Become a News Creator

Your local stories, Your voice

Follow us on
Download App fromplay-storeapp-store
Advertisement
Back
সাউথ 24 পরগনা743383

कुलतली जलाशय से संजय आड़ांग का शव बरामद; रहस्य गहरा

TCTathagata Chakraborty
Sept 17, 2025 04:18:45
Maipit, ওয়েস্ট বেঙ্গল
### কুলতলিতে জলাশয় থেকে উদ্ধার নিখোঁজ প্রৌঢ়ের দেহ কুলতলি: তিনদিন ধরে নিখোঁজ থাকার পর অবশেষে জলাশয় থেকে উদ্ধার হল এক প্রৌঢ়ের দেহ। মঙ্গলবার বিকেলে কুলতলি থানা এলাকার ২ নম্বর জালাবেড়িয়া গ্রাম পঞ্চায়েতের অন্তর্গত একটি জলাশয়ে ভেসে ওঠে দেহটি। মৃত ব্যক্তির নাম সঞ্জয় আড়াং (৫৩)। তাঁর বাড়ি মগরাহাট থানা এলাকায়। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, মঙ্গলবার বিকেলে মাছ ধরতে গিয়ে দুই গ্রামবাসীর নজরে আসে ওই দেহ। তারা সঙ্গে সঙ্গে পঞ্চায়েত ও থানায় খবর দেয়। খবর পেয়ে কুলতলি থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে দেহ উদ্ধার করে। পরবর্তীতে খোঁজ চালিয়ে জানা যায় মৃত ব্যক্তি মগরাহাট এলাকার বাসিন্দা। খবর দেওয়া হয় তাঁর বাড়িতেও। পরিবার ও পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, গত শনিবার থেকেই নিখোঁজ ছিলেন সঞ্জয়বাবু। পরিবারের তরফে নিখোঁজ ডায়েরিও করা হয়েছিল বলে খবর। তবে তিনি মগরাহাট থেকে কুলতলিতে কি কারণে এসেছিলেন, বা বাড়ির কাউকে না জানিয়ে কেন এখানে এসেছিলেন তা এখনও পরিষ্কার নয়। পুলিশ দেহটিকে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠিয়েছে। রিপোর্ট হাতে এলে মৃত্যুর সঠিক কারণ জানা যাবে বলে মনে করা হচ্ছে। ঘটনার পর এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। রহস্য ঘনীভূত হওয়ায় কীভাবে ওই প্রৌঢ়ের মৃত্যু হল এবং তাঁর কুলতলিতে আসার উদ্দেশ্য কী ছিল, তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ।
5
comment0
Report

For breaking news and live news updates, like us on Facebook or follow us on Twitter and YouTube . Read more on Latest News on Pinewz.com

Advertisement
BCBasudeb Chatterjee
Sept 17, 2025 08:31:57
Asansol, West Bengal:আসানসোল, বাসুদেব চট্টোপাধ্যায় : ডক্টর বিধানচন্দ্র রায়ের স্বপ্ন ছিল আসানসোল ও দুর্গাপুর কে বড় শিল্প নগরীতে পরিণত করা। তখন থেকেই কার্যত আসানসোল দুর্গাপুরে রয়েছে সরকারি বেসরকারি কলকারখানা। বামফ্রন্ট সরকারের সময় তারা বিভিন্ন রকম ভাবে চেষ্টা করে শিল্প কলকারখানা বানাবার নির্দিষ্ট কয়েকটি জমি চিহ্নিত করে, তাও আবার বামফ্রন্ট সরকার ঠিক চলে যাওয়ার কয়েক বছর আগে। তারপরে পট পরিবর্তন হয় তৃণমূল সরকার আসে, বামফ্রন্টের আমলে তৈরি হওয়া কলকারখানা বেশ কয়েকটি বন্ধ হয়েছে, পাশাপাশি