Become a News Creator

Your local stories, Your voice

Follow us on
Download App fromplay-storeapp-store
Advertisement
Back
Kolkata700073
Exclusive: EMMS 2.0 से वोट कर्मी सूची बनेगी, अधिकारी चिंता में
AMArkodeepto Mukherjee
Sept 18, 2025 15:05:26
Kolkata, West Bengal
Exclusive 2026 সালের বিধানসভা নির্বাচনের সব রকম প্রস্তুতি শুরু করে দিল রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের দপ্তর। ইলেকশন ম্যান পাওয়ার ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম পোর্টাল বা নির্বাচনী জনশক্তি ব্যবস্থাপনা ব্যবস্থা এই পোর্টাল চালু করলো মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের দফতর বৃহস্পতিবার। শুক্রবার থেকেই নতুন পোর্টাল EMMS 2.0 এই পোর্টালের মাধ্যমে রাজ্যের প্রায় 32 হাজার অফিস থেকে ভোট কর্মীদের নামের তালিকা তৈরী করার কাজ শুরু হবে। রাজ্যে প্রায় 14 হাজার অতিরিক্ত বুথ বাড়তে চলেছে, ফলে বুথ লেভেল অফিসারের ঘাটতি বৃদ্ধি হবে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করছে রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনই আধিকারিকের দপ্তর। এই ঘাটতি মেটাতে অনেক পোলিং আধিকারিক ইতিমধ্যেই বিএলও হয়ে গিয়েছেন। ফলে এই 32 হাজার অফিসকে তাঁদের অধীনে থাকা সব কর্মীদের নাম এই EMMS 2.0 পোর্টালে তুলতে হবে। যদি সংশ্লিষ্ট আধিকারিক তাঁদের কর্মীদের নাম না তোলেন তাহলে তাঁদের বিরুদ্ধে ১৯৫১ সালের জনপ্রতিনিধিত্ব আইন অনুসারে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করবে নির্বাচন কমিশন এবং এর জন্য সম্পূর্ণ দায়বদ্ধ থাকবেন ওই অফিসের যিনি সর্বোচ্চ পদাধিকারী আছেন। এই পোর্টালের মাধ্যমে নির্বাচনী প্রক্রিয়া সম্পর্কিত ম্যানপাওয়ার পরিচালনার করার জন্য জেলা প্রশাসন অফিস কর্মীদের যোগ, স্থানান্তর, সম্পাদনা এবং যাচাই করার জন্য একটি ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম হিসাবে কাজ করবে। যেখনে নির্বাচনী কাজের সঙ্গে যুক্ত কর্মীদের তথ্য পরিচালনা করা এবং নতুন কর্মীদের যোগ করার সুযোগ থাকবে। শুধু তাই নয় যেসমস্ত কর্মচারীরা অবসর বা বদলির মত নির্দিষ্ট কারণে এই পোর্টালের মাধ্যমে সিস্টেম থেকে বাদ দেওয়া যাবে। আর সেই তথ্য জেলা, ব্লক স্তরের সেল দ্বারা রেকর্ড করা যাবে। ফলে আসন্ন SIR প্রক্রিয়া চালু করার আগেই রাজ্যের কত সংখ্যক নির্বাচনী কর্মী বা আধিকারিক রয়েছেন তার ডেটাবেস তৈরী করে প্রকৃত
3
comment0
Report

For breaking news and live news updates, like us on Facebook or follow us on Twitter and YouTube . Read more on Latest News on Pinewz.com

Advertisement
PDPradyut Das
Sept 18, 2025 15:06:03
Jalpaiguri, West Bengal:2C 1809ZG_JAL_VOTER_LIST_R4 এস আই আর এর নামে ভোটার তালিকা সংক্রান্ত নির্বাচন কমিশনের বিভিন্ন নির্দেশে রাজ্যের মানুষ বিভ্রান্ত বলে অভিযোগ। এই বিভ্রান্তি দূর করতে এবারে বুথে বুথে ভোটাধিকার রক্ষা শিবির" শুরু করলো সিপিআই(এম)। জলপাইগুড়ি শহরের শিরীষতলার ভবেশ চন্দ্র বালিকা বিদ্যালয়ের সামনে এ রকমই এক শিবিরের আয়োজন। ভোটার তালিকা নিয়ে মানুষের সমস্যা দূর করতে এবার 'ভোটাধিকার রক্ষা শিবির' এর আয়োজন করছেন সিপিএম সমর্থকরা। শিবিরের মধ্য দিয়ে ২০০২ সাল থেকে ২০২৫ সালের ভোটার তালিকা সংক্রান্ত ভোটারদের বিভিন্ন জিজ্ঞাসা ও সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করা হচ্ছে। ভোটার তালিকা সংক্রান্ত বিষয়ে সাধারণ মানুষের বিভিন্ন জিজ্ঞাসা ও সমস্যার সমাধানের জন্য‌ই মূলত এই ক্যাম্প‌ করা হচ্ছে জলপাইগুড়ি জেলার বিভিন্ন এলাকায়। ক্যাম্পের মধ্য দিয়ে সাধারণ মানুষদের ভোটার‌ তালিকা সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয়ে পরামর্শ দিয়ে সহায়তা করা হচ্ছে। সিপিএম নেতা শুভাশিস সরকার বলেন, জলপাইগুড়ি জেলার বিভিন্ন এলাকায় আমরা 'ভোটাধিকার রক্ষা শিবির' এর আয়োজন করছি। সিপিএম সমর্থক ও নেতা কর্মীরা ক্যাম্পের মাধ্যমে সাধারণ মানুষদের সহায়তা করছেন। জলপাইগুড়ি শহরের শিরিষতলা এলাকাতেও এমন‌ই একটি ক্যাম্পের আয়োজন করা হয়। ভবেশচন্দ্র বালিকা বিদ্যালয়ের সামনে আয়োজিত ক্যাম্পের মাধ্যমে ভোটার তালিকা নিয়ে মানুষের সমস্যা দূর করার চেষ্টা করা হচ্ছে। 