Become a News Creator

Your local stories, Your voice

Follow us on
Download App fromplay-storeapp-store
Advertisement
Back
Hooghly712602

आरामबाग में लाल पताकाओं ने बदला सियासी तापमान

DSDIBYENDU SARKAR
Sept 20, 2025 05:32:37
Arambag, West Bengal
আরামবাগঃ১৯ সেপ্টেম্বর ----------------------------------------------------------------------- দীর্ঘদিন পর আবারও আরামবাগে লাল ঝান্ডায় ঢাকলো গোটা এলাকা। বিশেষত আরামবাগ শহরের শুরু থেকে শেষ প্রান্ত পর্যন্ত শুধুই লাল আর লাল।আর এই লালের আবহে ঢেকেছে সবুজ ও গেরুয়া।গোটা শহর জুড়ে লাল পতাকায় মুড়ে ফেলা হয়েছে।আর লালের উদ্ভাবনায় এবার প্রশ্ন উঠেছে যে,তাহলে কি তৃণমূল ও বিজেপির ওপর আস্থা হারাচ্ছে মানুষ? আরা সেই জেরে ফের কি মাথাচারা দিচ্ছে লালের বাম। তাহলে কি ফের সিপিএমেই আস্থা ফিরছে মানুষের।কারণ যে ভাবে শহর কে লাল পতাকায় মুড়ে ফেলা হয়েছে তাতে করে মানুষের মনে একটা যেন সেই আশা সেই ভরসা ফিরছে।সিপিএমের কৃষক সভার ৩৭ তম সম্মেলন হচ্ছে আরামবাগে।আর সেই সভায় যোগ দিতে কাতারে কাতারে সিপিএমের কর্মীরা এসে হাজির হন।শুক্র ও শনিবার দু'দিন ব্যাপী কৃষক সভার সম্মেলনে যে মিছিল করা হয় তাতে বহু মানুষ এসে হাজির হয়েছে।প্রকাশ্য জনসভায় হাজির হয়েছেন বহু মানুষ।আর এতেই আশা ও ভরসা পাচ্ছে সিপিএম।আরামবাগের বাসুদেব পুর মোড় থেকে গৌরহাটি মোড়, বসন্তপুর মোড়,আরামবাগ নেতাজী মোড়,পল্লীশ্রী,সহ গ্রামী এলাকায় আরামবাগ কলকাতা রাজ্য সড়ক জুড়ে শুধুই লাল আর লাল।সেখানে সবুজ বা গেরুয়ার কোন চিহ্নই পাওয়া যায়নি।কোন কোন জায়গায় থাকলেও তা লালের ঢাকায় ঢেকেছে তাদের মুখ।আর রীতিমত পুলিশি প্রহরার মধ্যে তাদের সম্মেলন চলছে।অত্যন্ত সুশৃঙ্খলভাবে, সুনির্দিষ্ট সময়ে ও নিয়মানুবর্তিতার মধ্যে আরামবাগের রবীন্দ্র ভবনে তাদের এই জেলা সম্মেলন হয়।আর আরামবাগের নিমতলা এলাকায় আরামবাগ কলকাতা রাজ্য সড়কের পাশেই তাদের সেই চেনা মুখগুলোর প্রচেষ্টায় প্রকাশ্য সমাবেশ।আর গণ সঙ্গীত চলে।তা শুনে পথ চলতি মানুষ জনের কন্ঠে মন্তব্য শোনা গেলো,এই গান আর শোনাই যায় না।খুব ভালো লাগছে বহু দিন পর সেই সুর মুখরিত হচ্ছে দিকবিদিক। আর এই দৃশ্য দেখেই তাদের মন্তব্য,তাহলে কি মানুষ তৃণমূল বা বিজেপিতে আর আস্থা নেই?আস্থা কি ফিরছে সিপিএমেই। আগামী বছরই বিধান সভা ভোট।কিন্তু আরামবাগে কতটা ফল করতে পারবে সিপিএম।যদিও গত বিধান সভা নির্বাচনে সিপিএম মাত্র ভোট পেয়েছিল মাত্র টি ভোট।লোকসভা নিরিখেও সিপিএমের ভোট ছিল।একেবারে তলানিতে।সেই দুরবস্থার মধ্য থেকে কি ফিরতে পারবে সিপিএম? এমনই প্রশ্ন উঠেছে এলাকায়। আর এই আবহাওয়ায় ২০২৩ এর পঞ্চায়েত নির্বাচনে তারকেশ্বরের কেশব চক গ্রাম পঞ্চায়েত দখল করে নেয় সিপিএম।ধীরে ধীরে যে ভাবে সিপিএমের কর্মসূচি গুলি সফলতা লাভ করছে তাতে করে বহু মানুষই বলতে শুরু করেছে বিজেপির নেই কোন নীতি আর তৃণমূলের সম্পদ দূর্নীতি। তাই আস্থা সিপিএমেই আনো। যদিও তৃণমূল ও বিজেপি সেই ভাবে কোন গুরুত্ব দেয়নি।