Back
बंगाल में स्पेशल इंटेंसिव रिविशन पर विपक्ष ने EC पर सवाल उठाए, 40 मौतें
DBDebanjan Bandyopadhyay
Nov 30, 2025 14:46:33
Kolkata, West Bengal
চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য
স্যার -- স্পেশাল ইন্টেন্সিভ রিভিশন এই নামক যে প্রক্রিয়া সেই প্রক্রিয়ার একটা সময় নির্ঘন্ট দেওয়া হয়েছিল সেই নির্ঘণ্ট দেখে বারবার তৃণমূল কংগ্রেস বলেছে যে এটা এই অল্প সময়ের মধ্যে করা সম্ভব নয়। এই প্রক্রিয়াটা এত দ্রুততার সাথে করলে সেটা মানুষের পক্ষে অন্য একটা মানসিকতা তৈরি করে। যেখানে মানুষ আতঙ্কিত হয় ভীত হয় এবং প্রক্রিয়াটার সাফল্য হয় না আমরা খুব পরিষ্কার করে দিয়ে বলতে চাই তৃণমূল কংগ্রেসের পক্ষ থেকে যে আমরা কিন্তু এই স্যারের প্রক্রিয়ার বিরুদ্ধে নই কিন্তু যেভাবে করা হচ্ছে সেই প্রক্রিয়ার বিরুদ্ধে খুব তাড়াতাড়ি। এই বলে দিলাম চৌঠা নভেম্বরের মধ্যে আমরা আরম্ভ করে দেব স্যারের প্রক্রিয়া চৌঠা ডিসেম্বরে শেষ হবে এনিউমারেশন ফর্ম নেওয়া তারপরেই তারপরেই 9 তারিখে খসড়া তালিকা বেরিয়ে যাবে তারপরেই সব অবজেকশন টবজেকশন নিয়ে 31শে জানুয়ারি বেরিয়ে যাবে যা যার অবজেকশন তার হিয়ারিং হয়ে যাবে 31শে জানুয়ারির মধ্যে শুনানিী আর তারপরেই 7ই ফেব্রুয়ারি খসড়া লিস্ট বেরোবে। আমরা বারবার বলেছিলাম যে এটা হয় না এটা হতে পারে না কারণ যে প্রক্রিয়া আগে প্রায় দু বছর সময় লেগেছে সেই প্রক্রিয়া হঠাৎ এক মাস দু মাসের মধ্যে কি করে শেষ হয়ে যায়। কালকে একথা বলেছি। আমরা গতকালও বলেছি। আগেও বলেছি আমাদের সাংসদের দল প্রতিনিধি দল গেছে কিন্তু আমরা দেখলাম কি হঠাৎ নির্ঘণ্টের একটা পরিবর্তন পরিবর্তন হয়ে গেল 이제 কি হল এক সপ্তাহ করে পিছিয়ে দেওয়া হলো পিছিয়ে দেওয়া হলো অর্থাৎ চার তারিখ যেটা শেষ হওয়ার কথা ছিল সেটা 11 তারিখ যে খসড়া তালিকা 9 তারিখ বার করার কথা ছিল 9ই ডিসেম্বর সেটা 16ই ডিসেম্বর যেটা হিয়ারিং শেষ হওয়ার কথা ছিল 31শে জানুয়ারি সেটা হয়ে গেল 7ই ফেব্রুয়ারি আর পূর্ণ তালিকা অর্থাৎ ফাইনাল লিস্ট সেটা বেরোবে কবে 7ত তারিখ বলেছিল 14ই ফেব্রুয়ারি একদম ভ্যালেন্টাইন ডেতে ।