'ভোটাধিকার রক্ষা শিবির' এর মধ্য দিয়ে ২০০২ সাল থেকে ২০২৫ সালের ভোটার তালিকা সংক্রান্ত ভোটারদের বিভিন্ন জিজ্ঞাসা ও সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করা হচ্ছে। Byte:- শহরের বাসিন্দা ভোটার। Byte:- নাগরিক। Byte:- ভোটার। Byte:-vশুভাশিস সরকার ( সিপিএম নেতা ) Byte,.শ্যাম প্রসাদে ( জলপাইগুড়ি জেলা বিজেপি নেতা ) Byte,, বিকাশ মালাকার ( জলপাইগুড়ি জেলা তৃণমূল সম্পাদক ) রিপোর্ট :- প্রদ্যুত দাস ক্যামেরা:- ঋষি চক্রবর্তী ( জলপাইগুড়ি )
3
comment0
Report
MMManoranjan Mishra
Sept 18, 2025 15:05:48
Bhandar Puara, West Bengal:পুরুলিয়া : কুড়মি সম্প্রদায়ের ডাকা রেল ও রাস্তা অবরোধ অসাংবিধানিক এবং বেআইনি বলে ঘোষণা করলো কলকাতা উচ্চ আদালত । ঘটনার পর পুরুলিয়ায় সাংবাদিক সম্মেলন করে আদালতের নির্দেশকে মান্যতা দিয়ে রেল ও রাস্তা অবরোধে সামিল না হওয়ার বার্তা দিলেন পুরুলিয়া জেলা পুলিশ সুপার এবং পুরুলিয়া জেলাশাসক। অন্যথায় আদালতের নির্দেশ অমান্য করলে আইন ভঙ্গকারীদের বিরুদ্ধে উপযুক্ত আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার হুশিয়ারি দিলেন পুলিশ প্রশাসনের আধিকারিকরা। তৎপর পুলিশ প্রশাসন।  কুড়মি সম্প্রদায়কে আদিবাসী তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করার দাবিতে আগামী ২০ সেপ্টেম্বর রেল ও রাস্তা অবরোধের ডাক দিয়েছিল আদিবাসী কুড়মি সমাজ। ঘটনার প্রতিবাদে পুরুলিয়া চেম্বার্স অফ ট্রেড এন্ড ইন্ডাস্ট্রির পক্ষ থেকে কলকাতা উচ্চ আদালতে মামলা করা হয় । এই মামলায় কলকাতা উচ্চ আদালত রায়দান করে রেল ও রাস্তা অবরোধ বেআইনি এবং অসাংবিধানিক। অন্যদিকে পুজোর মুখে আদিবাসী কুড়মি সমাজের ডাকা রেল ও রাস্তা অবরোধের ডাক দেওয়ার প্রতিবাদে পুরুলিয়ার সাধারণ নাগরিক মঞ্চের পক্ষ থেকে বিক্ষোভ মিছিল প্রদর্শন করা হয়। জেলা পুলিশ সুপার কার্যালয়ে স্মারকলিপি জমা দেন তারা। কলকাতা উচ্চ আদালতের রায়ের পর আদিবাসী কুড়মি সমাজের মুখ্য উপদেষ্টা অজিত প্রসাদ মাহাতোর কোনো প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি । বাইট : ১) রাজারাম মাহাতো (সাধারণ নাগরিক মঞ্চের সদস্য) ২) অভিজিৎ ব্যানার্জী (জেলা পুলিশ সুপার)
1
comment0
Report
NRNarayan Roy
Sept 18, 2025 15:05:16
Siliguri, West Bengal:*শিলিগুড়ির কাছে রাঙাপানিতে আইনজীবীর মৃতদেহ উদ্ধার* শিলিগুড়ি মহকুমা পরিষদের অন্তর্গত রাঙাপানি ভতন জোত রেললাইনের পাশে আজ সকালে এক আইনজীবীর মৃত দেহ উদ্ধারের ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। স্থানীয়রা দেহটি পড়ে থাকতে দেখে খবর দেয় ফাঁসিদেওয়া থানায়।পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, মৃত ব্যক্তি পেশায় একজন আইনজীবী। নাম অরুণ মিশ্র, শিলিগুড়ির বাসিন্দা। খবর পেয়ে পরিবারের সদস্যরা ঘটনাস্থলে পৌঁছান। তবে মৃত্যুর সঠিক কারণ এখনও স্পষ্ট নয়। মৃত দেহটি ময়নাতদন্তের জন্য উত্তরবঙ্গ মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। ময়নাতদন্তের পর দেহ পরিবারের হাতে তুলে দেওয়া হবে বলে পুলিশ জানিয়েছে। এদিকে, গোটা ঘটনার তদন্তে নেমেছে ফাঁসিদেওয়া থানার পুলিশ। FEED SEND BY 2C & WA 1809ZG_SILI_ADV_DEAD_R
0
comment0
Report
ABArup Basak
Sept 18, 2025 15:05:01
Mal Bazar, West Bengal:*বোনাস না মেলায় বিক্ষোভে চা-শ্রমিকরা, বৃহত্তর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি জয়েন্ট ফোরামের...