मेदिनपुर नगरपालिका में पोखर अवैध भरे जाने को लेकर BJP- प्रशासन के बीच आरोप-प्रत्यारोप

মুখ্যমন্ত্রীর কড়া নির্দেশ সত্ত্বেও মেদিনীপুর পৌরসভার ১৯ নম্বর ওয়ার্ডে বর্ধন গলিতে পাম্প বসিয়ে জল মেরে মাটি ফেলে বেআইনি ভাবে চলছিল পুকুর ভরাট। ঘটনা নিয়ে সরব হয়েছে বিজেপি, অভিযোগ দায়ের করা হয় জেলা প্রশাসন ও পৌরসভা তে। বিজেপির জেলা সহ-সভাপতি শংকর গুছাইত এর দাবি পৌরসভার নাকের ডোগার উপর চলছে পুকুর ভরাটের কাজ, স্থানীয় কাউন্সিলর বা পৌর প্রশাসন না দেখে ঘুমিয়ে রয়েছেন। তিনি ইতিমধ্যেই ইমেল মারফত অভিযোগ জানিয়েছেন জেলাশাসক মহাকুমা শাসক এবং মেদিনীপুর পৌরসভা কে। পরে খবর পেয়ে স্থানীয় কাউন্সিলর বিশ্বনাথ পাণ্ডব ঘটনাস্থলে পৌঁছে যান। তিনি পুকুর ভরাটের কাজ বন্ধ করে দেন বলে দাবি। তার আরও দাবি তিনি এই বিষয়ে কিছুই জানতেন না খবর পেয়েই তিনি এসে দেখেন ঘটনা সত্যি। এরপরেই তিনি পুকুর ভরাটের কাজ বন্ধ করে দেন। এবং তিনি জানান পুরো ঘটনাটা তিনি ইতিমধ্যেই জানিয়েছেন মেদিনীপুর পৌরসভার পূর্ত দপ্তরের সিআইসিকে এবং ঘটনাটি জানাবেন মেদিনীপুর পৌরসভার চেয়ারম্যান কে। পাশাপাশি তিনি বলেন পুকুরটি কে পূর্ব অবস্থায় ফিরিয়ে আনার জন্য তিনি যাবতীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন। জানা গেছে এই পুকুরটি স্থানীয় বাসিন্দা গৌরব গুঁইন দের পুকুর। গৌরব বাবুর স্ত্রী ঝর্না গুইনের নামে রেকর্ড রয়েছে। গত কয়েকদিন ধরেই পার্শ্ববর্তী একজনের বাড়ি থেকে ইলেকট্রিক লাইন নিয়ে পাম্প বসিয়ে পুকুরের জল মারছিলেন এবং এর পাশাপাশি মাটি ফেলে সেই পুকুরের অধিকাংশই বুজিয়ে ফেলেছিলেন এমনই অভিযোগ উঠেছিল। এই ঘটনা নিয়ে বিজেপি সরব হতেই দেখা যায় তড়িঘড়ি কাজ বন্ধ হয়ে গিয়েছে। যে বাড়ি থেকে কারেন্ট নিয়ে پাম্পে করে জল তোলা হচ্ছিল তারা বলছেন তাদেরকে বলা হয়েছিল পুকুরের জল মারা হবে। মাটি ফেলতেও দেখেছি এর więcej কিছু জানি না। গোটা ঘটনা নিয়ে বিরোধীরা বলছেন যারা পুকুর ভরাটের মতোন গর্হিত কাজ করছেন তাদের যেন দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি হয়। যদিও পুকুরের মালিক পক্ষের পক্ষ থেকে গৌরব গুঁন বলেন, আবর্জনা পরিষ্কার করা হচ্ছিল পুকুর ভরাট নয়। কিন্তু মাটি কেটে কেনো পুকুরে ফেলা হচ্ছিল সেই প্রশ্নের উত্তর তিনি দিতে পারেননি।