্রতিবেদকঃ আর এক সপ্তাহের অপেক্ষা। তারপর মহালয়া। আর বীরেন্দ্রকৃষ্ণ ভদ্রের জলদগম্ভীর কণ্ঠে ‘মহিষাসুরমর্দিনী’ অনুষ্ঠান ছাড়া যেন মহালয়া অসম্পূর্ণ। তাই মহালয়ার আগে ঘুম ভেঙেছে মানুষেরও। পাড়ায় পাড়ায় লেগেছে পুরনো রেডিও সারানোর হিড়িক। রেডিয়ো শোনার চল কমেছে অনেক কালই। তবুও মহালয়ার ভোরে মোবাইলে কিংবা টেলিভিশনে নয়, বরং রেডিয়োতে আকাশবাণীর ‘মহিষাসুরমর্দিনী’ অনুষ্ঠান শুনতে আজও মুখিয়ে থাকে বাঙালি। বীরেন্দ্রকৃষ্ণ ভদ্রের কণ্ঠ পঙ্কজকুমার মল্লিক এবং বাণীকুমারের বিষয়ভাবনা- সব মিলিয়ে অনবদ্য এই ‘মহিষাসুরমর্দিনী’ অনুষ্ঠান বছরের পর বছর ধরে আঁকড়ে রেখেছে বাংলার মন। তাই তো প্রতি বছর ঠিক মহালয়ার আগেই কাজের কিছুটা চাপ বাড়ে বাদল আদকের! বাদল পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার সবং ব্লকের দশকগ্রাম অঞ্চলের প্রবীণ রেডিয়ো মেকানিক। দশকগ্রাম খাজুরি বাজারের তাঁর ছোট্ট দোকান। তিনিই জানালেন, প্রতিদিনই অনেক রেডিয়ো আসছে মেরামতের জন্য। বাড়িতে অযত্নে রাখা রেডিয়ো ধুলো ঝেড়ে হাজির প্রতিদিন প্রায় ১০-১৫ জন হাজির হচ্ছে দোকানে। এখন যতই ফোন বা টিভিতে দেখা যাক না কেন, রেডিয়োতে মহালয়া শোনার মজাই আলাদা। আগে তো এসব ছিল না। তখন রেডিয়োই ছিল ভরসা।’’ কৈশোর থেকেই এ পেশায় রয়েছেন বাদল। বয়স বয়স প্রায় ৭০ হলেও আজও নিজের মনের জোরে রেডিও মেকানিক হিসেবে কাজ করে যাচ্ছেন নিজের দোকানে। প্রায় ৪৫ বছর এই দোকান একাই সামলাচ্ছেন। তবু বাদলের আক্ষেপ,আগের মতো রেডিও মানুষ শুনছেন না। যুগের সঙ্গে তালে তাল মিলিয়ে কমছে রেডিওর চাহিদা, বাড়ছে স্মার্ট ফোন-টেলিভিশনের ব্যবহার। তৎকালীন সময়ে মহালয়ার চণ্ডীপাঠ শোনার একমাত্র ভরসা ছিল রেডিও। বর্তমানে সেই রেডিওর চাহিদা নেই বললেই চলে। তবে সারা বছর রেডিওর বিশেষ একটা চাহিদা থাকে না বলে রেডিও মেকানিকের পেশায় আর কেউ খুব একটা আসতে চাইছে না। তাই আগামীতে এলাকায় রেডিও সারানোর মেকানিক থাকবে কিনা তার সন্দেহ। তিনি আরো বলেন,কয়েকদিন মধ্য বয়স্ক থেকে শুরু করে ষাটোর্ধ্ব কম বেশি সকলেরই আনাগোনা এখন চোখে পড়ছে। ক্রেতারা বলছেন, শুধু নিজের অঞ্চল নয় সবং, পিংলা, নারায়ণগড় এমনকি কেশিয়াড়ি থেকেও অনেকে বাদলকে ভরসা করে রেডিও সারাতে আসেন। বাইট: ১: বাদল আদক-রেডিও দোকানদার ২: সূর্যকান্ত ধর-কাস্টমার ৩: রামনারায়ণ উত্থাসিনী-কাস্টমার
0
comment0
Report
SPSANDIP PRAMANIK
Sept 11, 2025 12:48:13
0
comment0
Report
DGDebabrata Ghosh
Sept 11, 2025 11:31:21
