Become a News Creator

Your local stories, Your voice

Follow us on
Download App fromplay-storeapp-store
Advertisement
Back
Purba Bardhaman713103
सुभाषपल्ली सरदाराश्रम में अष्टमी पूजा शुरू, महाराज मंच पर
PCPartha Chowdhury
Sept 30, 2025 10:20:08
Bardhaman, West Bengal
সুভাষপল্লী সারদাশ্রমে অষ্টমীর পুজো চলছে।পুজোয় বসেছেন মহারাজ। ১০.৪৫ এ কুমারী পুজো বিশুদ্ধসিদ্ধান্ত মতে। 3009ZG_BWN_SARADA
0
comment0
Report

For breaking news and live news updates, like us on Facebook or follow us on Twitter and YouTube . Read more on Latest News on Pinewz.com

Advertisement
PCPartha Chowdhury
Sept 30, 2025 12:24:17
Bardhaman, West Bengal: Special Exclusive : কামান আছে, কামান নেই! অষ্টমীর পুজোর পর সন্ধিপুজো এবারেও মহাসমারোহে হচ্ছে বর্ধমানের অধিষ্ঠাত্রী সর্বমঙ্গলা মন্দিরে। কিন্তু এবারেও কামান দাগা হচ্ছে না। এই কামানের আওয়াজে গোটা বर्धমানে সন্ধিপুজো শুরু হত। ১৯৯৭ সালে কামান বিস্ফোরণের ফলে মারা যান ২ জন। আহত হন ৫ জন। হাইকোর্টের গ্রীন ট্রাইব্যুনালে জনস্বার্থ মামলার জেরে সেই প্রথা চিরকালের মত বন্ধ হয়ে গেছে। শুধু রয়ে গেছে সেই কামানের রেপ্লিকা। বাইট: ১) সঞ্জয় ঘোষ। ২) দুর্বা কোনার(ভক্ত) ৩)শুভম বিশ্বাস( ভক্ত) ৪)) কামানের সামনে ওয়াক থ্রু। দুটো কামান গোটা পশ্চিমবঙ্গে বিখ্যাত ছিল। একটা বিষ্ণুপুরের দলমাদলের কামান। ঠিক তেমন বিখ্যাত ছিল বর্ধমানের সর্বমঙ্গলা বাড়ির কামান। সেই কামানের আওয়াজ শব্দতরঙ্গে নানা দিকে ছড়িয়ে পড়লেই সন্ধিপূজা পূর্ণতা পেত গোটা পূর্ব বর্ধমানের একটা বড় অঞ্চলে। এখন আর তা নেই। ১৯৯৭ সালের অষ্টমী, নবমীর সন্ধিক্ষণে কামান বিস্ফোরণের পর থেকে এই প্রথা আর নেই। কামান অবশ্য আছে। সেটা পুরনো কামানের এক প্রতिरূপ। প্রেক্ষাপট : বর্ধমানের ঐতিহ্যবাহী সর্বমঙ্গলা মন্দিরে ১৯৯৭ সালের সন্ধিপুজোয় ঘটে এক মর্মান্তিক দুর্ঘটনা। মন্দির প্রাঙ্গণে চলছিল কামান দাগার পুরনো রীতি। ঠিক সেই সময় আচমকাই ঘটে ভয়াবহ বিস্ফোরণ। মৃত্যু হয় দুজনের। আহত হন আরও কয়েকজন। কামানের গোলার টুকরো ছিটকে যায় এলাকার নান দিকে। সে রাতের কথা ভাবলেই আজও শিউরে ওঠেন সর্বমঙ্গলা পাড়ার মানুষ। এই দুর্ঘটনার পর থেকেই চিরাচরিত কামান দাগার প্রথা বন্ধ করে দেওয়া হয়। প্রায় কয়েক শতাব্দীর পুরনো ঐতিহ্য হলেও সেই ভয়ঙ্কর ঘটনার স্মৃতি আজও উন্মনা করে বর্ধমানবাসীকেও। কামান নেই। তবে লোকাচার আছে। এই মন্দিরের আবহমান কালের রীতি মেনে