Become a News Creator

Your local stories, Your voice

Follow us on
Download App fromplay-storeapp-store
Advertisement
Back
Paschim Bardhaman713301

चुनाव आयोग के निर्देशों के उल्लंघन के बीच एक जगह शिबिर से नामांकन फॉर्म वितरण पर विवाद

BCBasudeb Chatterjee
Nov 05, 2025 13:18:58
Asansol, West Bengal
নির্বাচন কমিশনের নির্দেশকে অমান্য করে এক জায়গাতে বসে শিবির করেই চলছে এনুমারেশন ফ্রম বিলির কাজ।এই নিয়ে বিতর্ক দেখা দিয়েছে।আসানসোলের কুলটি বিধানসভার 99 এবং 100 নম্বর বুথের ঘটনা। প্রসঙ্গত 4 ই নভেম্বর থেকে SIR এ বিএলওদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে কাজ করার নির্দেশ দিয়েছেন নির্বাচন কমিশন।কিন্ত সেই নির্দেশকে অমান্য করে রীতিমতো শিবির করে চলছে এনুমারেশন ফ্রম বিলির কাজ।এই নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন বিজেপি নেতৃত্বরা।যদিও বিএলওরা জানিয়েছেন পায়ে সমস্যার কারণে বহুতল আবাসনে উঠতে পারিনি তাই বহুতলের আবাসিকদের আবেদন করেছিলাম এখানে এক জায়গা থেকে এনুমারেশন ফর্ম দেওয়ার জন্য।তাই এখানে এনুমারেশন ফ্রম বিলি করা হচ্ছে ফ্লাটের বাসিন্দাদের।
0
comment0
Report

For breaking news and live news updates, like us on Facebook or follow us on Twitter and YouTube . Read more on Latest News on Pinewz.com

Advertisement
BSBidhan Sarkar
Nov 05, 2025 14:13:43
Chinsurah, West Bengal:এই বাংলার যারা চুঁচুড়ার ভোটারদের নাম বাদ দিতে চায় সেই বিজেপি নেতাদের দেখলেই গাছে বেঁধে রাখবেন, কোনো ছাড় নেই,নিদান অসীমা পাত্রের। বিজেপির দাবী এই রাজ্যে গনতন্ত্র নেই। বুধবার চুঁচুড়া ঘড়ির মোড়ে চুঁচুড়া বিধানসভা তৃণমূল কংগ্রেসের ডাকে বিধায়ক অসিত মজুমদারের নেতৃত্বে এসআইআর নিয়ে প্রতিবাদী জনসভায় এমনটাই বললেন ধনেখালির বিধায়ক অসীমা পাত্র। বক্তব্য দিতে গিয়ে ধনেখালির বিধায়ক বলেন, বিজেপিকে দেখলেই যারা এই বাংলার চুঁচুড়ার ভোটারদের নাম বাদ দিতে চায়, জনগনের নাম বাদ দিতে চায় সেই নেতাদের দেখলেই গাছে বেঁধে রাখবেন, কোনো ছাড় নেই。 এ প্রসঙ্গে বিজেপি নেতা স্বপন পাল বলেন, ধনেখালির বিধায়ক বিজেপি নেতাদের গাছে বেঁধে রাখার নিদান দিচ্ছেন। তাহলে পশ্চিমবঙ্গের গণতন্ত্রকে কি তারা চুরি করে ফেলেছে নাকি পশ্চিমবঙ্গে তালিবানি শাসন চলছে। নির্বাচন কমিশনের নির্দেশে পশ্চিমবঙ্গের পাশাপাশি ১২ টি রাজ্যে এসআইআর হচ্ছে। সেখানে কোনও অসুবিধে নেই কিন্তু পশ্চিমবঙ্গে তৃণমূলের যত অসুবিধে হচ্ছে। খানাকুলে দেখলাম তৃণমূলের লোকেরা দলীয় পতাকা নিয়ে বুথ লেভেল অফিসারদের সাথে যাচ্ছে। অথচ বিজেপির লোকেরা বিএলএ ২ লোকেরা বিএলও এর সাথে যখন যাচ্ছে তাদের হুমকি দিয়ে ভয় দেখিয়ে তাড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে। তাঁর মানে কি পশ্চিমবঙ্গে শুধু টিএমসি একাই শাসন করবে। বাকি কাউকে কাজ করতে দেবে না। পশ্চিমবঙ্গের গনতন্ত্রকে এইভাবে হত্যা করবে। মুখ্যমন্ত্রী বলছেন ভোটের পর এই এসআইআর হলে তিনি সাহায্য করবেন। তাহলে ভোটের আগে কেন করছেন না। তাঁর মানে অবৈধ ভোটার, মৃত ভোটার এদের ভোটেই কি তিনি নির্বাচিত হয়ে এসেছেন। তাঁর জন্য এত ভয়。
