Become a News Creator

Your local stories, Your voice

Follow us on
Download App fromplay-storeapp-store
Advertisement
Back
Hooghly712601

अरामबाग में बीजेपी विधायक के नेतृत्व में रोड ब्लॉक, सांसदों पर हमले के विरोध

DSDIBYENDU SARKAR
Oct 06, 2025 14:02:09
Arambag, West Bengal
আরামবাগঃ০৬ অক্টোবর পুরশুড়ায় বিজেপি বিধায়ক বিমান ঘোষের নেতৃত্বে পথ অবরোধ। উত্তর মালদার সাংসদ খগেন মুর্মু এবং শংকর ঘোষের উপর আক্রমণের প্রতিবাদে পথ অবরোধ পুরশুড়ার সামন্তরোডে।উত্তর বঙ্গের এই ঘটনার প্রতিবাদে ও দোষীদের শাস্তির দাবিতে পুরশুড়ায় আরামবাগ কলকাতা রাজ্য সড়ক অবরোধ করে রাখেন বিজেপির লোকজন।এই অবরোধের জেরে এই ব্যস্ত তম রুট পুরো পুরি অবরুদ্ধ হয়ে পড়ে।বেশ কিছুক্ষণ অবরোধ করার পর পুরশুড়া থানার পুলিশ এসে অবরোধ তুলে দেয়।
0
comment0
Report

For breaking news and live news updates, like us on Facebook or follow us on Twitter and YouTube . Read more on Latest News on Pinewz.com

Advertisement
KAKAYESH ANSARI
Oct 06, 2025 14:34:31
0
comment0
Report
AGAyan Ghosal
Oct 06, 2025 12:49:25
Kolkata, West Bengal:নিম্নচাপ ঘূর্ণাবর্ত হিসেবে রয়েছে বিহারে। শক্তি ক্ষয় করে উত্তর-পূর্ব বিহারে ঘূর্ণাবর্ত। মৎস্যজীবীদের কোনো সতর্কবার্তা নেই। উত্তরবঙ্গ। আজ সোমবার ভারী বৃষ্টির কোন সতর্কবার্তা নয়। বজ্রবিদ্যুৎ সহ হালকা থেকে মধ্যারি বৃষ্টি দার্জিলিং কালিম্পং জলপাইগুড়ি আলিপুরদুয়ার ও কোচবিহার ও উত্তর দিনাজপুর জেলাতে। এই ছয় জেলাতেই হলুদ সতর্কবার্তা। ৩০ থেকে ৪০ কিলোমিটার গতিবেগে দমকা ঝড়ো হাওয়া বইবে এই বৃষ্টির সঙ্গে। মঙ্গলবার এবং বুধবার বিক্ষিপ্তভাবে কিছু এলাকায় বৃষ্টি হতে পারে উত্তর বঙ্গের জেলা গুলিতে। উপরের দিকের জেলাগুলিতে সম্ভাবনা একটু বেশি থাকবে। বৃহস্পতিবার থেকে রবিবার বৃষ্টির সম্ভাবনা আরো কমবে। দক্ষিণ বঙ্গ। সোমবার থেকে বুধবার পর্যন্ত বিক্ষিপ্তভাবে বজ্রবিদ্যুৎ সহ বৃষ্টির সম্ভাবনা বেশি থাকবে। বজ্রবিদ্যুৎ সহ হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির হলুদ সতর্কবার্তা। তার সাথে ৩০ থেকে ৪০ কিলোমিটার গতিবেগে দমকা चोर বাতাস বইবে। সোমবার বজ্রবিদ্যুৎসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা বেশি থাকবে উত্তর ও দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুর এবং নদীয়ার জেলাতে।