Howrah, West Bengal:শুরু হয়ে গেলো স্বামী বিবেকানন্দ কাপ ফুটবল প্রতিযোগীতা।বেলুড় রামকৃষ্ণ মিশন শিল্প মন্দিরের মাঠে এর উদ্বোধন করেন রাজ্যের ক্রীড়া ও যুবকল্যান দপ্তরের মন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস সহ আই এফ এ প্রতিনিধি ও বিশিষ্টজনেরা।এছাড়াও ছিলেন রামকৃষ্ণ মঠ মিশন বেলুরমঠের সন্ন্যাসী মহারাজরা।অরূপ বিশ্বাস জানান স্বামী বিবেকানন্দের শিকাগো বক্তৃতার ১৩৩ তম বর্ষ।সেই ঐতিহাসিক দিনটিকে স্মরণে রাখতে স্বামী বিবেকানন্দ কাপ ফুটবল ট্যুর্নামেন্ট চালু হলো মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের অনুপ্রেরণায়।রাজ্য ক্রীড়া যুবকল্যান দপ্তর ও আই এফ এ যৌথ উদ্যোগে এই প্রতিযোগিতা করছে।প্রতিটি জেলায় জেলায় এই প্রতিযোগিতা হবে তিনমাস ধরে চলবে।৩৪৮ টি ম্যাচ হবে।মোট পুরস্কার মূল্য পঞ্চাশ লাখ টাকা।বিজয়ী টিম পাঁচ লাখ টাকা পুরস্কার পাবে।স্বামীজীর আদর্শ যুব সমাজের মধ্যে ছড়িয়ে দিতে এবং বাংলার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে প্রতিভাবান খেলোয়াড় তুলে নিয়ে আসা এই প্রতিযোগিতার উদ্দ্যেশ্য। বাইট.. অরূপ বিশ্বাস(মন্ত্রী,ক্রীড়া ও যুবকল্যান দপ্তর) 1109zg_hwh_football_r
0
comment0
Report
RTRonay Tewari
Sept 11, 2025 11:15:11
Kolkata, West Bengal:*প্রাথমিকে ৫০ হাজার শূন্যপদে, ইন্টারভিউ নোটিশ চাই...* *এই দাবিতে বৃহস্পতিবার বিধানসভা অভিযান করে প্রাথমিক টেট পাশ চাকরি প্রার্থীরা...* চাকরি প্রার্থীরা যে রাস্তায় নেমে আন্দোলন করতে চলেছেন, তা ঘুর্নাক্ষরেও টের পাননি পুলিশ করতারা.. সূত্রের খবর, প্রথমে শিয়ালদায় আসেনি বেশ কিছু চাকরি প্রার্থী.. এরপর সেখান থেকে মেট্রো ধরে সোজা এসপ্ল্যানেডে চলে আসেনি তাঁরা.. সূত্রের খবর, স্পেশাল ব্রাঞ্চের কয়েকজন পুলিশ কর্তার কাছে খবর যায়। *ঘড়ির কাঁটায় দুপুর ১টা ১০মিনিট..* শয়ে শয়ে চাকরি প্রার্থীরা এসপ্ল্যানেড মেট্রো স্টেশনে নামতে থাকেন... সূত্রের খবর, পুলিশ কর্তারাও আন্দাজ করে উঠতে পারেননি, এতো সংক্ষক চাকরি প্রার্থীরা এসে পড়বেন.. এদিকে অবশ্য, চাকরি প্রার্থীরা দেখেন, কয়েকজন পুলিশ কর্মী মেট্রো স্টেশন চত্বরে ঘোরাঘুরি করছেন। চাকরি প্রার্থীরাও কিছুক্ষনের জন্য মেট্রো স্টেশনের ভেতরেই দাঁড়িয়ে থাকেন.. *মেট্রোর তরফে মাইকিং করে জায়গা খালি করে দেওয়ার জন্য বলা হয়.. *এরপর দুপুর ১টা ২৮মিনিট নাগাদ, শয়ে শয়ে চাকরি প্রার্থীরা স্লোগান দিতে দিতে মেট্রো স্টেশন থেকে বের হতে শুরু করেন।