* পুজোর আর মাত্র কয়েকদিন বাকি, অথচ রাজ্য সরকারের নির্দেশ সত্ত্বেও বহু চাবাগানে এখনও পর্যন্ত শ্রমিকদের পুজোর বোনাস মেটানো হয়নি। রাজ্য সরকার ১৫ সেপ্টেম্বরের মধ্যে সমস্ত চাবাগানে ২০% বোনাস দেওয়ার নির্দেশ দিলেও, মাল ব্লকের বাগ্রাকোট চাবাগানের শ্রমিকরা এখনও তা পাননি। এই পরিস্থিতিতে গত কয়েকদিন ধরে শ্রমিকরা বাগানে আন্দোলন চালালেও মালিক পক্ষের তরফে কোনো উদ্যোগ দেখা যায়নি। এরই প্রতিবাদে বৃহস্পতিবার জয়েন্ট ফোরামের পক্ষ থেকে মালবাজারের ALC অফিসে ডেপুটেশন দেওয়া হয়। উপস্থিত ছিলেন চা-বাগান মজদুর ইউনিয়নের মাল শাখার সম্পাদক পবন প্রধান, এনপিডব্লিউ-র প্রেসিডেন্ট সাধন বসু, সহ একাধিক নেতা-কর্মী ও শ্রমিক। এদিন শ্রমিকরা অফিসের বাইরে বিক্ষোভে শামিল হন। জয়েন্ট ফোরামের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, অবিলম্বে ২০% বোনাস না দেওয়া হলে বৃহত্তর আন্দোলনে যাবেন শ্রমিকরা। চা-শ্রমিকদের এই আন্দোলন ফের একবার চা-বাগানের শ্রম পরিবেশ এবং মালিক পক্ষের দায়িত্বজ্ঞানহীনতার বিষয়টিকে সামনে নিয়ে এসেছে বোনাসের দাবিতে এদিন সকাল থেকে বিক্ষোভ চলছে মেটেলি ব্লকের নাগেশ্বরী চাবাগানেও। বাইট ১)চা-বাগান মজদুর ইউনিয়নের মাল শাখার সম্পাদক পবন প্রধান। 1809ZG_MAL_BONUS_PROBLEM_R
0
comment0
Report
SBSoumen Bhattachrya
Sept 18, 2025 15:04:51
0
comment0
Report
MMManoranjan Mishra
Sept 18, 2025 15:04:43
Bhandar Puara, West Bengal:পুরুলিয়া : হোস্টেলের একাধিক ছাত্রীকে শ্লীলতাহানীর অভিযোগ প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে। থানায় লিখিত অভিযোগের পরেও অধরা প্রধান শিক্ষক । তাই অভিযুক্ত প্রধান শিক্ষককে গ্রেফতারের দাবিতে মিছিল করে পুরুলিয়ার বোরো থানার সামনে বিক্ষোভে সামিল হলো SFI DYFI । অভিযোগ, বোরো থানার বড়গড়িয়া উচ্চমাধ্যমিক বিদ্যালয়ের হোস্টেলের একাধিক ছাত্রীকে দীর্ঘদিন ধরে শ্লীলতাহানী করে আসছে প্রধান শিক্ষক। অভিভাবকরা বিষয়টি জানতে পেরে গত ১৫ সেপ্টেম্বর প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার দাবিতে বোরো থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন । ঘটনার পরেও প্রধান শিক্ষক গ্রেফতার না হওয়ায় এদিন SFI DYFI সমর্থিতরা বিক্ষোভ মিছিল ও পরে থানার বাইরে অবস্থান বিক্ষোভ দেখান । বাইট: সৌমি ধর (ভারতীয় ছাত্র ফেডারেশনের কর্মী)
0
comment0
Report
KBKamalakshya Bhattacharjee
Sept 18, 2025 15:04:25
Kolkata, West Bengal:*প্রেস নোট* *রাজ্য বিজেপি প্রধান কার্যালয় সিক্স মুরলিধর সেন লেন* তারিখ - ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ বিষয় - জিএসটি সংস্কার নিয়ে কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী শ্রীমতি নির্মলা সীতারামনের বক্তব্য। আজ ন্যাশনাল লাইব্রেরি ভাষা ভবনে নেক্সট জেন জিএসটি সংস্কার নিয়ে আলোচনা সভায় উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী। শ্রীমতি নির্মলা সীতারামন সহ রাজ্য বিজেপি নেতৃত্ব।। বক্তব্যের শুরুতেই তিনি উপস্থিত আমন্ত্রিত দর্শক এবং বরিষ্ঠ কার্যকর্তাদের কথা উল্লেখ করে বক্তব্য শুরু করেন। তিনি বলেন ফিন্যান্স কমিশনের রেকমেন্ডেশন অনুযায়ী জিএসটি সংস্কারে কি কি বদলানো হয়েছে এবং তা ছাড়াও অন্যান্য সমস্ত সংস্কার নিয়ে তিনি আলোচনা করবেন। আলোচনার শুরুতেই তিনি উপস্থিত দর্শকদের হাতে একটি তথ্য তুলে দেওয়ার কথা জানান যেখানে ইউপিএ আমলে এবং বর্তমান বিজেপির সময়ে ট্যাক্স পরিকাঠামোর বিষয়ে তুলনামূলক আলোচনা রয়েছে। তিনিআরো একটি তথ্য আর দর্শকদের হাতে তুলে দেওয়ার কথা বলেন যেখানে বর্তমান জিএসটি সংস্কারের পর কোন কোন পণ্যের দাম কমেছে বা কিভাবে পরিবর্তন আনা হয়েছে সেই বিষয়ে যাতে দর্শকরা সম্যক ধারণা করতে পারেন। জি এস টি শুরুর সময় থেকে যে ফ্রেমওয়ার্কটি চলে আসছিল বিগত আট বছর ধরে আমরা সেটিকে ধরে রেখেছি এবং উন্নত করার চেষ্টা করেছিলাম কিন্তু ৮ মাস আগে প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদি আমাকে বলেন জিএসটি বিষয় নিয়ে নতুন কিছু ভাবতে হবে। শুরুর দিক থেকে জিএসটির ক্ষেত্রে চারটি ধাপ ছিল। ৫ শতাংশ, ১২ শতাংশ, ১৮ শতাংশ, এবং ১৮ শতাংশ। এই পরিকাঠামো ঠিক করা হয়েছিল বিভিন্ন রাজ্যের ভিন্ন ভিন্ন ট্যাক্স পর্যালোচনা করে যাতে দেশজুড়ে বিভিন্ন পণ্যের দাম সব জায়গাতে একই থাকে। প্রতিটি পণ্যের জন্যই দাম পর্যালোচনা করে তারপরে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল। বিগত আট বছর ধরে এই কাঠামোতেই জিএসটি সংগ্রহ করা হয়েছে কিন্তু সময় এসেছিল