Become a News Creator

Your local stories, Your voice

Follow us on
Download App fromplay-storeapp-store
Advertisement
Back
Kolkata700073
कोलकाता में तापमान आज 20 डिग्री के पास, शीत बढ़ने की संभावनाएं
AGAyan Ghosal
Nov 20, 2025 04:00:22
Kolkata, West Bengal
১) টানা ৬ দিন স্বাভাবিকের নিচে থাকার পর গতকাল বুধবার কলকাতায় দিনের তাপমাত্রা ৩০ ডিগ্রি ছাড়াল। উঠল স্বাভাবিকের সামান্য ওপরে। টানা ৭ দিন স্বাভাবিকের নিচে থাকার পর আজ রাতে কলকাতার তাপমাত্রা ২০ ডিগ্রির ঘরে পৌঁছাবে। জেটা এই সময়ের স্বাভাবিক। ২) পারদের জোড়া উত্থানে কলকাতা সহ প্রায় গোটা রাজ্যে শীতের আমেজ অনেকটাই গায়েব হবে। উত্তরবঙ্গের পার্বত্য দুই জেলা বাদে বাকি সমগ্র উত্তরবঙ্গ, গাঙ্গেয় দক্ষিণবঙ্গ, পশ্চিমাঞ্চল এবং উপকূলের জেলায় রবিবার পর্যন্ত ওপরের দিকে ওঠার প্রবণতা লক্ষ্য করা যাবে পারদের। ৩) সোম মঙ্গলবার নাগাদ বঙ্গোপসাগরের নতুন সিস্টেমের জেরে বাতাসে আরো বৃদ্ধি পাবে জলীয় বাষ্পের পরিমান। আগামী বুধবার থেকে আকাশ মেঘলা হবে। উপকূল এবং লাগোয়া কিছু জেলায় বিক্ষিপ্তভাবে হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির সম্ভাবনা। নভেম্বরে আর জাঁকিয়ে শীত অথবা রাতে - ভোরে শীতের আমেজ ফেরার সম্ভাবনা কম। ৪) ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহের পর শীত ফিরতে চলেছে বলে মনে করছেন আবহাওয়া বিজ্ঞানীরা। অন্ততঃ বড়দিনের আগে পর্যন্ত থাকতে পারে সেই শীতের মেয়াদ। ৫) নভেম্বরের ২৭ থেকে ৩০ তারিখ পর্যন্ত অকাল বৃষ্টি জমিতে রোদের জন্য রাখা ফসলের ক্ষতি করতে পারে। তাই রবি শস্য আগাম জমি থেকে তুলে নেওয়ার পরামর্শ আবহাওয়া দফতরের। ৬) উত্তরবঙ্গের ওপরের দিকের ৩ জেলা এবং পশ্চিমাঞ্চলের জেলায় সোমবার তাপমাত্রা কিছুটা নামতে পারে। যার মেয়াদ থাকতে পারে আগামী বুধবার পর্যন্ত। তবে নভেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহে প্রচুর আশা জাগিয়ে যে পারদ স্বাভাবিকের তুলনায় ৩ বা ৪ ডিগ্রি নেমে গিয়েছিল সেই ঘটনার পুনরাবৃত্তি অন্ততঃ নভেম্বরের বাকি কয়েকটা দিনে আর ঘটার সম্ভাবনা কম বলেই মনে করছে আলিপুর আবহাওয়া দফতর।
188
comment0
Report

For breaking news and live news updates, like us on Facebook or follow us on Twitter and YouTube . Read more on Latest News on Pinewz.com

Advertisement
BSBhabananda Singha
Nov 20, 2025 05:47:11