তো বুঝুন এখন তাহলে স্বীকার হয়ে গেল স্বীকার করা হলো যে প্রক্রিয়াটা যে সময়সীমা বাধা হয়েছিল সেটা ঠিক নয়। তৃণমূল কংগ্রেস সঠিক কথা বলেছে। এটা তো প্রকারান্তরে এটা তো স্বীকার করা হলো। নাকি জাতীয় নির্বাচন কমিশন রাতের অন্ধকারে এই সময় সীমা পাল্টে দিল এটা কি হলো তাহলে এত 40 জনের উপর যে মারা গেল তার দায়টা কে নেবে? রক্তের দাগ হাতে। রক্ত কার লেগে? স্বীকার তো করে নেওয়া হলো। সময়সীমা বাড়িয়ে যে দায়টা তাদেরই ছিল তাহলে এর উত্তরটা কে দেবে? যে এতজন মানুষকে যে আমরা হারালাম তাহলে সেই কথাটা কে এর জবাব দেবে? মানুষের কাছে প্রান্তিক মানুষ তারা এই আতঙ্কের শিকার হয়েছেন কখনো বাংলাদেশে চলে যাবেন বাংলাদেশের মানুষ সীমান্তবর্তী এলাকা যেন খালি আমাদের বাংলা আর কোথাও নয় আবার কখনো রোহিঙ্গা। বাবারে বাবাবে বাবা। নানা রকম বলা মানুষকে আতঙ্কের মধ্যে ফেলা। আমরা বারবার বলেছিলাম এরকম করো না । এরকম করা যায় না। এটা হয় না। কিন্তু তাতে তখন কর্ণপাত করেনি পরে কিন্তু বুঝেছে ভুলটা স্বীকার করল তা আমরা বলতে চাই যে যখন বিরোধীদের পক্ষ থেকে বিরোধী দলনেতা সহ অন্যান্যরা তারা বলছেন এক কোটি বাদ যাবে কখনো বলছেন এই আট দফায় নির্বাচন এবার হবে না দুই তিন দফায় হবে আচ্ছা জানছে কি করে বলুন তো নির্বাচন কমিশন? নাকি সায়ত্য শাসিত একটি সংস্থা তাহলে এরা জানছে কি করে তাহলে কি এরা ইলেকশন কমিশন অফ ইন্ডিয়া নয় জাতীয় নির্বাচন কমিশন নয় এরা আসলে ভারতীয় জনতা পার্টির নির্বাচন কমিশন তাদের সাথে কথাবার্তা বলেই এগুলো হয় নাকি আমরা প্রশ্ন করতে চাই যে দায় কে নেবে মৃত্যুর দায় কে নেবে বিশৃঙ্খলার দায় কে নেবে আর তৃণমূল কংগ্রেস যে সবসময় সঠিক কথাটা বলে এটা আরেকবার প্রমাণিত হলো।
এটা তো বলবেন কি করতে চেয়েছিলেন আসলে চুপচাপ ঢাকবেন পাপ। আরে মানুষের কাছে চাইতে হবে মাফ। হাত জোড় করে। এটি মনে রাখুন তৃণমূল কংগ্রেস যেটা বলে সেটা সঠিক কথা বলে। আমাদের মাননীয় সাংসদ অভিষেক বন্দোপাধ্যায় বারে বারে বলেছিলেন এই কথা এত তাড়াতাড়ি করবেন না। যদি সব ভুল হয়ে থাকে আগে তাহলে আগের নির্বাচনগুলো ভুল হয়ে গেছে। 24 সালেও নির্বাচন তাহলে ভুল আপনি সময় নিয়ে করুন
24 সালের নির্বাচনটা ঠিক হলো আপনি রইলেন কেন্দ্রের সরকারে। কিন্তু বাকি 25 সালে এসেই আপনার মনে হলো যে তড়িঘড়ি করে করে দিতে হবে প্রশ্নও তুলেছিলেন পাঁচটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন এবং আমার সঙ্গে মাননীয় সাংসদ পার্থভৌমিক আছেন তিনিও তার কথা বলবেন。