এটিকে রিভিউ করে দেখার। মূলত পাঁচটি প্যারামিটারে বিভিন্ন পণ্যের রিভিউ করা হয়েছে। প্রথমত দেখা হয়েছিল এই নতুন জিএসটি কাঠামো। গরিব এবং মধ্যবিত্তকে সুরাহা দেবে কিনা। দ্বিতীয়তঃ দেখা হয়েছিল এটি মধ্যবিত্তের উচ্চাকাঙ্ক্ষাকে পূরণ করতে পারছে কিনা মধ্যবিত্তরা হল দেশের কর প্রদানকারী গোষ্ঠী কিন্তু একটি ছোট টিভি বা ছোট গাড়ির জায়গায় যদি একটি বড় টিভি বা গাড়ি তাদের কিনতে হয় তাহলে এদের আরো বেশি ট্যাক্স দিতে হতো পূর্বরণ কর পরিকাঠামোর জন্য। তৃতীয়ত দেখা হয়েছিল এটি কৃষকদের সাহায্য করবে কিনা। যেকোনো পণ্য যা কৃষি ক্ষেত্রে চাষীর ক্ষেত্রে সহায়ক সে ধরনের পণ্যে জিএসটি কমানো হয়েছে। চার নম্বর যদি দেখা হয়েছিল সেটা হল পণ্যের জিএসটি কমালে তা এমএসএমই সেক্টরের ক্ষেত্রে সহায়ক হবে কিনা। পঞ্চম প্যারামিটারটি ঠিক করা হয়েছে ভারতকে আরও বৃহৎ অর্থনীতির দেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করার লক্ষ্যে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেছেন ২০৪৭ সালের মধ্যে বিকশিত ভারতের লক্ষ্য নিয়ে আমরা এগিয়ে চলেছি। সত্যি কথা বলতে কি আর মাত্র ২২ বছর বাকি রয়েছে বিকশিত ভারত করার জন্য আর তার আগে আমাদের অনেক কিছু করতে হবে। তাই খুব দ্রুত অর্থনৈতিক বৃদ্ধি পণ্য আরো বেশি করে ব্যবহার করা এবং বিভিন্ন সেক্টরে ইনভেস্টমেন্ট ভীষণ জরুরী। সেটাকে মাথায় রেখে আমরা রিভিউ করেছি। GST রেট ঠিক করার পাশাপাশি পণ্য গুলোকে কিভাবে তালিকাভুক্ত করা হবে সেটা ছিল আমাদের পরবর্তী ভাবনা। বহু ক্ষেত্রেই বিশেষ কিছু পণ্যকে কোন ক্যাটাগরিতে রাখা হবে তা নিয়েও দ্বন্দ্ব ছিল যেমন ধরুন পপকর্ন। এটিকে স্নাক্স হিসেবে খাওয়া হলেও চকলেট এবং চিনি দেওয়ার মিষ্টি পপকর্ন কেও নোনতা স্নাক্স হিসেবে বিক্রি করা হতো। কাজেই কম জিএসটি পেত রাজ্য সরকার গুলি। নতুন জিএসটি লক্ষ্য ছিল এই ধরনের দ্বন্দ্ব দূর করা এবং কর পরিকাঠামোকে সহজ করা। আমরা Ease of Doing Business এর কথা বলি। আগে একটি ব্যবসাকে রেজিস্ট্রেশন করতে অনেক দিন লেগে যেত। বর্তমানে তা তিনদিনেই হয়ে যাচ্ছে। নতুন পরিকাঠামোয় ৯০% রিফান্ড অটোমেটিক হয়ে যাবে। ১০% কেবলমাত্র রাখা হবে এটা দেখার জন্য কেউ মিথ্যা বলছে কিনা বা সঠিক ব্যক্তির কাছে রিফান্ড যাচ্ছে কিনা দেখার জন্য। বিজেপি রাজ্য গুলির পাশাপাশি অবিজেপি রাজ্যগুলোতেও এমনকি পশ্চিমবঙ্গ সরকারও জানিয়েছিল যদি নতুন জিএসটি তে রেট কমানো হয় বা জিএসটি কাঠামোয় বিভিন্ন স্ল্যাবে টাকার পরিমান কমানো হয়, বিমার শুল্ক কমানো হয় তাহলে তারা সেটিকে সমর্থন করবে। তারপরই জিএসটি কাউন্সিলের সঙ্গে মিটিং হয় এবং আমরা একটা সিদ্ধান্তে উপনীত হই। আমি কাউন্সিলের সকল সদস্য এবং রাজ্যগুলিকে ধন্যবাদ জানাই এই সংস্কারকে সমর্থন করার জন্য। কেন্দ্রের বিজেপির সরকারের আগে কেউ ভাবেনি ১২ লক্ষ টাকা পর্যন্ত রোজগারের ক্ষেত্রে কর দিতে হবে না। থাক কোন ব্যক্তি যদি মাসে এক লক্ষ টাকা পর্যন্ত রোজগার করেন তাহলে তাকে কোন ট্যাক্স দিতে হবে না। কর্পোরেট ইনকাম ট্যাক্সও আমাদের দেশে সবচেয়ে কম। আমরা পুরোনো ইনকাম ট্যাক্স আইন এনেছি। ২০২৪ নির্বাচনের পর আমরা ইনকাম ট্যাক্স সংস্কার করেছি, কর পরিকাঠামোর পরিবর্তন করেছি এবং বর্তমানে জিএসটি সংস্কার করা হচ্ছে। জিএসটি এমন একটি কর যা সব ব্যক্তিকেই দিতে হয়। সকালে ঘুম থেকে ওঠা থেকে আমরা যে সব পণ্য ব্যবহার করি সবাই GST এর আওতায় রয়েছে। কাজেই এই নতুন কাঠামোতে উপকৃত হবেন ধনী, দরিদ্র, মধ্যবিত্ত, নারী, পুরুষ সবাই। আমি পশ্চিমবঙ্গে এসে আনন্দের সঙ্গে বলতে ২২ সেপ্টেম্বর তারিখটি বেছে নেওয়ার অন্যতম কারণ হল দুর্গাপূজা। পিতৃপক্ষের শেষে ২২ তারিখ থেকে শুরু হবে নবরাত্রি এবং তারপরের দিনই মহালয়া। তাই আমরা এই দিনটিকেই বেছে নিয়েছি। আমরা জানি বাংলা বরাবর পথ দেখিয়েছে দেশকে। তাই আমি চাই আপনারা দোকানে দোকানে যান, মানুষকে বলুন কিভাবে এই GST Reform সকলের উপকার করবে। ১২% এর কোনও স্ল্যাব আর থাকছে না। ১২% স্লাবের আওতায় থাকা ৯৯% জিনিসে ৫% হবে কর শুধু ১% জিনিস ১৮% এর ক্যাটাগরিতে নিয়ে যাওয়া হবে। ২৮% এর স্ল্যাব তুলে দেওয়া হচ্ছে। ৯০% পণ্য