এই সরকার আসার পরে বেশ কয়েকটি নতুন কলকারখানা তৈরি হয়েছে। বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ইতিমধ্যেই এই শিল্পাঞ্চল নিয়ে তাদের ক্ষোভ বিক্ষোভের কথা বলেছে, আবার অনেকেই দলমত নির্বিশেষে সকলে মিলে এই শিল্প শহরকে বাঁচানোর জন্য ঐক্যবদ্ধ হওয়ার ডাকও দিয়েছে। বিজেপির রাজ্য নেতা তথা আসানসোলের প্রাক্তন মেয়র জিতেন্দ্র তেওয়ারি বলেন ২০১১ সালে লক্ষ লক্ষ বেকার ছেলে বামফ্রন্ট সরকারকে বিসর্জন দিয়ে দিদির নেতৃত্বে তৃণমূল কংগ্রেসকে ক্ষমতায় এনেছিল। সেই সময় জিতেন্দ্র তেওয়ারিরা সাধারণ মানুষকে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল। বেকার যুবকেরা কাজ পাবে, বন্ধ কলকারখানা খুলবে, চিমনি থেকে ধোঁয়া বেরোবে। এখন ২০২৫ প্রায় ১৪ বছর হল, এখন তৃণমূল কংগ্রেসের নেতৃত্বদের প্রশ্ন করি এই ১৪ বছরে এই শিল্প শহরে সাতটা নতুন কলকারখানা খুলেছে? যদি খুলে থাকে তার ছবি প্রকাশ করুন। ইসকো আধুনিক করনের জন্য প্রধানমন্ত্রী পয়সা পাঠিয়েছেন। কলিয়ারি ও রেলে প্রচুর বিনিয়োগ হচ্ছে। "কেন্দ্রীয় সরকারের সংস্থা হিন্দুস্তান কেবেলস, বার্ণস্ট্যান্ডার বন্ধ হয়ে গিয়েছে?-- এই প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন এই সকল কারখানাতে যে সমস্ত দ্রব্য তৈরি হতো তা বর্তমান সময় ব্যবহার হয় না। সেজন্য সেই কলকারখানাগুলোকে বন্ধ করে সেই পুঁজিটা আসানসোল শিল্পাঞ্চলের বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজে কেন্দ্র সরকার লাগিয়েছে। সিপিএমের নীতি ছিল মালিকপক্ষকে চুষে নাও আর তৃণমূল কংগ্রেসের নীতি শ্রমিকদের চুষে নাও। শ্রমিকদের হয়ে কথা বলার কেউ নেই। 2026 এরপরে মালিক ও শ্রমিক দুজনকেই বাঁচাবে বিজেপি সরকার এবং কলকারখানা ও বাঁচবে।। সাউথ বেঙ্গল ফেডারেশন অফ কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সভাপতি শচীন রায় বলেন, পরিকাঠামগত উন্নয়ন প্রয়োজন, পরিবেশগত ছাড়পত্র পেতে বহু দেরি হয়। অন্যান্য আনুষঙ্গিক কাগজপত্র পেতেও দেরি হয়। জমি পাওয়া যায় না শিল্প কলকারখানা করার জন্য। অন্যান্য রাজ্যে এই সুবিধা গুলি রয়েছে। এম এস এম ই কারখানা গুলোকে সাবসিডি দিত আগে, এখন কারখানা গুলিকে সেটা দেওয়ানা। অন্যান্য রাজ্যে তা পাওয়া যায়। আসানসোলে সমস্ত রকম সুযোগ সুবিধা রয়েছে যেমন প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত শ্রমিক হোক বা জল, ৬ লেনের জাতীয় সড়ক, রেললাইন, নেই উন্নত মানের পরিকাঠামো, করতে হবে অনুমতির জন্য সিংগল উইনডো সিস্টেম। রানীগঞ্জ বিধায়ক, প্রাক্তন মেয়র ও আসানসোল দুর্গাপুর উন্নয়ন পর্ষদের প্রাক্তন চেয়ারম্যান তাপস বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন অতীতে অনেক শিল্প কলকারখানা বন্ধ হয়ে গেছে