পুজোর কদিন মাকে ভোগ দেওয়া হয় মাছের টক। সঙ্গে থাকে অন্যান্য উপাচারের থালি। এই মন্দিরেরই বয়স অন্তত তিনশো তেইশ বছর। বংশানুক্রমে প্রধান পুরোহিত জানিয়েছেন, ১৭০২ খ্রিস্টাব্দে এই মন্দির প্রতিষ্ঠা করেন বর্ধমানের মহারাজা কীর্তিচাঁদ। প্রাচীন নবরত্ন রীতির এই মন্দির। তবে তার দাবি, আসল বয়স আরো বেশি। কেননা, বর্ধমানের রাজারা বংশানুক্রমে এই দেবী সর্বমঙ্গলার পুজো করে এসেছেন। মূর্তির বয়স আরো বহুগুণ। কলকাতার যেমন কালীঘাট, বীরভূমের যেমন তারাপীঠ, তেমনি দক্ষিণবঙ্গের শস্যগোলা বर्धমানের অধিষ্ঠাত্রী দেবী সর্বমঙ্গলা। শারদীয়ায় তিনিই দুর্গা হিসেবে পুজিত হন। এখানকার পুজোয় তাই জড়িয়ে আছে দক্ষিণবঙ্গের জীবনধারার নানা লোকাচার, বিশ্বাসের পরম্পরা। শাক্ত সাধনার ক্ষেত্রে দেবী সর্বমঙ্গলা একটু আলাদা ঘরানার। বহু প্রাচীন সর্বমঙ্গলা মন্দিরে অধিষ্ঠাতা দেবীকে অত্যন্ত জাগ্রত দেবী হিসেবে মেনে চলেন অবিভক্ত গোটা বর্ধমান জেলার বাসিন্দারা। পুজোর কদিন তিনিই ঘরের মেয়ে উমা। দুর্গা। স্থানিক ইতিহাস বলে, রাজা তেজচন্দ্রের আমলে এই মন্দির নির্মাণ হয়েছিল। মন্দির ঘিরে অনেক উপকথা আছে। চুনুরী বাড়ির মেয়েরা নাকি দেবীর পাষাণপ্রতিমায় গugelি থেতো করতেন। মেছুনীরাই নাকি মাতৃরূপ বুঝতে পেরে তার পুজো শুরু করেন। দেবী দুর্গা এখানে সর্বমঙ্গলা রূপে পুজিতা হন। সারাবছরই তিনি বিরাজ করেন। পুজোর চারদিন ষোড়শোপচারে দেবীর আরাধনা হয় সর্বমঙ্গলা মন্দিরে। আগে মহিষ ও পাঁঠা বলি হত। এখন বলিপ্রথা বন্ধ হয়েছে। জেলাশাসক হিসেবে সৌমিত্র মোহন থাকাকালীন সময় থেকে। নবমীতে কয়েক হাজার মানুষকে ভোগ বিনামূল্যে বিলি করা হয়। পুজোর দিনগুলোতে প্রতিদিনই কয়েক হাজার ভক্তদের সমাগম হয়। মন্দিরে থাকা সর্বমঙ্গলার মূর্তিটি মন্দিরের থেকেও বেশি প্রাচীন। অনেকের মতে ১০০০ বছর, আবার কারও মতে তা ২০০০ বছরের পুরনো। এই মূর্তিটি হলো কষ্টিপাথরের অষ্টাদশভূজা সিংহবাহিনী মহিষামর্দিনী। দৈর্ঘ্যে বারো ইঞ্চি, প্রস্থে আট ইঞ্চি। নবমীর দিন ন'জন কুমারীকে দেবী দুর্গার নয় রূপে পুজো করা হয় বর্ধমানের সর্বমঙ্গলা মন্দিরে। নাবালিকাদের দেবী দুর্গার বিভিন্ন রূপে পুজো করাই এখানে নিয়ম। দেবী এখানে অষ্টাদশভুজা। বয়সের প্রকারভেদ অনুযায়ী উমা, মালिनी, কুজ্জ্বিকা, সুভাগা, কালসন্দর্ভা সহ দেবীর নয় রূপে এখানে কুমারী পুজো করার চল হয়ে আসছে। প্রথা অনুযায়ী, প্রতিপদেই সর্বমঙ্গলা মায়ের মন্দিরে ঘটস্থাপন করা হয় কৃষ্ণসায়রে জল এনে। দেবীকে পরানো হয় রাজবেশ। বर्धমানের রাজারা জন্মসূত্রে ছিলেন