0
comment0
Report
CDChittaranjan Das
Nov 05, 2025 13:19:12
Durgapur, West Bengal:বাড়ি বাড়ি গিয়ে এসআইআরের ফর্ম বিলির কথা ছিল, কিন্তু নির্বাচন কমিশনের সেই ফর্ম বিলি হচ্ছে বাস স্টStandের শেডের তলায় বসে। ছবিটা দুর্গাপুর পূর্ব বিধানসভার অন্তর্গত ২৪ নম্বর ওয়ার্ডের ১৫২ নম্বর বুথের এমএএমসি টাউনশিপের বি ওয়ান শনি মন্দির বাস স্ট্যান্ডের। যাকে ঘিরে জোর বিতর্ক শুরু শিল্পাঞ্চল দুর্গাপুরে। অতিরিক্ত কাজের চাপে ক্লান্ত হয়ে যাওয়াতেই নাকি তিনি বাস স্ট্যান্ডে বসে নির্বাচন কমিশনের দেওয়া ফর্ম দিচ্ছেন, সাফাই মহিলা বিএলও কর্মীর। খবর পেতেই বাস স্ট Standে ছুটে আসেন বিজেপি নেতৃত্ব। দলের নেতা বুদ্ধদেব মন্ডল প্রশ্ন তোলেন কিভাবে বাড়ি বাড়ি না গিয়ে বিএলও নিয়ম ভেঙে বাস স্ট্যান্ডে বসে ফর্ম বিলি করছেন। এরই মধ্যে একে একে সাধারণ মানুষও চলে আসেন এই বাস স্ট Standে, ক্ষোভ প্রকাশ করেন কেন বাড়িতে পৌঁছোয়নি বিএলও কর্মী। বিএলও ( বুথ লেভেল অফিসার) কে বাঁচাতে এগিয়ে এলেন বিএলএ টু দিলীপ কুমার রায়। দ্বিতীয় দিনেও বিতর্ক পিছু ছাড়ল না নির্বাচন কমিশনের দেওয়া ফর্ম বিলি নিয়ে। তবে বাড়ি বাড়ি না গিয়ে কেন বাস স্ট Standে বসে বিএলও ফর্ম বিলি করতে গেলেন তা নিয়ে উঠেছে বিস্তর প্রশ্ন।
0
comment0
Report
MMManoj Mondal
Nov 05, 2025 12:51:03
Kolkata, West Bengal:উত্তর ২৪ পরগনা বারাসাত মসজিদ বাড়ি এলাকায় একই বাড়ি তিন সদস্যের নাম বাদ পরল ২০০২ এর ভোটার তালিকা থেকে। ১৯৯১ সালে জমি কিনে বসবাস করা শুরু করেন আকবর আলী। বছরের পর বছর ধরে পৈতৃক সূত্রেই থেকে আসা তাদের ভোটাধিকার ও প্রয়োগ করেছে একাধিকবার তবে সেই পরিবারের ই নাম বাতিল ভোটার তালিকা থেকে। আকবর আলীর দাবি তার পরিবারের অন্য সদস্যদের নাম রয়েছে তবে একই পরিবারে থাকা সত্ত্বেও তিনজনের নাম বাদ পড়েছে ভোটার তালিকা থেকে। এমন অবস্থায় এলাকার জনপ্রতিনিধিকে জানালে পাশে থাকার আশ্বাস দেন পঞ্চায়েত সমিতি সভাপতি হালিমা বিবি ও স্থানীয় পঞ্চায়েত সদস্য বিশ্বজিৎ বিশ্বাস। নির্বাচন কমিশনের গাফিলতির কারণেই যে এই ভুল এটিই দাবি করলেন শাসক দুই নেতা। এক প্রতিবেশী বলেন ১৯৯৪ সালে আকবরের কাছ থেকে তিনি জমি কিনে বাড়ি করে থাকছেন। তার নাম ভোটার তালিকায় রয়েছে কিন্তু আকবরের নাম নেই। এতে যথেষ্ট অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন তিনি। আর এই মত অবস্থায় তার মধ্য দিয়ে কাটাচ্ছেন আকবরের গোটা পরিবার.
