Become a News Creator

Your local stories, Your voice

Follow us on
Download App fromplay-storeapp-store
Advertisement
Back
Paschim Medinipur721150

केश्यपुर में टीएमसी-सीपीएम के बीच हंगामा: मंत्री शিউली साहा की चेतावनी

CDChampak Dutta
Oct 18, 2025 01:00:38
Kaji Chak, West Bengal
*২০২৬ বিধানসভা ভোটের আগে কেশপুরে সিপিএম কে কোন মিটিং মিছিল করতে দেওয়া হবে না, কেশপুর ব্লক তৃণমূল কংগ্রেসের উদ্যোগে বিজয়া সম্মিলনী অনুষ্ঠানের মঞ্চ থেকে এমনই হুঁশিয়ারি দিলেন কেশপুরের বিধায়ক তথা মন্ত্রী শিউলি সাহা। যাকে ঘিরে তৈরি হয়েছে রাজনৈতিক তরজা।সাফাই দিয়েছেন খোদ জেলা সভাপতি়। মিটিং মিছিল আমরা করবই, বাধা দিলে করব আমরা লড়াই। পাল্টা দাবি সিপিএম এর জেলা সম্পাদকের।* জেলার বিভিন্ন প্রান্তে তৃণমূল কংগ্রেসের উদ্যোগে হচ্ছে বিজয়া সম্মেলনী অনুষ্ঠান। সেইমতো কেশপুর অডিটরিয়ামে আয়োজন করা হয়েছিল কেশপুর ব্লক তৃণমূল কংগ্রেসের উদ্যোগে বিজয় সম্মেলনীর অনুষ্ঠান। সেখানেই মঞ্চে বক্তব্য রাখতে গিয়ে কেশপুরের বিধায়ক তথা মন্ত্রী শিউলি সাহা বলেছেন, কেশপুর কৃষ্টি সংস্কৃতিকের কেশপুর হোক, কেশপুর রক্তাক্ত কেশপুর নয়, রক্ত ঝরানোর কেশপুর নয়, আজ জামশেদ ভবনে দাঁড়িয়ে যারা মিটিং মিছিল করছেন যারা কেশপুর বাজারে দাঁড়িয়ে এত বড় ডেপুটেশন দিয়েছেন তাদেরকে হুঁশিয়ারি দিয়ে বলতে চাই এই মঞ্চ থেকে ২৬ এর আগে এই কেশপুরে আপনারা আর মাথা তুলে দাঁড়াতে পারবেন না তার জন্য আমরা প্রস্তুত আছি। আর মিটিং হবে না, আর মিছিল হবে না, আর আমরা তা করতে দেব না, দেব না ,দেব না। আপনারা আমাদের সঙ্গে থাকুন। আমরা গিয়েছিলাম জামশেদ ভবনে, কেস খেয়েছিলাম, বকুনি খেয়েছিলাম। জামশেদ ভবন খুলে প্রত্যেকদিন চারটে পাঁচটা দশটা লোককে ধরে এনে গোপন মিটিং হচ্ছে। কর্মীদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন আমার প্রতি আপনাদের রাগ থাকতে পারে কিন্তু সিপিএমকে বাড়তে দেবেন না। ভুলে যাবেন না ইতিহাসটা ৩৪ বছরের, অত্যাচারের কথাটা ভুলে যাবেন না। যেকোনো শর্তে সিপিএমকে বাড়তে দেব না। সকালে তৃণমূল কংগ্রেস আর সন্ধ্যেবেলায় চায়ের দোকানে বসে সিপিএমের নিয়ামতের সঙ্গে বসে গোপন বৈঠক করব এটা তো হবে না। তাই আপনারা সকলে শপথ নিন। বিজেপি কেশপুরে কিছু করতে পারবে না। তাদের বড় লিডার শুভেন্দু অধিকারী সব জায়গায় যাচ্ছেন কিন্তু কেশপুরে তিনি আসছেন না। শুভেন্দু অধিকারী কে কেশপুরের মাটিতে আসার আহ্বান জানান শিউলি সাহা। পাশাপাশি তিনি বলেন কেশপুর মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এর ছিল আছে এবং থাকবে। কেশপুরের বিধায়ক তথা মন্ত্রী শিউলি সাহার পাল্টা জবাব দেন সিপিএমের জেলা সম্পাদক বিজয় পাল। তার বক্তব্য, একটা সময় ওরা আমাদেরকে লিপস্টিক লাগিয়ে রাখতে বলেছিল। মাঝে একটা সময় ছিল