नागरकाटा में भारी बारिश: 65 फुट सीमा दीवार टूटने से दहशत

*ভুটানের বৃষ্টিতে আতঙ্কের রাত নাগরাকাটার জিতি চা বাগানে, ধসে পড়ল সীমান্ত পাঁচিল...* ভুটানে টানা ভারী বর্ষণের জেরে নাগরাকাটার জিতি চা বাগান এলাকায় সৃষ্টি হলো চরম আতঙ্ক। পাহাড়ি জলের প্রবল স্রোতে ভেঙে পড়ে ভারত-ভুটান সীমান্তের প্রায় ৬৫ ফুট সিমানা প্রাচীরের অংশ। গতকাল রাতেই জল ঢুকে পড়ে জিতি চা বাগানের নয়া লাইন ও ৮ নম্বর লাইন শ্রমিক মহল্লায়। স্রোতের তীব্রতায় মুহূর্তে রূপ নেয় ছোট নদীতে। ফলে প্রায় ৬৫টি শ্রমিক পরিবারের মধ্যে চরম ভীতি ছড়িয়ে পড়ে। আতঙ্কিত শ্রমিকরা রাতেই চিত্কার করতে থাকেন। প্রশাসন দ্রুত পদক্ষেপ নিয়ে ২২ জন শ্রমিককে নিরাপদে জিতি চা বাগানের হাসপাতালে আশ্রয় দেয়। তবে সকালে আবার তারা বাড়ি ফিরে যায়। ঘটনাস্থলে পৌঁছান ভুটান প্রশাসনের কর্তারা। সীমান্ত পাঁচিলের অক্ষত অংশের নিচে থাকা জল নিষ্কাশনের পথ আবর্জনায় বন্ধ থাকায়, তা আর্থ মুভারের সাহায্যে পরিষ্কার করা হয়। ৮ নম্বর লাইনের একটি গুরুত্বপূর্ণ নিকাশী নালা মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এছাড়াও, নয়া লাইনের পুরনো একটি কালভার্ট চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়েছে, যা অবিলম্বে সংস্কারের দাবি তুলেছেন বাসিন্দারা। বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন থাকার কারণে আতঙ্ক আরও বেড়ে যায় বলে জানান শ্রমিক জাস্টিন মিঞ্জ। নাগরাকাটার বিডিও পঙ্কজ কোণার জানান, ভুটানের অতিবৃষ্টির কারণেই হঠাৎ করে এই বিপর্যয়। পরিস্থিতির ওপর প্রশাসনের কড়া নজর রাখা হচ্ছে। পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি সঞ্জয় কুজুর বলেন, "এরকম ভয়ঙ্কর পরিস্থিতি আগে কখনও হয়নি। আমরা সঙ্গে সঙ্গেই প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিয়েছি।" বাইটব১) চা শ্রমিক জাষ্টিন মিঞ্জ। ২) নাগরাকাটা পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি সঞ্জয় কুজুর। ৩) মহিলা চা শ্রমিক সবিতা মুন্ডা। 1609ZG_MAL_RAIN_NAGRAKATA_R