0
comment0
Report
BCBasudeb Chatterjee
Nov 05, 2025 12:42:20
0
comment0
Report
SCSaurav Chaudhuri
Nov 05, 2025 12:25:21
Jhargram, West Bengal:কোনো বিএলএ নেই। একা একাই কাজ করছেন বিএলও। তবে সিপিএমের অভিযোগ প্রয়জনীয় কাগজ থাকার পরও তাদের সমিল করা হচ্ছেনা। গতকাল থেকে শুরু হয়েছে এসআইআর। আর তার পরই ঝাড়ঘ্রমে সিপিএমের তরফে দাবি করা হচ্ছে তাদের বিএলএ দের ডাকার হয়নি। ঝাড়ঘ্রম এর ৫ এবং ৬নং ওয়ার্ড ঘিরে এই অভিযোগ। সিপিএমের জেলা সম্পাদক প্রদিপ সরকার এর আশঙ্কা মৃত ভোটার দের রেখে দেওয়ার জন্যই তাদের বিএলএ দের এড়িয়ে যাওয়ার চেষ্টা। ৬নং ওয়ার্ডে ১৯৯নং বুথের বিএলও পিজুষ কান্তি মাইতি জানান যে তার কাছে শুধুমাত্র তৃনমূলের বিএলএ র নাম আছে। সিপিএম এর বিএলএর কাছে কোনো ডকুমেন্টস থাকলে তখন কাজে যোগ দিতে পারেন। যদিও আমরা পৌছালে দেখি। যে বিএলও পিজুষ কান্তি মাইতি। একাই বাইকে করে ঘুরে বেরাচ্ছেন। একাই সব কাজ করছেন। কোনো বিএলএ নেই। প্রশ্ন করলে জানান তার কাছে তৃনমূল ছাড়া কারো নাম নেই। তবে তৃনমূলের যিনি দায়িত্তে সেই নৃপেন মন্ডলও আসেন নি। ফোন করেও তার কোনো উত্র পাওয়া যায়নি। ফলে একাই কাজ করছেন বিএলও。
0
comment0
Report
CDChampak Dutta
Nov 05, 2025 12:24:55
Kaji Chak, West Bengal:Sir এর কাজ চলছে, দাসপুর ১৬৯ নম্বর বুথের BLO হয়েছে ঋতুপর্ণা মানিক হাজরা। অথচ BLO র কাজ করছেন ঋতুপর্ণা দেবীর স্বামী সক্রিয় তৃণমূল কর্মী অসীম হাজরা। এমনই একটি ভাইরাল ভিডিও তুলে কমিশনের দ্বারস্থ হয়েছে বিজেপি। BLO র স্বামী তিনি আবার নাকি শাসক নেতা, SIR এর এনুমারেশন ফর্ম নিয়ে বাড়ি বাড়ি বিলি করছেন BLO র স্বামী শাসক নেতা। এমনই একটি ভিডিও সহ BLO র বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলে রাজ্য নির্বাচন কমিশনে লিখিত অভিযোগ দাঁড় করা হল বিজেপির পক্ষ থেকে। BLO র বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের-ar্জি জানানো হয়েছে বিজেপির তরফে নির্বাচন কমিশনে। পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার দাসপুর বিধানসভার কেলেগোদা ভুবনেশ্বর প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ১৬৯ নম্বর বুথের BLO ঋতুপর্ণা মানিক হাজরা। বিজেপির অভিযোগ, ঐ BLO র স্বামী অসীম হাজরা একজন সক্রিয় তৃণমূল কার্যকর্তা। BLO ঋতুপর্ণা মানিক হাজরা নিজে বাড়ি বাড়ি এনুমারেশন ফর্ম বিলি না করে তার স্বামী শাসকদলের নেতা অসীম হাজরা SIR ফর্ম নিয়ে বাড়ি বাড়ি বিলি করছেন। এমনই গুরুতর অভিযোগ তুলে রাজ্য নির্বাচন কমিশনের ওই বুথের BLO র বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের আর্জি জানিয়ে ঘাটাল সাংগঠনিক জেলা বিজেপির সহ সভাপতি অমুল