পরবর্তীকালে পট পরিবর্তনের পর অর্থাৎ তৃণমূল আসার পর এই এলাকায় ইন্ডাস্ট্রির এসেছে। বাংলায় কোন কর্ম দিবস নষ্ট হয় না। হিন্দুস্তান কেবলস বার্ণ স্টান্ডার্ড বন্ধ করে রেখেছে, এটা চালু করতে পারে। মুখ্যমন্ত্রী বছরে দুবার করে শিল্পপতিকে নিয়ে বৈঠক করে জেলা শাসক বা মহকুমা শাসকেরা প্রত্যেক মাসে বৈঠক করে পরিকাঠামগত যে সংস্থাগুলি রয়েছে সেগুলো সমাধান করার জন্য সমস্ত চেষ্টা এই সরকার করছে, আগামী দিনে করবেন। কংগ্রেসের রাজ্য নেতা প্রসেনজিৎ পুইতুন্ডি বলেন যে গরিমা আমাদের শিল্পাঞ্চলের ছিল আজকে তা মলিন প্রায়। বার্ণপুর ইসকো কারখানা ছাড়া এর বাইরে আমাদের কাছে কিছু নেই। বাম সরকার আসানসোল শিল্পাঞ্চলে সমস্ত কারখানা বন্ধ করে দিয়ে গেছে। বামেরা যখন ছিল তখন একের পর এক শিল্প বন্ধ হয়েছে। বর্তমান তৃণমূল কংগ্রেসের কাছে অনেক আশা ছিল। তারা একটা ছুচের কারখানাও করেনি। বর্তমান প্রধানমন্ত্রীর কাছেও অনেক আশা করেছিল। যে তিনি এখানে শিল্প আনবেন। সেখানেও ভাড়ার শূন্য। ইস্কো কারখানা যেটা এখন দেখছেন সেটা মনমোহন সিং সরকারের দেওয়া আঠারো হাজার কোটি টাকা। এছাড়া কিছু বেসরকারি কারখানা এই শিল্পাঞ্চলে চলছে। তাও আবার ধুকপুক করে। পাশাপাশি ইউনিয়নের দাদাগিরি, তোলাবাজি রয়েছে। এই শিল্পাঞ্চলের দশা দিশা কবে ফিরবে সেটাই এখন দেখার। এই শিল্প শহরকে বাঁচাতে গেলে রাজনীতির ঊর্ধ্বে উঠে দল মত নির্বিশেষে সকলকে এগিয়ে আসতে হবে। তবেই এই শিল্প সম্পর্কে বাঁচানো যাবে।। 1709ZG_ASN_INDUSTRY_SPL BYTE তাপস বন্ধোপাধ্যায়, জিতেন্দ্র তেওয়ারি, প্রসেনজিৎ পুইতন্ডি, সচীন রায় ও ওয়াকথ্রু
0
comment0
Report
BSBarun Sengupta
Sept 17, 2025 07:48:09
3
comment0
Report
AGAyan Ghosal
Sept 17, 2025 07:19:04
1
comment0
Report
AGAyan Ghosal
Sept 17, 2025 07:18:53
Kolkata, West Bengal:GREEN METRO সেক্টর ফাইভ থেকে হাওড়া ময়দান পর্যন্ত চলাচলকারী সম্পূর্ণ গ্রীন লাইন মেট্রো পরিষেবা আচমকাই বন্ধ হয়ে গেল বুধবার সকাল সাড়ে ১০টা নাগাদ। সকাল পৌনে ১১টা থেকে গোটা লাইনেই বন্ধ রয়েছে মেট্রো চলাচল। প্রাথমিকভাবে জানা গিয়েছে, বিদ্যুৎ বিভ্রাট বা পাওয়ার ট্রিপের জেরে যান্ত্রিক সমস্যা দেখা দেয়। ফলে সম্পূর্ণভাবে বন্ধ রাখতে হয়েছে মেট্রো পরিষেবা। এতে বিপাকে পড়েছেন হাজার হাজার নিত্যযাত্রী। বিশেষ করে বিশ্বকর্মা পুজোর দিনে রাস্তায় গাড়িঘোড়া তুলনামূলক কম থাকায় সাধারণ যাত্রীদের দুর্ভোগ আরও বেড়ে গিয়েছে। গত ২২ অগাস্ট রাজ্যের গুরুত্বপূর্ণ এই মেট্রো করিডর উদ্বোধন হয়েছিল জাঁকজমকের মধ্য দিয়ে। কিন্তু এক মাসও পেরোনোর আগেই বড়সড় বিভ্রাটে থমকে দাঁড়াল গ্রীন লাইন। যাত্রীদের অভিযোগ, নতুন পরিষেবা চালুর কিছুদিনের মধ্যেই এই ধরনের সমস্যা দেখা দেওয়া অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক। ঘটনার জেরে চরম ভোগান্তির শিকার গ্রীন লাইন মেট্রোর যাত্রীরা। কর্তৃপক্ষের তরফে এখনো বিস্তারিত কোনও সরকারি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়নি।