দলের পক্ষ থেকে এই যে পাঁচটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন মাননীয় সাংসদের পক্ষ থেকে তোলা হয়েছিল। অভিষেক বন্দোপাধ্যায় তুলেছিলেন এই পাঁচটি প্রশ্ন। সেই পাঁচটি প্রশ্ন সব রাজ্য স্পেশাল ইন্টেন্সিভ রিভিশন হচ্ছে হঠাৎ স্পেশাল রিভিশন হচ্ছে কোথায় না অসমে। অসম কি সীমান্তবর্তী রাজ্য নয় আমরা প্রশ্ন করতে চাই উত্তরপূربে আরো রাজ্যগুলো কি সীমান্তবর্তী রাজ্য নয় ? খালি বাংলায় কি সীমান্তবর্তী রাজ্য এই প্রশ্ন তুলেছিলেন অভিষেক বন্দোপাধ্যায় মাননীয় সাংসদ আমি আগেও বলেছি এই প্রশ্নটাই তুলেছিলেন অভিষেক বন্দোপাধ্যায় যে ত্রুটিপূর্ণ যদি আগের তালিকা হয় তাহলে স্টেপ ডাউন করুন। সরকার থেকে বেরিয়ে আসুন ত্রুটি মুক্ত নির্বাচন কমিশনের একটা লিস্ট হোক। ভোটার লিস্ট সেইটাতে আবার লড়াই করে আসুন । তার উত্তর নেই। এই যে এত মৃত্যু হয়েছে অপরিকল্পিতভাবে পরিকাঠামোহীন একটা ক্ষেত্র তৈরি করে তার উত্তর দেবে কে? দায়ক নেবে কে ? সে কথাও তিনি তুলেছিলেন । উদ্বেগ প্রকাশ করেছিলেন যে বিজেপির তুচ্ছ অভিযোগগুলো প্রাধান্য পাচ্ছে কিন্তু তৃণমূল কংগ্রেস যখন সঠিক অভিযোগ করছে সেটা প্রাধান্য পাচ্ছে না। কিন্তু আজকের প্রকারান্তরে তৃণমূল কংগ্রেসের কথাটাকেই স্বীকার করতে হয়েছে আর তিনি দাবি করেছিলেন যে ওই এক কোটি ভোট ভোটার বাদ যাবে ইলেকশন অত দফায় হবে না এত দফায় হবে বাবা কার সাথে ভাব আমরা প্রশ্ন করতে চাই, কার সাথে ভাব কোন উত্তর নেই। মুখ্য নির্বাচন কমিশনার তিনি কিন্তু এখনো অব্ধ একটা কথারও উত্তর দেননি । ওই চুপচাপ ঢাকতে হবে পাপ আমরা আবারও বলছি চাইতে হবে মাফ এটা মনে রাখবেন জনতার কাছে জনতার উপরে কেউ নেই।
সাংসদ পার্থ ভৌমিক
দুটো কথা আপনাদের স্মরণ করিয়ে দিতে চাই। যেকোনো কাজ করতে গেলে তার একটা পরিকল্পনা দরকার । একটা মানুষ যখন তার বাড়ি তৈরি করে তারও একটা প্ল্যান থাকে। আমরা প্রথম দেখলাম যে ভারতবর্ষের একটা গুরুত্বপূর্ণ দপ্তর স্বয়ং শাসিত সংস্থা নির্বাচন কমিশন উইদাউট এনি প্ল্যানিং নেই কোন পরিকাঠামো নেই কোন প্ল্যানিং কোন ফিল্ড ভিত্তিক প্রস্তুতি তারা এসআইআরেরটা জোর করে চাপিয়ে দিলেন। বাংলার মাননীয় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায় এবং আমাদের দলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক সাংসদ অভিষেক বন্দোপাধ্যায় বারংবার একটা কথা বলেছেন যে যে কাজটা দু বছরpe সেটা কি করে দু মাসে করা সম্ভব এবং এই কাজটা যদি পরিকল্পনা ভিত্তিক করতে হতো তাহলে অনেকগুলো পরিকল্পনা করার দরকার ছিল নির্বাচন কমিশনের প্রথম কাজ বিএলোদের সঠিক প্রশিক্ষণ দেওয়া। সেকেন্ড অ্যাপের গ্লিচ এটা দূর করা। থার্ড ছিল ইন্টারনেট সংযোগ নিশ্চিত করা। ফোর্থ ছিল ভোটার তালিকায় অসঙ্গতি