চাকরি হারা পরীক্ষার্থীদের মানসিক বিপর্যয়: রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে অভিযোগ!

এম বাইপাস থেকে অভিষিকতা হয়ে যাদবপুর ব্রিজে ওঠার আগে লরির চাকায় পিষ্ট হয়ে মৃত্যু। ঘটনাস্থলে যাদবপুর থানার পুলিশ।কে পি রায় লেন গাঙ্গুলি পুকুর ,রাত সাড়ে দশটা নাগাদ বছর পঞ্চাশের এক ব্যক্তি রাস্তা পার হচ্ছিল সেই সময় লরির চাকাতে পৃষ্ঠ হয়ে মৃত্যু হয়। ঐ ব্যক্তির নাম পরিচয় জানা যায়নি, লরির চালক পলাতক, লরিটিকে আটক করেছে যাদবপুর থানার পুলিশ।ছবি,BYTE,WT, যাবে LU 9 থেকে

নেপালের সেনাবাহিনীর ব্রিফিংয়ের ট্রান্সলেশন…… বিষয়বস্তু: সম্মানিত নেপালি ভাই ও বোনেরা, বড় ভাই। নেপালি সেনাবাহিনী সর্বদা দেশের অখণ্ডতা, ভৌগোলিক অবস্থান এবং নেপালি জনগণের নিরাপত্তার প্রতি মনোযোগ দিয়েছে। নেপালি সেনাবাহিনী শোক ও সমবেদনা প্রকাশ করছে। আমরা আহতদের আরোগ্য কামনা করছি। নেপালি সেনাবাহিনী সকল পক্ষকে আলোচনার মাধ্যমে এই সমস্যা সমাধানের জন্য অনুরোধ করছে। সেনাবাহিনী শান্তি ও নিরাপত্তা পুনরুদ্ধার অব্যাহত রাখবে। আমাদের অগ্রাধিকার হলো শান্তি পুনরুদ্ধার করা। জাতীয় ঐতিহ্য, কূটনৈতিক স্থাপনা, দূতাবাস এবং জনগণের নিরাপত্তা সকল নেপালি নাগরিকের দায়িত্ব। আমরা সকলকে আলোচনার মাধ্যমে প্রতিবাদ করার জন্য আবেদন করছি।

*Darjeeling Business Will Effect Due To Nepal Tension* Darjeeling is famous for the Foreign Garment and all the good come through Nepal and from yesterday the tension had been started in Nepal and Country is Closed for which DARJEELING Business is Alan effect by that. Most of the Garment Shop in Darjeeling town sell Foreign good which all come through the Nepal but from yesterday in Nepal Is in Tension by which the good can't come to Darjeeling. As the Puja Season is going to be start and the shop had order the the good which have to pass through Nepal . But due to tension in the Country they good can't reach Darjeeling. Where as the local public of Darjeeling Hills buys the Garment during the Puja and which is one of the biggest festival of Hills. And during the Puja they order the good for the sell. If the good can't come before the puja than the business can't go nice by which the Shop owner will be in loss. The Tea Garden worker buy the Garments during the Festival of the costumer can not choose their garment. *Byte of Shop Owner* We order the New Garment for the puja season but due to Nepal Tension the new garment can't reach Darjeeling for which our business can't go down. But we hope the problem will be alive soon in Nepal.

বাংলাদেশের গোপালগঞ্জের বাসিন্দা ডাক বিভাগের প্রাক্তন কর্মী প্রমতরঞ্জন বিশ্বাস ২০০৯ সালে ভারতে আসেন। এরপর থেকে সপরিবারে ভারতে বাগদায় ভাড়া থাকতেন। বর্তমানে হেলেঞ্চা বইচি ডাঙ্গায় সপরিবারে থাকেন। চলতি বছর এপ্রিল মাসে তিনি হৃদয়পুর থেকে অনলাইনের মাধ্যমে সি এএ তে আবেদন করেছিলেন। বাংলাদেশের প্রমাণপত্র ও ভারতের প্রমাণ পত্র তিনি দিয়েছিলেন। ২০১৮ সালে করা মতুয়া কার্ডও জমা দিয়েছিলেন। সম্প্রতি তিনি সিএএ এর মাধ্যমে নাগরিকত্ব সার্টিফিকেট পান। প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন তিনি।