* মেট্রো থেকে রাস্তায় আসতেই গুটি কয়েক পুলিশের তরফে ব্যারিকেড দিয়ে রানী রাসমণির রাস্তার একটি লেন ঘিরে ফেলা হয়। কিন্তু ওপর লেন থেকে চাকরি প্রার্থীরা কার্যত বিধানসভার গেটের দিকে দৌঁড়াতে থাকেন। বিধানসভার গেটের সামনে চাকরি প্রার্থীদের যখন স্লোগান বিক্ষোভ চলছে, তখনও পুলিশের ফোর্স ঠিকঠাক ভাবে এসে উপস্থিত হতে পারেনি। ততক্ষনে রাস্তায় বসে পড়ে বিক্ষোভ শুরু হয়ে গিয়েছে.. *যদিও পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, পরবর্তীতে ডিসি সেন্ট্রাল, ডিসি সাউথ, ডিসি পোর্ট সহ বিভিন্ন জায়গা থেকে পুলিশ ফোর্স আসতে শুরু করে...* একদিকে, পুলিশের তরফে চাকরি প্রার্থীদের বোঝানো হচ্ছে, বিধানসভার গেটের বাইরে বিক্ষোভ দেখানো যায় না.. অপরদিকে, টেনে হিচড়ে চ্যাংদোলা করে প্রিজন ভ্যানে তোলা হচ্ছে তাঁদের.. *এক সময়ে দেখা যায় কান্নায় ভেঙে পড়েন চাকরি প্রার্থীরা.. কাউকে কাউকে দেখা যায় পুলিশের সামনে হাত জোড় করতে, পা ধরতে.. *একদিকে প্রবল গরম, তার ওপর পুলিশের টেনে হিচড়ে নিয়ে যাওয়া তে অনেক চাকরি প্রার্থীই অসুস্থ হয়ে পড়েন...* *কিন্তু প্রশ্ন উঠেছে এতবড় জমায়েত, তাও আবার বিধানসভার গেটের কাছে, পুলিশের কাছে কেনো আগাম খবর ছিলো না..?* *তাহলে কি পুলিশের সোর্স তলানিতে গিয়ে ঠেকছে...!*
0
comment0
Report
STSrikanta Thakur
Sept 11, 2025 11:03:12
Dinajpur, Rangpur Division:হিলি বিপ্লবী সংঘের পূজা এবার ইন্দোনেশিয়ার মন্দিরের আদলে, জেলার নজর কাড়ছে প্যান্ডেল। দিনাজপুর জেলার অন্যতম বিগ বাজেটের পূজা হিলি বিপ্লবী সংঘ। প্রতিবছরই সীমান্ত শহর হিলির এই পূজা প্যান্ডেল জেলার মানুষের আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে ওঠে। এ বছর প্যান্ডেলের থিম হিসেবে নেওয়া হয়েছে ইন্দোনেশিয়ার এক ঐতিহ্যবাহী মন্দির। প্রায় ৯০ ফুট উঁচু এই মন্ডপে ছোট-বড় নদী, অসংখ্য প্রতিমূর্তি ও অনন্য শৈল্পিক সাজসজ্জা থাকবে। জানা গেছে, প্রায় দেড় হাজার মূর্তি তৈরি করা হচ্ছে বিশেষ কায়দায় কাঠের গুঁড়ো ও আঠা দিয়ে।মন্ডপ নির্মাণের কাজ শুরু হয়েছে তিন মাস আগে। বর্তমানে ২৫ জন শ্রমিক দিনরাত একটানা কাজ করে চলেছেন। যদিও বৃষ্টির কারণে কিছুটা ব্যাহত হয়েছে কাজের গতি, তবুও মহালয়ার আগেই কাজ শেষ করার লক্ষ্য নিয়েই এগোচ্ছেন শিল্পীরা। প্যান্ডেল তৈরিতে ব্যবহার করা হচ্ছে কাঠ, গাছের বীজ, প্লাইউড এবং আংশিকভাবে থার্মোকল। ভিতরের ও বাইরের দেওয়ালে যত মূর্তি বসানো হবে, সবই কাঠের গুঁড়ো ও আঠা দিয়ে তৈরি। অন্যদিকে, ভারত-বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক সীমান্ত