কোথায় কোথায় আছে সেটাকে মানে পুরোটাকে না দেখে তারা হঠাৎ করে জোর করে একটা চাপিয়ে দিতে চাইল। এর ফলস্বরূপ আমরা কি দেখলাম যে সারা পশ্চিম বাংলার মানুষের মধ্যে একটা বিভ্রান্তি ছড়িয়ে গেল আজ অব্দি এখন যখন আমরা প্রেস কনফারেন্স করছি 40 জন মারা গেছেন। তাতে বিএলরও আছেন সাধারণ মানুষও আছেন। আপনারা জানেন অনেক শিক্ষক রাজ্য নির্বাচন কমিশনের যেটা কেন্দ্রীয় সরকারের অধীন সেই ইসি দপ্তরের সামনে তারা ধরনায় বসেছেন তাদের কারণ তাদের সহকর্মীরা মারা যাচ্ছেন আমার বক্তব্য খুব পরিষ্কার যে তৃণমূল কংগ্রেস যে কথাটা বারবার বলছিলেন কিংবা সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশে যে প্রতিনিধি দল তিন কোটি কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিশনের কাছে গেছিল তাদের কোন সদুত্তর আমরা পাইনি কিন্তু একটা রেজাল্ট আমরা পেয়েছি যে নির্বাচন কমিশন বুঝতে পারছেন যে তারা কতটা নির্লজন্যভাবেও ভারতীয় জনতা পার্টির হয়ে দালালি করছে। এটা আর কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিশনার তার যে স্বয়ংশাসিত ভূমিকা তার যে নিরপেক্ষতা সেটা খুব দুঃখজনকভাবেও আমরা বলতে বাধ্য হচ্ছি তিনি তার গরিমা হারিয়েছেন এবং ভারতীয় জনতা পার্টি এবং সম্মানীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ক্ষমতায় আসার পর আমরা দেখছি একটার পর একটা গণতান্ত্রিক প্ল্যাটফর্মকে ধ্বংস করে দেওয়া হচ্ছে। সিবিআই ইডি ইনকাম ট্যাক্স এদের নিজেদের রাজনৈতিক স্বার্থে ব্যবহার করা কোর্টকে মাঝে মাঝে শুধু নয় ভীষণভাবে প্রভাবিত করে বিরোধী দলের উপরে আঘাত হানার অপচেষ্টা সংবাদ মাধ্যমকে হয় ভয় দেখিয়ে নইলে অন্য কোনরকমভাবে জোর করে নিজেদের পক্ষে বলানোর চেষ্টা করাটা এবং সর্বশেষ ভারতীয় নির্বাচন কমিশন তাদেরও নিরপেক্ষতাকে তুলে দিয়ে নিজেদের দলের স্বার্থে কাজে লাগান এবং যার প্রথম ধাপ আমরা দেখেছিলাম। আগে কি ছিল প্রধানমন্ত্রী বিরোধী দলের নেতা সুপ্রিম কোর্টের একজন বিচারপতি আমরা দেখলাম সুপ্রীম কোর্টের বিচারপতির জায়গাটাকে ক্যান্সেল করে প্রধানমন্ত্রী মনোনীত এক ব্যক্তির নাম অর্থাৎটুইস্টওয়ান করে দেওয়া হলো যাতে নির্বাচন কমিশনারকে নিজেদের পছন্দমত বসানো যায় এবং সেই পছন্দমত নির্বাচন কমিশনারের নাম হচ্ছে জ্ঞানেশ কুমার। আমার প্রশ্ন ভারতীয় জনতা পার্টি কিংবা জ্ঞানেশ কুমার তারা কি মৃত্যুর দায় নেবেন আমার প্রশ্ন এই যে 40 জন মারা গেলেন বাংলার একজনও বিজেপির নেতা কেন্দ্রের