এই জেলাগুলিতে বৃষ্টির সাথে ৩০ থেকে ৪০ কিলোমিটার গতিবেগে দমকা বাতাস বইবে। বজ্রবিদ্যুৎ সহ বৃষ্টির সম্ভাবনা থাকবে কলকাতা হাওড়া হুগলি পুরুলিয়া বাঁকুড়া ও পূর্ব বর্ধমান জেলাতে। মঙ্গলবার বজ্রবিদ্যুৎ সহ বৃষ্টি তার সাথে ৩০ থেকে ৪০ কিলোমিটার গতিবেগে দমকা ঝড়ো বাতাস বইতে পারে উত্তর ও দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা পূর্ব পশ্চিম মেদিনীপুর ঝাড়গ্রাম কলকাতা হাওড়া হুগলি এবং নদীয়ার জেলাতে। বুধবারে বজ্রবিদ্যুৎ সহ বৃষ্টির সম্ভাবনা থাকবে উত্তর ও দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা কলকাতা হাওড়া হুগলি নদীয়ার পূর্ব বর্ধমান এবং পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুর ঝাড়গ্রাম। বৃহস্পতিবার থেকে শনিবার বৃষ্টির সম্ভাবনা কমবে দক্ষিণবঙ্গে। কিছু জেলার কিছু এলাকায় বজ্রবিদ্যুৎ সহ বৃষ্টি হতে পারে। রবিবার বৃষ্টির সম্ভাবনা আরো কমবে দক্ষিণবঙ্গে। বৃষ্টিপাতের পরিমাণ। গত ২৪ ঘন্টায় ১০০ মিলিমিটার ও তার বেশি বৃষ্টি খুব বেশি এলাকায় হয়নি। সংকোষ টি এস্টেট এলাকায় ১১০ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে। আরিয়ামান টি এস্টেট এলাকাতেও ১১০ মিলিমিটার বৃষ্টি। কুমারগ্রামে বৃষ্টি হয়েছে ১০০ মিলিমিটার। এই তিনটি এলাকাই আলিপুরদুয়ার জেলাতে। কোচবিহারের ঘুঘুমারিতে ৮০ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে। দক্ষিণবঙ্গের বেশ কিছু এলাকায় ভারী বৃষ্টি হয়েছে। এরমধ্যে দক্ষিণ ২৪ পরগনার সাগর ; পূর্ব মেদিনীপুরের দীঘা ও হুগলির হরিনখোলা তে ৮০ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে। দক্ষিণ ২৪ পরগনার ক্যানিং এ বৃষ্টি হয়েছে ৫০ মিলিমিটার। উত্তরবঙ্গে এই অতিবৃষ্টি প্রথম নয়। এই বছরেও ৩৬২ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছিল উত্তরবঙ্গে। ৪০০ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছিল ২০১৭ ও ২০২০ সালে। ২০২৫ সালের ১২ই আগস্ট নিউল্যান্ড টি গার্ডেন ৩৬২.৬ মিলিমিটার। ২০১৭ আগস্টে ৪৭৮.১ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছিল হাসিমারাতে। ২০২০ জুলাই মাসে গাজোলডোবা ৪৬৩.৪ মিলিমিটার।
1
comment0
Report
BSBhabananda Singha
Oct 06, 2025 12:34:32
Dinajpur, Rangpur Division:লক্ষী পুজাতেই টেনোহরি গ্রামের শারদোৎসবের আসল উচ্ছ্বাস রায়গঞ্জের শস্য ভাণ্ডার টেনোহরি গ্রাম যেন মা লক্ষীর আশীর্বাদে ধন্য। মা লক্ষীর আশীর্বাদেই এখানকার মাটিতে নাকি সোনা ফলে—এমনটাই বিশ্বাস স্থানীয়দের। আর সেই বিশ্বাস থেকেই গ্রামের প্রতিটি বাড়িতে ধুমধাম করে পালিত হয় লক্ষী পুজো। দুর্গা পুজো নয়, এই গ্রামে শারদোৎসবের মূল আকর্ষণ লক্ষী-pujaই। গ্রামের দাসপাড়া, স্কুলপাড়া-সহ বিভিন্ন পাড়ায় দেখা