পাঞ্জাবী। পরে বধূ হিসেবে নানা রাজ্যের মেয়েরা এসেছেন পরিবারে। নানা সংস্কৃতি, লোকাচারের মিশেল হয়েছে এখানে। সঙ্গে মিশেছে বাংলার চিরায়ত সংস্কৃতি। জমিদারি প্রথা বিলুপ্ত হবার পরে, বর্ধমানের তৎকালীন মহারাজা উদয়চাঁদ ১৯৫৯ খ্রিস্টাব্দে একটি ট্রাস্টি বোর্ড গঠন করেন। বোর্ডের হাতেই মন্দিরের পরিচালনার দায়িত্ব রয়েছে। বর্তমানে এই বোর্ডে প্রশাসনিক আধিকারিকরাও আছেন। বাইট: ১) অরুণ ভট্টাচার্য ( প্রধান পুরোহিত) ২) অরবিন্দ হালদার ( বিস্ফোরণের রাতে ছিলেন) ৩) সুমন মুখোপাধ্যায় ( সর্বমঙ্গলা পাড়ার আদি বাসিন্দা) 2509ZG_PA_BWN_KAMAN
0
comment0
Report
PCPartha Chowdhury
Sept 30, 2025 12:24:01
Bardhaman, West Bengal:Special Exclusive : কামান আছে, কামান নেই! অষ্টমীর পুজোর পর সন্ধিপুজো এবারেও মহাসমারোহে হচ্ছে বর্ধমানের অধিষ্ঠাত্রী সর্বমঙ্গলা মন্দিরে। কিন্তু এবারেও কামান দাগা হচ্ছে না। এই কামানের আওয়াজে গোটা বর্ধমানে সন্ধিপুজো শুরু হত। ১৯৯৭ সালে কামান বিস্ফোরণের ফলে মারা যান ২ জন। আহত হন ৫ জন। হাইকোর্টের গ্রীণ ট্রাইবুনালে জনস্বার্থ মামলার জেরে সেই প্রথা চিরকালের মত বন্ধ হয়ে গেছে। শুধু রয়ে গেছে সেই কামানের রেপ্লিকা。 বাইট : ১) সঞ্জয় ঘোষ। ২) দুর্বা কোনার(ভক্ত) ৩)শুভম বিশ্বাস( ভক্ত) ৪)) কামানের সামনে ওয়ाक থ্রু । Two cannons were famous across the state. One in Vishnupur's Dalmadal cannon. The Bardhaman Sarbo Mangala temple’s cannon was equally renowned. Its sound would signal the dusk Puja across a large eastern Bardhaman region. With that sound, the Puja of the entire area began. Now that is no longer the case. Since the 1997 Ashwin/Navami evening when a cannon exploded, the tradition has been discontinued. The cannon remains, as a replica. প্রেক্ষাপট : বর্ধমানের ঐতিহ্যবাহী সর্বমঙ্গলা মন্দিরে ১৯৯৭ সালের সন্ধিপুজোয় ঘটে এক মর্মান্তিক দুর্ঘটনা। মন্দির প্রাঙ্গণে চলছিল কামান দাগার পুরনো রীতি। ঠিক সেই সময় আচমকাই ঘটে ভয়াবহ বিস্ফোরণ। মৃত্যু হয় দুজনের। আহত হন আরও কয়েকজন। কামানের গোলার টুকরো ছিটকে যায় এলাকার নান দিকে। সে রাতের কথা ভাবলেই আজও শিউরে ওঠেন সর্বমঙ্গলা পাড়ার মানুষ। এই দুর্ঘটনার পর থেকেই চিরাচরিত কামান দাগার প্রথা বন্ধ করে দেওয়া হয়। প্রায় কয়েক শতাব্দীর পুরনো ঐতিহ্য হলেও সেই ভয়ঙ্কর ঘটনার স্মৃতি আজও উন্মনা করে বর্ধমানবাসীকেও। কামান নেই। তবে লোকাচার আছে।