একজনও বিজেপির নেতা একজনও নির্বাচন কমিশনারের কোন লোক এই 40 টা পরিবারের কারোর খবর নিয়েছেন? আমাদের প্রশ্ন 2002 সালে যাদের নাম ছিল তাদের মধ্যেও অনেকে আত্মহত্যা করলেন কেন কারণ একটা ভয়ের পরিবেশ তৈরি করে দেওয়া হয়েছে। বিরোধী দলের নেতা কোথা থেকে জানছেন যে এক কোটি লোকের নাম বাদ যাবে? কোথা থেকে তিনি জানতে পারছেন এবং তিনি যেদিন থেকে বলা শুরু করলেন আর এক কোটি লোকের নাম বাদ যাবে তারপরেই এই মৃত্যুর মিছিল শুরু হয়ে গেল। তাহলে এই মৃত্যুর দায়িত্ব জ্ঞানীশ কুমার বিরোধী দলের নেতা কিংবা বিজেপি নেতারা নেবেন কি দেখুন আমরা এসআইআর এর বিরুদ্ধে নই। কিন্তু আমরা পরিকল্পিত এসআইআর এর পক্ষে। কিন্তু তার আগেও একটা প্রশ্ন আছে যে অন্য দেশের সীমান্তবর্তী এলাকা চিহ্নিত করে যদি এসআইআর করা হয় তাহলে কেন শুধু বাংলা কেন? ত্রিপুরা নয় কেন? মিজোরাম নয়, কেন মণিপুর নয়, কেন অরুণাচল নয়, কেন আসাম নয়? কেন শুধু বাংলা এ প্রশ্ন কি আমাদের কারোর মনে জাগতে পারে না। তার মানে ইচ্ছাকৃতভাবে বাংলাকে আক্রমণ করা হচ্ছে আমিও আপনাদের আজকে জিজ্ঞাস বলে যেতে চাই যে जब পূর্ণাঙ্গ ভোটার তালিকা বার হবে, ধরে নিলাম যে অবৈধ ভোটারের তালিকা বাদ যাবে। আমার ধারণা মৃত ভোটারের নাম বাদ যাবে। কিছু শিফটেড লোকের নাম বাদ যাবে এবং ওপার বাংলা থেকে কিছু আসা শরণার্থী হিন্দু মানুষ যারা বাংলাদেশ থেকে হয়তো এসে থাকতে পারেন এখানেই জীবনজীবিকা অর্জন করছেন সেই সমস্ত মতুয়া সম্প্রদায়ের মানুষের নাম, রাজবংশী সম্প্রদায়ের মানুষের নাম, সেই নামগুলো বাদ যাবে। আমার জানতে ইচ্ছা করে কিংবা আমরা নির্বাচন কমিশনকে জিজ্ঞাস করব যে যাদের নাম বাদ গেল তাদের মধ্যে স্যার কতজন রোহিঙ্গা আছে? তার সংখ্যাটা একবার দয়া করে প্রকাশ করুন। স্যার সংখ্যাটা প্রকাশ করুন। কত মতুয়া হিন্দু সমাজের নাম আপনি বাদ দিলেন। আমরা বিনীতভাবে প্রশ্ন করব স্যার দয়া করে বাংলার মানুষকে জানান কত রাজবংশী সম্প্রদায়ের নাম আপনি বাদ দিলেন? স্যার আপনি দয়া করে জানান কত দলিত আদিবাসী মানুষের নাম বাদ দিলেন। স্যার আপনি দয়া করে জানান কত গরীব মানুষ যারা নিজেদের জীবন জীবিকা চালাতে গিয়ে তাদের এক একটা দিন ক্ষয় হয় তাদের কাছে সব কাগজপত্র থাকে না সেই কত অসংখ্য গরীব মানুষের নাম বাদ দিলেন এই প্রশ্নটা তো আমরা করবো। তার আগে পায়ে পা মিলিয়ে তাদের সাথে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে তাদের পাশে দাঁড়িয়ে তৃণমূল কংগ্রেস তার লড়াই চালিয়ে যাবে আমরা মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে লড়াই চালিয়ে যাব। ওরা বাংলার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করে যাবে। বাংলাকে ওরা চতুর্দিক থেকে বঞ্চিত করছে। আমি শুনলাম বিজেপির নেতা বলছেন যে এক বছরের জন্য রাষ্ট্রপতির শাসন জারি করতে হবে ।