যায় একই দৃশ্য। কাঠামোর উপর বিশাল আকৃতির লক্ষী প্রতিমা এনে পুজো করা হয়। কোথাও কোথাও থাকে লক্ষীর সাথে নারায়ণের মুর্তি। প্যান্ডেল, আলোর রোশনাই, মাইক ও সাউন্ডবক্সে মুখরিত হয়ে ওঠে গোটা গ্রাম। পূর্ববঙ্গ থেকে চলে আসা এই ঐতিহ্য আজও অটুট। স্থানীয়দের ধারণা, মা লক্ষীর আশীর্বাদেই ক্ষেত ভরে ওঠে ধান, গম, ভুট্টা থেকে শুরু করে শাকসবজি, লাউ, পটল, কফি, শসাসহ নানা ফসলে। অন্য এলাকা থেকে কেউ এলে অবাক না হয়ে পারেন না। ইটাহারের দুর্গাপুর থেকে বছর চারেক আগে বিয়ে হয়ে আসা মুনাই দেবদুতি দাস জানান, “প্রথম বছর এসে দেখেছিলাম বাড়িতে বাড়িতে কত বড় করে লক্ষী পুজো হয়, অবাক হয়েছিলাম। এখন এই উৎসবই আমার সবচেয়ে প্রিয়।” বয়স্ক গৃহবধূ লিপিকা দাস বলেন, “বিয়ের পর থেকে শাশুড়িকে দেখে শিখেছি। এখনও সেই নিয়ম মেনে পুজো করি। তিলের নাড়ু, নারকেলের নাড়ু, মুড়কি, মোয়া করতেই হবে। খিচুড়ি খাওয়া শুরু হয় সোমবার রাত থেকে মঙ্গলবার পর্যন্ত। প্রচুর মানুষ আসেন প্রতিমা দেখতে, খিচুড়ি খান, আনন্দে মেতে ওঠেন।” গ্রামের প্রবীণ শঙ্কর চন্দ্র দাস জানান, “বাপ-ঠাকুরদার আমল থেকে এভাবেই লক্ষী পুজো করে আসছি আমরা। মা লক্ষীর আশীর্বাদেই ক্ষেতের ফসল ভরে ওঠে। এই বিশ্বাসই টেনোহরিকে করেছে শস্য ভাণ্ডার।” পুজো শেষে বুধবারে গ্রামের স্কুল মাঠে বসবে বার্ষিক মেলা। প্রায় ৫৭ বছর ধরে এই মেলা হয়ে আসছে। সব মিলিয়ে, বছরের পর বছর ধরে টেনোহরি গ্রাম লক্ষী পুজোকেই কেন্দ্র করে শারদোৎসবে মেতে উঠেছে—এবছরও তার ব্যতিক্রম নয়।
0
comment0
Report
SRSanjoy Rajbanshi
Oct 06, 2025 12:34:17
Kalna, West Bengal:ধর্মের বেড়া ভেঙে মা লক্ষী পূজার উৎসবে মেতে উঠলো কালনার ধর্মডাঙা গ্রামের হিন্দু ও মুসলিমরা, পুজোর প্রস্তুতিতে যোগ দিয়েছেন তন্ময়, বাপন, সুশান্তদের সঙ্গে গ্রামেরই বাসিন্দা আবু, ইরফান, ইনসানরা।গ্রামের নাম ধর্মডাঙা। তবে ধর্মের চেয়ে এখানে উৎসবকেই বেশি গুরুত্ব দিয়ে এসেছেন গ্রামের মানুষ। দূর্গা পূজা নই, গ্রামের প্রধান উৎসব লক্ষ্মীপুজো। সেই পুজোয় শুধু হিন্দুরা নন সামিল হন মুসলমানরাও। পুজোকে প্রস্তুতিতে তন্ময়, বাপন, সুশান্তদের সঙ্গে যোগ দেন গ্রামেরই বাসিন্দা আবু, ইরফান, ইনসানরা। কালনা শহর লাগোয়া ধর্মডাঙা গ্রামে এটাই দীর্ঘদিনের পরম্পরা, যেখানে লক্ষ্মীপুজোয় যেমন সক্রিয় ভাবে অংশ নেন মুসলমানরা তেমনই ঈদে অংশ নেন হিন্দুরা।দুর্গা বা সরস্বতী নয়, ধর্মডাঙায় লক্ষ্মীপুজোই বড় উৎসব। পুজো চলে চার দিন ধরে। পুজোর আগের দিন থেকেই সাজো সাজো রব গ্রামে। প্রতি বাড়িতে চলে আসেন আত্মীয়রা। গ্রামের স্কুলের সামনে পুজো পল্লিশ্রী সঙ্ঘের। এ বার প্রতিমার উচ্চতা ১৫ ফুটের মতো। এ বছর তাদের পূজো ৪২ তম বর্ষে পদার্পণ করল।