2C 0909ZG_JAL_LEPCHA_DEPUTATION_R1 R & R1 বলে ২সি তে লেপচা ভাষা রক্ষায় আন্দোলন, জলপাইগুড়ি জেলায় অবস্থিত উত্তর কন্যায় মুখ্যমন্ত্রীকে স্মারকলিপি। লেপচা ভাষার স্বীকৃতি ও বিদ্যালয়ের পাঠ্যক্রমে অন্তর্ভুক্তির দাবিতে কালিম্পং-এ লেপচা ভাষার শিক্ষকরা টানা পনেরো দিন ধরে আন্দোলন চালাচ্ছেন। তাঁদের অভিযোগ, ২০১৫ সাল থেকে পরশিক্ষক হিসেবে নিয়োগ পেলেও আজও তাঁরা সামান্য ভাতা পেয়ে কাজ করতে বাধ্য হচ্ছেন। সম্প্রতি অনানুষ্ঠানিকভাবে তাঁদের ভাতা বৃদ্ধির আশ্বাস মিললেও, মূল দাবি—বিদ্যালয়ের প্রাথমিক থেকে উচ্চমাধ্যমিক স্তর পর্যন্ত লেপচা ভাষার পাঠ্যক্রম চালু করা—অমীমাংসিত রয়ে গেছে। মঙ্গলবার বিকেলে আন্দোলনকারীরা মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে দেখা করতে উত্তরকন্যায় এসেছেন। তাঁরা মুখ্যমন্ত্রীর হাতে স্মারকলিপি তুলে দেওয়ার কথা জানিয়েছেন। লেপচা সম্প্রদায়ের তরফে জানানো হয়েছে, এটি শুধু ভাতার প্রশ্ন নয়, বরং প্রাচীন ও ঐতিহ্যবাহী লেপচা ভাষাকে বিলুপ্তির হাত থেকে রক্ষার সংগ্রাম। মুখ্যমন্ত্রীর হস্তক্ষেপের মাধ্যমে দ্রুত ইতিবাচক সমাধান হবে, এই আশা নিয়েই আন্দোলনকারীরা উত্তরকন্যার পথে নেমেছেন। রিপোর্ট :- প্রদ্যুত দাস ক্যামেরা:- ঋষি চক্রবর্তী (জলপাইগুড়ি )

2C 0909ZG_JAL_LEPCHA_DEPUTATION_R লেপচা ভাষা রক্ষায় আন্দোলন, জলপাইগুড়ি জেলায় অবস্থিত উত্তর কন্যায় মুখ্যমন্ত্রীকে স্মারকলিপি। লেপচা ভাষার স্বীকৃতি ও বিদ্যালয়ের পাঠ্যক্রমে অন্তর্ভুক্তির দাবিতে কালিম্পং-এ লেপচা ভাষার শিক্ষকরা টানা পনেরো দিন ধরে আন্দোলন চালাচ্ছেন। তাঁদের অভিযোগ, ২০১৫ সাল থেকে পরশিক্ষক হিসেবে নিয়োগ পেলেও আজও তাঁরা সামান্য ভাতা পেয়ে কাজ করতে বাধ্য হচ্ছেন। সম্প্রতি অনানুষ্ঠানিকভাবে তাঁদের ভাতা বৃদ্ধির আশ্বাস মিললেও, মূল দাবি—বিদ্যালয়ের প্রাথমিক থেকে উচ্চমাধ্যমিক স্তর পর্যন্ত লেপচা ভাষার পাঠ্যক্রম চালু করা—অমীমাংসিত রয়ে গেছে। মঙ্গলবার বিকেলে আন্দোলনকারীরা মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে দেখা করতে উত্তরকন্যায় এসেছেন। তাঁরা মুখ্যমন্ত্রীর হাতে স্মারকলিপি তুলে দেওয়ার কথা জানিয়েছেন। লেপচা সম্প্রদায়ের তরফে জানানো হয়েছে, এটি শুধু ভাতার প্রশ্ন নয়, বরং প্রাচীন ও ঐতিহ্যবাহী লেপচা ভাষাকে বিলুপ্তির হাত থেকে রক্ষার সংগ্রাম। মুখ্যমন্ত্রীর হস্তক্ষেপের মাধ্যমে দ্রুত ইতিবাচক সমাধান হবে, এই আশা নিয়েই আন্দোলনকারীরা উত্তরকন্যার পথে নেমেছেন। রিপোর্ট :- প্রদ্যুত দাস ক্যামেরা:- ঋষি চক্রবর্তী (জলপাইগুড়ি )