আমার অবাক লাগে। আমার হাসি পায়। নভেম্বর মাস থেকে এসআই এর প্রক্রিয়া চালু করেছে মানে বিএলও রা এসডিও ডিএম সব নির্বাচন কমিশনের আন্ডারে। মানুষের রায়ে মে মাস অব্দি আমরা নির্বাচিত সরকার অথচ এখন ডিএম এসডিও বিএলও সব পরিচালিত হচ্ছে নির্বাচন কমিশনারের দ্বারা। উন্নয়নের কাজ বাধাপ্রাপ্ত হচ্ছে। কারণ ভোটার লিস্টের কাজে ডিএম এসডিও বিডিও সব জড়িত হয়ে রয়েছে এবং তারা উন্নয়নের কাজে মাথা দিতে পারছেন না কারণ তাদের উপর নির্বাচন কমিশনের এত চাপ আছে siis November থেকে এটা ছয় মাস চলে গেল। আপনি যা ইচ্ছা করুন ।ইডি করুন সিবিআই করুন ইনকাম ট্যাক্স করুন কোর্ট করুন সংবাদ মাধ্যম দিয়ে আমাদের বিরুদ্ধে বিষদগার করুন আপনারা ফেসবুক, টুইটার এ বিভ্রান্তিমূলক খবর ছড়ান কিন্তু বাংলার মানুষ যদি মমতা ব্যানার্জীর পাশে থাকে আপনাদের ক্ষমতা নেই তৃণমূল কংগ্রেসকে আপনারা বাংলা থেকে সরিয়ে দেবেন। বিরোধী দলের নেতা বলছেন এক কোটি মানুষের নাম বাদ যাবে আপনারা দেখুন ভিডিওটা দেখুন দেখুন আপনারা কি করে বলতে পারেন তিনি এক কোটিরও বেশি নাম বাদ যাওয়া উচিত এক কোটি নাম বাদ যাবে এক কোটি নাম বাদ যাবে লিখে রাখুন ধারে আগে পরে হতে পারে পশ্চিমবঙ্গে এক কোটির বেশি ভোটার তালিকা থেকে নাম কবে পশ্চিমবঙ্গে এক কোটির বেশি ভোটার তালিকা থেকে নাম কবে এক কোটি 20 লক্ষ মানুষ যারা অবৈধভাবে ভোটার হিসেবে পশ্চিমবঙ্গের মাটিতে আকড়ে ধরে বসে আছে তারা কিন্তু বাদ যাবে বিহারে যদি 56 লক্ষ নাম বাদ যায় এটা বর্ডার স্বাভাবিকভাবে তার থেকে বেশি হওয়া উচিত মতো এতো লজিক বলে প্রচুর হিন্দুদেরও ভোট বাদ যাবে বিহারের ধাচে যদি এখানে হয় সার্কুলেশন তাহলে এদের নাম কি করে রক্ষা করবেন কমপক্ষে 50 লক্ষ উদবাস্তুদের নাম বেরোবে এক কোটিও হতে পারে এক কোটি হতে পারে।