যা ২৮% এর আওতায় ছিল তা ১৮% এ নেমে আসবে এবং শুধু ১০% জিনিস ৪০% এর আওতায় যাবে। সিন গুড জিনিসগুলি ৪০% এর আওতায় যাবে। তিনি বলেন পনির, দুগ্ধজাত জিনিসের উপর কর শূন্য করে দেওয়া হয়েছে। ফলে বাংলার মানুষ পুজোর সময় মিষ্টি আরও বেশি করে খেতে পারবেন। স্বাস্থ্য ক্ষেত্রে বীমা এবং চিকিৎসা আরও সুলভ হবে। কৃষকদের রোজগার বাড়বে, কৃষির খরচ কমবে। স্পা, জিম এগুলির খরচ কমবে। পশ্চিমবঙ্গের ক্ষেত্রে বহুভাবে এই রিফর্ম কাজ করবে। অন্যান্য পণ্যের দাম কমায় সার্বিকভাবে বাংলার মানুষের সুরাহা তো হবেই সেইসঙ্গে ১১ টি বিশেষ জিনিস রয়েছে যা শুধুমাত্র পশ্চিমবঙ্গের জিনিস সেগুলির ক্ষেত্রেও দাম কমবে। শান্তিনিকেতনের চামড়ার জিনিসের দাম কমবে ফলে উপকৃত হবেন এর সঙ্গে যুক্ত বীরভূমের মানুষজন। বাঁকুড়ার টেরাকোটা শিল্পের GST কমায় কুমোর, এর সঙ্গে যুক্ত শিল্পীদের উপকার হবে। মাদুর কাঠি তৈরি করেন একটি বিশেষ গোষ্ঠীর মানুষ। এর ফলে পূর্ব এবং পশ্চিম মেদিনীপুরের বহু ব্যক্তি উপকৃত হবেন। পুরুলিয়ার ছৌ মুখোশ,দক্ষিণ দিনাজপুরের কুশমুন্ডির মুখোশ, শোলার কাজ, নকশী কাঁথা, মালদার আমের বিভিন্ন পণ্য, দার্জিলিং চা, জুট ব্যাগ, হোসিয়ারি পণ্য এইগুলির ক্ষেত্রে পশ্চিমবঙ্গ উপকৃত হবে। *মিডিয়া বিভাগ, পশ্চিমবঙ্গ বিজেপি*
0
comment0
Report
PCPartha Chowdhury
Sept 18, 2025 15:04:05
Bardhaman, West Bengal:शिक्षा व्यवस्था की हालत खराब! इस राज्य का कुछ नहीं हो सकता—ऐसी बातें सुन-सुनकर हम जब थक चुके, तब चिरबसंत के प्रतीक बनकर लड़ाई लड़ रहे हैं 76 वर्ष के एक तरुण तुर्की। रिटायरमेंट के बाद इलाके में स्कूल बनाने की जो पहल उन्होंने की थी, विभिन्न कारणों से आज उसी स्कूल की टूटती-पढ़ाई की संरचना को बचाए रखने की लड़ाई भी वही अकेले लड़ रहे हैं। थके हुए हैं, लेकिन पराजित नहीं। हालाँकि सुख की बात यह है कि इस आत्मकेंद्रित समय में वे अकेले नहीं हैं। उनके साथ हैं पाँच शिक्षित बेरोजगार युवा और कुछ जिद्दी लोग। शिक्षक दिवस की पूर्व संध्या पर आइए सुनें उस बसंतपुर गाँव के स्कूल की कहानी। --- विस्तार बंगाल के शिक्षा क्षेत्र में लगातार एक के बाद एक भ्रष्टाचार और जटिलताओं की खबरें सामने आ रही हैं। कहीं भर्ती घोटाला, तो कहीं शिक्षकों की भारी कमी। इन्हीं समस्याओं का शिकार हुआ है पूर्व बर्दवान के जमालपुर ब्लॉक का बसंतपुर जूनियर हाई स्कूल। शिक्षक संकट के कारण यह विद्यालय लगभग बंद होने की कगार पर। लेकिन गाँव के शिक्षा-प्रेमी लोग और पाँच शिक्षित बेरोजगार युवक-युवतियों के अथक प्रयास से आज भी यहाँ पढ़ाई जारी है। स्थानीय सेवानिवृत्त शिक्षक द्विजेंद्रनाथ घोष ने 2010 में स्कूल की स्थापना की पहल की थी। उनकी लड़ाई, स्थानीय लोगों का सहयोग और प्रशासनिक प्रयास से जनवरी 2014 में बसंतपुर जूनियर हाई स्कूल को मान्यता मिली। जमीन आवंटन से लेकर स्कूल भवन निर्माण और गेस्ट टीचर की नियुक्ति—सब मिलाकर धीरे-धीरे स्कूल आगे बढ़ने लगा। वर्तमान में स्कूल में 160 विद्यार्थी हैं, साथ ही मिड-डे मील का किचन और छह कक्षाएँ भी मौजूद हैं। लेकिन लंबे समय से शिक्षक भर्ती न होने से हालात संकटपूर्ण। 2018 में तीन स्थायी शिक्षकों की स्वीकृति मिली थी, लेकिन साल दर साल बीतने के बाद भी कोई जॉइन नहीं किया। अंततः दिसंबर 2024 में एक सरकारी शिक्षिका ने ज्वॉइन किया। वर्तमान में केवल एक स्थायी शिक्षिका और एक गेस्ट टीचर के सहारे पूरा स्कूल चल रहा है। फलस्वरूप पाँचवीं से आठवीं कक्षा का पूरा पाठ्यक्रम संभालना लगभग असंभव हो गया है। ऐसे हालात में स्कूल पर ताला लगना रोकने के लिए खुद द्विजेंद्रनाथ घोष आगे आए। उनके साथ हैं इलाके के पाँच शिक्षित बेरोजगार युवक-युवतियाँ। बिना किसी पारिश्रमिक के वे वर्षों से पढ़ा रहे हैं, सिर्फ़ बच्चों के भविष्य की खातिर। इलाके के लोग उनकी इस निस्वार्थ सेवा को सलाम करते हैं, लेकिन बड़ा सवाल यह है—स्थायी शिक्षक न मिलने पर आखिर कब तक इस तरह स्कूल को चलाया जा सकेगा? 