যখন ওরা আমাদের নামে কিছুই বলতো না গুরুত্বই দিত না। আজকে ওরা নিজেরা ভয় পেয়েছে তাই ভয় দেখাচ্ছে। এটা ইতিহাসের নিয়ম ভয় তারাই দেখায় যারা নিজেরা ভয় পায়। উনার বক্তব্যে উনি স্বীকার করে নিয়েছেন যে সিপিএমের নেতৃত্বে মানুষ জাগছে। এখন যেটা করছে ১৯৯৮ সালে তৃণমূল গ্রাম দখলের লড়াইয়ে নেমেছিল। গ্রামের মানুষ কখনো অস্ত্র দেখেনি ওরাই তখন গোলা বারুদ বন্দুক নিয়ে গ্রাম দখল করেছিল। কেশপুরের ছটি গ্রাম পঞ্চায়েত গায়ের জোরে দখল করেছিল। তাকে মানুষ পরাস্ত করেছে। তারপর কেশপুর লাইন করেছিলেন সেই কেশপুর লাইন কে মানুষ বিলাইন করেছিলেন। এখন যেভাবে মানুষকে ভয় দেখাচ্ছেন এবং সেখানকার মানুষ যেভাবে জাগছে বামপন্থীদের নেতৃত্বে আমাদের পার্টির নেতৃত্বে সমস্ত অংশের মানুষকে সমবেত করে ওদের পরাজয় নিশ্চিত করা হবে, ২৬ এর বিধানসভা ভোটে ওরা বুঝে যাবে, এই ভয় ধরানোর পরিণতি কি। মানুষকে ভয় দেখিয়ে আটকে রাখা যাবে না ওদের পরাজয় আমরা সুনিশ্চিত করবই।মিটিং মিছিল আমরা করবই, বাধা দিলে করব আমরা লড়াই। পুলিশ ছাড়া তৃণমূল দলের এক পা এগোনোর ক্ষমতা নেই সেখানে বড় বড় ভাষণ দিচ্ছে। পুলিশ বাদ দিয়ে একটা লড়াইতে আসুন বুঝে নেবে মানুষ। এই বিষয় নিয়ে তৃণমূলের জেলা সভাপতি অজিত মাইতি বলেন, শিউলির উদ্বেগ রয়েছে তার কারণ কেশপুরে যেভাবে সিপিএম বাড়াবাড়ি করছে তাদের উদ্দেশ্যই বিজেপিকে জিততে সাহায্য করা । কারন কিছু ভোট কেটে নেবে সিপিএম আর বিজেপি কে জিততে সাহায্য করবে। এই মর্মে হয়তো শিউলি এই কথাটা বলে থাকতে পারেন। সিপিএম পার্টিটা বিজেপির কাছে বিক্রি করে দিয়েছে। তাই আমি মনে করিনা যে শিউলি সাহা এমন কোন গর্হিত অপরাধ করে ফেলেছে। সিপিএমের রাজনীতি করার অধিকার আছে কিন্তু বিজেপির ছত্রছায়ায় না থেকে করলে ওদের দলটা ভালো হবে কিন্তু দলটা যে উঠে যাচ্ছে ওরা কেউ বুঝতে চাইছে ন。 ছবি বাইট 2c তে
13
comment0
Report

For breaking news and live news updates, like us on Facebook or follow us on Twitter and YouTube . Read more on Latest News on Pinewz.com

Advertisement
ASAyan Sharma
Oct 19, 2025 13:54:24
0
comment0
Report
ASAyan Sharma
Oct 19, 2025 13:54:18
Kolkata, West Bengal:যেকোন পানীয় এর গায়ে ওআরএস লেখা থাকলেই কি সেটা ওরাল রিহাইড্রেশন সলিউশন।ও আর এর নামে আপনি খাচ্ছেন কি? অজান্তেই বিপদ ডেকে আনছেন না তো?কলকাতার বাজারে দেদার বিকোচ্ছে ও আর এস,seগুলো বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা অনুমোদিত ও আর এস তো? খোঁজ নিলো জি ২৪ ঘণ্টা। একমাত্র বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা অনুমোদিত ওরাল রিহাইড্রেশন সলিউশন (ওআরএস) ছাড়া কোনো পানীয়কে ওআরএস নাম দিয়ে বিক্রি করা যাবে না! ভুয়ো ওআরএস-এর বিক্রি রুখতে এ বারের কেন্দ্রের খাদ্য সুরক্ষা ও