2C 0909ZG_JAL_CM_SILIGURI_R মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের শিলিগুড়ি নৌকা ঘাটে এসে পৌঁছালেন। এখানেই পঞ্চানন বর্মার মূর্তিতে মাল্যদান করেন। আজ শিলিগুড়িতে এসে পৌঁছলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিন দিন উত্তরবঙ্গে থাকার কথা রয়েছে।সূত্রের খবর দুপুর ৩.৩০ নাগাদ বাগডোগরা বিমানবন্দরে পৌঁছান মুখ্যমন্ত্রী। বাগডোগরা বিমানবন্দর থেকে মুখ্যমন্ত্রী সড়কপথে সোজা চলে আসেন শিলিগুড়ির নৌকা ঘাট মোড়ে পঞ্চানন বর্মার মূর্তির সামনে। সেখানে তিনি পঞ্চানন বর্মার মূর্তিতে মাল্যদান করেন।আজ ঠাকুর পঞ্চানন বর্মার ৯১ তম প্রয়াণ দিবস।এরপর মুখ্যমন্ত্রী চলে জান উত্তর কন্যায়। মঙ্গলবার উত্তর কন্যার কন্যাশ্রীতেই রাত্রীবাস । আগামীকাল বুধবার ১২ টা নাগাদ মুখ্যমন্ত্রী সড়কপথে চলে যাবেন জলপাইগুড়িতে। সেখানে এ বি পি সি মাঠে সরকারি সহায়তা প্রধান অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করবেন মুখ্যমন্ত্রী এবং অনুষ্ঠান শেষে মুখ্যমন্ত্রী আবার চলে আসবেন শিলিগুড়ির উত্তরকন্যায়। বুধবার উত্তর কন্যার কন্যাশ্রীতেই রাত্রি বাস করার কথা রয়েছে মুখ্যমন্ত্রীর। সূত্রের খবর ১১ তারিখ মুখ্যমন্ত্রীর কলকাতায় ফিরবেন। মুখ্যমন্ত্রীর এই সফর কে ঘিরে ব্যাপক পুলিশি নিরাপত্তা বন্দোবস্ত করা হয়েছে শিলিগুড়ি শহরে এবং জলপাইগুড়িতে। রিপোর্ট:- প্রদ্যুৎ দাস ক্যামেরা :- ঋষি চক্রবর্তী ( জলপাইগুড়ি )

This time, Pujo is bringing that kind of 33 Bengali dish. এবার পুজোয় ৩৩ রকমের রকমারি বাঙালি থালি নিয়ে আসছে মনোটেল। ৯৯৯ টাকায় স্পেশাল থালি।২৮ শে সেপ্টেম্বর থেকে ২ রা অক্টবর পর্যন্ত চলবে এই স্পেশাল অফার। বাঙালি আনার যে খাবার এবং পুজোর যে থিম সেটাই এখানে তুলে ধরা হয়েছে। এখানে ডেকোরেশন যাবে করা হয়েছে তার মাধ্যমে একটা পুজোর ভাব আনার চেষ্টা করা হয়েছে। বাঙালি মানেই পেটুক আর পুজোতে খাওয়া-দাওয়া ছাড়া তো ভাবাই যায় না সেই কারণেই বাঙ্গালীদের প্রিয় মটন কষা পোলাও বিরিয়ানি চিংড়ি মাছের মালাইকারি মাছের আইটেম আছে ফুচকা রয়েছে। এছাড়াও বিভিন্ন ধরনের বাঙালি আইটেম রয়েছে। শেষপথে মিষ্টি রয়েছে। বাইট...... দেবাশীষ চন্দ্র (জেনারেল ম্যানেজার )                সৌমেন রায় (সেলস হেড )