3
comment0
Report
PMPiyali Mitra
Sept 17, 2025 07:18:37
Kolkata, West Bengal:নকল থানা/ ইন্টারন‍্যাশনাল পুলিশ এবং ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন ব‍্যুরো নামে ভুয়ো নোটিশ ইস‍্যু *মামলার ভয় দেখিয়ে হাতানো টাকা বিদেশি অ‍্যাকাউন্টে জমা করাতো বিভাস* তদন্ত এমনই চান্চল‍্যকর পেয়েছে বিভাসকে গ্রেপ্তারের পর কানাডার বাসিন্দা এক নাগরিক পুলিশকে জানায় চলতি বছরে ইন্টারন‍্যাশনাল পুলিশ এবং ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন ব‍্যুরোর নামে তাঁকে একটি নোটিস ইস্যু করা হয় তাতে বলা হয় আমেরিকার বাসিন্দা এক প্রবাসী ভারতীয় নামে এফআইআর রয়েছে সেই ব‍্যক্তিকে সাহায্য করেছে তিনি । ফলে হাজিরা না দিলে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হবে, এমনকী পাসপোর্ট বাজেয়াপ্ত করা হবে সেই ভয় দেখিয়ে বর্তমানে কানাডার বাসিন্দা সেই নাগরিকে থেকে ১৫ লক্ষ টাকা হাতানো হয় তবে টাকা কোনো ভারতীয় অ‍্যাকাউন্ট নয়, ইন্দোনেশিয়ার‍ একটি অ‍্যাকাউন্টে জমা করতে বলা হয় গ্রেপ্তারির ভয়ে বিভাসের কথা মতো ইন্দোনেশিয়ার সেই অ‍্যাকাউন্টে ১৫ লক্ষ টাকা জমা করেন তিনি তদন্তে পুলিশ জানতে পেরেছে বীরভূমেও এমন অনেক লোককে নোটিশ ইস্যু করা হয়েছিল তাঁদের বয়ান রেকর্ড করতে বীরভূমেও যাবে নয়ডা পুলিশের দল
3
comment0
Report
BSBarun Sengupta
Sept 17, 2025 07:18:23
Barrackpur Cantonment, West Bengal:বারাকপুর বলতেই শিল্পাঞ্চল । বড়, মাঝারি,ছোট শিল্প এখানে গরে উঠে ছিল। ভিন রাজ্যের মানুষসেরা আসত কাজের সন্ধানে। আজ ধুকছে শিল্পাঞ্চল ।নতুন করে কারখানার তো আসেই নি উল্টে বন্ধ হয়ে পরে রয়েছে জুটমিল, কাপোড় কল,পেপার মিল গুলি, এমন কি কেন্দ্র সরকারের আধিগ্রিহিত জুটমিল বন্ধ হয়ে পরে রয়েছে। আর যে কটি মিল চলছে তাদের অবস্থাও সোচনিও। পার্মানেন্ট মজদুর নেই বা রাখা হয়না । ঠিকা শ্রমিক নিয়ে মিল চালানো হয়। শিল্পাঞ্চলে মোট ২৬ টি জুটমিল ছিল এর মধ্যে চির তরে বন্ধ হয়ে গিয়েছে চার টি আর ২২ টি মিল চলছে। না চলার মত করে। কোন কোন মিল গোডাউন হিসাবে ভারা দেওয়া হয়েছে। জুট মিল গুলো কিছু অংশে চালু থাকলে অন্যান্য কারখানা গুলো প্রায় সবই বন্ধ। আজ বিশ্বকর্মা পুজো এই দিনে শ্রমিক মহল্লা খুশির জোয়ারে ভাবতো। আজ সেই খুশি নেই। পরিবারের সবাই মিলে মিলেমিলে ঠাকুর দেখতে যাওয়া বন্ধ হয়ে গিয়েছে। শিল্পাঞ্চলের এখন ধুঁকছে যদিও আইএনটিটিইউসি নেতা তথা জগদ্দল বিধায়ক সোমনাথ শ্যামের ঢাবি দাবি এখন শিল্পাঞ্চল ভালো চলছে। শ্রমিকরা কাজ পাচ্ছে। 170925_BKP_INDUSTRAL_AREA 2C TE