মাইতি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। তার দাবি, একটি ভিডিও ফুটেজ সহ কমিশনে অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে যেখানে ঐ BLO র স্বামীকে ফর্ম হাতে এলাকায় দেখা গেছে। এ বিষয়ে ঘাটাল সাংগঠনিক জেলা বিজেপির সহ সভাপতি অমুল্য মাইতি বলেন, "দাসপুরের ওই BLO নিজে ফর্ম বিলি না করে তার স্বামী তৃণমূল নেতা অসীম হাজরাকে দিয়ে বাড়ি বাড়ি ফর্ম বিলি করাচ্ছেন। এমন অভিযোগ আমি পাই এবং একটি লাইভ ভিডিও আমি পাই। সেই সব দিয়ে রাজ্য নির্বাচন কমিশনের সিওকে আমি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছি। পাশাপাশি আমাদের দলের বিরোধী দলনেতা ও নির্বাচন সংক্রান্ত দায়িত্বে রয়েছে শিশির বাজোরিয়া কেও জানোয় আমি। এই অভিযোগ আসার পর স্থানীয় ERO ও বিডিওর সাথে যোগাযোগ করার চেষ্টা করি কিন্তু তাদের সাথে যোগাযোগ হয়নি। যদিও নির্বাচন কমিশনের থেকে অভিযোগ পেয়ে পরে বিডিও ও ERO তার সাথে যোগাযোগ করেছিল বলে দাবি ঘাটাল সাংগঠনিক জেলার সহ সভাপতির। তিনি জানান, এই কাজ খুবই জঘন্য কাজ, ওই BLO র বিরুদ্ধে যাতে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হয় তার দাবি করেছি।" এসংক্রান্ত একটি ভিডিও বিজেপির তরফে প্রচার করা হচ্ছে এই দাবি করে যে, দাসপুরের ১৬৯ নম্বর বুথের BLO র স্বামী অসীম হাজরার হাতে এনুমারেশন ফর্মের বান্ডিল রয়েছে এবং পাড়ার রাস্তার এক যুবকের সাথে কথা বলছেন। যদিও এই ভিডিওর সত্যতা যাচাই করা হয়নি। যার বিরুদ্ধে অভিযোগ সেই BLO ঋতুপর্ণা মানিক হাজরাকে ঘটনা সম্পর্কে জানার জন্য একাধিক বার ফোন কল করা হলে তিনি ফোন রিসিভ করেননি। ছবি বাইট
0
comment0
Report
ABArup Basak
Nov 05, 2025 12:02:10
Mal Bazar, West Bengal:রাঙ্গামাটি-ডামডিমের অসুস্থ হাতিকে ঘিরে চাঞ্চল্য! ধানক্ষেতে সেলফি তুলতে ভিড়, চিন্তায় গ্রামবাসী... ডামডিম বৌদ্ধ গুম্হা Area থেকে এবার মালব্লকের রাঙ্গামাটি পর্যন্ত এসে পড়েছে সেই অসুস্থ বুনো হাতিটি। বেশ কয়েকদিন ধরেই তার ধীরগতির চলাফেরা, ধান ক্ষেতে ঢুকে পড়া ও অদ্ভুত আচরণে উদ্বেগে রয়েছেন বনকর্মী ও পরিবেশপ্রেমীরা। আজ সকালে রাঙ্গামাটি ও ডামডিমের মাঝে ধানক্ষেতে দেখা যায় হাতিটিকে। মুহূর্তের মধ্যেই খবর ছড়িয়ে পড়ে চারদিকে, আর দেখতে ভিড় জমে যায় শতাধিক মানুষ। অনেকে হাতিটিকে ঘিরে ধরে সেলফি তুলতে শুরু করে — যা পরিস্থিতিকে আরও বিপজ্জনক করে তোলে। স্থানীয় বাসিন্দারা জানিয়েছেন, হাতিটি বেশ দুর্বল এবং অসুস্থ অবস্থায় আছে। তবুও অনেকেই অজানার কৌতূহল নিয়ে খুব কাছ থেকে ছবি তুলছেন, যা যে কোনও মুহূর্তে বড়সড় দুর্ঘটনার কারণ হতে পারে। একদিকে যেমন গ্রামের ছোট ছেলেরা হাতির কাছে যাচ্ছিল, অন্যদিকে ধান পাকার মরসুমে