Slug_ Nepal_Travel_ Issue # নেপালে, অশান্তির আজ পড়লো এবার পশ্চিমবঙ্গেও। যারা ট্রাভেল ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত, আতঙ্কিত এজেন্টরা। # স্বভাবতই নেপালে যেতে গেলে, অন্তত দু মাস আগে ট্রেনের টিকিট বুকিং করতে হয়। এছাড়াও থাকা খাওয়ার ব্যবস্থা আগে থেকেই তৈরি রাখতে হয়। সেইমতো , একটি ট্রাভেল এজেন্সির কাছে বুকিং রয়েছে ৪৫ জনের। আর গোটা কলকাতার যে বিভিন্ন ট্রাভেল এজেন্সিগুলি রয়েছে তাদের কাছে বুকিং এর সংখ্যা প্রায় ৫০০ মতো। # কলকাতা থেকে যারা বুকিং করেছিলেন তাদের বেশিরভাগ মানুষজনই ফোন করে তাদের ট্রিপ ক্যান্সেল করেছেন নেপালের পরিস্থিতি দেখে। উত্তরাখণ্ডের পর নেপালের এই পরিস্থিতি দেখে, রীতিমতো আতঙ্কিত ট্রাভেল ব্যবসায়ীরা। # তারা বলছেন যদি কোন কিছু হয়ে যায়, সামাল দেবো কিভাবে। সে কারণেই আগেভাগে, সাবধান হচ্ছেন তারা। ট্রাভেল এজেন্টরা আশঙ্কা করছেন, পুরো ট্রিপটায় ক্যানসেল করতে হবে। # লেলিন সরণির এক ট্রাভেল এজেন্সির কর্মী জানান, প্রায় ৭০ জন নেপাল যাওয়ার জন্য বুকিং করেছিলেন তাদের কাছে। তাদের অনেকেই ফোন করছেন এই পরিস্থিতিতে কি করবেন আদৌও যাবেন যাবেন কি? # ইতিমধ্যেই যারা বুকিং করেছিলেন তারা অনেকে ফোন করেছেন, নেপালের পরিস্থিতি দেখে। ট্রিপ ক্যানসেল করার কথা ভাবছেন। বাইট ১.স্পন্দন সেনগুপ্ত ,ট্রাভেল এজেন্সি কর্ণধার ২. প্রভাস দাস,ট্রাভেল এজেন্সির কর্মী ৩. রিপোর্টার wt

অল্প বৃষ্টিতে জল জমে যায় মধ্য হাওড়ার পঞ্চানন তলা রোডে।এই রাস্তা নতুন করে তৈরির কাজ শুরু করে কেএমডিএ কর্তৃপক্ষ।রাস্তা ঢালাই করে প্রায় কিছুটা উঁচু করে তৈরি করা হচ্ছে।আর এতেই ক্ষোভ প্রকাশ করে কে এম ডি এ কে চিঠি লিখলেন রাজ্যের খাদ্য প্রক্রিয়া করন দপ্তরের মন্ত্রী অরূপ রায়।তিনি বলেন রাস্তা উঁচু হলে বিপদে পড়বেন আশেপাশের এলাকার মানুষ।নিচু জায়গায় জল জমে যাবে।এলাকার মানুষ এবং পুজো কমিটির উদ্যোক্তারা তার কাছে অভিযোগ জানিয়েছেন।এই এলাকায় অনেক বড়বড় পুজো হয়।সেকারনে তিনি কে এম ডি এর সিইও কে চিঠি লিখেছেন।তাতে রাস্তা উঁচু না করার জন্য লিখেছেন।উল্লেখ্য ফি বছর বর্ষাকালে ভারী বৃষ্টিতে মধ্য হাওড়ার পঞ্চাননতলা রোড এবং দেশপ্রাণ শাসমল রোড জলমগ্ন হয়ে পড়ে। এলাকায় এক হাঁটু জল দাঁড়িয়ে যায়। এই নিয়ে চরম দুর্ভোগে পড়েন স্থানীয় বাসিন্দারা। এই ব্যাপারে তারা হাওড়া পুরসভাকে জানালে পুরসভার পক্ষ থেকে পাম্প বসিয়ে জল নামানোর চেষ্টা করা হয়। কিন্তু তাতেও বিশেষ কাজ না হওয়ায় কেএমডি এর পক্ষ থেকে পঞ্চানন তলা রোড ঢালাই করে উঁচু করা হচ্ছে।ঢালাই রাস্তার কাজ শুরু হয়।মন্ত্রীর অভিযোগের ভিত্তিতে কে এম ডি এর পক্ষ থেকে জানানো হয় যে তারা যখন কোনো রাস্তা তৈরি করে তখন পাঁচ বছর ওই রাস্তায় যাতে সমস্যা না হয় সেটা দেখা হয়।সেভাবেই রাস্তা হচ্ছে।তবে আগামী বৃহস্পতিবার হাওড়া পুরসভার সাথে বৈঠক করা হবে।এলাকার মানুষের সমস্যা থাকলে তা সমাধান করা হবে। বাইট..১..দেবানন্দ প্রামানিক ২..প্রদীপ ব্যাগ (এলাকার বাসিন্দা) ৩..অরূপ রায়(মন্ত্রী) 0909zg_hwh_road_r