এই মন্দিরের আবহমান কালের রীতি মেনে পুজোর কদিন মাকে ভোগ দেওয়া হয় মাছের টক।সঙ্গে থাকে অন্যান্য উপাচারের থালি। এ মন্দিরেরই বয়স অন্তত তিনশো তেইশ বছর। বংশানুক্রমে প্রধান পুরোহিত জানিয়েছেন, ১৭০২ খ্রীস্টাব্দে এই মন্দির প্রতিষ্ঠা করেন বর্ধমানের মহারাজা কীর্তিচাঁদ। প্রাচীন নবরত্ন রীতির এই মন্দির। তবে তার দাবি, আসল বয়স আরো অনেক বেশি। কেননা, বর্ধমানের রাজারা বংশানুক্রমে এই দেবী সর্বমঙ্গলার পুজো করে এসেছেন। মূর্তির বয়স আরো অনেক বেশি。 কলকাতার যেমন কালীঘাট, বীরভূমের যেমন তারাপীঠ তেমনি দক্ষিণবঙ্গের শস্যগোলা বর্ধমানের অধিষ্ঠাত্রী দেবী সর্বমঙ্গলা। শারদীয়ায় তিনিই দুর্গা হিসেবে পুজিত হন। এখানকার পুজোয় তাই জড়িয়ে আছে দক্ষিণবঙ্গের জীবনধারার নানা লোকাচার,বিশ্বাসের পরম্পরা। শাক্ত সাধনার ক্ষেত্রে দেবী সর্বমঙ্গলা একটু আলাদা ঘরাণার。 বহু প্রাচীন সর্বমঙ্গলা মন্দিরে অধিষ্ঠাতা দেবীকে অত্যন্ত জাগ্রত দেবী হিসেবে মানেন অবিভক্ত গোটা বর্ধমান জেলার বাসিন্দারা। পুজোর কদিন তিনিই ঘরের মেয়ে উমা। দুর্গা。 স্থানিক ইতিহাস বলে, রাজা তেজচন্দ্রের আমলে এই মন্দির নির্মাণ হয়েছিল। মন্দির ঘিরে অনেক উপকথা আছে। চুনুরী বাড়ির মেয়েরা নাকি দেবীর পাষাণপতিমায় গুগলি থেতো করতেন। মেছুনীরাই নাকি মাতৃরূপ বুঝতে পেরে তার পুজো শুরু করেন। দেবী দুর্গা এখানে সর্বমঙ্গলা রূপে পুজিতা হন। সারাবছরই তিনি বিরাজ করেন। পুজোর চারদিন ষোড়শোপচারে দেবীর আরাধনা হয় সর্বমঙ্গলা মন্দিরে। আগে মহিষ ও পাঁঠা বলি হত। এখন বলিপ্রথা বন্ধ হয়েছে।জেলাশাসক হিসেবে সৌমিত্র মোহন থাকাকালীন সময় থেকে। নবমীতে কয়েক হাজার মানুষকে ভোগ বিনামূল্যে বিলি করা হয়। পুজোর দিনগুলোতে প্রতিদিনই কয়েক হাজার ভক্তদের সমাগম হয়। মন্দিরে থাকা সর্বমঙ্গলার মূর্তিটি মন্দিরের থেকেও বেশি প্রাচীন। كثيرের মতে ১০০০ বছর, আবার কারও মতে তা ২০০০ বছরের পুরনো। এই মূর্তিটি হল কষ্টিপাথরের অষ্টাদশভূজা সিংহবাহিনী মহিষামর্দিনী। দৈর্ঘ্যে বারো ইঞ্চি, প্রস্থে আট ইঞ্চি। নবমীর দিন ন'জন কুমারীকে দেবী দুর্গার নয় রূপে পুজো করা হয় বর্ধমানের সর্বমঙ্গলা মন্দিরে। নাবালিকাদের দেবী দুর্গার বিভিন্ন রূপে পুজো করাই এখানে নিয়ম। দেবী এখানে অষ্টাদশভুজা। বয়সের প্রকারভেদ অনুসারে উমা, মালিনী, কুজ্জ্বিকা, সুভাগা, কালসন্দর্ভা সহ দেবীর ন'টি রূপে এখানে কুমারী পুজো করার চল হয়ে আসছে। প্রথা অনুযায়ী, প্রতিপদেই সর্বমঙ্গলা মায়ের মন্দিরে ঘটস্থাপন করা হয় কৃষ্ণসায়রে জল এনে। দেবীকে পরানো হয় রাজবেশ। বর্ধমানের রাজারা জন্মসূত্রে