1
comment0
Report
ALArup Laha
Sept 17, 2025 06:21:39
Belna, West Bengal:তীর্থ যাত্রী বোঝাই বাস দুর্ঘটনার কবলে।দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় এক তীর্থযাত্রীর। আহত হয় কমবেশি ৩৫ জন যাত্রী। এর মধ্যে ২১ জন যাত্রীকে চিকিৎসার জন্য বর্ধমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। হাসপাতালে নিয়ে গেলে একজন তীর্থ যাত্রীর মৃত্যু হয়।মৃতের নাম রামদেব মিশ্র(৪৫)। মঙ্গলবার ভোরে ১৯ নম্বর জাতীয় সড়কের দুর্গাপুর এক্সপ্রেসওয়ের হুগলির বসিপুরের কাছে উত্তরপ্রদেশ থেকে আসা বাসটি সামনে থাকা একটি চলন্ত লটির পিছনে ধাক্কা মারে। পুলিশের অনুমান বাসের চালক ঘুমিয়ে পড়াতেই বিপত্তি। দুর্ঘটনার পর হুগলির গুড়াপথানার পুলিশ আহতদের উদ্ধার করে হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য নিয়ে যায়। ৫৬ জন তীর্থ যাত্রী নিয়ে উত্তর প্রদেশ থেকে বাসটি প্রথমে যায় দেওঘর।সেখান থেকে বুধবার গঙ্গাসাগর যাবার পথে জাতীয় সড়কে দুর্ঘটনায় পড়ে। বাকী তীর্থ যাত্রীদের গুড়াপের একটি কমিউনিটি হলে পুলিশ উদ্ধার করে থাকার ব্যবস্থা করে। বাইট ১।সীতারাম বার্মা (আহত ), বাইট ২।সুপ্রসাদ তিওয়ারি(আহত)। 170925ZG_BWN_BUS
1
comment0
Report
BSBidhan Sarkar
Sept 17, 2025 06:21:30
Chinsurah, West Bengal:ঘুমিয়ে পরেছিল চালক!চারধাম যাত্রায় বেরিয়ে দুর্ঘটনার কবলে উত্তরপ্রদেশের পূর্ণার্থী বোঝাই একটি বাস।দেওঘর হয়ে গঙ্গাসাগর যাওয়ার পথে হুগলির গুরাপে ১৯ নম্বর জাতীয় সড়কে একটি লরির পেছনে ধাক্কা মারে বাসটি। ঘটনায় ত্রিশ জন যাত্রী আহত হয়।গুরুতর আহত ২১ জনকে তাদের বর্ধমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।সেখানে একজনের মৃত্যু হয়। পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, ৫৬ জন পুর্নার্থীকে নিয়ে উত্তরপ্রদেশের একটি বাস দেওঘর থেকে গতকাল রাতে রওনা দেয় গঙ্গাসাগরের উদ্দেশ্যে। ১৯ নম্বর জাতীয় সড়ক দিয়ে যাওয়ার পথে ভোরবেলায় গুড়াপের বশিপুরে একটি লরির পিছনে ধাক্কা মারে বাসটি। বাসের স্পিড বেশি থাকায় লরিটিকে বেশ কিছুদুর ঠেলে নিয়ে যায় বাস। ঘটনায় বাসের সামনের অংশটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছায় গুরাপ থানার পুলিশ। বাসে থাকা পুনার্থীদের উদ্ধার করে। বাসের ভেতর থাকা ৫৬ জনের মধ্যে অনেকেই আহত হয়। তাদের উদ্ধার করে বর্ধমান মেডিক্যাল হাসপাতালে পাঠায় পুলিশ।সেখানে একজনের মৃত্যু হয়। বাকি পূর্নার্থীদের সেখান থেকে উদ্ধার করে স্থানীয় কমিউনিটি হলে নিয়ে গিয়ে রাখা হয়েছে পুলিশের পক্ষ থেকে। বাসের চালক ঘুমিয়ে পড়ার কারণেই এই দুর্ঘটনা ঘটেছে বলে, পুলিশ সূত্রে জানা গেছে। পুলিশ জানিয়েছে, পূর্নার্থীদের প্রয়োজনীয় প্রাথমিক চিকিৎসার পাশাপাশি তাদের যাতে থাকা খাওয়ার কোন অসুবিধা না হয় তা দেখা হচ্ছে এবং তাদের নিয়ে যাওয়ার জন্য অন্য একটি বাসের ব্যবস্থা করা হয়েছে।।।