Dinajpur, Rangpur Division:BLO কর্তব্যরত শিক্ষক গুরুতর অসুস্থ, রায়গঞ্জ মেডিকেলে ভর্তি\nBLO-র অতিরিক্ত কাজের চাপ সামলাতে না পেরে অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হলেন রায়গঞ্জ দক্ষিণ চক্রের গোয়ালদহ এফ.পি স্কুলের শিক্ষক কৃষ্ণপদ সরকার। স্থানীয় কশবা মাহাশো এলাকার ২০৬ নম্বর বুথের BLO ছিলেন তিনি। পরিবার সূত্রে জানা গেছে, গত কয়েকদিন ধরে দায়িত্বের চাপ সহ্য করতে পারছিলেন না কৃষ্ণপদবাবু। বিষয়টি তিনি পরিবারের পাশাপাশি উর্ধ्वতন কর্তৃপক্ষকেও জানিয়েছিলেন বলেই দাবি।\nWednesday-এর সন্ধ্যায় হেমতাবাদে যাওয়ার পথে হঠাৎই অসুস্থ হয়ে রাস্তায় পড়ে যান তিনি। স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে দ্রুত হেমতাবাদ স্বাস্থ্য কেন্দ্রে নিয়ে গেলে প্রাথমিক চিকিৎসার পর চিকিৎসকরা তাকে রায়গঞ্জ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তরের নির্দেশ দেন। বর্তমানে সেখানেই তিনি চিকিৎসাধীন।\nঅসুস্থ শিক্ষকের স্ত্রী তাপসী সরকার অভিযোগ করে বলেন, “BLO-র ডিউটি করতেই ও অসুস্থ হয়ে পড়ে। দিনরাত কাজ করেও কাজ শেষ করতে পারছিল না। প্রচন্ড মানসিক চাপের মধ্যে ছিল।” এই ঘটনায় শিক্ষামহল ও স্থানীয় মহলে উদ্বেগ ছড়িয়ে পড়ে। BLO দায়িত্বের চাপ নিয়ে ফের প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে।\n
25
comment0
Report
ASAyan Sharma
Nov 20, 2025 05:46:49
76
comment0
Report
CDChittaranjan Das
Nov 20, 2025 05:35:14
Durgapur, West Bengal:শালবীজ নিয়ে তৈরি হবে রূপচর্চার কসমেটিক, আদিবাসীদের হাত ধরে দেশের প্রথম পাইলট প্রোজেক্ট শুরু করল কেন্দ্রীয় গবেষণাগারের বিজ্ঞানীরা। জঙ্গলে দিনের পর দিন পড়ে থাকা শালবীজ বদলে দেবে আদিবাসীদের ভাগ্য।কেমিক্যাল ভরা বাজারের কসমেটিকের বিকল্প হিসেবে সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক বাটার ও স্কিন কেয়ার প্রোডাক্ট তৈরির লক্ষ্যে দেশের প্রথম পাইলট প্রোজেক্ট শুরু করল দুর্গাপুর সент্রাল মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং রিসার্চ ইনস্টিটিউট (CMERI)। এই প্রকল্পে শালবীজ সংগ্রহ, বীজ থেকে বাটার নিষ্কাশন, এবং কাঁচামাল প্রক্রিয়াকরণের দায়িত্ব থাকছে স্থানীয় কাঁকসার জঙ্গলমহলের মলানদিঘীর আদিবাসী সম্প্রদায়ের হাতে। এলাকায় রয়েছে লক্ষ, লক্ষ শাল গাছ। গবেষকরা বলছেন, “শালবীজের বাটার আন্তর্জাতিক বাজারে অত্যন্ত চাহিদাসম্পন্ন। যদি এই মডেল সফল হয়, তাহলে আদিবাসী সমাজে নতুন কর্মসংস্থান তৈরি হবে এবং ভারত প্রথমবারের মতো শালবীজ নির্ভর কসমেটিক শিল্পে জায়গা করে নেবে।” বিশেষজ্ঞদের মতে, শালবীজের বাটারে থাকে হাইড্রেটিং ফ্যাট। কোনও সিন্থেটিক কেমিক্যাল নেই, ত্বকের জন্য অ্যালার্জিমুক্ত ও পরিবেশবান্ধব। প্রকল্প সফল হলে ভবিষ্যতে শালবীজ বডি লোশন, লিপ বাম, হেয়ার ক্রিম সহ বহু স্কিন কেয়ার পণ্য বাজারে আসতে পারে। এলাকাবাসী বুধিরাম কিঙ্কু বলেন, "যে জিনিসটা আমরা আগে ফেলে দিতাম, আজ সেটাই আমাদের আয় দেবে। এটা আমাদের জীবন পাল্টে দিতে পারে। আমাদের সাথে বিশেষজ্ঞরা কথা বলেছেন। এলাকাতে মাঝে মাঝে আসছেন। আমাদেরকেও