চাষিরা চিন্তিত তাঁদের বছরের ফসল নিয়ে। স্থানীয়দের বক্তব্য, বনদপ্তর যদি দ্রুত হাতিটিকে উদ্ধার করে নিরাপদ জায়গায় না নিয়ে যায়, তাহলে বিপদ অনিবার্য। ধানক্ষেতে ইতিমধ্যেই ক্ষতির আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। বনদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, হাতিটির উপর নজরদারি রাখা হয়েছে এবং প্রয়োজনে আবারও চিকিৎসা শুরু করা হবে। তবে স্থানীয়রা বলছেন, শুধু নজরদারি নয় — এখনই সক্রিয় পদক্ষেপের সময়, কারণ মানুষ ও হাতি উভয়ের সুরক্ষাই এখন বড় প্রশ্নচিহ্নের মুখে। বাইট ১) স্থানীয় চাষী। 0511ZG_MAL_ELEPHANT_R
0
comment0
Report
SCSandip Chowdhury
Nov 05, 2025 11:47:05
Katwa, West Bengal:শুরু হলো শতাব্দী প্রাচীন দাঁইহাটের রাসযাত্রা। রাসযাত্রায় দাঁইহাটবাসীর কাছে অন্যতম আকর্ষণ মা শবশিব ও বড়মায়ের পুজো। বুধবার সকালে দাঁইহাটের শব শিব তলায় কাতারে কাতারে ভক্তের ভিড়। ঘন্টার পর ঘন্টা লাইনে দাঁড়িয়ে মায়ের কাছে পুজো দিতে আসছেন ভক্তেরা। শুধূ দাঁইহাট নয় দূরদূরান্ত থেকে মানুষজন আসেন মনস্কামনা পূর্ণ করতে। দিল্লী থেকে আগত এক পুণ্যার্থী বলেন মায়ের কাছে আমার মানত ছিলো সেই মানত পূর্ণ হওয়ায় আজকে আবারও মায়ের কাছে পুজো দিতে এসেছি। বহু আগে দাঁইহাটের রাসযাত্রা দেখেছিলাম। আবারও তা দেখে খুবই ভালো লাগছে। প্রত্যেক বছরের মতো এবারও রাসযাত্রার দিন সকাল সকাল শব শিব মায়ের কাছে পুজো দিতে আসেন কাটোয়ার বিধায়ক রবীন্দ্রনাথ চ্যাটার্জী। তিনি বলেন শব শিব মায়ের পুজো বহু প্রাচীন। আমরা প্রত্যেক বছরই আসি এবারেও মায়ের কাছে এসেছিলাম পুজো দিতে। সব মিলিয়ে রাসযাত্রায় মেতে উঠেছে গোটা দাঁইহাট শহর সহ সংলগ্ন একাকার মানুষজন। বাইট:- ১) রবীন্দ্রনাথ চ্যাটার্জী (বিধায়ক কাটোয়া) ২) রমা (দিল্লি থেকে আগত ভক্ত) ৩) পার্থ মোদক (এলাকাবাসী) ৪) সৌরভ হাওলাদার (এলাকাবাসী)
0
comment0
Report
PSPrasenjit Sardar
Nov 05, 2025 11:46:41
Baruipur, West Bengal:ভাঙড়ে SIR আতঙ্কে আত্মহত্যা নাকি পারিবারিক অশান্তির কারণে আত্মহত্যা। তদন্তে পুলিশ ভাঙড়ের জয়পুরে রহস্যজনক ভাবে মৃত্যু এক ব্যক্তির। মৃত ব্যক্তির নাম শফিকুল গাজী। ঘটনাটি ঘিরে শুরু হয়েছে তীব্র রাজনৈতিক চাপানউতোর。 পরিবার সূত্রে জানা গেছে, শফিকুল গাজী পেশায় একজন ফুচকা বিক্রেতা। তার বাড়ি উত্তর ২৪ পরগনার ঘুসিঘাটা এলাকেলেও দীর্ঘদিন ধরে তিনি ভাঙড়ের উত্তর কাশিপুর থানার জয়পুরে শশুর বাড়িতে বসবাস করছিলেন。 Localরা দেখতে পান, শফিকুল নিজের ঘরে গলায় গামছা লাগিয়ে आत्मহত্যা করেছেন। খবর পেয়ে উত্তর কাশিপুর থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠায়。 