Back
बर्धमान के सर्वमंगल मंदिर में शाम पूजा की परंपरा खत्म, 1997 विस्फोट के बाद
PCPartha Chowdhury
Sept 30, 2025 12:24:01
Bardhaman, West Bengal
Special Exclusive :
কামান আছে, কামান নেই!
অষ্টমীর পুজোর পর সন্ধিপুজো এবারেও মহাসমারোহে হচ্ছে বর্ধমানের অধিষ্ঠাত্রী সর্বমঙ্গলা মন্দিরে। কিন্তু এবারেও কামান দাগা হচ্ছে না। এই কামানের আওয়াজে গোটা বর্ধমানে সন্ধিপুজো শুরু হত। ১৯৯৭ সালে কামান বিস্ফোরণের ফলে মারা যান ২ জন। আহত হন ৫ জন। হাইকোর্টের গ্রীণ ট্রাইবুনালে জনস্বার্থ মামলার জেরে সেই প্রথা চিরকালের মত বন্ধ হয়ে গেছে। শুধু রয়ে গেছে সেই কামানের রেপ্লিকা。
বাইট : ১) সঞ্জয় ঘোষ।
২) দুর্বা কোনার(ভক্ত)
৩)শুভম বিশ্বাস( ভক্ত)
৪)) কামানের সামনে ওয়ाक থ্রু ।
Two cannons were famous across the state. One in Vishnupur's Dalmadal cannon. The Bardhaman Sarbo Mangala temple’s cannon was equally renowned. Its sound would signal the dusk Puja across a large eastern Bardhaman region. With that sound, the Puja of the entire area began.
Now that is no longer the case. Since the 1997 Ashwin/Navami evening when a cannon exploded, the tradition has been discontinued. The cannon remains, as a replica.
প্রেক্ষাপট : বর্ধমানের ঐতিহ্যবাহী সর্বমঙ্গলা মন্দিরে ১৯৯৭ সালের সন্ধিপুজোয় ঘটে এক মর্মান্তিক দুর্ঘটনা। মন্দির প্রাঙ্গণে চলছিল কামান দাগার পুরনো রীতি। ঠিক সেই সময় আচমকাই ঘটে ভয়াবহ বিস্ফোরণ। মৃত্যু হয় দুজনের। আহত হন আরও কয়েকজন। কামানের গোলার টুকরো ছিটকে যায় এলাকার নান দিকে। সে রাতের কথা ভাবলেই আজও শিউরে ওঠেন সর্বমঙ্গলা পাড়ার মানুষ।
এই দুর্ঘটনার পর থেকেই চিরাচরিত কামান দাগার প্রথা বন্ধ করে দেওয়া হয়। প্রায় কয়েক শতাব্দীর পুরনো ঐতিহ্য হলেও সেই ভয়ঙ্কর ঘটনার স্মৃতি আজও উন্মনা করে বর্ধমানবাসীকেও।
কামান নেই। তবে লোকাচার আছে।এই মন্দিরের আবহমান কালের রীতি মেনে পুজোর কদিন মাকে ভোগ দেওয়া হয় মাছের টক।সঙ্গে থাকে অন্যান্য উপাচারের থালি।
এ মন্দিরেরই বয়স অন্তত তিনশো তেইশ বছর। বংশানুক্রমে প্রধান পুরোহিত জানিয়েছেন, ১৭০২ খ্রীস্টাব্দে এই মন্দির প্রতিষ্ঠা করেন বর্ধমানের মহারাজা কীর্তিচাঁদ। প্রাচীন নবরত্ন রীতির এই মন্দির। তবে তার দাবি, আসল বয়স আরো অনেক বেশি। কেননা, বর্ধমানের রাজারা বংশানুক্রমে এই দেবী সর্বমঙ্গলার পুজো করে এসেছেন। মূর্তির বয়স আরো অনেক বেশি。