গবেষণা করে ডাকেন। তাড়াতাড়ি এই প্রকল্প শুরু হলে আমরা উপকৃত হব." সেন্ট্রাল মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং রিসার্চ ইন্সটিটিউট অর্থাৎ কেন্দ্রীয় গবেষণাগারের ডাইরেক্টর নরেশ চন্দ্র মুর্মু বলেন, "আমরা এই প্রকল্প পাইলট প্রজেক্ট হিসেবে শুরু করেছিলাম। প্রথম পর্যায়ে শেষ হয়েছে। উৎসাহিত রয়েছে আদিবাসীরা। আমরা আফ্রিকার একটি দেশে এই দেখেছিলাম পরিবেশবান্ধব এক ধরনের বীজ দিয়ে রূপচর্চার কসমেটিক বানানো হচ্ছে। সেই দেখেই আমরা উদ্বুদ্ধ হয়েছিলাম। এবার আমরা পড়ে থাকা শালবীজ থেকে রূপচর্চার কসমেটিক তৈরি করার গবেষণা চালাচ্ছি। আদিবাসী অধ্যুষিত এলাকার মানুষদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। পাইলট প্রোজেক্ট শেষ হয়েছে। শাল বীজ থেকে বাটার তৈরির যন্ত্রাংশ দেওয়া হবে তাদের। নিজেদেরাই তৈরি করে বড় বড় রূপচর্চার কসমেটিক কোম্পানির হাতে তুলে দিতে পারবে। আন্তর্জাতিক বহু রূপচর্চার কোম্পানিগুলো কসমেটিক তৈরির জন্য প্রাকৃতিক সামগ্রীর ওপর জোর দিচ্ছে। তাদের হাতে শাল বীজের বাটার এবং তেল তুলে দিতে পারবে প্রত্যন্ত গ্রাম এলাকার মানুষ। অত্যন্ত লাভজনক হওয়ায় আত্মনির্ভরভাবে এগিয়ে যাবে তাঁরা।
60
comment0
Report
PDPradyut Das
Nov 20, 2025 04:47:01
Jalpaiguri, West Bengal:প্রায় দেড় মাস কেটে গেলেও উত্তরবঙ্গের বন্যা পরিস্থিতি কিছুটা স্বাভাবিক হলেও ক্ষতিপূরণ না মেলায় জলপাইগুড়ি জেলার ধুপগুড়ি ব্লকে ক্ষোভ বাড়ছে বন্যা দুর্গত এলাকার বাসিন্দাদের মধ্যে।পঞ্চায়েত অফিসে বিক্ষোভ। ক্ষতিপূরণের তালিকায় নাম নেই অধিকাংশ বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের, গ্রাম পঞ্চায়েত অফিসে বিক্ষোভ দুর্গতদের। বন্যার জলে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল মাগুরমারি ২ নং গ্রাম পঞ্চায়েতের মাটিয়াপাড়া, বগরিপাড়া, জিলাপাড়া এলাকার বহু বাড়ি। দুর্গতদের ক্ষতিপূরণের জন্য ওই এলাকাগুলোতে সার্ভে করেন মাগুরমারি ২ নং গ্রাম পঞ্চায়েতের সম্পাদক এবং ভিআরপি। সার্ভের পর ক্ষতিপূরণের জন্য ক্ষতিগ্রস্তদের তালিকা তৈরি হলে দেখা যায় ওই এলাকাকার অধিকাংশ বাসিন্দার নাম নেই। কেন তাদের নাম তালিকায় নেই? প্রকৃত ক্ষতিগ্রস্তদের নাম তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করার দাবিতে বুধবার মাগুরমারি ২ নং গ্রাম পঞ্চায়েত অফিস ঘেরাও করে মাটিয়াপাড়া, বগরিপাড়া, জিলাপাডারের ক্ষতিগ্রস্তরা। বিক্ষোভকারীদের অভিযোগ, আগে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় সার্ভে হয় তবে সেই এলাকায় একজনেরও নাম নেই। পাশের কম ক্ষতিগ্রস্ত এলাকার বাসিন্দাদের তালিকায় নাম রয়েছে। সার্ভেতে এরা ভুল করেছে কাজের গাফলতির কারণে এই ঘটনা ঘটেছে। এদিন বিষয়টি লিখিত ভাবে গ্রাম