মণ্ডপ তৈরিতে হাত মেলান আবু শেখ, ইনসান শেখরা। পুজোর ওই চার দিন তাঁদের সকলেরই ঠিকানা লক্ষ্মীমণ্ডপ। একসঙ্গে পাত পेড়ে খাওয়া, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান সবেতেই সামিল হন তাঁরা। চাঁদা তোলা থেকে শুরু করে ঠাকুর আনা সমস্ততেই হাতে হাত লাগিয়ে কাজ করি। ক্লাবের সেক্রেটারি তন্ময় দাস তিনি বলেন এখানে হিন্দু-মুসলিম একত্রিতেই আমরা পুজো করে থাকি। আমাদের মধ্যে কোন ভেদাভেদ নেই। বাইট এক - তন্ময় দাস (গ্রামবাসী ) বাইট দুই - ইনশান শেখ (গ্রামবাসী) বাইট তিন - আবু শেখ (গ্রামবাসী) ছবি 2C তে 61025-KLN-SAMPRITI-R
0
comment0
Report
BSBidhan Sarkar
Oct 06, 2025 11:15:43
Chinsurah, West Bengal:ছত্তিসগড়ের কানহা ন্যাশনাল ফরেস্ট থেকে ফেরার সময় পথ দূর্ঘটনায় মৃত্যু চারজন পর্যটক সহ পাঁচজনের।তারা হুগলির একটি স্কুলের শিক্ষিকা ও তাদের পরিবার বলে জানা গেছে。 ডানকুনি শ্রীরামকৃষ্ণ বিদ্যাশ্রম উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়ের কয়েকজন শিক্ষিকা তাদের সন্তানদের নিয়ে পুজোর ছুটিতে বেড়াতে গিয়েছিলেন।গতকাল বিকালে ছত্তিসগড়ের কানহা ন্যাশনাল ফরেস্ট ঘুরে বিলাসপুর স্টেশন যাওয়ার পথে জাতীয় সড়কে তাদের এসইউভি গাড়ির সঙ্গে একটি ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়।গাড়িতে চালক সহ মোট দশজন ছিলেন।তাদের মধ্যে পাঁচজনের মৃত্যু হয় বলে জানা গেছে。 বাকিদের চিকিৎসা চলছে সেখানকার একটি বেসরকারি হাসপাতালে।বাই শ্রীরামপুরের বাসিন্দা মুনমুন বাগ আর তার ছেলে ছিলেন পর্যটক দলে।মুনমুন ডানকুনির শ্রীরামকৃষ্ণ বিদ্যাশ্রম স্কুলের শিক্ষিকা। তার স্বামী দূর্ঘটনার খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে রওনা দেন。 হুগলি জেলা পরিষদের শিক্ষা কর্মাধ্যক্ষ সুবীর মুখোপাধ্যায়ের বাড়ির কাছে ওই স্কুল।সুবীর বাবু স্কুলের প্রধান শিক্ষিকার সঙ্গে কথা বলেন।হুগলি ডিআই এবং অতিরিক্ত জেলা শাসক(উন্নয়ন) এর sঙ্গেও কথা বলে দূর্ঘটনায় পড়া শিক্ষিকাদের সব রকম সাহায্যের কথা জানান。 শিক্ষা কর্মাধ্যক্ষ বলেন,খুবই মর্মান্তিক এই দূর্ঘটনা।ডানকুনি স্কুলের শিক্ষিকারা যেমন ছিলেন এই স্কুলে আগে ছিলেন বর্তমানে কলকাতার এক স্কুলে চলে যাওয়া এক শিক্ষিকাও তাদের সঙ্গে ছিলেন বলে শুনেছি।ছত্তিসগড়ে যে কোনো রকম সাহায্যের প্রয়োজন হলে আমাদের সাংসদ আছেন তিনিও সব রকম ব্যবস্থা করবেন。
0
comment0
Report
Dussera 2025
Advertisement
Back to top