গুণমান দফতর (এফএসএসএআই) কড়া নির্দেশ জারি করেছে। নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, হু-র অনুমোদন ছাড়া এখন থেকে কোনো খাদ্যপণ্যের নামকরণে ওআরএস শব্দটি রাখা যাবে না। শুধু তাই নয়, এ ধরনের সমস্ত পণ্য বাজার থেকে সরিয়ে ফেলার ব্যবস্থা করতে হবে। নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, সমস্ত খাদ্যপণ্যের নাম ও বিজ্ঞাপন থেকে ওআরএস শব্দটি অবিলম্বে সরিয়ে ফেলতে হবে। এমনকি ট্রেডমার্কের অংশ হিসেবে পণ্যের নামে এই শব্দটি ব্যবহার করা যাবে না। ২০০৬ সালের খাদ্য সুরক্ষা ও গুণমান আইনের অধীনে এই নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। বলা হয়েছে, একমাত্র বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা দ্বারা অনুমোদিত পণ্যই ওআরএস নাম ব্যবহার করে বাজারে আনা যাবে। আগে ২০২২-এও এ সংক্রান্ত একটি নির্দেশিকা জারি করা হয়েছিল। ‘বিকল্প ওআরএস’ নাম দিয়ে খাদ্যপণ্যের বিক্রি এবং বিভ্রান্তিকর বিজ্ঞাপন রুখতে ওই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছিল। তবে নির্দেশে বলা হয়েছিল, যে কোনো সংস্থার নামের সঙ্গে শেষে বা প্রথমে ওআরএস শব্দটি জোড়া যাবে। সঙ্গে ‘এটি হু-র অনুমোদিত ওআরএস নয়’— পণ্যের লেবেলে এই মর্মে সতর্কীকরণও দেওয়া থাকতে হবে। কিন্তু তা সত্ত্বেও ফলের রস নির্ভর পানীয় কিংবা নন-কার্বেনেটেড মিষ্টি পানীয়ের ক্ষেত্রেও ‘ওআরএস’ শব্দটি দেদার ব্যবহার করা হচ্ছে। এর পরেই এই নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আন্ত্রিক, ডায়রিয়া কিংবা শরীরে জলশূন্যতা (ডিহাইড্রেশন)-এর ক্ষেত্রে ওআরএস-এর জুড়ি মেলা ভার। দেহে জলশূন্যতা দেখা দিলে প্রয়োজনীয় লবণ ও শর্করা শরীর থেকে বেরিয়ে যেতে থাকে। সেই ঘাটতি মেটাতে রোগীকে ওআরএস খাওয়ানোর প্রচলন রয়েছে। তবে এ ধরনের ‘ভুয়ো’ ওআরএস-এর বিক্রি বাড়তে থাকায় স্বাস্থ্যক্ষেত্রেও গুরুতর ঝুঁকির সম্ভাবনা থাকে। কারণ, হু-র অনুমোদন ছাড়া দেশের বহু ওষুধের বিপণিতে ‘ওআরএস’ নামে সেই সব পণ্য বিক্রি করা হচ্ছিল। সেই আবহেই এ বার কড়া পদক্ষেপ করল কেন্দ্র।
0
comment0
Report
BSBidhan Sarkar
Oct 19, 2025 13:11:58
Chinsurah, West Bengal:চন্দননগরের জগদ্ধাত্রী পুজোর কাউন্টডাউন শুরু হয়েছিল কাঠামো পুজো দিয়ে,পুজোর এক সপ্তাহ আগে রাস্তায় আলপনা দিয়ে উৎসবের সুর বেঁধে দিলো বাগাবাজার সর্বজনীন। চন্দনগর ও ভদ্রেশ্বরে ১৮০ টি জগদ্ধাত্রী পুজো হয়।বাগবাজার যার মধ্যে অন্যতম।১৯১ তম বর্ষ পালন করছে বাগবাজার পুজো কমিটি।এবার নিয়ে ষোলো বছর তারা রাস্তায় আলপনা প্রতিযোগিতা করছে।তবে এত বড় আকারে আগে হয়নি。 অনলাইনে শুধু জেলা নয় বিভিন্ন রাজ্য থেকে প্রতিযোগিরা নাম নথিভুক্ত করেন।আজ কালী পুজোর আগের দিন দেওয়া হয় আলপনা。 