76 वर्षीय द्विजेंद्रनाथ घोष अब कुछ थके हुए हैं, लेकिन फिर भी जिम्मेदारी निभा रहे हैं। उन्होंने हार नहीं मानी। उनके शब्दों में— “निस्वार्थ भाव से ये शिक्षित युवक-युवतियाँ साथ खड़े हैं, इसी वजह से स्कूल पर अब तक ताला नहीं पड़ा। लेकिन अगर सरकार जल्दी स्थायी शिक्षक नहीं भेजेगी, तो इस स्कूल का भविष्य अंधकारमय हो जाएगा।” अभिभावक सुब्रत घोष का आक्रोश— “नींव डालने के दिन से लेकर आज तक द्विजेंद्रनाथ बाबू ही सारी जिम्मेदारी उठा रहे हैं। उम्र के बोझ से अगर वे आगे न संभाल पाएँ, तो हमारे बच्चों का भविष्य क्या होगा?” एक तरफ बच्चों तक शिक्षा की रोशनी पहुँचाने के लिए बना विद्यालय, दूसरी तरफ शिक्षकों की भारी कमी— इन्हीं दोनों के टकराव में आज बसंतपुर जूनियर हाई स्कूल का भविष्य अनिश्चित। फिर भी हार मानने को तैयार नहीं हैं द्विजेंद्रनाथ और पाँच युवा। आज के समय में लोग शायद उन्हें मूर्ख कहें, लेकिन यही उनकी जिद है, यही उनकी ताकत। --- चंदन घोष के साथ पार्थ चौधरी। Bites : 1) Hafizur rahaman ( Villager) 2) Soumendra nath paul( Ex student of dijendranath) 2) Dijendranath Ghosh( Founder of the school) * Head sir cannot speak hindi even in mixed format.He gave his bite in English. 1809ZG_BWN_BASANTA বাংলায় কপি: ইন্ট্রো: শিক্ষা ব্যবস্থার হাল খারাপ! এ রাজ্যের আর কিছু হবে না। এইসব কথা শুনে শুনে আমরা যখন ক্লান্ত তখন চিরবসন্তের প্রতীক হয়ে লড়ে যাচ্ছেন ৭৬ বছরের এক তরুণ তুর্কী। অবসর নেবার পর তিনি এলাকায় যে স্কুল গড়তে উদ্যোগ নিয়েছিলেন, নানা কারণে আজ সেই স্কুলের ভেঙে পড়তে বসা পঠনপাঠন কাঠামোকে বাঁচিয়ে রাখতে লড়ে যাচ্ছেন সেই তিনিই।ক্লান্ত কিন্তু পরাজিত নন। তবে সুখের কথা, এই আত্মকেন্দ্রিক সময়ে তিনি একা নন। তার সাথে আছেন পাঁচ শিক্ষিত বেকার। আর কিছু নাছোড়বান্দা মানুষ। শিক্ষক দিবসের প্রাক্কালে আজ শুনে নিই সেই বসন্তপুর গ্রামের স্কুলের গল্প। বিস্তারিত : বাংলার শিক্ষাক্ষেত্রে একের পর এক দুর্নীতি ও জটিলতার খবর সামনে আসছে। কোথাও নিয়োগ দুর্নীতি, তো কোথাও আবার শিক্ষকের আকাল। সমস্যার শিকার পূর্ব বর্ধমানের জামালপুর ব্লকের বসন্তপুর জুনিয়র হাই স্কুলও। শিক্ষক সঙ্কটে কার্যত বন্ধ হওয়ার উপক্রম এই বিদ্যালয়। তবে গ্রামের শিক্ষানুরাগী মানুষজন ও পাঁচজন শিক্ষিত বেকার যুবক-যুবতীর অক্লান্ত প্রচেষ্টায় এখনও টিকে আছে স্কুলের পাঠশালা। স্থানীয় অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক দ্বিজেন্দ্রনাথ ঘোষ স্কুলটি প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নিয়েছিলেন ২০১০ সালে। তাঁর লড়াই, এলাকার মানুষের সহযোগিতা এবং প্রশাসনিক উদ্যোগে ২০১৪ সালের জানুয়ারিতে বসন্তপুর জুনিয়র হাই স্কুলের অনুমোদন মেলে। জমি বরাদ্দ থেকে শুরু করে স্কুলঘর নির্মাণ, গেস্ট টিচার নিয়োগ—সব মিলিয়ে এগোতে থাকে স্কুলের পথচলা। বর্তমানে স্কুলটিতে ১৬০ জন পড়ুয়া রয়েছে, সঙ্গে মিড-ডে মিল রান্নার ঘর ও ছয়টি কক্ষও আছে। কিন্তু দীর্ঘদিন ধরে শিক্ষক নিয়োগ না হওয়ায় পরিস্থিতি সঙ্কটজনক। ২০১৮ সালে তিনজন স্থায়ী শিক্ষক অনুমোদিত হলেও বছরের পর বছর পেরিয়ে যায়, তবুও কেউ যোগ দেননি। ২০২৪ সালের ডিসেম্বর মাসে অবশেষে একজন সরকারি শিক্ষিকা যোগ দেন। বর্তমানে মাত্র একজন স্থায়ী শিক্ষিকা ও একজন অতিথি শিক্ষক নিয়ে চলছে পুরো স্কুল। ফলে পঞ্চম থেকে অষ্টম শ্রেণির পাঠ্যক্রম সামলানো কার্যত অসম্ভব হয়ে দাঁড়িয়েছে। এই অবস্থায় স্কুলে তালা পড়া আটকাতে এগিয়ে এসেছেন দ্বিজেন্দ্রনাথ ঘোষ নিজেই। তাঁর সঙ্গে এলাকার পাঁচজন শিক্ষিত বেকার ছেলে-মেয়ে। বিনা পারিশ্রমিকে তাঁরা বছরের পর বছর পড়াচ্ছেন কেবলমাত্র ছাত্রছাত্রীদের ভবিষ্যতের কথা ভেবে। এলাকাবাসী তাঁদের এই নিঃস্বার্থ উদ্যোগকে কুর্ণিশ জানালেও বড় প্রশ্ন থেকে যাচ্ছে—স্থায়ী শিক্ষক না পেলে আর কতদিন এভাবে স্কুল চালানো সম্ভব? ৭৬ বছরের দ্বিজেন্দ্রনাথ ঘোষ নিজেই এখন খানিক ক্লান্ত। তবুও তিনি দায়িত্ব সামলে যাচ্ছেন। লড়াই ছাড়েননি। তাঁর কথায়, “নিঃস্বার্থে এই শিক্ষিত যুবক-যুবতীরা পাশে দাঁড়িয়েছে বলেই স্কুলে এখনও তালা পড়া আটকানো গিয়েছে। কিন্তু সরকার যদি দ্রুত স্থায়ী