কলকাতার যেমন কালীঘাট, বীরভূমের যেমন তারাপীঠ তেমনি দক্ষিণবঙ্গের শস্যগোলা বর্ধমানের অধিষ্ঠাত্রী দেবী সর্বমঙ্গলা। শারদীয়ায় তিনিই দুর্গা হিসেবে পুজিত হন। এখানকার পুজোয় তাই জড়িয়ে আছে দক্ষিণবঙ্গের জীবনধারার নানা লোকাচার,বিশ্বাসের পরম্পরা। শাক্ত সাধনার ক্ষেত্রে দেবী সর্বমঙ্গলা একটু আলাদা ঘরাণার。
বহু প্রাচীন সর্বমঙ্গলা মন্দিরে অধিষ্ঠাতা দেবীকে অত্যন্ত জাগ্রত দেবী হিসেবে মানেন অবিভক্ত গোটা বর্ধমান জেলার বাসিন্দারা। পুজোর কদিন তিনিই ঘরের মেয়ে উমা। দুর্গা。
স্থানিক ইতিহাস বলে, রাজা তেজচন্দ্রের আমলে এই মন্দির নির্মাণ হয়েছিল। মন্দির ঘিরে অনেক উপকথা আছে। চুনুরী বাড়ির মেয়েরা নাকি দেবীর পাষাণপতিমায় গুগলি থেতো করতেন।
মেছুনীরাই নাকি মাতৃরূপ বুঝতে পেরে তার পুজো শুরু করেন।
দেবী দুর্গা এখানে সর্বমঙ্গলা রূপে পুজিতা হন। সারাবছরই তিনি বিরাজ করেন। পুজোর চারদিন ষোড়শোপচারে দেবীর আরাধনা হয় সর্বমঙ্গলা মন্দিরে। আগে মহিষ ও পাঁঠা বলি হত। এখন বলিপ্রথা বন্ধ হয়েছে।জেলাশাসক হিসেবে সৌমিত্র মোহন থাকাকালীন সময় থেকে।
নবমীতে কয়েক হাজার মানুষকে ভোগ বিনামূল্যে বিলি করা হয়। পুজোর দিনগুলোতে প্রতিদিনই কয়েক হাজার ভক্তদের সমাগম হয়।
মন্দিরে থাকা সর্বমঙ্গলার মূর্তিটি মন্দিরের থেকেও বেশি প্রাচীন। كثيرের মতে ১০০০ বছর, আবার কারও মতে তা ২০০০ বছরের পুরনো। এই মূর্তিটি হল কষ্টিপাথরের অষ্টাদশভূজা সিংহবাহিনী মহিষামর্দিনী। দৈর্ঘ্যে বারো ইঞ্চি, প্রস্থে আট ইঞ্চি।
নবমীর দিন ন'জন কুমারীকে দেবী দুর্গার নয় রূপে পুজো করা হয় বর্ধমানের সর্বমঙ্গলা মন্দিরে। নাবালিকাদের দেবী দুর্গার বিভিন্ন রূপে পুজো করাই এখানে নিয়ম। দেবী এখানে অষ্টাদশভুজা। বয়সের প্রকারভেদ অনুসারে উমা, মালিনী, কুজ্জ্বিকা, সুভাগা, কালসন্দর্ভা সহ দেবীর ন'টি রূপে এখানে কুমারী পুজো করার চল হয়ে আসছে।
প্রথা অনুযায়ী, প্রতিপদেই সর্বমঙ্গলা মায়ের মন্দিরে ঘটস্থাপন করা হয় কৃষ্ণসায়রে জল এনে। দেবীকে পরানো হয় রাজবেশ।
বর্ধমানের রাজারা জন্মসূত্রে ছিলেন পাঞ্জাবী। পরে বধূ হিসেবে নানা রাজ্যের মেয়েরা এসেছেন পরিবারে। নানা সংস্কৃতি, লোকাচারের মিশেল হয়েছে এখানে। সঙ্গে মিশেছে বাংলার চিরায়ত সংস্কৃতি।
জমিদারি প্রথা বিলুপ্ত হবার পরে, বর্ধমান의 তৎলাইন মহারাজা উদয়চাঁদ ১৯৫৯ খ্রিস্টাব্দে একটি ট্রাস্টি বোর্ড গঠন করেন। বোর্ডের হাতেই মন্দিরের পরিচালনার দায়িত্ব রয়েছে।বর্তমানে এই বোর্ডে প্রশাসনিক আধিকারিকরাও আছেন।