আপনারা নিজেরা শুনছে বিজেপির নেতারা কি বলছে। তাহলে যারা এতদিন মতুয়া সমাজের ভোট নিলেন যারা এতদিন উদ্বাস্তু যারা এসছে তাদের ভোট নিলেন আজকে তারাই বলছে সেই নামগুলো বাদ যাবে। অর্থাৎ বিজেপির কি চরিত্র সেটা বাংলার মানুষ অনুধাবন করতে পারছে। আপনারা বলুন তো কেন মানুষ বারে বারে লাইনে দাঁড়াবে? আপনারা বলতে পারেন ডিমনিটাইজেশন এর সময় বলেছিল আপনারা লাইনে দাঁড়ান সমস্ত কালো টাকা আমরা বাজার থেকে শেষ করে দেব। কালোবাজারি শেষ হলো। যদি কালোবাজারি শেষ হতো তাহলে এত ইনকাম ট্যাক্স ইডি রেড হতো? বিভিন্ন ব্যবসায়ীদের বাড়িতে আমি আপনাদের জিজ্ঞাসা করতে চাই উনি বলেছিলেন যে আমরা উগ্রপন্থী কার্যকলাপ বন্ধ করে দেব। কাশ্মীরে 370 ধারা রদ হলেই নাকি সব উগ্রপন্থী কার্যকলাপ বন্ধ হয়ে যাবে। উগ্রপন্থী কার্যকলাপ বন্ধ হয়েছে? আজকে বাংলার মানুষ জিজ্ঞেস করছে যদি উগ্রপন্থী কার্যকলাপ বন্ধ হয়ে থাকে তাহলে পাহেলগাঁবে আমার বোনের সিদুর কেন মুছে গেল.? এ প্রশ্ন তো বাংলার মানুষ করছে বাংলার মানুষ প্রশ্ন করছে এসআইআর এর ফলে ইতিমধ্যেই আমার বাংলায় 40 জন মানুষ মারা গেল কেন যিনি উগ্রপন্থা ধ্বংস করতে পারেননি যিনি কালোবাজারেই ধ্বংস করতে পারেননি তিনি কিভাবে বলছেন যে অবৈধ ভোটারদের নাম বাদ দিয়ে আমি বৈধ ভোটার তালিকা প্রকাশ করবো? আর ভোটার তালিকাটা যদি অবৈধ হয় মাননীয় সম্মানীয় প্রধানমন্ত্রী আপনি কিছু মনে করবেন না আপনি তাহলে তো সেই অবৈধ ভোটারদের দ্বারাই নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী আপনি পদত্যাগ করা উচিত। সমস্ত সাংসদদের পদত্যাগ করতে বলুন । আমরা তৃণমূল কংগ্রেসের পক্ষ থেকে পদত্যাগ করতে রাজি আছি তারপরে সারা ভারতবর্ষে একসঙ্গে রাষ্ট্রপতি শাসন জারি করে আপনারা তো বলেন মাঝে মাঝে তা আপনারা এসআই প্রক্রিয়া চালু করে দিন না তারপরে ভোট হোক আমরা দেখি কে ক্ষমতায় আসে। স্পেসিফিক পাঁচটা প্রশ্ন অভিষেক বন্দোপাধ্যায় করেছিলেন তার উত্তর কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিশন দিতে পারেনি রাজ্য নির্বাচন কমিশনের কাছে যিনি প্রতিনিধি কেন্দ্রীয় সরকারের কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিশনের তার কাছে আমরা আটটা চিঠি দিয়েছি একটারও জবाब পায়নি আপনারা কল্পনা করতে পারেন একটা রাজনৈতিক দল আটখানা চিঠি দিচ্ছে তার কোন প্রত্যুত্তর নেই। তাহলে কিভাবে চলছে। বিজেপি এজেন্ট খুঁজে পাচ্ছে না যখন এজেন্ট খুঁজচ্ছে না তখন নির্বাচন কমিশন বলে দিল বিধানসভার যেকোন জায়গায় থাকলে এজেন্ট হতে পারবে বিএল টু হতে পারবে অর্থাৎ বিজেপি যা যা বলছে সেই সেই মত নির্বাচন কমিশন পরিচালিত হচ্ছে এবং আমি আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি এই যে বিজেপির নেতারা এটা বলছেন মেনে বিজেপি নেতারা বিধানসভা ভিত্তিক কোন