পঞ্চায়েতে জানান ক্ষতিগ্রস্তরা। যদি সমস্যার সমাধান না হয় তাহলে বৃহত্তর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তারা। এব্যাপারে মাগুরমারি ২ নং গ্রাম পঞ্চায়েতের সম্পাদক অমিতাভ চৌধুরী জানিয়েছেন, ক্ষতি পূরণের জন্য সার্ভে করা হয়েছিল সেদিন সার্ভারের সমস্যা ছিল। সেজন্য কাজটি হয়নি। ক্ষতিগ্রস্তরা অভিযোগ জানিয়েছেন আমি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি জানাবো।
186
comment0
Report
EGE GOPI
Nov 20, 2025 04:46:33
Kharagpur, West Bengal:ক্যানেল দখল করে অবৈধ নির্মাণ! পিংলায় ১০০-র বেশি পরিবারের নোটিস:sেচ দপ্তরের সেচ দপ্তরের ক্যানেল দখল করে বছরের পর বছর ধরে চলা অবৈধ নির্মাণের বিরুদ্ধে বড় পদক্ষেপ নিল সেচ দপ্তর। পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার পিংলা ব্লকের দুজিপুর ও গোপীনাথপুর এলাকায় সেচ দপ্তরের জমি এবং ক্যানেল দখল করে বসবাসকারী ও ব্যবসা চালানো প্রায় ১০০-র বেশি পরিবারকে নোটিস ধরাল দপ্তর। নোটিস হাতে আসতেই চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে দুই গ্রামেই। দপ্তরের তরফে জানানো হয়েছে, খুব শীঘ্রই ক্যানেল সংস্কারের কাজে শুরু করতে চায় সেচ দপ্তর। সেই কারণেই যাঁরা ক্যানেলের ওপর বা ক্যানেলের ধার ঘেঁষে দোকানঘর, বসতবাড়ি বা কাঠামো তৈরি করেছেন, তাঁদের দ্রুত নথিপত্র নিয়ে সেচ দপ্তরের অফিসে হাজির হওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। নোটিসে স্পষ্ট উল্লেখ—সেচ দপ্তরের ক্যানেলের ওপর যে কোনও ধরনের অবৈধ নির্মাণ আইনত অপরাধ, এবং প্রয়োজন হলে পরবর্তী আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে। নোটিস পাওয়ার পর থেকেই দুশ্চিন্তায় ক্যানেলের ওপর বছরের পর বছর ধরে দোকানঘর বা বাসস্থান তৈরি করে থাকা মানুষজন। স্থানীয়দের অভিযোগ, তাঁদের হাতে মাত্র সাত দিনের সময় দেওয়া হয়েছে, যা বাস্তবে অত্যন্ত কম। অনেকের বক্তব্য, ‘‘এক সপ্তাহে আমরা ঘর বা দোকান সরাব কীভাবে? প্রশাসন অন্তত কিছুটা সময় দিক এবং পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করুক।’’ এই বিষয়ে পিংলা সেচ দপ্তরের এস.ও. রমেশ মাইতি বলেন, ‘‘উপরমহলের নির্দেশেই নোটিস দেওয়া হয়েছে। ক্যানেল সংস্কারের উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। তাই কার কী কাগজপত্র আছে, তা যাচাই করতেই সবাইকে অফিসে আসতে বলা হয়েছে। দুজিপুর ও গোপীনাথপুর মিলিয়ে শতাধিক ব্যক্তিকে নোটিস করা হয়েছে.’’ নোটিসের পর পরিস্থিতি উত্তপ্ত না হলেও চাপা উদ্বেগ ছড়িয়েছে গোটা এলাকায়। এখন দেখার, দপ্তর নোটিসের মেয়াদ বাড়ায় কি না এবং পুনর্বাসন নিয়ে প্রশাসন কোনো উদ্যোগ গ্রহণ করে কি না。
159
comment0
Report
BSBidhan Sarkar
Nov 20, 2025 04:31:23