শিক্ষক না পাঠায়, তাহলে এই স্কুলের ভবিষ্যৎ কিন্তু অন্ধকার।” অভিভাবক সুব্রত ঘোষের আক্ষেপ, “ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনের দিন থেকে আজ অবধি দ্বিজেন্দ্রনাথবাবুই সব দায়িত্ব বহন করেছেন। বয়সের ভারে তিনি আর পেরে না উঠলে আমাদের ছেলে-মেয়েদের ভবিষ্যৎ কী হবে?” একদিকে শিক্ষার আলো পৌঁছে দিতে গড়া বিদ্যালয়, অন্যদিকে শিক্ষকের আকাল—এই দুইয়ের দ্বন্দ্বে বসন্তপুর জুনিয়র হাই স্কুলের ভবিষ্যৎ আজ অনিশ্চিত। তবু হাল ছাড়তে নারাজ দ্বিজেন্দ্রনাথ আর পাঁচ তরুণ। আজকের দিনে লোকে যাদের হয়ত বোকাই বলতে পারে। * দ্বিজেন্দ্রনাথ ঘোষ (অবসরপ্রাপ্ত স্কুল শিক্ষক) চন্দন ঘোষের সঙ্গে পার্থ চৌধুরী। 1809ZG_BWN_BASANTA
0
comment0
Report
PDPradyut Das
Sept 18, 2025 15:02:50
Jalpaiguri, West Bengal:2C 1809ZG_PA_TISTA_SPEAR_R3 R & R1 বলে বাইট ভিসুয়াল ২ সি তে গেছে। আগামী রবিবার মহালয়া। তার আগে জলপাইগুড়ি শহর লাগোয়া তিস্তা চরে চলছে দুর্গা মা সেজে ফটোশুটের উৎসব। বর্তমানে প্রায় প্রতিদিনই ভোর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত দেখা যায় দূরদূরান্তের মেয়েরা এসে অংশ নিচ্ছেন এই বিশেষ আয়োজনে। কারও হাতে ঢাক, কারও সাজে শাড়ি ও শাঁখা-পলা, আবার কারও সাজ দুর্গা মায়ের রূপে। কাশফুলের ফাঁকে দাঁড়িয়ে কেউ আগমনীর বার্তা ছড়িয়ে দিচ্ছেন ভিডিওর মাধ্যমে, কেউ আবার পেশাদার ফটোগ্রাফারের ক্যামেরায় বন্দি হচ্ছেন নানা ভঙ্গিমায়। চারপাশে উৎসবের আবহ, নদীর ধারে কাশফুলে ভরা মাঠ যেন আরও মনোমুগ্ধকর পরিবেশ তৈরি করেছে। ছোটদের হাতে ড্রোন ক্যামেরা, আবার কেউ নিজের মোবাইলেই ধরে রাখছেন এই বিশেষ মুহূর্ত। মহালয়ার আগমনে তিস্তা চর হয়ে উঠেছে এক ধরনের সাংস্কৃতিক আড্ডাখানা। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার করার জন্য এইসব ছবি ও ভিডিও ছড়িয়ে পড়ছে মুহূর্তে। শহর জুড়ে এখন একটাই আবহ—মা আসছেন, আনন্দের উৎসব সামনে। মহালয়ার আগে এই বিশেষ আয়োজন যেন দুর্গাপুজোর উন্মাদনাকে আরও তীব্র করে তুলছে। এরই পাশাপাশি তিস্তা নদী সংলগ্ন এলাকায় পুজোর প্রাক্কালে নৌকা বিহারের জন্য কিছু এক্সট্রা উপার্জনের আশায় নৌকা সাজিয়ে রেখেছে তিস্তা সংগ্রহ না এলাকার মানুষজনের। এই নৌকা করে ছোট থেকে বড় বহু মানুষ নৌকা বিহারের আনন্দ উপভোগ করছেন। আর এই সমস্ত সুন্দর দৃশ্য অনেকেই ক্যামেরাবন্দি করে রাখতে লক্ষ্য করা যায়। রিপোর্ট:- প্রদ্যুত দাস ক্যামেরা:- ঋষি চক্রবর্তী ( জলপাইগুড়ি )
0
comment0
Report
NRNarayan Roy
Sept 18, 2025 12:48:23
Siliguri, West Bengal:*শিলিগুড়ি মিত্র সম্মিলনীর ৯৯তম বর্ষ: দুর্গাপুজোয় ‘নাট মন্দির’ হবে বিশেষ আকর্ষণ* শিলিগুড়ি, শহরের অন্যতম প্রাচীন দুর্গাপুজো, শিলিগুড়ি মিত্র সন্মলিনীর পুজো এ বছর পদার্পণ করছে ৯৯তম বর্ষে। ১৯০৯ সাল থেকে তাদের এই ক্লাব ও তার কিছু বছর পর থেকেই এই পুজো আজও শহরের ঐতিহ্য বহন করে চলেছে। তখন শিলিগুড়ির জনসংখ্যা ছিল মাত্র ছয় হাজারের মতো।সেইসময় এই ক্লাবের সামনে হিলকার্ড রোড দিয়ে যাতায়াত করতো ঐতিহ্যবাহী টয়ট্রেন। দেশবিদেশের পর্যটকরা ভির্যমাতো প্রাচীন পূজায়। শতাব্দীর দোরগোড়ায় দাঁড়িয়ে, মিত্র সম্মিলনী পুজো আজও বহন করছে সেই পুরনো দিনের গর্ব ও সংস্কৃতি। এ বছর পুজোর বিশেষ আকর্ষণ হতে চলেছে – "নাট মন্দির" থিমে নির্মিত মণ্ডপ, যা সাজানো থাকবে টেরাকোটা শিল্পের নিপুণ কারুকাজে। বাংলার প্রাচীন স্থাপত্যে টেরাকোটার ব্যবহার এক সময় দৃষ্টিনন্দন শিল্পের নিদর্শন ছিল, কিন্তু আজ তা ক্রমশ হারিয়ে যাচ্ছে। সেই বিলুপ্তপ্রায় শিল্পকে নতুন প্রজন্মের সামনে তুলে ধরতেই মিত্র সম্মিলনী এই প্রয়াস বলে জানালেন শিল্পী শ্রীকেন পোদ্দার। মিত্র সম্মিলনীর সম্পাদক সৌরভ ভট্টাচার্য বলেন,এ পুজোয় নেই কোনো জাঁকজমকপূর্ণ উদ্বোধন অনুষ্ঠান। তাদের রীতি অনুযায়ী, পুজোর সূচনা হয় "মহিষাসুর মর্দিনী" এবং দেবীর বোধনের মাধ্যমে। এ বছরও সেই পরম্পরা অক্ষুণ্ণ থাকছে। তার পাশাপাশি বিজয় দশমী তেও রয়েছে সিদুর খেলা উৎসব যা শিলিগুড়ি শহরে আজও এক ঐতিহ্য বহন করে। ২০২৫ সাল তাঁদের ৯৯তম বর্ষ, অর্থাৎ আগামী বছর এই ঐতিহাসিক পুজো শতবর্ষে পদার্পণ করবে—যা গোটা শিলিগুড়ির জন্যই এক গর্বের মুহূর্ত হতে চলেছে। FEED SEND BY 2C 1809ZG_PA_SILI_MITRO_R BYTE DETAILS : 1) সৌরভ ভট্টাচার্য (সম্পাদক মিত্র সম্মিলনী) 2) শ্রীকেন পোদ্দার (মণ্ডপ শিল্পী) *ক্যামেরায় : তুহিন রায়।* *রিপোর্ট : নারায়ন সিংহ রায়।*