প্রায় আটশ প্রতিযোগি ও তাদের একজন করে সহযোগী মিলে বাগবাজারের রাস্তা জুরে আলপনা দেন。 এক সঙ্গে এত মানুষের আলপনা দেওয়া দেখতে ভীর জমে। বাগ বাজারের সুউচ্চ জগদ্ধাত্রী প্রতিমা দেখতে ভীর হয় পুজোর দিন গুলোতে।রাস্তাকে ক্যানভাস করে রাস্তায় বসে আলপনা দেওয়া তাদেরই সূচনা。 পুজো কমিটি উদ্যোক্তরা জানান,আরো অনেকে আবেদন করেছিলেন কিন্তু সবাইকে জায়গা দেওয়া যায়নি।রাস্তায় যেহেতু আলপনা দেওয়ার ব্যবস্থা তাই ইচ্ছা থাকলেও উপায় ছিল না।তবে গত বছরের তুলনায় এবারের সংখ্যাটা দ্বিগుణ হয়েছে।এত বৃহৎ আকারে আলপনা দেওয়ার ব্যবস্থার স্বীকৃতি পেতে গিনেস বুক অফ ওয়ার্ল্ড রেকর্ডে আবেদন করা হয়েছে বলে জানান পুজো কমিটির যুগ্ম সম্পাদক। উপস্থিত ছিলেন চন্দনগর-এর ডেপুটি মেয়র মুন্না আগরওয়াল,সেন্ট্রাল কমিটির সম্পাদক শুভজিৎ সাউ।
0
comment0
Report
PDPradyut Das
Oct 19, 2025 13:11:29
Jalpaiguri, West Bengal:মায়ের টানেই খুদে ভক্তের এই সাফল্য। মাত্র দুই ফুট তিন ইঞ্চি উচ্চতার মাটির কালী মূর্তি বানিয়ে তাক লাগিয়ে দিল জলপাইগুড়ির খুদে অরিত। *মাটি দিয়ে দুই ফুট তিন ইঞ্চি উঁচু কালী প্রতিমা গড়ে নজির সৃষ্টি করেছে জলপাইগুড়ির বেলাকোবা বেলাকোবার আদর্শপাড়া কলোনির বাসিন্দা অষ্টম শ্রেণির, মাত্র ১৫ বছরের অরিত দত্তগুপ্ত।* কালী প্রতিমার পাশাপাশি অরিত মাটি দিয়ে দুর্গা, সরস্বতী, লক্ষ্মী, গণেশ ও কার্তিকের প্রতিমা তৈরি করেছে। শুধু তাই নয়, সিমেন্ট দিয়ে নিজ হাতে গড়েছে বজরংবলীদের মূর্তি। অরিত বেলাকোবা বয়েজ হাইস্কুলের অষ্টম শ্রেণির ছাত্র। বাবা পিন্টু দত্তগুপ্ত এক ফ্যাক্টরির কর্মী এবং মা অলি দত্তগুপ্ত গৃহবধূ। অরিত তাঁদের একমাত্র সন্তান। বাড়িতে এক সাক্ষাতে অরিত জানায়, ছোটবেলা থেকেই অরিত মাটির পুতুল বানাতো। সেই থেকেই প্রতিমা গড়ার আগ্রহ জন্মায় তার মনে। ২০২২ সাল থেকে প্রতিমা তৈরির কাজ শুরু করে সে। গত বছর প্রথমবার পাঁচ ইঞ্চির একটি কালী প্রতিমা বানিয়েছিল। এই বছরের প্রতিমা তৈরি করতে অরিতের লেগেছে মোট ১৫ দিন। ব্যবহার করেছে আট ধরনের রং। জানায়, সপ্তাহের সাধারণ দিনে সময় না পেলেও শনিবার ও রবিবার বেশি সময় ধরে কাজ করেছে। মোট খরচ পড়েছে প্রায় তিনশো টাকা, যার মধ্যে রয়েছে রং, কাপড়, গয়না ও অস্ত্র। সব খরচই বহন করেছেন তার বাবা-মা। অরিতের মা অলি দত্তগুপ্ত বলেন, “ছোটবেলা থেকেই অরিত মাটির পুতুল বানিয়ে ভেঙে ফেলত। সব কিছুই নিজের আগ্রহে করে। আমরা সবসময় ওকে উৎসাহ দিই।” স্কুলের শিক্ষক কৌশিক ঘোষ বলেন, “অরিত পড়াশোনায় মনোযোগী, নিয়ম মেনে চলে এবং অত্যন্ত পরিশ্রমী।” অরিতের স্বপ্ন বড় হয়ে ভারতীয় সেনাবহিনীতে যোগ দেওয়া। পাশাপাশি সে মৃৎশিল্পের কাজও চালিয়ে যেতে চায়।
0
comment0
Report
PDPradyut Das
Oct 19, 2025 12:38:09
