মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, মালদা আদিবাসী ভাই বোনেরা সবুজ উত্তরীয় দিয়েছেন। এই জেলায় সব রকম মানুষ আছেন। একলাখি - গাজল রেললাইন আমি করে দিয়েছিলাম । আগে এখানে খুব বন্যা হতো। আমি আসতাম। আমি আজ ভোট চাইতে আসিনি। আপনাদের যে দুশ্চিন্তা তা দূর করার জন্য এসেছি। ভয় পাবেন না। ভীত হবেন না। নিশ্চিন্তে থাকুন। একটাই ট্যাক্স জি এস টি। সবটাই নিয়ে নেয়। আমরা 1 লক্ষ 87 হাজার কোটির ওপর টাকা পাই। সবই তো দখল করছ। সারা ভারত দখল করেও লজ্জা হয় না। গণতান্ত্রিক অবস্থায় দখল কর। কিন্তু গায়ের জোরে করতে গেলে সেটা জরুরি অবস্থার মত হয়। আজ দিল্লিতে আছো। কাল থাকবে না। মানুষ ক্ষমা করবে না। আপনাদের সারি ধর্ম নিয়ে কেন্দ্রকে অনেক চিঠি দিয়েছি। কিন্তু কোনো ব্যবস্থা নেয় নি। আদিবাসীদের নানা ভাষাকে স্বীকৃতি দিয়েছি। সরকারের 94 টি স্কিম আছে। আরো একটি করেছি প্রত্যন্ত এলাকায় মোবাইল চিকিৎসা দিয়েছি। 7 দিনে 1 লক্ষ মানুষকে পরিষেবা দিয়েছি। মালদার ভাঙ্গন 1773 হেক্টর নদী গর্ভে চলে গেছে। 218 টি গ্রাম চলে গেছেন। এই ভাঙ্গন রোধ করতে গেলে কেন্দ্রীয় সরকারকে করতে হতো কিছু করেনি। আমরা পরিকল্পনা করব। যদিও আমরা 200 কোটি টাকা দিয়েছি। মালদা - মুর্শিদাবাদ ভাঙনের জন্য ... কোটি টাকা দিয়েছি। ভূতনির চর - কাটার চর.... এর জন্য কোন পয়সা খরচ হয় না এ রাজ্যে government's .....স্কিম চলছে। বিহারের নির্বাচনের আগে হঠাৎ করে কিছু পরিবারকে 10 হাজার টাকা দিল। তারপর বুলডোজার। আমরা বছরে 60 হাজার টাকা দিই। লক্ষীর ভান্ডার 2 কোটি 21 লক্ষ কন্যাশ্রী 1 কোটি 4. 5 কোটি ঐক্য়শ্রী 1 লক্ষ স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ড। 74 হাজার কোটি খরচ। 22 লক্ষ 2 হাজার রূপশ্রী। 5558 কোটি খরচ। সবুজ সাথী সাইকেল ৪৪ লক্ষ ছেলে মেয়েরা পায়。 স্মার্ট ফোন এর জন্য 10 হাজার টাকা। স্বাস্থ্যসাথী পৌনে 9 কোটি মানুষ পায়। 5 লাখ করে。 কৃষকবন্ধু শস্যবিমা 1 কোটি বাংল্ট ভিজিজি ভয় কোনো কোনো সাম্প্রদায়িক শক্তি ধর্ম নিয়ে বিভেদ করছে। তাদের বলি ওয়াকফ প্রোপার্টি কেন্দ্র সরকার আইন করেছে বিজেপি। আমরা করিনি। আমরা বারণ করেছি। আমরা যতদিন আছি কোথায় কোনো ধ্রম স্থানে হাত দিতে দেবো না। সব ধর্মকে নিয়ে চলি। বিজেপির কাছে হিন্দুত্ব শিখব না। কারণ আমরাও হিন্দুত্ব জানি। কালী মন্দির থেকে কনকালী তোল সব করেছি। তোমরা মানুষকে শোষণ করো। এবারও বলিনি এস আই আর করবে না। কিন্তু অল্প দিনে না হয় না। কোটি কোটি দিয়েছি। সোনালী কি বাংলাদেশ ছিল বাংলা ভাষায় কথা বলে অত্যাচার কেন, জবাব চাই । মধ্যপ্রদেশে 9 জন বি এল ও ।সরা ভিএফ এত তাড়াহুড়ো করার কি দরকার ছিল। উন্নয়নের কাজ যাতে না হয় জিআরএফজি আজ শুনলালাম কাউকে দিতেন ,আমি পাহারাদার আমরা মে আই হেল্প চালু করছি 12 তারিখ থেকে। ব্লকে এটা অমিত শাহ করেছে। না মানলে সরকার ফেলে দাও। এটি উদ্দেশ্য। আমরা লড়ে নেবো।রুখে দেবো। বাংলাকে दমানो না। হ্যাংলার দল। উন্নয়ন বন্ধ করে এস আই আর করার চক্র করেছে। যদি কেউ সাম্প্রদায়িক ব্যাপার রটানোর চেষ্টা করবে বিশ্বাস করবেন না। আমি আপনাদের পাহারাদার। এ আই দিয়ে মিথ্যে প্রচার করবে। বিশ্বাস করেন না。 নোটবন্দী আর এখন ভোটবন্দি। এসব চলবে না। যতই চেষ্টা কর, বাংলা দখল করা দূর অস্ত। এস আই আর করে বিজেপি তোমরা নিজেদের কবর খুঁড়েছ। ব্রিটিশরা পারেনি তোমরা তো কোন ছাড়। রক্ত দেবো কলিজা দেব। বাংলাকে ভাগ করতে দেবো না। মানুষে মানুষে ভাগাভাগি করতে দেব না। ভুঁইফোড় বিজেপি নেতাদের কথা আমরা শুনছি না。