Chinsurah, West Bengal:২০২৬ এ তোলাবাজ তৃনমূল বিধায়কদের বিরুদ্ধে আওয়াজ তুলবেন ত্বহা সিদ্দিকি।বলে দিলেন ক্যানিং এর মানুষ সওকত মোল্লাকে চায় না। ফুরফুরায় পীরজাদা ত্বহা সিদ্দিকি বলেন,এই সরকারের প্রতি আমার রাগ নেই।কিন্তু এদের কিছু বিধায়ক আছে যারা তোলাবাজ,চরিত্রহীন,হিন্দু মুসলিমদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দেয়।২০২৬ সালে এদের বিরুদ্ধে আওয়াজ তুলব।বাংলার মানুষ চাইছে তৃনমূল থাকুক।কিন্তু তৃনমূলের কিছু বিধায়ক তা চাইছে না।তারা যদি চাইত সরকার থাকুক তাহলে মানুষের সঙ্গে ভালো ব্যবহার করত। বাংলার এবার মমতা বিরোধী না ব্যাক্তি বিরোধী ভোট হবে।যদি ক্যানিং ও ভাংরে শওকতকে দেওয়া হয় আমি ওখানকার মানুষের সঙ্গে কথা বলে দেখেছি ৯০ শতাংশ মানুষ ওকে চায় না ঘৃনা করে।সবাই জানে অত্যাচারী সওকত তোলাবাজ সওকত।মুসলমানদের খাতা থেকে ওর নাম মুছে গেছে।ভাঙর ক্যানিং এ তৃনমূল জিতবে কিন্তু সওকতকে দাঁড় করালে ১০০ শতাংশ হারবে।ভোট করতে দিতে হবে।বিহারের মত জুলুম করে ভোট নিলে কিছু করার নেই। এসআইআর এ কোনো প্রভাব ভোটে পরবে না।কারন বাংলার মুসলিমরা কাঁটাতার টপকে আসেনি।এসআইআর এ যদি এক কোটি নাম বাদ যায় পঁচানব্বই লক্ষ হিন্দু নাম বাদ যাবে।যদি ঠিক ভাবে হয়।
119
comment0
Report
PSPrasenjit Sardar
Nov 20, 2025 04:16:36
Baruipur, West Bengal:ঘর থাকলেও দেখা নেই ঘর মালিকদের , পরিবারের সদস্যদের খোঁজ না পাওয়ায় রয়ে গিয়েছে প্রায় ৩০ টি ফর্ম , চিন্তায় বিএলও । ঝড়খালি:- দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার সুন্দরবনের প্রত্যন্ত এলাকা, ঝড়খালি। সুন্দরবন লাগোয়া এলাকা ঝড়খালি অঞ্চলের ২৭১ নম্বর বুথের ত্রিদিবনগর গ্রাম। আর এই গ্রামের প্রায় ৯৩৫টি ভোটার রয়েছে। তবে এই বুথের বিএলও দীপঙ্কর মন্ডল তিনি জানিয়েছেন , এস আই আর চালু হতেই তিনি নভেম্বরের ৪ তারিখ থেকে প্রতিটি বাড়িতে গিয়ে ভোটারদের এন্যুমেরাশন ফর্ম দিয়েছেন। কিন্তু আজ নভেম্বরের 20 তারিখ হতে যায় কিন্তু ৩০ টি ফর্ম رয়ে গেছে। এই ফর্মগুলো ভোটারদের হাতে এখনো তুলে দিতে পারেনি। ঘর থাকলেও ঘর মালিকদের দেখা নেই। আবার কিছু ঘরে তালা ঝোলানো রয়েছে। এমনটাই জানিয়েছেন বিএলও দীপঙ্কর মন্ডল। তবে স্থানীয় বাসিন্দাদের দাবি , বেশ কিছু পরিবার এখানে থাকেনা তারা বাইরে থেকে কাজ করে। বেশ কিছু পরিবার রয়েছে বাংলাদেশী। প্রথমবার গিয়েছিলাম দেখা পায়নি দ্বিতীয়বার আবার যাবো। তবে সময় বলবে তাদের খোঁজ পাওয়া যাবে কিনা ।এখনো অনেক সময় রয়েছে। এমনটাই জানালেন বিএলও দীপঙ্কর মন্ডল।তবে ওই ৩০ টি ফর্ম নিয়ে যথেষ্ট চিন্তায় রয়েছে বিএলও এমনটাই জানা যায়।
204
comment0
Report
BCBasudeb Chatterjee
Nov 20, 2025 04:16:16