থেকে মাত্র পাঁচ মিটার দূরে হওয়ায় প্রতিবছরের মতো এবারও প্যান্ডেল ঘিরে থাকছে কড়া নিরাপত্তা। ইতিমধ্যেই বিএসএফ ও জেলা পুলিশ বিশেষ ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। হিলির এই প্যান্ডেল দেখতে প্রতিবছর জেলার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে হাজার হাজার মানুষ ভিড় জমান। এবারেরও ব্যতিক্রম হবে না বলে আশা করছে আয়োজকরা। মুখ্যমন্ত্রীর হাত ধরে দুর্গাপুজোর উদ্বোধন হবে পঞ্চমীর সন্ধ্যায়। হাতে মাত্র কয়েকদিন বাকি, তাই দ্রুত গতিতে কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন শিল্পীরা। সব মিলিয়ে এবারের হিলি বিপ্লবী সংঘের পূজা ইতিমধ্যেই জেলার অন্যতম বড় আকর্ষণে পরিণত হয়েছে। বাইট ১/ নিমাই সাহা শিল্পী ২/ কৃষ্ণ সাহা শিল্পী ৩/ অমূল্য রতন সরকার ক্লাব সভাপতি 1109ZG_PA_SDIN_HILLI
0
comment0
Report
PDPradyut Das
Sept 11, 2025 11:03:01
Jalpaiguri, West Bengal:2C 1109ZG_JAL_NARENDRA_CUP_R2 R & R1 বলে ২সি তে। বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে জলপাইগুড়িতে শুরু হল নরেন্দ্র কাপ ফুটবল প্রতিযোগিতা। প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেছে মোট ৩৪টি দল। জলপাইগুড়ি শহর ও ডুয়ার্স এলাকায় যৌথভাবে এই প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হবে। আজ থেকে শুরু হ‌ওয়া‌ এই প্রতিযোগিতা চলছে আগামী ১৭ই সেপ্টেম্বর পর্যন্ত। জলপাইগুড়ি টাউন ক্লাব ময়দান ও ধুপগুড়ি ঠাকুরপাঠ ক্লাব ও পাঠাগার ময়দানে এই প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হচ্ছে । আয়োজকরা জানান, প্রতিদিন ৩টি করে ম্যাচে ৬টি দল মুখোমুখি হবে। প্রতিযোগিতাকে বর্ণাঢ্য রূপ দিতে সবরকম ব্যবস্থা নিয়েছেন উদ্যোক্তারা। বৃহস্পতিবার দুপুরে প্রতিযোগিতার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে টাউন ক্লাব ময়দানে‌ উপস্থিত ছিলেন জলপাইগুড়ির সাংসদ ডাঃ জয়ন্তকুমার রায় সহ বিশিষ্টজনেরা। ছিলেন জলপাইগুড়ির অসংখ্য ফুটবলপ্রেমী মানুষ। সাংসদ ডাঃ জয়ন্তকুমার রায় বলেন, সারা দেশ জুড়ে ফুটবলের আবহ তৈরি করতেই এই প্রতিযোগিতার আয়োজন। শহর ও গ্রামে ছড়িয়ে থাকা প্রতিভাবান ফুটবল খেলোয়াড়দের তুলে আনাই‌ এই প্রতিযোগিতার‌ মূল উদ্দেশ্য। রিপোর্ট:- প্রদ্যুৎ দাস ক্যামেরা :- ঋষি চক্রবর্তী ( জলপাইগুড়ি )
0
comment0
Report
ALArup Laha
Sept 11, 2025 10:48:11