Slug _Doctors private practice contro 06.09.25 ****বিভিন্ন জেলার ১১০ জন মেডিকেল অফিসারের প্রাইভেট প্র্যাকটিসের অনুমতি খারিজ। ****অনুমতি খারিজ করে দিল, স্বাস্থ্য দফতর। ****সরকারি নির্দেশকে পুরো আঙ্গুল দেখিয়ে কেন নিয়ম মত, সঠিক সময় আবেদন করেননি চিকিৎসকরা, সে কারণে আবেদনকারী খারিজ। বিজ্ঞপ্তি জারি করে জানাল স্বাস্থ্য দফতর। # ঘড়িতে বিকেল চারটের আগেই জেলার বিভিন্ন হাসপাতালে জেলার বিভিন্ন সরকারি হাসপাতালে দেখা মেলে না মেডিকেল অফিসারদের। প্রাইভেট প্র্যাকটিসের জন্য বেরিয়ে পড়েন হাসপাতাল থেকে। এর জলজ্যান্ত উদাহরণ দেখা গিয়েছিল মেদিনীপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ঘটনায়। আর এবার বিভিন্ন জেলার সরকারি হাসপাতালের চিকিৎসকদের প্রাইভেট প্র্যাকটিস নিয়ে কড়া মনোভাব স্বাস্থ্য ভবনের। মেডিকেল অফিসারদের প্রাইভেট প্র্যাকটিসের অনুমতি খারিজ। নিয়মকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে, অনুমতি চাওয়ায়,১১০ জন মেডিকেল অফিসারকে প্রাইভেট প্র্যাকটিসের অনুমতি নাকোজ করে দিল স্বাস্থ্য দফতর। # সরকারি হাসপাতালের মেডিকেল অফিসারদের প্রাইভেট প্র্যাকটিস যেন সব থেকে বেশি মুখ্য বিষয়।আর বাকি সব কিছুই যেন গুরুত্বহীন।যতদিনই যাচ্ছে এই প্রবণতা বাড়ছে। # স্বাস্থ্য দপ্তরের তরফ থেকে বিজ্ঞপ্তি জারি করে, জানানো হয়েছে, সঠিক নিয়মে আবেদন না করায়, খারিজ করে দেওয়া হলো, ১১০ জন মেডিকেল অফিসারের প্রাইভেট প্র্যাকটিসের আবেদন। # যাদের মধ্যে রয়েছেন...... দক্ষিণ ২৪ পরগনা, হাওড়া, হুগলি, বাঁকুড়া, পূর্ব পশ্চিম মেদিনীপুর, জলপাইগুড়ি সহ বিভিন্ন জেলার জেনারেল হাসপাতাল এবং মহকুমা হাসপাতালের মেডিকেল অফিসাররা। # কিন্তু কেন সরকারি নিয়মে আবেদন করলেও প্রাইভেট প্র্যাকটিসের আবেদন খারিজ করল স্বাস্থ্য দপ্তর। জেলার বিভিন্ন হাসপাতালে থাকা মেডিকেল অফিসারদের যখন প্রমোশন হচ্ছে অথবা বদলি হচ্ছে, সেই সময় তাদের খেয়াল রাখতে হবে, নতুন জয়নিং এর ৪৮ঘণ্টার মধ্যে আবেদন জানাতে হবে স্বাস্থ্য ভবনকে প্রাইভেট প্র্যাকটিসের জন্য। অন্যথা কোনোভাবেই আর প্রাইভেট প্র্যাকটিস নয় এমনটা জানিয়ে দিল রাজ্যের স্বাস্থ্য দপ্তর। নিয়ম বলছে ১৯৯৩ সালের ৩ মার্চ জারি করা 'ক্যালকাটা গেজেট এক্সট্রা অর্ডিনারি নোটিশ বলা হয়েছিল, প্রাইভেট প্র্যাকটিসের জন্য এনওসি পেতে গেলে। কিন্তু সেটা অবশ্যই নতুন জায়গায় কাজে যোগদানের ৪৮ ঘণ্টার মধ্যেই আবেদন জানাতে হবে। আর সেই নিয়মকেই বুড়ো আঙ্গুল দেখিয়ে আবেদন, করতেই ১১০ জন চিকিৎসকের প্রাইভেট প্র্যাকটিসের অনুমতি খারিজ করে দিল রাজ্যের স্বাস্থ্য দপ্তর। NOTE - 1.GOVORNMENT NOTICE 2.DOCTOR SAJAL BISWAS(MOBILE FILE) 3. DOCTOR Ranjan Bhattacharya, আই এম এ যুগ্ম সম্পাদক 4.wt reporter(06.09.25)