ছিলেন পাঞ্জাবী। পরে বধূ হিসেবে নানা রাজ্যের মেয়েরা এসেছেন পরিবারে। নানা সংস্কৃতি, লোকাচারের মিশেল হয়েছে এখানে। সঙ্গে মিশেছে বাংলার চিরায়ত সংস্কৃতি। জমিদারি প্রথা বিলুপ্ত হবার পরে, বর্ধমান의 তৎলাইন মহারাজা উদয়চাঁদ ১৯৫৯ খ্রিস্টাব্দে একটি ট্রাস্টি বোর্ড গঠন করেন। বোর্ডের হাতেই মন্দিরের পরিচালনার দায়িত্ব রয়েছে।বর্তমানে এই বোর্ডে প্রশাসনিক আধিকারিকরাও আছেন। চন্দন ঘোষের সঙ্গে পার্থ চৌধুরী। বাইট : ১) অরুণ ভট্টাচার্য ( প্রধান পুরোহিত) ২) অরবিন্দ হালদার ( বিস্ফোরণের রাতে ছিলেন) ৩) সুমন মুখোপাধ্যায় ( সর্বমঙ্গলা পাড়ার আদি বাসিন্দা)
0
comment0
Report
PDPradyut Das
Sept 30, 2025 10:16:17
Jalpaiguri, West Bengal:2C 3009ZG_JAL_RAJBARI_MOCK_LIVE_R পূজার অষ্টমী পূজোর প্রস্তুতি শুরু হয়েছে। ইতিমধ্যেই অঞ্জলি দিতে দর্শনার্থীরা আসতে শুরু করেছেন। জলপাইগুড়ি রাজবাড়ির পূজো ৫১৬ তম বর্ষে পদার্পণ করেছে। এখানে মাকে আমিষ ভোগ নিবেদন করা হয়। রাজ পরিবারের সদস্যদের উপস্থিতিতেই অষ্টমীর পুজো এবং অঞ্জলি অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হবে বলে রাজবাড়ী সূত্রে জানা যায়।* *জলপাইগুড়ি রাজবাড়িতে মহাষ্টমীর অঞ্জলি দিতে উপচে পড়ল ভিড়। আজ রাজবাড়ির দুর্গাকে আমিষ ভোগ দেওয়া হয়। ভোগে ছিল বোয়াল, মহাশোল, চিতল, কাতলা, ইলিশ। ছিল পাঁচরকম ভাজা। মিষ্টান্ন।। রাজবাড়ির পাশাপাশি শহরের বিভিন্ন মণ্ডপে অঞ্জলি দিতে সকাল থেকেই ভিড় জমে। রিপোর্ট:- প্রদ্যুত দাস ক্যামেরা :- ঋষি চক্রবর্তী ( জলপাইগুড়ি )
0
comment0
Report
DGDebabrata Ghosh
Sept 30, 2025 10:16:05
Howrah, West Bengal:হাওড়ার একটি আবাসনে বচসা মারামারি।কোলকাতা পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগের এক অফিসারকে বেধড়ক মারধর।গুরুতর জখম অবস্থায় কলকাতার একটি বেসরকারি হাসপাতালে তিনি চিকিৎসাধীন।এই ঘটনায় মূল অভিযুক্ত সহ মোট চারজন গ্রেফতার। আজ ভোরে চ্যাটার্জি হাট থানা এলাকার এস এন এন গাঙ্গুলী রোডে একটি আবাসনে দুই গন্ডগোল বাধে।যা মুহূর্তের মধ্যেই বড় আকার ধারণ করে। অভিযোগ লালবাজারের গোয়েন্দা বিভাগের সাব ইন্সপেক্টর অমিত কুমার সিংকে কে বহিরাগতদের নিয়ে এসে ব্যাপক মারধর করা হয়। অভিযোগ অন্য আবাসিক মানস রায়ের বিরুদ্ধে। বহিরাগতদের তাণ্ডব ও মারধরের ছবি আবাসনের সিসিটিভি তে ধরা পড়ে।