Jalpaiguri, West Bengal:মায়ের টানে খুদে ভক্তের এই সাফল্য। মাত্র দুই ফুট তিন ইঞ্চি উচ্চতার কালে মূর্তি বানিয়ে তাক লাগিয়ে দিল জলপাইগুড়ির খুদে অরিত। মাটি দিয়ে দুই ফুট তিন ইঞ্চি উঁচু কালী প্রতিমা গড়ে নজির সৃষ্টি করেছে জলপাইগুড়ির বেলাকোবার আদর্শপাড়া কলোনির বাসিন্দা অষ্টম শ্রেণির, মাত্র ১৫ বছর বয়সের অরিত দত্তগুপ্ত। কালী প্রতিমার পাশাপাশি অরিত মাটি দিয়ে দুর্গা, সরস্বতী, লক্ষ্মী, গণেশ ও কার্তিকের প্রতিমা তৈরি করেছে। শুধু তাই নয়, সিমেন্ট দিয়ে নিজ হাতে গড়েছে বজরংবলীর মূর্তি। অরিত বেলাকো boya জয় স্কুলের অষ্টম শ্রেণির ছাত্র। বাবা পিন্টু দত্তগুপ্ত এক ফ্যাক্টরির কর্মী এবং মা অলি দত্তগুপ্ত গৃহবধূ। অরিত তাঁদের একমাত্র সন্তান। বাড়িতে এক সাক্ষাতে অরিত জানায়, ছোটবেলা থেকেই কুমোরটুলি থেকে মাটি এনে পুতুল বানাতো। সেই থেকেই প্রতিমা গড়ার আগ্রহ জন্মায় তার মনে। ২০২২ সাল থেকে প্রতিমা তৈরির কাজ শুরু করে সে। গত বছর প্রথমবার পাঁচ ইঞ্চির একটি কালী প্রতিমা বানিয়েছিল। এই বছরের প্রতিমা তৈরি করতে অরিতের লেগেছে মোট ১৫ দিন। ব্যবহার করেছে আট ধরনের রং। জানায়, সপ্তাহের সাধারণ দিনে সময় না পেলেও শনিবার ও রবিবার বেশি সময় ধরে কাজ করেছে। মোট খরচ পড়েছে প্রায় তিনশো টাকা, যার মধ্যে রয়েছে রং, কাপড়, গয়না ও অস্ত্র। সব খরচই বহন করেছেন তার বাবা-মা। অরিতের মা অলি দত্তগুপ্ত বলেন, “ছোটবেলা থেকেই অরিত মাটির পুতুল বানিয়ে ভেঙে ফেলত। সব কিছুই নিজের আগ্রহে করে। আমরা সবসময় ওকে উৎসাহ দিই।” স্কুলের শিক্ষক কৌশিক ঘোষ জানান, “অরিত পড়াশোনায় মনোযোগী, নিয়ম মেনে চলে এবং অত্যন্ত পরিশ্রমী।” অরিতের স্বপ্ন বড় হয়ে ভারতীয় সেনাবাহিনীতে যোগ দেওয়া। পাশাপাশি সে মৃৎশিল্পের কাজও চালিয়ে যেতে চায়।
0
comment0
Report
BSBarun Sengupta
Oct 19, 2025 12:19:05
0
comment0
Report
SCSandip Chowdhury
Oct 19, 2025 12:18:50
Katwa, West Bengal:দপ্তরে বসে দলীয় পদাধিকারীদের নিয়ে গলসি বিধায়ক নেপাল ঘড়ুইয়ের টাকা গোণার ভিডিও ভাইরালের ঘটনায় তৃণমূল কংগ্রেসের পক্ষে তদন্ত করা হবে বলে জানালেন পূর্ব বর্ধমান জেলা তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি রবীন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায়।ররবীন্দ্রনাথ বাবু আরও বলেন,পুরনো ভিডিও। লোকসভা নির্বাচলের সময় বুথ খরচের টাকা বুথে পৌঁছে দেওয়ার জন্য ওরা ভাগ করছিল। সামান্য টাকা দেড়-দুলক্ষ টাকা। যেহেতু ভিডিও দলীয় কার্যালয়ের সিসি ক্যামেরা থেকে নিয়ে ভাইরাল করা হয়েছে সেজন্য দলের কেউ জড়িত আছে কিনা সেবিষয়ে নিশ্চিত হতে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে。 তবে এখনই পুলিশে কিছু অভিযোগ করা হয়ে চ্ছে না বলে জানান জেলা সভাপতি রবীন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায়।
0
comment0
Report
Diwali 2025
Advertisement
Back to top