Belna, West Bengal:মানুষ পুজো করে এখানকার দুর্গা পুজো শুরুর আগে গ্রামের মানুষরা। এমনই অভিনবত্বের সঙ্গে দুর্গা পুজো করে আসছে পূর্ব বর্ধমানের আউশগ্রামের অজয় তীরের গোপালপুর উল্লাসপুর গ্রামের বাসিন্দারা। গত বছর জীবন্ত বেশ্যাদের পুজোর মণ্ডপে এনে পুজো করে বিতর্কে জড়িয়ে ছিলেন এই পুজো কমিটি। তার আগের বছর সাত জন বৃহন্নলাদের এনে পুজো করে শুরু হয় পুজো। কখনও কৃষক, কখনও শ্রমজীবী মানুষদের এনে পুজো করা হয় পুজোর মণ্ডপে। এমনই অভিনবত্বের দুর্গা পুজো হয় আউশগ্রামের গ্রামে। জঙ্গলমহলের আদিবাসী অধ্যষিত গোপালপুর উল্লাসপুর সর্বজনীন দুর্গোৎসব কমিটির আয়োজনে এবারও অভিনবত্বের দাবিদার। জেলার একমাত্র জঙ্গলমহলের গ্রামীণ এলাকার এই পুজোর প্রতিষ্ঠাতা লেখক রাধামাধব মণ্ডল। তার ভাবনায় প্রতি বছরই পুজোর আয়োজনে থাকে অভিনব ভাবনা। গণদেবতার পুজো করে হয় মাটির মায়ের পুজো। এই গ্রামের পুজোর থিম এবার বাংলার বইগ্রাম। বইয়ের প্রচ্ছদ দিয়ে সাজানো শুরু হয়েছে এবারের পুজোর মণ্ডপ। প্রতিমাতেও থাকছে অভিনবত্বের ছোঁয়া। অজয় তীরের গণ্ড এই গ্রাম হারিয়েছে ১১৭৬ এর মন্বন্তরে। বহু পুজো থাকলেও বন্ধ হয়ে গেছে কালের কবলে। অজয়ের স্রোতধারা চুরি করে নিয়ে গেছে গ্রাম! সেই গ্রামেই গ্রামের মহিলা, ক্ষেতমজুরদের নিয়ে পুজো শুরু করেন লেখক রাধামাধব মণ্ডল। এই সময়ের বিখ্যাত সাহিত্যিক রাধামাধব মণ্ডলের বাড়ি এই গ্রামে। তিনিও কৃষক, ক্ষেতমজুর পরিবারের ছেলে। ছোট থেকেই দেখেছেন নিজের গ্রামে কোনো পুজো নেই। গ্রামের সকলে পুজোর সময় অন্য পাশের গ্রামের জমিদারদের পুজো দেখতে যেতে। এক কোণে তারা গিয়ে বসে থাকছে। ইচ্ছে হলে প্রসাদ দিচ্ছে না হলে দূরে দাঁড়িয়ে দেখে, ফিরে আসছেন বিষন্ন মুখে। ছেলেবেলার নস্টালজিক স্মৃতি আবেগতারিত করে লেখককে। বুকের মধ্যে সেই চাপা যন্ত্রণা নিয়েই লেখক রাধামাধব মণ্ডল শুরু করেন নিজের গ্রামে পুজো। এবারও মহাসমারোহে হচ্ছে পুজো। সরকারি সাহায্য মেলে। পুজো নিয়ে লেখক রাধামাধব মণ্ডলকে জিজ্ঞেস করা হলে তিনি বলেন, 'এক সময় বন্যা, কলেরায় আমাদের দুটি ছোট ছোট গ্রামের বহুমানুষ বীরভূমের নদী পাড়ের গ্রামে গিয়ে বসবাস শুরু করে। অনেকে মারাও যায় অভাবে, বিনাচিকিৎসায়। ফলে গ্রামের বহু পুজো বন্ধ হয়ে যায়। আমরা তা শুরু করি। আর মানুষের দানে যেহেতু হয় তাই এই পুজোতে মানুষেরই পুজো হয় প্রথম।' রাজ্য স্তরের বহু অভিনেতা, লেখক, আমলা গ্রামের এই পুজোর উদ্বোধনে ছুটে আসেন। পুজো উপলক্ষে এবারও সাহিত্যের 'সহজ' নামের একটি পত্রিকা প্রকাশিত হবে। রাজ্যের প্রথম সাড়ির বহু লেখক সেই পত্রিকায় কলম ধরেন। পুজোর উদ্বোধনে উপস্থিত থাকেন রাজ্য মহিলা