Asansol, West Bengal:এনুমারেশন ফর্ম কীভাবে সঠিকভাবে পূরণ করতে হবে—তা সাধারণ মানুষকে বোঝাতে now জেলা শাসক থেকে আসানসোল মহকুমা প্রশাসন সকলেই গণজাগরণে নেমেছে। শহরের বড় বড় হাউজিং কমপ্লেক্স, বিভিন্ন পাড়া, এমনকি গ্রামাঞ্চলেও গিয়ে সাধারণ নাগরিকদের সচেতন করছেন মহকুমা শাসকসহ জেলার বিভিন্ন আধিকারিকরা। জেলা শাসকও ধারাবাহিকভাবে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতৃত্ব ও কর্মীদের নিয়ে বৈঠক করছেন এই ফর্ম বিতরণ ও সংগ্রহ প্রক্রিয়া আরও স্বচ্ছ ও দ্রুত করতে। তিনি জানান, ফরম ডিস্ট্রিবিউশন ইতিমধ্যেই সম্পন্ন হয়েছে, এখন চলছে ফর্ম ফিলআপ ও জমা গ্রহণ—যা জেলা প্রশাসনের তত্ত্বাবধানে সুষ্ঠুভাবে এগোচ্ছে। সাধারণ মানুষের মধ্যে শুরুতে কিছু বিভ্রান্তি থাকলো প্রশাসনের সক্রিয় ভূমিকার ফলে পরিস্থিতি অনেকটাই স্বচ্ছ হয়েছে। বিভিন্ন বড় আবাসন প্রকল্পে গিয়ে প্রশাসনের আধিকারিকরা বাসিন্দাদের পাশাপাশি সেখানে কর্মরত নিরাপত্তারক্ষী, পরিচারিকা ও দৈনিক মজুরদেরও ফর্ম পূরণে সহযোগিতা করার অনুরোধ করেছেন। প্রশাসনের আবেদন—যত দ্রুত সম্ভব ফর্ম জমা দিন। কারণ, ফর্ম সংগ্রহের পর প্রতিটি ফর্ম BLO–রা নিজেদের পোর্টালে আপলোড করবেন, যা একটি সময়সাপেক্ষ গুরুত্বপূর্ণ কাজ। এখন দেখার বিষয়—পশ্চিম বর্ধমান জেলার মধ্যে শেষ পর্যন্ত কত সংখ্যক ফর্ম জমা পড়ে।
98
comment0
Report
AGAyan Ghosal
Nov 20, 2025 04:00:41
Kolkata, West Bengal:ভেবেই দুশ্চিন্তা হয়। ১০ দিন বাদে শেষ হবে নভেম্বর। বাজারে শীতের কোনো সবজি ৮০ টাকার নিচে নেই। নিম্নবিত্তের ভরসার প্রোটিন ডিম ৬ টাকা থেকে হাই জাম্প দিয়ে আজ কলকাতার বাজারে ৯ টাকা। অন্ধ্রের সাইক্লোন। বাংলার নাছোড় বৃষ্টি। সরাসরি প্রভাব ভরা নভেম্বরের বাজারে। জুলাই মাস থেকে 시작 হওয়া বৃষ্টি ভুগিয়েছে অক্টোবর পর্যন্ত। এবার সরাসরি তার প্রভাব পড়ল বাজারে। এমনকি বাজার দরের ওপর নজরদারি চালানোর উইং এনফোর্সমেন্ট ব্রাঞ্চ টাস্ক ফোর্স বাজারের পরিস্থিতি দেখে মেনে নিল আনাজের যোগান কম থাকায় শীতের সবজির দাম লাগামছাড়া বৃদ্ধি পেয়েছে। বেগুন উচ্ছে শসা কাঁচালঙ্কা সহ শীতের চিরাচরিত সবজি এবার এইভাবে বাজারে প্রায় আসেইনি এখনও পর্যন্ত। সেপ্টেম্বরের অতি বৃষ্টি এমনকি অক্টোবরের বৃষ্টি ডুবিয়ে দিয়েছে বিঘের পর বিঘে সবজির ক্ষেত। মূলত ওই সময়টায় রাজ্যে শীতের সবজির চাষ হয়। এবার ব্যাপকভাবে তা মার খেয়েছে。 পোল্ট্রির ডিম ৯ টাকা/৬ টাকা করলা ৮০ টাকা/৪০ টাকা টম্যাটো ৮০ টাকা/৩৫ টাকা ভেন্ডী ৮০ টাকা/৪০ টাকা কাঁচালঙ্কা ১০০/৮০ টাকা শসা ৮০ টাকা/৩৫ টাকা বেগুন ১০০/৪০ টাকা পটল ১০০/২৫ টাকা পিঁয়াজ কলি ১৫০/৭০ টাকা
152
comment0
Report
BSBarun Sengupta
Nov 20, 2025 02:46:19