2
comment0
Report
BSBidhan Sarkar
Sept 17, 2025 06:19:59
Chinsurah, West Bengal:আলোর রোশনাই নেই ,বিশ্বকর্মা পুজোয় অন্ধকারে সাহাগঞ্জের ডানলপ, কারখানার গেটে প্রণাম প্রাক্তন শ্রমিককের। হুগলি শিল্পাঞ্চলের পরিচিতি ছিল গঙ্গাপারের জুটমিল আর কয়েকটি কারখানাকে কেন্দ্র করে।এক সময়ের গর্ব ডানলপ এখন অন্ধকারের অতলে তলিয়ে গেছে।এখানে বিশ্বকর্মা পুজোর আনন্দ আর নেই।সেই উৎসব,আলো,মেলা খাওয়া দাওয়া বিশ্বকর্মা পুজোই ছিল শ্রমিকদের কাছে দুর্গাপুজো। দেশের প্রথম টায়ার কারখানা সাহাগঞ্জের ডানলপ নিলামে উঠেছে। এক সময় যাকে নিয়ে গর্ব ছিল গোটা রাজ্যের তথা দেশের।হুগলির সাহাগঞ্জে যে কারখানার শ্রমিকরা গর্বের সঙ্গে বলত আমরা ডানলপের শ্রমিক।সেই কারখানা গত কয়েক বছরে শ্মশানে পরিণত হয়েছে।ছাবারিয়ার হাত বদল হয়ে রুইয়ার হাতে গেলেও ডানলপের ভবিষ্যৎ অন্ধকারেই ডুবে যায় ক্রমশ।২০১১ সালে সাসপেনশানের নোটিশ ঝোলে ডানলপে।কারখানার তিন শিফটে কাজ শ্রমিকদের ব্যস্ততা সব কোথায় যেন উধাও হয়ে যায়।শ্রমিকরা তাদের পিএফ গ্রাচুইটি বকেয়ার দাবী জানাতে থাকে।কাঁচামাল সরবরাহকারী অন্যান্য পাওয়াদাররা মামলা করে হাইকোর্টে।২০১৭ সালে হাইকোর্টের নির্দেশে লিকুইডেশনে চলে যায় দেশের প্রথম এ্যারো টায়ার প্রস্তুতকারী কারখানা ডানলপ।এরাজ্যের সাহাগঞ্জ ও তামিলনাড়ুর আম্বাতুরে ডানলপের স্থাবর অস্থাবর সম্পত্তি নিলাম করে বকেয়া মেটাতে বলে কোর্ট। ডানলপের শ্রমিক পরিবার গুলো যারা কোয়ার্টারে থাকে তারা আশায় ছিল একদিন হয়ত আবার সব ঠিক হয়ে যাবে।কিন্তু চোখের সামনে সমস্ত কিছু ভেঙে গুঁড়িয়ে যেতে দেখে সেই বিশ্বাসও ভেঙে গেছে।শ্রমিকরা ও তাদের সন্তানরা বুঝতে শিখেছে যে কারখানায় কাজ করে তাদের পেট চলত এখন সেই কারখানা আর বাঁচার রাস্তা নেই। মঞ্চ বেঁধে ধর্না হয়েছে কিন্তু ডানলপের পরিস্থতির বদল হয়নি। বর্তমান রাজ্য সরকার বিধানসভায় বিল এনে ডানলপকে অধিক গ্রহণের প্রস্তাব দিয়েছিল।কিন্তু তাও বাস্তবায়িত হয়নি।বর্তমানে যে কজন শ্রমিক পেরোলে রয়েছে তাদের ভাতা দেয় রাজ্য সরকার।কিন্তু তাতে পেট ভরে না।সব থেকে বড় কথা যে কারখানার শ্রমিকদের পরিবার ছেলেরা কাজ করতে চাইতো সেই কারখানাই আর রইল না। বিশ্বকর্মা পুজো ছিল ডানলপ শ্রমিকদের কাছে দুর্গা পুজোর থেকেও বড় উৎসব।আলোর রোশনাই।খাওয়া দাওয়া শ্রমিকরা খুব আনন্দ করত এখন সেসব অতীত।এক সপ্তাহ ধরে আয়োজন চলতো।ডানলপ কারখানার বিশ্বকর্মা পুজো ছিলো ওই এলাকার মানুষের কাছে আলাদা উন্মাদনা জায়গা।