কমিশনের সভানেত্রী লীনা গঙ্গোপাধ্যায়সহ আরও বিশিষ্ট মানুষজনরা। এবার নতুন কি কি অনুষ্ঠান হচ্ছে জিজ্ঞেস করা হলে লেখক রাধামাধব মণ্ডল বলেন, 'আমাদের পুজোর পরিচালন কমিটি মহিলাদের হাতে দেওয়া আছে। রাখী মণ্ডল, তুলিকা মণ্ডল, মিতালী কর্মকার, বন্দনা ঘোষ, টুম্পা মেটে, সন্ধ্যা মেটেরা এই পুজো চালান। এবারও পুজোর উদ্বোধন হবে চতুর্থীর দিন দুপুরে। সেদিন থেকেই বাংলার নানান লোকসংস্কৃতির অনুষ্ঠান শুরু হয়ে যাবে। নাটক করবে গ্রামের মেয়েরা। এছাড়াও পুজোতে একনজরে আউশগ্রামের ঐতিহ্য, বাংলা ও বাঙালির গর্বের পাণ্ডুরাজার ঢিবিকে তুলে ধরা হবে।' বাইট ১।কালিদাসী মণ্ডল (স্থানীয়), বাইট ২।গুরুদাস মণ্ডল(স্থানীয়), বাইট ৩।রাধামাধব মণ্ডল (আয়োজক)। ক্যামেরায় সদন সিনহার সঙ্গে অরূপ লাহার রিপোর্ট। 110925ZG_BWN_MAN
5
comment0
Report
PDPradyut Das
Sept 11, 2025 10:47:47
Jalpaiguri, West Bengal:2C 1109ZG_JAL_NARENDRA_CUP_R R & R1 বলে ২সি তে। বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে জলপাইগুড়িতে শুরু হল নরেন্দ্র কাপ ফুটবল প্রতিযোগিতা। প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেছে মোট ৩৪টি দল। জলপাইগুড়ি শহর ও ডুয়ার্স এলাকায় যৌথভাবে এই প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হবে। আজ থেকে শুরু হ‌ওয়া‌ এই প্রতিযোগিতা চলছে আগামী ১৭ই সেপ্টেম্বর পর্যন্ত। জলপাইগুড়ি টাউন ক্লাব ময়দান ও ধুপগুড়ি ঠাকুরপাঠ ক্লাব ও পাঠাগার ময়দানে এই প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হচ্ছে । আয়োজকরা জানান, প্রতিদিন ৩টি করে ম্যাচে ৬টি দল মুখোমুখি হবে। প্রতিযোগিতাকে বর্ণাঢ্য রূপ দিতে সবরকম ব্যবস্থা নিয়েছেন উদ্যোক্তারা। বৃহস্পতিবার দুপুরে প্রতিযোগিতার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে টাউন ক্লাব ময়দানে‌ উপস্থিত ছিলেন জলপাইগুড়ির সাংসদ ডাঃ জয়ন্তকুমার রায় সহ বিশিষ্টজনেরা। ছিলেন জলপাইগুড়ির অসংখ্য ফুটবলপ্রেমী মানুষ। সাংসদ ডাঃ জয়ন্তকুমার রায় বলেন, সারা দেশ জুড়ে ফুটবলের আবহ তৈরি করতেই এই প্রতিযোগিতার আয়োজন। শহর ও গ্রামে ছড়িয়ে থাকা প্রতিভাবান ফুটবল খেলোয়াড়দের তুলে আনাই‌ এই প্রতিযোগিতার‌ মূল উদ্দেশ্য। রিপোর্ট:- প্রদ্যুৎ দাস ক্যামেরা :- ঋষি চক্রবর্তী ( জলপাইগুড়ি )
4
comment0
Report
PDPradyut Das
Sept 11, 2025 10:47:36