Barrackpore, Kolkata, West Bengal:কদিন আগে তাপস দাশগুপ্ত যে পাঁচবারের কাউন্সিলর খরদা পৌরসভার তিনি জানিয়েছিলেন তার ২০০২ সালে ভোটার যে লিস্ট তাতে তার এবং তার পরিবারের কারোর নাম নেই। আর এই নিয়ে তিনি সরবহ হয়েছিলেন। ইচ্ছাকৃতভাবে তার নামবাদ দিয়ে দেওয়া হয়েছে এমনটাও তিনি দাবি করেছিলেন আর দায়ী করেছিলেন নির্বাচন কমিশন এবং বিজেপিকে। কিন্তু দেখা গেল তার নাম তো আছেই উল্টে তার পরিবারের প্রত্যেকের নাম আছে। আর এ নিয়ে বিতর্ক তৈরি হলো খরদা অঞ্চলে বিজেপির দাবি ইচ্ছাকৃতভাবে তাপস দাস গুপ্ত তিনি এই কাজ করেছিলেন। এটা তৃণমূল ের ঘৃণ্য রাজনীতি। যদিও তৃণমূলের তরফ থেকে জানানা হচ্ছে, আগে তাপস দাশগুপ্ত যে ওয়ার্ডে ছিলেন সেটা ১১ নম্বর সেখানকার কাউন্সিলর তিনি ছিলেন পরবর্তীতে সেটি ১৬ নম্বর হয়ে যায়। তিনি বয়সের ভারে ভুলে গিয়েছেন। কিন্তু প্রশ্ন উঠছে পাঁচবারের কাউন্সিলর তিনি ভুলে গেলেন তিনি কোন ওয়ার্ডের কাউন্সিলর ছিলেন। এটাও হয় নাকি। অপরদিকে স্বস্তি পেয়েছেন তাপস দাশগুপ্ত। কিন্তু রাজনীতি চাপানো তোর এর মধ্যেই তৈরি হয়ে গিয়েছে।
169
comment0
Report
CDChampak Dutta
Nov 20, 2025 01:31:57
Kaji Chak, West Bengal:গড়বেতা থানার অন্তর্গত চন্দ্রকোনা রোড বাস স্ট্যান্ড সংলগ্ন এলাকায় বাজারে বৃহস্পতিবার রাত্রে লাগল বিধ্বংসী আগুন। পুড়ে ছাই হয়ে গেল বেশ কয়েকটি দোকান। মূলত ওই বাজারটিতে ছিল সবজি বাজার, মাছের বাজার, মুরগির দোকান সহ অন্যান্য দোকান। হঠাৎ করেই রাত্রে লেগে যায় আগুন। আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে একের পর এক দোকানে। প্রাথমিকভাবে স্থানীয় বাসিন্দারা এসে আগুন নেভানোর চেষ্টা করে। পরে চন্দ্রকোনা রোড বিট হাউসেরর পুলিশ এসে আগুন নিয়ন্ত্রনে নিয়ে আসার চেষ্টা করে। কিন্তু জলের অপ্রতুলতার জন্য আগুন নেভানোর ক্ষেত্রে সমস্যা তৈরি হয়, আগুন ক্রমশ বাড়তে থাকে। পরে দমকলের গাড়ি এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসে। ততক্ষণে পুড়ে ছাই হয়ে গিয়েছে, একাধিক দোকান। কিভাবে আগুন লাগল তা খতিয়ে দেখছে দমকল কর্মীরা
174
comment0
Report
SMSubhasis Mandal
Nov 20, 2025 01:30:46
Howrah, West Bengal:মাটি ও বালি মাফিয়ার দাপট বাগনানের নাউপালায় রূপনারায়ণের নদীর চর থেকে শুরু করে নদীর বাঁধ সহ কেটে অবাধে বিক্রি হয়ে যাচ্ছে মাটি৷ পাশাপাশি অনুমোদন আছে এই দাবি নিয়ে সঠিক নিয়ম না মেনেই তোলা হচ্ছে নদীর পলি ( সাদাবালি) অভিযোগ এলাকাবাসীর৷ বাগনানের নাউপালায় রূপনারায়ণ নদীর যে পাড় ও চর রয়েছে সেই পাড় ও chরা কেটে বেআইনিভাবে দিনে ও রাতে অবাধে চলছে মাটি পাচার৷ বিক্রি হয়ে যাচ্ছে মাটি দেখার কেউ নেই৷ মাটি মাফিয়া দের এই দৌরাত্ম দিনের পর দিন বেড়েই চলেছে৷ মাটি তুলে সেই মাটি, বিক্রি হয়ে যাচ্ছে অন্যত্র ৷ ভেঙে ফেলা হচ্ছে নদীর পাড় ফলে একদিকে যেমন নদীর ভৌগোলিক অবস্থার পরিবর্তন হচ্ছে অন্যদিকে নদীর