ঘটনাকে কেন্দ্র করে তৈরি হয়েছে নানা জল্পনা। মৃতের স্ত্রী অভিযোগ করেছেন, ‘SIR আতঙ্কে’ আত্মহত্যা করেছেন তার স্বামী। ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে ক্যানিং পূর্বের বিধায়ক সওকাত মোল্লাও একই দাবি করেন— “SIR-এর আতঙ্কেই মৃত্যু হয়েছে।” বিষয়টি অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় কে জানানো হয়েছে। তাহার নির্দেশ অনুযায়ী পরিবারের পাশে তিনি এসে দাঁড়িয়েছেন। তবে মৃতের ভাই কুতুবউদ্দিন গাজী দাবি করেছেন, “পরিবারের অশান্তির কারণেই দাদা আত্মহত্যা করেছেন, কোনো SIR আতঙ্ক নয়।”মিথ্যা কথা বলা হচ্ছে। অন্যদিকে বিরোধীদের দাবি, এটি পারিবারিক অশান্তি থেকে আত্মহত্যা, রাজনৈতিক কোনো যোগ নেই। আইএসএফ ও বিজেপির পক্ষ থেকেও একই দাবি উঠেছে। পুলিশ সূত্রে খবর, ঘটনার প্রকৃত কারণ জানতে তদন্ত চলছে। ময়নাতদন্তের রিপোর্টের পরেই মৃত্যুর আসল রহস্য উদ্ঘাটিত হবে বলে মনে করা হচ্ছে。
0
comment0
Report
BCBasudeb Chatterjee
Nov 05, 2025 11:43:59
0
comment0
Report
ALArup Laha
Nov 05, 2025 11:08:36
Belna, West Bengal:বিস্কুট ভালো না লাগায় বচসা, বাঁশের আঘাতে মৃত্যু হল চায়ের দোকানির। চায়ের দোকানে বিস্কুট ভালো লাগেনি—এই তুচ্ছ কারণেই প্রাণ গেল এক চা দোকানির। মঙ্গলবার সকালে রায়নার খালেরপুলে ঘটে চাঞ্চল্যকর এই ঘটনা। আহত অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি করা হলে বুধবার ভোরে মৃত্যু হয় ওই দোকানির। পুলিশ ঘটনার পর অভিযুক্তকে গ্রেফতার করেছে। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, মৃতের নাম ফরিদ আলি শেখ (৫০)। বাড়ি রায়নার মাছখান্ডা গ্রামে। খালেরপুল এলাকায় তার একটি চায়ের দোকান আছে। প্রতিদিনের মতো মঙ্গলবার সকালে চা খেতে যায় বেলসরের বাসিন্দা পেশায় রাজমিস্ত্রি হোসেন মোল্লা। চায়ের সঙ্গে বিস্কুট খান তিনি, কিন্তু বিস্কুট ভালো না লাগায় টাকা দিতে অস্বীকার করেন। বিষয়টি নিয়ে বচসা শুরু হয় দোকানদার ও গ্রাহকের মধ্যে। উপস্থিত লোকজন প্রথমে মিটমাট করে দেয়। কিন্তু কিছুক্ষণ পর ফের দোকানে ফিরে গিয়ে হোসেন মোল্লা বাঁশ দিয়ে ফরিদ আলিকে বেধড়ক মারধর করে বলে অভিযোগ। গুরুতর আহত অবস্থায় ফরিদকে প্রথমে বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজে এবং পরে বামচান্দাইপুরের একটি বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে নবাবহাটের কাছে অন্য এক বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হলে সেখানে বুধবার ভোরে তার মৃত্যু হয়। ঘটনার পর এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। রায়না থানার পুলিশ অভিযুক্তকে গ্রেফতার করেছে। ঘটনার তদন্ত চলছে।
0
comment0
Report
Advertisement
Back to top