*নারীর হাতে শিল্পের জাদু! বাড়ির কোণেই জীবন্ত হয়ে উঠছে দুর্গা। প্রতিমা পৌঁছে যাচ্ছে জেলার কোণে কোণে। পটাশপুরের শঙ্করী দাস প্রমাণ করছেন সৃজনশীলতা আর নিষ্ঠার মাধ্যমে কীভাবে একজন নারী সংসারের হাল ধরতে পারেন।* VO-1- পটাশপুর ২ নম্বর ব্লকের বাল্য গোবিন্দপুর গ্রাম। এখানেই বাড়ির উঠোনেই তৈরি হচ্ছে একের পর এক দুর্গা প্রতিমা। শিল্পী শঙ্করী দাস গত ১৫ বছর ধরে তিনি এই প্রতিমা গড়ছেন, আর এই প্রতিমাই তাঁর সংসারের ভরসা। ######### শুরু করেছিলেন ছোট পরিসরে, আজ তাঁর তৈরি প্রতিমা ছড়িয়ে পড়েছে জেলার নানা প্রান্তে। শুধু শিল্প নয়, এটাই আজ তাঁর পরিবারের প্রধান আয়ের উৎস। *বাইট: শঙ্করী দাস, প্রতিমা শিল্পী* VO:2- এই শিল্পযাত্রায় শঙ্করীর পাশে রয়েছেন স্বামী অনুপ দাসও। প্রতিমা সাজানোর কাজে সমান ভূমিকা নিচ্ছেন তিনি। *বাইট: অনুপ দাস, প্রতিমা শিল্পী* "স্ত্রীকে দেখে আমিও কাজ শিখেছি। আমরা একসঙ্গে প্রতিমা তৈরি করি। এই কাজই এখন আমাদের জীবনের অবলম্বন।" VO:3- প্রতিমার রূপে মুগ্ধ মণ্ডপ আয়োজকরাও। বছর বছর তাঁদের পছন্দের তালিকায় থাকেন শঙ্করী দাস। শুধু রোজগার নয়, এই প্রতিমা শিল্পের মাধ্যমে তিনি ধরে রেখেছেন স্থানীয় সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যও। ############ FVO:- সংসারের দায়িত্ব আর শিল্পের প্রতি ভালোবাসা—দুটোকে একসাথে সামলে নজির গড়েছেন শঙ্করী দাস। তাঁর হাতে গড়া প্রতিমাই এখন জেলার দুর্গোৎসবের অন্যতম আকর্ষণ। *পটাশপুর থেকে কিরণ মান্নার রিপোর্ট জী ২৪ ঘন্টা।*

*আলিপুরদুয়ার* == পূজোর আগে ফুটপাতের খাদ্যর দোকান ও শহরের মিষ্টির দোকান গুলোতে সচেতনতা বাড়ানোর লক্ষ্যে অভিযান চালাল জেলার ক্রেতা সুরক্ষা দপ্তর। বেশ কিছু দোকান থেকে তারিখ পেরিয়ে যাওয়া খাদ্য সামগ্রী ফেলে দেওয়া হয়। জেলা ক্রেতা সুরক্ষা দপ্তরের ডেপুটি ডিরেক্টর শ্বেতা মজুমদার জানান আজ ও কাল জেলা সদরের বাজারের খাদ্যের দোকান গুলোতে তারা এমনি সচেতনতা মুলক অভিযান চালাবেন। পরবর্তীতে প্রয়োজনীয় আইন মোতাবেক আর্থিক জরিমানা ও প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হবে। দোকান মালিকেরাও জানালেন তাদের সচেতনতা করা হয়েছে। আইন মেনে তারা চলবেন। ================ ( ছবি 2C তে পাঠালাম FILE : 090925ZG _ ALD _ SAFETY BYTE - 1) শ্বেতা মজুমদার - ডেপুটি ডিরেক্টর জেলা ক্রেতা সুরক্ষা দপ্তর। 2) বাপ্পা ঘোষ - দোকানি ###################