গুরুতর আহত ওই সিনিয়র সাব-ইন্সপেক্টর কে কলকাতা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। ইতিমধ্যেই সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখে এবং অভিযোগের ভিত্তিতে মানস রায় সহ মোট চারজনকে গ্রেফতার করে ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে চ্যাটার্জি হাট থানার পুলিশ।আক্রান্ত পুলিশ অফিসারের স্ত্রী বলেন মানস রায়ের রেস্টুরেন্টের কিছু কর্মচারী এই ফ্ল্যাটে থাকে।নিরাপত্তার খাতিরে তাদের নাম পরিচয় দিতে বলা হয়েছিলো।আজ তাদের থেকে পরিচয়পত্র চাইলে বাইরে থেকে লোকজন নিয়ে এসে মানস রায় হামলা চালায়।এমনকি তাকে মারধর করা হয়।পুলিশ খুনের চেষ্টা ও শ্লীলতাহানি সহ একাধিক জামিন অযোগ্য ধারায় মামলা শুরু করেছে পুলিশ।আজ তাদের আদালতে পেশ করা হয়।অভিযুক্তদের উপযুক্ত শাস্তির দাবী করেছেন আবাসিকরা।অভিযুক্তর ভাইপো বলেন তুহিন রায় বলেন তাদের রেস্টুরেন্ট এর কর্মীদের ওই পুলিশ অফিসার মারধর করে।তা নিয়ে বচসা হয়। বাইট ১..আহত পুলিশ কর্মীর স্ত্রী) ২..তুহিন রায়(অভিযুক্তের ভাইপো) 3009zg_hwh_asult_r
0
comment0
Report
DGDebabrata Ghosh
Sept 30, 2025 09:20:10
Howrah, West Bengal:হাওড়ার একটি আবাসনে বচসা মারামারি।কোলকাতা পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগের এক অফিসারকে বেধড়ক মারধর।গুরুতর জখম অবস্থায় কলকাতার একটি বেসরকারি হাসপাতালে তিনি চিকিৎসাধীন। আজ ভোরে চ্যাটার্জি হাট থানা এলাকার এস এন এন গাঙ্গুলী রোডে একটি আবাসনে দুই গন্ডগোল বাধে।যা মুহূর্তের মধ্যেই বড় আকার ধারণ করে। অভিযোগ লালবাজারের গোয়েন্দা বিভাগের সাব ইন্সপেক্টর অমিত কুমার সিংকে কে বহিরাগতদের নিয়ে এসে ব্যাপক মারধর করা হয়। অভিযোগ অন্য আবাসিক মানস রায়ের বিরুদ্ধে। বহিরাগতদের তাণ্ডব ও মারধরের ছবি আবাসনের সিসিটিভি তে ধরা পড়ে।গুরুতর আহত ওই সিনিয়র সাব-ইন্সপেক্টর কে কলকাতা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। ইতিমধ্যেই সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখে মানস রায় সহ কয়েকজনকে আটক করে ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে চ্যাটার্জি হাট থানার পুলিশ।আক্রান্ত পুলিশ অফিসারের স্ত্রী বলেন মানস রায়ের রেস্টুরেন্টের কিছু কর্মচারী এই ফ্ল্যাটে থাকে।নিরাপত্তার খাতিরে তাদের নাম পরিচয় দিতে বলা হয়েছিলো।আজ তাদের থেকে পরিচয়পত্র চাইলে বাইরে থেকে লোকজন নিয়ে এসে মানস রায় হামলা চালায়।অভিযুক্তদের উপযুক্ত শাস্তির দাবী করেছেন আবাসিকরা। বাইট ১. শতাব্দি চক্রবর্তী (আহত পুলিশ কর্মীর স্ত্রী) 3009zg_hwh_asult_r
0
comment0
Report
Dussera 2025
Advertisement
Back to top