तमलुक के निजी अस्पताल में महिला डॉक्टर की रहस्यमय मौत, हड़कंप

তমলুক, পূর্ব মেদিনি‌پور: কাঁথি সাব-ডিভিশন হাসপাতালে কর্মরত এক মহিলা চিকিৎসকের রহস্যজনক মৃত্যুকে ঘিরে চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে তমলুক ও কাঁথি মহকুমা জুড়ে। মৃত চিকিৎসকের নাম শালিনী দাস, বাড়ি দমদমে। গত তিন মাস ধরে তিনি কাঁথি সাব-ডিভিশন হাসপাতালয়ে কর্মরত ছিলেন। তার আগে প্রায় দুই বছর তিনি তমলুক জেলা হাসপাতালে আনাস্থেসিয়া চিকিৎসক হিসেবে দায়িত্বে ছিলেন। সরকারি হাসপাতালে পাশাপাশি বিভিন্ন বেসরকারি নার্সিংহোমেও কাজ করতেন তিনি। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, শালিনী দাস তমলুকে একটি ভাড়া বাড়িতে মা-সহ থাকতেন। আজ সকাল প্রায় সাতটার সময় তিনি বাড়ি থেকে বেরিয়ে যান। প্রথমে যান মহিষাদলের একটি বেসরকারি নার্সিংহোমে রোগী দেখার কাজে, সেখান från তমলুকের আরেকটি বেসরকারি নার্সিংহোমে যান। এরপর সকাল প্রায় ১১টা নাগাদ তিনি বাড়ি ফেরেন। তার মা জানান, বাড়ি ফেরার সময় শালিনীর হাতে একটি ক্যানুলা (চ্যানেল) বসানো ছিল, অথচ বাড়ি থেকে বেরোনোর সময় এমন কিছুই ছিল না। কিছুক্ষণের মধ্যেই তিনি হঠাৎ মাটিতে লুটিয়ে পড়েন, এবং হাতের ক্যানুলা থেকে রক্তপাত শুরু হয়। তড়িঘড়ি করে পাশের একটি বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে তাঁকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় তমলুক জেলা হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়। সেখানে চিকিৎসকের মৃত্যু হয়। ঠিক কীভাবে এই মৃত্যু ঘটল, তা নিয়ে শুরু হয়েছে তমলুক থানার পুলিশের তদন্ত। প্রাথমিকভাবে রহস্যজনক মৃত্যুর মামলা রুজু করেছে পুলিশ। বাইট মহকুমা পুলিশ আধিকারিক, আবজাল আবরার।