২০২৬ র আগে লক্ষ্য ২০২৬ আর তার আগেই বঙ্গ বিজেপির এবার নয়া কৌশল নমো ভ্যান এর আগে বিজেপির রথযাত্রার সাক্ষী থেকে ছিল গোটা দেশ রাজনৈতিক মহলে তা নিয়ে চর্চাও কম হয়নি। ২৬ এর আগে দেশজুড়ে সেবা পক্ষ কাল উদযাপনে নমোভ্যান ও নমো পার্ক করার নির্দেশ দিয়েছে কেন্দ্র নেতারা বাংলায় বিশেষ করে এই নব ভ্যান ঘুরবে।। বিজেপির বার্তা ও বিভিন্ন তথ্যচিত্র ভিডিও কোন কোন পরিষেবা থেকে বাংলার মানুষ বঞ্চিত সবই প্রচার করা হবে এই ভ্যান এর মাধ্যমে বিজেপির বক্তব্য প্রশাসন অাটকালেও এই ভ্যানের গতি আটকানো যাবে না। বাইট রাহুল সিনহা। ডব্লিউ টি।

পুজো আসছে---- *বনেদি বাড়ির পুজো : কিশোরনগর রাজবাড়ি* *কোন এক নিশিথে খাল পেরিয়ে মায়ের আগমন কিশোরনগর গড় রাজবাড়ীতে। তাঁর ইচ্ছেতেই আজও প্রাণ পায় চন্ডীমঙ্গল কাব্য ধীবরের কণ্ঠে। মা-চন্ডির ইচ্ছেতেই পুজোয়ের ঘট বসে পশ্চিমমুখী। রূপকথা, লোক-কথার নানান কাহিনী নিয়ে আজও জমজমাট কাঁথির কিশোরনগরের রাজবাড়ির পুজো।* VO-1 পূর্ব মেদিনীপুরের কাঁথির কিশোরনগর গড়ের রাজবাড়ি—এই বাড়ির আনাচে-কানাচে দুর্গাপুজো ঘিরে আজও বেজে ওঠে নানা রূপকথাও লোককাহিনীর অনুরণন। যা রোমাঞ্চিত করে হাজারো-মানুষকে, প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে রাজপরিবারের সদস্যরাও সেই পুরাতন রীতিনীতি আঁকড়ে ঐতিহ্যের পুজো করে আসছে। *WT – কিরণ মান্না* VO-2 কথিত আছে, মা দুর্গা মশাগাঁ খাল পেরিয়ে কিশোরনগর গড় রাজবাড়ীতে আসতেন। একবার পুজোয়ের গভীর রাতে, মশিগাঁ খালে মাছ ধরছিলেন নরোত্তম নামের এক ধীবর। হঠাৎই ষোড়শী রূপে মা তাঁকে ডাকলেন—নৌকায় করে খাল পার করিয়ে দেওয়ার জন্য। কিন্তু নরোত্তম ষোড়শী রমণীকে দেখে হতবাক হলেন। খাল পার করাতে কৌড়ী অর্থ দাবি করেন—এমন গভীর রাতে এক রমণী একাকী কোথায় বা যাচ্ছে, তা নিয়ে প্রশ্ন করতে থাকেন। তখন মা চণ্ডী রূপ ধারণ করে তাঁকে স্বরূপ দর্শন দেন। সম্মুখে স্বয়ং মাকে দর্শন!! ধীবর আবেগে চমকে ওঠেন। মা জানান- "ভয় পাস না, তাঁর কাছে কোনো অর্থ নেই, তবে তুই যদি কিশোরনগর গড়-আমার বাবার বাড়িতে চণ্ডীমঙ্গল গান করিশ, তবে অনেক অর্থ লাভ করবি।"--কিন্তু নরোত্তম কাঁপা কাঁপা গলায় বলেন— "মা, আমি তো মূর্খ মানুষ। চণ্ডীমঙ্গল গান আমি জানি না।