কারন ওই একটা দিন সাধারণ মানুষ কারখানার ভিতরে ঢুকতে পারতেন।নিজেদের চোখে পরখ করে দেখতে পারতেন কি ভাবে টায়ার তৈরি হতো।তবে কারখানা বন্ধ হয়ে গেলে সব আলো নিভে যায়।পুজোর দিন মেলা বসতো,খাওয়া দাওয়া হতো,নাটক থিয়েটার হতো।এখন সব অতীত।শ্রমিক যাদের রমরমা ছিলো,তারা আজ দিন আনে দিন খায়। তবে এখনো তাদের আশা কারখানার জমিতে কারখানার হোক। ডানলপ পশ্চিম দিকে গেটের পাশেই রয়েছে ব্রিটিশদের লোহার পাতের লেখা "ডানলপ"। এসব কিছুই এখন বন জঙ্গল আর আগাছায় ঘিরেছে। বড় বড় গেটের গায়ে ধরেছে মরচে। তবুও কারখানার গেটে প্রণাম করে যান শ্রমিকরা।কারন এই কারখানাই তাদের পেটের ভাত যুগিয়েছে এক সময়।তারা চান খুলুক ডানলপের গেট,আবার ডানলপ মাতুক বিশ্বকর্মা পুজোয়। কারখানার অবসরপ্রাপ্ত শ্রমিক নির্মল সিং, অসীম বোসরা বলেন, বিশ্বকর্মা পুজো এলেই এখন মন খারাপ লাগে, আগে খুব আনন্দ করতাম এখন সব যেন শ্মশানের নিস্তব্ধতা। পুজোর দিনগুলো হই হই করে কাটতো। যাত্রা, থিয়েটার খাওয়া-দাওয়া মেলা সবকিছুই হতো। পুজোর সময় কারখানায় অবাধ যাতায়াত করত সাধারণ মানুষ। এখন নিজেদেরই ঠিকভাবে দিন কাটছে না। মন ভারাক্রান্ত হয়ে থাকে, চোখের কোনে নেমে আসে জল।।।
3
comment0
Report
CDChittaranjan Das
Sept 17, 2025 06:17:10
Durgapur, West Bengal:*অজানা কারণে গবাদি পশুর মৃত্যু, আতঙ্কে জঙ্গল মহলের গ্রামবাসী।* পশ্চিম বর্ধমান জেলার কাঁকসার জঙ্গল মহল মলানদিঘীর সরস্বতীগঞ্জে ছড়িয়েছে চরম আতঙ্ক। গত দু’তিন দিনে হঠাৎ করেই ১২ থেকে ১৪টি গবাদি পশু অজানা কারণে মারা গেছে। গবাদি পশুর মালিকদের অভিযোগ, দিনে মাঠে নিয়ে যাওয়ার পর একেবারেই সুস্থ অবস্থায় বাড়ি ফিরছিল গরুগুলি। কিন্তু রাত পেরোতেই গোয়াল ঘরে দেখা যাচ্ছে মৃত অবস্থায় পড়ে । ভোরবেলায় গোয়াল খুলতেই চোখে পড়ছে নিথর দেহ। স্থানীয় চাষিদের দাবি, প্রথমে গরুর পেট অস্বাভাবিকভাবে ফেঁপে যাচ্ছে, তারপরেই নিঃশ্বাস ফেলার আগেই মৃত্যু। অথচ ব্লকের প্রাণী দপ্তরের তরফে এখনো পর্যন্ত কোনো পদক্ষেপের দেখা মেলেনি। কান্নায় ভেঙে পড়েছেন চাষিরা। গবাদি পশুর এক মালিক উমা রায় কান্নার সুরে বলেন, “আমাদের সংসার তো গরুর দুধ বিক্রির ওপর চলত । এইভাবে একের পর এক গরু মারা গেলে ঘরে খাবার আসবে কিভাবে? ডাক্তারও আসছে না, ব্লক থেকেও কেউ খোঁজ নিচ্ছে না। আমরা ভীষণ আতঙ্কে আছি।” কাঁকসা পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি ভবানী ভট্টাচার্য জানান, “ব্লকের প্রাণী দপ্তরকে ইতিমধ্যে জানানো হয়েছে। দ্রুত বিশেষজ্ঞ দল পাঠানো হবে। কেন এত গবাদি পশু মারা যাচ্ছে, তার কারণ খতিয়ে দেখা হবে।” ছবি 2C তে ফাইল নাম 1709ZG_DGP_COW_DEATH_R
0
comment0
Report
Advertisement
Back to top