তালিকা নির্বাচন কমিশনের কাছে জমা দিচ্ছেন যে এতগুলো নাম বাদ দিয়ে দেওয়া হোক এবং এটাও দেখবেন পরবর্তীকালে প্রকাশ্যে আসবে আসবে আসবে । আমি কনফার্ম। নইলে এত শিওর হয়ে কি করে বলে যে এক কোটি নাম বাদ যাবে। তার মানে বিধানসভা ভিত্তিক ওরা কোন তালিকা ওরা নির্বাচন কমিশনের কাছে জমা দিচ্ছে যাতে যারা বিজেপি বিরোধী মানুষ যারা মমতা ব্যানার্জীর পক্ষের মানুষ তাদের নামের তালিকা শুভেন্দু অধিকারীরা জমা দিচ্ছে আমি নিশ্চিতভাবে এটা বলতে পারি আমাদের বিনীত প্রশ্ন যে বিজেপি এটা বলার পরেও নির্বাচন কমিশনের কোন প্রত্যুত্তর নেই। নির্বাচন কমিশনারও একবারও বলছে না যে বিজেপির এখানকার বিরোধী দলের নেতা কিংবা অন্য নেতারা যা বলছেন সেটা সঠিক নয় একবারের জন্য বলছেন না কেন বলছেন না তাহলে তাদের অবস্থানটা কি আমাদের একটাই প্রশ্ন। একটাই তার জিজ্ঞাসা যে পরিকল্পনাহীন এই যে এসআইর স্ট্রাকচার этого সত্যি সত্যি রূপায়িত করতে হলে নূনতম দুটো বছর দরকার। এত তরিঘরি এটা করা সম্ভব নয়
0
Report
For breaking news and live news updates, like us on Facebook or follow us on Twitter and YouTube . Read more on Latest News on Pinewz.com
Advertisement
KMKIRAN MANNA
FollowDec 04, 2025 08:32:370
Report
NHNantu Hazra
FollowDec 04, 2025 07:56:3672
Report
NRNarayan Roy
FollowDec 04, 2025 07:56:1936
Report
BCBasudeb Chatterjee
FollowDec 04, 2025 07:55:5721
Report
ANArnabangshu Neogi
FollowDec 04, 2025 07:55:3538
Report
DGDebabrata Ghosh
FollowDec 04, 2025 07:52:2074
Report
NHNantu Hazra
FollowDec 04, 2025 07:51:5460
Report
PDPradyut Das
FollowDec 04, 2025 07:33:5479
Report
AMArkodeepto Mukherjee
FollowDec 04, 2025 07:33:29140
Report
AMArkodeepto Mukherjee
FollowDec 04, 2025 07:33:17143
Report
PCPrabir Chakraborty
FollowDec 04, 2025 07:32:55134
Report
PCPrabir Chakraborty
FollowDec 04, 2025 07:32:39Kolkata, West Bengal:Humayun Kabir nie kora obsthan nite choleche TMC Ajkei ki babostha newa hobe
136
Report
ANArnabangshu Neogi
FollowDec 04, 2025 07:15:21115
Report
BCBasudeb Chatterjee
FollowDec 04, 2025 07:03:54Asansol, West Bengal:হুমায়ুন কবিরকে সাসপেন্ড করা হয়েছে, তা নিয়ে অগ্নিমিত্র পালের রিঅ্যাকশন দিলাম
152
Report
ABArup Basak
FollowDec 04, 2025 06:33:38202
Report