5
comment0
Report
MMManoranjan Mishra
Sept 18, 2025 11:52:44
Bhandar Puara, West Bengal:পুরুলিয়া : বকেয়া বিল মেটানোর দাবিতে পুজোর মুখে সমস্ত কাজ বন্ধ রেখে জনস্বাস্থ্য কারিগরী দপ্তরের প্রধান নির্বাহী বাস্তুকারের অফিসের বাইরে অবস্থান বিক্ষোভে সামিল হলেন ঠিকাদারেরা। অনির্দিষ্টকাল পর্যন্ত অবস্থান ধর্মঘট বিক্ষোভ চালিয়ে যাওয়ার হুশিয়ারি দিলেন ঠিকাদারেরা। অভিযোগ, জল জীবন মিশন প্রকল্প এবং বিভিন্ন প্রকল্পের কাজের জনস্বাস্থ্য কারিগরি দপ্তরের ঠিকাদারদের মোট প্রাপ্য প্রায় ২০০ কোটির বেশি টাকা বকেয়া । ফলে চরম সমস্যায় পড়েছেন ঠিকাদারেরা। ২০২৩ এর পঞ্চায়েত নির্বাচন এবং ২০২৪ এর লোকসভা নির্বাচনের সময় জল সরবরাহের টাকা বকেয়া, গ্রীষ্মকালে ট্যাংকের সাহায্যে গ্রামে গ্রামে পানীয় জল সরবরাহের টাকা বকেয়া, নদী থেকে পাম্পের সাহায্যে পানীয় জল উত্তোলন করানো হয় সেই টাকাও বকেয়া রয়েছে বলে দাবি ঠিকাদারদের। এই বকেয়া টাকা মেটানোর দাবিতে জনস্বাস্থ্য কারিগরি দপ্তর থেকে শুরু করে জেলা প্রশাসনের কাছে বার বার আবেদন জানিয়েও কোনো লাভ হয়নি বলে অভিযোগ। মানভুম পাবলিক হেলথ ইঞ্জিনিয়ারিং কন্ট্রাক্টরস ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী ও প্রধানমন্ত্রীকে চিঠি লিখেও সমস্যার সমাধান হয়নি বলে দাবি । তাই এবার সমস্ত বকেয়া বেতন মেটানো দাবিতে সমস্ত প্রকল্পের কাজ বন্ধ রেখে পিএইচই দপ্তরের মধ্যে অবস্থান বিক্ষোভে সামিল হলেন ঠিকাদারেরা। সমস্যার কথা মেনে নিয়ে বিষয়টি নিয়ে জনস্বাস্থ্য কারিগরি দপ্তরের নির্বাহী বাস্তুকার সনৎ অধিকারী বলেন, বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে । বাইট : ১) সৌমিত্র চক্রবর্তী (সভাপতি, ঠিকাদার ইউনিয়ন) ২) অশোক চ্যাটার্জী (ঠিকাদার) ৩) সনৎ অধিকারী (নির্বাহী বাস্তুকার, পিএইচই দপ্তর)
4
comment0
Report
BBBimal Basu
Sept 18, 2025 11:50:56
Basirhat, West Bengal:R1 বলে দুটি ভিসুয়াল ও তিনটি বাইট 2c তে পাঠিয়েছি। ছবি আছে R 1 ভিসুয়াল টিতে 1) হাসনাবাদ পঞ্চায়েত ও এলাকার ছবি 2) রমেশ চন্দ্র দাসের ছবি 3 ) বিডিও অফিসের ছবি R1 ভিসুয়াল টিতে আছে BLO লিস্টে নাম ও তৃণমূলে 2) তৃণমূলের মিছিলে ঝাণ্ডা হাতে তৃণমূলের অঞ্চল সভাপতি চন্দ্র দাশের ছবি শাসকদল তৃণমূলের অঞ্চল সভাপতির নাম বিএলও লিস্টে থাকায় রাজনৈতিক মহলে চাপানউতোর শুরু হয়েছে। উঃ২৪পরগণার হাসনাবাদ গ্রামপঞ্চায়েতের অঞ্চল সভাপতি রমেশ চন্দ্র দাস। পেশায় স্কুল শিক্ষক তার নাম বিএলও লিস্টে আছে। হিঙ্গলগঞ্জ বিধানসভার হাসনাবাদ ব্লকে রমেশের পাশাপাশি আরো দুই তৃণমূল নেতার নাম আছে বি এল ও লিস্টে দেবু অধিকারী ও শুভজিত সরকার। এই ঘটনায় বিরোধী দলের সমালোচনার মুখে তৃণমূল কংগ্রেস। রমেশ চন্দ্র দাস স্বীকার করেন তিনি অঞ্চল সভাপতি, পাশাপাশি এক জন স্কুল শিক্ষক। এবং তিনি দায়িত্ব পেয়েছেন বিএলওর ইতিমধ্যে কাজ ও শুরু করে দিয়েছেন। তিনি বলেন ব্লক লেভেলের দায়িত্বে যে আধিকারিকরা আছেন তারাই আমার নাম প্রস্তাব করেছেন যেহেতু আমি একজন সরকারি কর্মচারী। নির্বাচন কমিশনে যদি এমন নিয়ম থাকে কোন রাজনৈতিক দলের সমর্থক হলে সে এই কাজ করতে পারবে না, তাহলে আমাকে যে নির্দেশ দেবে সেটা আমি সেটা মেনে নেব। তিনি আরো বলেন যেহেতু আমি একজন সরকারি কর্মী সবার উপরে থাকবে আমার নিরপেক্ষতা। এই বিষয়ে জেলা বিজেপির তরফ থেকে নির্বাচন কমিশনের কাছে অভিযোগ জানানো হয়েছে। 1) বাইট - 0B রমেশ চন্দ্র দাস ( হাসনাবাদ পঞ্চায়েতের অঞ্চল সভাপতি) 2) B1 সুকল্যান বৈদ্য ( বিজেপির বসিরহাট সাংগঠনিক জেলার সভাপতি ) 3) B2 আমিরুল ইসলাম ( হাসনাবাদ পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি ) বিমল বসু বসিরহাট
1
comment0
Report
Advertisement
Back to top