আমি গাইব কী করে? যদি ওরা আমাকে তাড়িয়ে দেয়!" তখন মা আদেশ করেন— "তুই জিভ বার কর।" নরোত্তম জিভ বের করতেই মা তাঁর জিভে চণ্ডীমঙ্গলের বাণী লিখে দেন। পরদিন রাজবাড়ীতে গিয়ে নরোত্তম মায়ের সামনে চন্ডীমঙ্গলে গান করতে চাইলে তখন রাজা তাঁর কথায় অবিশ্বাস করেন এবং তাঁকে তাড়িয়ে দেন। কিন্তু মায়ের নির্দেশ মতো তিনি মন্দিরের পেছনে গিয়ে গান ধরতেই অলৌকিক ঘটনা ঘটে— মন্দিরে মায়ের ঘট পূর্বমুখী থেকে পশ্চিমমুখী হয়ে যায়। তখন রাজা বুঝতে পারেন এটি মায়ের ইচ্ছে। সেই থেকেই রাজবাড়ীর এই পুজোয় ধীবরদের দ্বারা গাওয়া চন্ডীমঙ্গল আজও হয়ে আসছে। যা অন্য কোথাও হয় না। *বাইট-১ : মঞ্জু রায় চৌধুরী, রাজপরিবারের প্রবীণ সদস্যা (মা ষোড়শীর রূপে মশাগাঁ খাল পেরোনো নিয়ে বক্তব্য)।* 3:23 sec. VO-3 প্রতিপদ থেকেই শুরু হয় রাজবাড়ির পূজা। ‘অষ্ট সখীর ঘটোত্তোলন’-এর মধ্য দিয়ে পূজার সূচনা। রাজবাড়ির কুলদেবতার মন্দিরে মা দুর্গা সারা বছর পূজিতা হন, দশভূজা, অষ্টভূজা ও চতুর্ভূজার রূপে। সপ্তমীতে শোভাযাত্রার মাধ্যমে মন্দিরে প্রবেশ করেন কুলদেবী। অপরদিকে মশাগাঁ থেকে রাতে দেবী কাঁথি পৌঁছে কিশোরনগরে তৎকালীন একটি জঙ্গলের সাড়া গাছের তলায় মা-চন্ডি বিশ্রাম নেন। যা এখন "মহামায়া-স্থান" নামে পরিচিত।তারপর ওখানে রাজ পরিবারের দ্বারা পুজো পেয়ে মন্দিরে যান দেবী। ওখানে নবমীর দিন ঘটা করে পুজো আজও হয়ে আসছে। আগে ছিল মোষ বলির প্রথা। তবে ১৯৪৯ সালে এক রাতে হঠাৎ গলার দড়ি ছিঁড়ে পালিয়ে যায় মোষ, মারা যায় একটি মোষও। সেদিন থেকেই বোঝা যায়—মা আর বুঝি বলি চান না। সেই থেকে বন্ধ হয়ে যায় বলিরীতি। আর বিশেষ প্রসাদ—কাজুবাদাম, ছানা ও চিনির পাকে তৈরি হয় —যা পেতে ভক্তরা ঘণ্টার পর ঘণ্টা লাইন দিয়ে থাকেন। *বাইট-২ : সৌমেন্দ্র কুমার রায়, রাজপরিবারের সদস্য (বলি প্রথা, হোমাগ্নি ও প্রসাদ তৈরির বিষয়ে বক্তব্য)।* 9:27 sec. VO-4 আরেকটি বৈশিষ্ট্য হলো হোমের আগুন। আতসকাঁচে রোদ ধরে বা চকমকি পাথর ঘষে জ্বালানো হয় সেই হোমাঅগ্নি-শিখা।পুজোর দিনগুলোয় আশপাশের মানুষ ছাড়াও সব ধর্মের মানুষ মিলেমিশে অংশ নেন। জল দান শিবির থেকে প্রশাসনের নিরাপত্তা--সব মিলিয়ে রাজবাড়ির আঙ্গিনায় রূপ নেয় মিলন মেলা। *বাইট-৩ : অভিজিৎ রায়, পরিবারের সদস্য।* 2:57 sec. FVO মনস্কামনা পূরণের আশায় দূরদূরান্ত থেকে আসেন ভক্তরা। অষ্টমীতে পুষ্পাঞ্জলির সময় ভিড় উপচে পড়ে হাজার হাজার ভক্তের। রাজবাড়ির আঙিনায় বসে মেলা। বিশেষ আকর্ষণ আখের মেলা। সব মিলিয়ে ভক্তি,ঐতিহ্য আর উৎসবে ভরপুর কিশোরনগর গড় রাজবাড়ির দুর্গোৎসব। End PTC *ক্যামেরায় শান্তনু খুঁটিয়ার সাথে কিরণ মান্নার রিপোর্ট—জি ২৪ ঘণ্টা।*