বাঁধ বলে কিছু থাকছে না৷ ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে পাড়৷ এলাকাবাসীর অভিযোগ আবাধে চলছে এই কারবার ইতিমধ্যেই প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে৷ শুধু মাটি নয় নিয়ম না মেনে বিভিন্নভাবে নদীর পলি ( সাদা বালি) তোলা হচ্ছে৷ নামমাত্র অনুমোদন নেয়া হচ্ছে সরকারি৷ কিন্তু নিয়ম নীতি সঠিক পদ্ধতি মানা হচ্ছে না৷ ফলে নদীর গতি পথ দিকভ্রষ্ট হচ্ছে৷ এই ধরনের ঘটনায় পরিবেশ কর্মী থেকে পরিবেশপ্রেমী বিষয়গুলি নিয়ে উদ্বিগ্ন ৷ তারা জানান এইভাবে চললে নদীর যে প্রাকৃতিক ভৌগোলিক চরিত্র চেঞ্জ হয়ে যাবে৷ পাড় ভেঙ্গে যাবে৷ পাশাপাশি স্থানীয় জীব বৈচিত্র্যের ক্ষতি হবে বাসস্থান হারালে যাবে ৷ এভাবে যদি পাড়ের মাটি কেটে নেয়া হয় বালি তুলে নেয়া হয় তাহলে নদীর পাড় ভাঙ্গনের ফলে নদীর গতিপথ কিন্তু বদলে যাবে বিপন্ন হবে স্বাভাবিক নিয়ম। তারা আরো বলেন এখন গিভ এন্ড টেক পলিসি চলছে ৷ নেতারা রয়েছেন তারা যদি বোঝেন দেখেন তবেই হবে পাশাপাশি সরকারি নজরদারি বাড়াতে হবে৷ প্রশাসনকে ব্যবস্থা নিতে হবে৷ তবেই নদীর বাঁধ আবার বাঁধবে৷ এ তো গেল একটা দিক একদিকে যেমন নদীর চর এর মাটি কেটে এভাবে বিক্রি করে দেয়া হচ্ছে অন্যদিকে নিয়মকে বুড়ো আঙ্গুল দেখিয়ে NAMAMATR অনুমোদন নিয়ে সঠিক নিয়ম না মেনেই নদী থেকে পলি বালি তোলার রমরমা ব্যবসা চলছে ৷ ঠকছে সরকার ৷ এই পলি বা বালি তোলার ক্ষেত্রে অনুমোদনের জন্য নির্দিষ্ট কিছু নিয়ম-কানুন বেঁধে দিয়েছে সরকারি দপ্তর সেখানে কোন বড় সরকারি কাজের ক্ষেত্রে পলি বা বালি প্রয়োজন হলে সরকারি নিয়ম সহ পরিমাণ সহ অনুমোদন দেয়া হয়৷ সেক্ষেত্রে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণে পলি -বালি তোলার জন্য সরকারি দপ্তর ইরিগেশন বি এল আর ও ৷জেলা সরকারি দপ্তরের অনুমোদন লাগে ৷সেখানে নদীর মাঝ বরাবর পলি পড়ার স্থান থেকে পলি বালি তোলার স্থান দেখিয়ে দেয়া হয় ৷ যাতে নদীর কোন ক্ষতি না হয় ৷ নদীর নির্দিষ্ট জায়গা সঠিক পদ্ধতি সব দেখে তবেই অনুমোদন দেয়া হয়। কিন্তু এরই মাঝে চলে কালো বাজারি৷ এক দেখানো হয় সরকারি আধিকারিকদের করা হয় আর এক৷ কোন এক অজানা কারণে সরকারি আধিকারিকরাও বিশেষ গুরুত্ব দিতে চায় না বিষয় গুলির উপর৷ দেখার কেউ নেই৷ এই বিষয়ে বাগনান দু নম্বর বি এল আর ও বিশেষ কথাই বলতে চাইনি তার কাছে সময় নেই ৷ উলুবেড়িয়া ইরিগেশন দপ্তর এক্সিকিউটিভ ইঞ্জিনিয়ার তিনিও ক্যামেরার সামনে কিছু বলতে চাইনি৷ এই দুটি বিষয় নিয়ে কেউই মুখ খুলতে চাইনি৷ কিন্তু কেন সে প্রশ্ন থেকেই যায় .৷ এলাকার মানুষ জানান এইসব মাটি মাফিয়া দের সঙ্গে অনেকেই জড়িত আছে৷ না হলে এত বড় বেআইনি কারবার চলে কি করে৷ আজ নতুন নয় দীর্ঘদিন ধরেই চলছে৷
109
comment0
Report
Advertisement
Back to top