চন্দন ঘোষের সঙ্গে পার্থ চৌধুরী।
বাইট : ১) অরুণ ভট্টাচার্য ( প্রধান পুরোহিত)
২) অরবিন্দ হালদার ( বিস্ফোরণের রাতে ছিলেন)
৩) সুমন মুখোপাধ্যায় ( সর্বমঙ্গলা পাড়ার আদি বাসিন্দা)
0
Report
For breaking news and live news updates, like us on Facebook or follow us on Twitter and YouTube . Read more on Latest News on Pinewz.com
Advertisement
PCPartha Chowdhury
FollowSept 30, 2025 12:24:170
Report
ALArup Laha
FollowSept 30, 2025 12:23:290
Report
DGDebabrata Ghosh
FollowSept 30, 2025 12:22:28Howrah, West Bengal:অষ্টমীর দুপুরে শুরু হলো বৃষ্টি।আকাশ ঢেকেছে কালো মেঘে।ঠাকুর দেখতে বেরিয়ে বিপালে মানুষ।
0
Report
PCPartha Chowdhury
FollowSept 30, 2025 10:20:08Bardhaman, West Bengal:সুভাষপল্লী সারদাশ্রমে অষ্টমীর পুজো চলছে।পুজোয় বসেছেন মহারাজ। ১০.৪৫ এ কুমারী পুজো বিশুদ্ধসিদ্ধান্ত মতে।
3009ZG_BWN_SARADA
0
Report
PCPartha Chowdhury
FollowSept 30, 2025 10:19:171
Report
SMSubhasis Mandal
FollowSept 30, 2025 10:17:040
Report
SMSubhasis Mandal
FollowSept 30, 2025 10:16:32Howrah, West Bengal:হাওড়া উলুবেড়িয়া
30/09/25
কালারফুল পূজা ও সেরা পূজা
2) নোনা অ্যাথলেটিক ক্লাব দুর্গাপূজা কমিটি এবারে তাদের পুজো ২৬ বছরে পরলো
3009ZG_PA_ULU_NONA_R 1.2
0
Report
PDPradyut Das
FollowSept 30, 2025 10:16:170
Report
DGDebabrata Ghosh
FollowSept 30, 2025 10:16:050
Report
PCPartha Chowdhury
FollowSept 30, 2025 10:15:470
Report
SMSubhasis Mandal
FollowSept 30, 2025 10:15:20Howrah, West Bengal:হাওড়া উলুবেড়িয়া
30/09/25
কালারফুল পূজা ও সেরা পূজা
5) উলুবেড়িয়া কোটাল ঘাটা নবোদয় সংঘ
জগন্নাথ মন্দির৷ ২৫ তম বর্ষ
3009ZG_PA_ULU_KOTAL_R
0
Report
KMKIRAN MANNA
FollowSept 30, 2025 09:38:14Dihierench, West Bengal:পূর্ব মেদিনীপুরের চাউলখোলার বনেদি বাড়ির দাস পরিবারের পুজোর সন্ধিপূজা অনুষ্ঠান। প্রায় দেড়শ বছরের এই পুজো।
3
Report
SMSubhasis Mandal
FollowSept 30, 2025 09:38:03Howrah, West Bengal:হাওড়া উলুবেড়িয়া
30/09/25
কালারফুল পূজা ও সেরা পূজা
1)উলুবেড়িয়া যদুরবেড়িয়া কলতলা দুর্গাপূজা কমিটি এবার এই পুজো ৩০ বছরে পড়লো৷
3009ZG_PA_ULU_KOLTALA_R 1.
1
Report
DGDebabrata Ghosh
FollowSept 30, 2025 09:20:100
Report