Jalpaiguri, West Bengal:2C 1109ZG_JAL_MP_R1 R & R1 বলে ২ সি তে। বিশ্বকর্মা পুজোতে ছুটি ঘোষণার পাশাপাশি উন্নয়নের আশ্বাস মুখ্যমন্ত্রীকে তীব্র কটাক্ষ সংসার জয়ন্ত কুমার রায়। নেপালের বর্তমান অবস্থা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন সাংসদ। নেপালে আটকে থাকা ভারতীয়দের ফিরিয়ে আনার বিষয়ে ভারত সরকার তৎপর। পরিস্থিতি ধীরে ধীরে স্বাভাবিক হতে চলেছে জলপাইগুড়িতে সাংসদ জয়ন্ত কুমার রায়। পরিযায়ী শ্রমিকদের সম্মান জানানোর জন্য এবার বিশ্বকর্মা পূজায় ছুটি ঘোষণা মুখ্যমন্ত্রীর। জলপাইগুড়ি এবিপিসি ময়দানে গতকাল মঙ্গলবার সরকারি অনুষ্ঠানে যোগ দিতে এসে মুখ্যমন্ত্রী ঘোষণা করেন। এর পরেই আজ বুধবার এই ঘোষণায় জোর জল্পনা রাজনৈতিক মহলে। এতদিন কেন ছুটি ঘোষণা করেনি। ভোটের মুখে কেন, বক্তব্যকে তীব্র কটাক্ষ বিজেপি সাংসদ জয়ন্ত কুমার রায়। মুখ্যমন্ত্রী গতকাল জলপাইগুড়ি তে এসে অনেক আশ্বাস দিয়েছেন সেগুলো আশ্বাসই থাকবে। কোন কাজের উদ্বোধন হবে কিনা সন্দেহ। জলপাইগুড়ি লোকসভা সাংসদ জয়ন্ত কুমার রায়। রিপোর্ট:- প্রদ্যুৎ দাস ( জলপাইগুড়ি )
2
comment0
Report
MCMoumita Chakraborty
Sept 11, 2025 10:36:54
Kolkata, West Bengal:[9/11, 2:21 PM] Moumita Chakraborty: শুভেন্দু:: যে অপমান সেনাদের করা হয়েছে ছাপ্পা মেরে ভোটে জেতা মুখ্যমন্ত্রী। কলকাতা পুলিশ ও রাজ্যসরকার অনেক শর্থ দিয়েছিল। [9/11, 2:22 PM] Moumita Chakraborty: আপনাকে দেখে ছারপোকা থেকে পালাবে কেন। [9/11, 2:22 PM] Moumita Chakraborty: আমাদের আর্মি দেখে পাকিস্তান পালায়। আর্মি কে স্যলুট করে।। [9/11, 2:23 PM] Moumita Chakraborty: মুখ্যমন্ত্রী শুনে রাখুন [9/11, 2:23 PM] Moumita Chakraborty: নেপাল থেকে তুরস্ক যখন প্রাকৃতিক দুর্যোগ হলেও আমাদের সেনা কাজ করে। [9/11, 2:25 PM] Moumita Chakraborty: তাই আপনাকে দেখে সেনা পালায়নি। আপনি পালিয়েছেন। আপনার এত ঔদ্ধত্য হয় কি করে।। [9/11, 2:27 PM] Moumita Chakraborty: এই মানসিকতা ভারত প্রেমীদের মানসিকতা নয়। যারা টুকরে টুকরে গ্যং, যাদের ভারতকে হিন্দুস্তান বলতে অসুবিধা হয় সেই মানসিকতা মুখ্যমন্ত্রী বলেছেন।। এই আর্মি আমার জান, শান গৌরব।। [9/11, 2:28 PM] Moumita Chakraborty: বিজেপির অফিস বিয়াররা আসবেন না ।। কোর্ট বলেছে। যে পুলিশ ক্যামেরা করছিলেন লজ্জা পেয়ে সরে গেছে। হাফ বেতন পান আপনারা। [9/11, 2:29 PM] Moumita Chakraborty: আমার কাছে ১৯৫৬ ভোটে হেরেছে। [9/11, 2:30 PM] Moumita Chakraborty: এই মুখ্যমন্ত্রী কোর্ট মানেনা। [9/11, 2:32 PM] Moumita Chakraborty: ব্রাত্য বসু এখন ভৃত্য বসু
3
comment0
Report
Advertisement
Back to top