Balurghat में करोड़ों की रैकेट: ED जांच की सिफारिश पर राजनीति गरमा गई

বালুরঘাটে টাকা উদ্ধারের ঘটনায় ইডি তদন্তের সুপারিশ করবেন সাংসদ ঘোষণা করতেই রাজনৈতিক তরজায় সরগরম জেলা। কটাক্ষ তৃণমূলের। বালুরঘাটে কোটি টাকার উদ্ধারকাণ্ড ঘিরে এবার মুখ খুললেন বালুরঘাটের সাংসদ ও রাজ্য বিজেপি সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। মঙ্গলবার সাংবাদিক বৈঠকে তিনি জানান, এই ঘটনায় বহু মানুষ বেটিং চক্রের ফাঁদে পড়ে সর্বস্বান্ত হয়েছেন, এমনকি আত্মহত্যার মতো ঘটনাও ঘটেছে। তাই কেবলমাত্র পুলিশ তদন্তে সীমাবদ্ধ না রেখে বিষয়টি ইডির হাতে তুলে দেওয়া উচিত। এজন্য তিনি সংশ্লিষ্ট কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর কাছে চিঠি দেওয়ার সিদ্ধান্তের কথা ঘোষণা করেন।ঘটনার পর থেকেই জেলাজুড়ে জল্পনা শুরু হয়েছে—এটি শুধুমাত্র একটি বেটিং চক্র নয়, বরং এর পিছনে আরও বড় চক্র সক্রিয় থাকতে পারে। সাংসদের দাবি, অনলাইন গেম ও জুয়া ব্যবসা দীর্ঘদিন ধরে চলছে অথচ পুলিশ কার্যকর ব্যবস্থা নেয়নি। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক তরজা চরমে উঠেছে। জেলা তৃণমূল কংগ্রেস সভাপতি সুভাষ ভাওয়াল কটাক্ষ করে বলেন, “ইডি তো ওনাদের ঘরের লোক, যাক শুভবুদ্ধির উদয় হয়েছে। আমরা চাই এর প্রকৃত তদন্ত হোক। শুধু টিভিতে বক্তব্য না দিয়ে সংসদ যদি কিছু কাজ করে দেখান, তবেই জেলার মানুষের উপকার হবে।” প্রসঙ্গত, এই ঘটনায় গঙ্গারামপুরের নয়াবাজার হাই স্কুলের শিক্ষক অপূর্ব সরকারকে গ্রেফতার করে পুলিশ। প্রথমে তিনি বেটিং চক্রে যুক্ত থাকার অভিযোগ অস্বীকার করলেও জেরার মুখে স্বীকার করেন ব্যবসার টাকা তিনি রেখেছেন বালুরঘাটের রঘুনাথপুরে তার শ্বশুরবাড়িতে। পুলিশ সেখানে তল্লাশি চালিয়ে বিছানার নিচে ও ঠাকুরঘর থেকে ১ কোটি ৩৪ লক্ষ ৯৭ হাজার টাকা উদ্ধার করে।এই টাকা উদ্ধারের ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে সমগ্র জেলায়। বিভিন্ন মহল থেকে অনলাইন জুয়া ও গ্রাম-গঞ্জের হাট-মেলায় চলা জুয়ার বোর্ড সম্পূর্ণরূপে বন্ধ করার দাবি উঠেছে। বাইট ১/ সুকান্ত মজুমদার (সাংসদ ও কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী) ২/ সুভাষ ভাওয়াল (জেলা সভাপতি টি এম সি) 1609ZG_SDIN_ED_CONTRO