जलपाईगुड़ी में स्कूल और BLO एक साथ ड्यूटी: IR के सवालों में सुरक्षा चिंता

Sir আবহে, একসঙ্গে স্কুল ও BLO-র ডিউটি, দুই দায়িত্ব সামলানো নিয়ে জলপাইগুড়ি তে চিন্তায় BLO রা। এসআইএর নিয়ে প্রশিক্ষণ হলো, তবুও একটি দিকে নিরাপত্তা, অন্যদিকে একই সঙ্গে দুই কাজ সামলানো নিয়ে সংশয়ে রইলেন বিএলও'দের একাংশ। জলপাইগুড়ি সদর বিধানসভা AC 17 এর বিএলওদের প্রশিক্ষন হয়। জলপাইগুড়ি সদর বিডিও অফিসের সভাকক্ষে প্রশিক্ষন কর্মশালাটি হয়। তিন দফায় সদর বিধানসভার প্রায় ২৮০ জন বিএলওকে প্রশিক্ষন দেওয়া হয়। সদর মহুকুমা শাসক তথা মহুকুমা নির্বাচনী আধিকারিক তমোজিৎ চক্রবর্তী এবং সদর বিডিও তথা ব্লক নির্বাচনী আধিকারিক মিহির কর্মকার প্রশিক্ষণ দেন। রবিবার বিকেলে প্রশিক্ষণের মূল বিষয় ছিলো এসআইআর, যা এই মুহুর্তে অত্যন্ত স্পর্শকাতর এবং আমজনতার চর্চার বিষয়। এদিন প্রশিক্ষণ নিতে আসা বিএলওদের সিংহভাগই শিক্ষক। এছাড়াও কিছু অঙ্গনওয়াড়ি, শিশু শিক্ষা কেন্দ্রের কর্মীরাও ছিলেন। শিক্ষক- বিএলওরাও সবচেয়ে বেশি দোটানার মধ্যে রয়েছেন। এদিন প্রশিক্ষন নিতে আসা একাধিক শিক্ষক বিএলও বলেছেন স্কুলের পঠনপাঠন এবং বাড়ি বাড়ি ঘোরে এসআইআর কাজ কিভাবে সামলাবেন সেটাই সবচেয়ে বড় সমস্যা। অনেক স্কুলের প্রধান শিক্ষকরাও এই বিএলওর দায়িত্বে রয়েছেন। তারা বলেছেন, শুধু পঠনপাঠন নয়, মিড মিল থেকে শুরু করে নানান দায়িত্ব পালন করতে হয় তাদের। এসআইআর এর কাজে গ্রামেগঞ্জ বাড়ি, বাড়ি ঘুরতে এলে স্বাভাবিক ভাবেই সেইসব কাজে ব্যাঘাত ঘটতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন তারা। পাশাপাশি নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। শাসক থেকে বিরোধী, বিভিন্ন রাজনৈতিক দলগুলি প্রায় প্রতিদিনই এসআইআর নিয়ে গরম গরম বক্তব্য রাখছেন। তার জেরে গ্রামেগঞ্জে গেলে সমস্যায় পড়তে হবে কি না তা নিয়ে অনেকেই চিন্তিত। তবে জলপাইগুড়ির শান্ত এবং সুষ্ঠু পরিবেশে সমস্যা হবে না বলে মত একাংশের। যদিও এদিন의 প্রশিক্ষণের সময় নিরাপত্তার বিষয় নিয়ে কোনো আলোচনা হয়নি। এসডিও বা বিডিও এই বিষয় নিয়ে সংবাদমাধ্যমে কোনো মন্তব্য করতে চাননি।