এড়িয়ে গেছেন উভয় নেতৃত্ব। সিপিএমের হুগলি জেলা কমিটির সম্পাদক মন্ডলীর সদস্য পূর্ণেন্দু চট্টোপাধ্যায় বলেন,দেখুন,আমাদের আমলে যে বাঁধন ছিল সেটা তো আর মানুষ এখন দেখতে পাচ্ছেন না। এখন তারা দূর্নীতি কথাটায় অভ্যস্ত হয়ে গেছেন। তলা থেকে ওপর মহল,সর্বত্রেই দূর্নীতি ধরা পড়েছে।তা নিয়ে ব্যাপক দ্বন্দ্ব ওদের দলীয় অন্দরে যা টেনে ছাড়ানো দায়।তাই মানুষ এবার তাদের ভুল বুঝতে পারছেন। আমরা চেষ্টা করব,শুধু আরামবাগই নয়,গোটা বাংলায় ঘুরে দাঁড়ানোর প্রচেষ্টায় আছে বাম ফ্রন্ট।সুতরাং আস্থা নেই দুই বি টিমের ওপরেই। বিজেপির আরামবাগ সাংগঠনিক জেলা সভাপতি সুশান্ত বেরা বলেন, আরে একদিন দুচারশো লোক নিয়ে এলেই কি ওরা চাঙ্গা হয়ে গেলো?সেই ওদের আমলে ওরা যে সমস্ত পরিবারের সদস্যদের প্রাইমারি বা অঙ্গন ওয়ারিতে চাকরি দিয়েছিল সেই সব হাতে গোণা সদস্যরাই এসেছেন। মানুষ আর ওদের চালে পা দেবেন না।আর তৃণমূলের এত টাই দুর্নীতি যে তাদেরও আর মানুষ নেবে না। সিপিএম ছিল ,তৃণমূল আছে। তাই তারা কিন্তু বাংলা টা শেষ হয়ে গেছে।তাকে বাঁচাতেই মানুষ বিজেপির হাত ধরতে শুরু করে দিয়েছে। এদিকে তৃণমূলের রাজ্য সম্পাদক স্বপন নন্দী বলেন,এ আর কি ব্যাপার। সিপিএম তো এখন ছবি হয়ে গেছে। মাঝে মাঝে মাথা তোলার চেষ্টা করছে।পারবে না।তার আগেই মাথা নত হয়ে যাবে।যে ভাবে ওরা ঘুমাচ্ছিল আর জেগে উঠতে পারবে না।মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এর ওপরেই তাদের সমস্থ আস্থা আছে।এক দিন দুদিন কোন প্রোগ্রাম করলেই কি তারা আবার উঠতে পারবে? কখনওই না। --------------------------------------------- এক নজরে আরামবাগ। কার কোথায় অবস্থান ছিল ***************************** ২০২৪ সালের লোকসভা ভোটে আরামবাগ লোকসভায় মোট ভোটার ছিলেন ১৮,৮৩,২৬৬। আর ফলাফলের নিরিখে যে চিত্র ছিল তাতে করে তৃণমূলের মিতালি বাগ পেয়েছিলেন ৭১২৫৮৭ টি ভোট।(৪৫.৭১%)।বিজেপির অরূপ কান্তি দিগর পেয়েছিলেন ৭০৬১৮৮ টি ভোট।(৪৫.৩০%)।আর সিপিএমের বিপ্লব মৈত্র পেয়েছিলেন ৯২ ৫০২ টি ভোট (৫.৯৩%)। স্লাগ--- 2009ZG_ARM_CPM_R ছবি, বাইট ও ওয়াক থ্রু আছে 2 C তে।
0
comment0
Report

For breaking news and live news updates, like us on Facebook or follow us on Twitter and YouTube . Read more on Latest News on Pinewz.com

Advertisement
STSrikanta Thakur
Sept 20, 2025 07:34:25
Dinajpur, Rangpur Division:শুক্রবার রাতে ৫১২ জাতীয় সড়কে গচিয়ার এলাকায় লরির ধাক্কায় মৃত্যু হয় ডাব বিক্রেতা দুই যুবকের। শনিবার বেলা ১১ টা বেজে ৩০ মিনিট নাগাদ গঙ্গারামপুর থানার পুলিশ দুটি মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য বালুরঘাট সদর হাসপাতালে পাঠাল। ঘটনায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে। পুলিশ জানিয়েছে মৃতরা হল মৃণাল মিঁয়া (৩১) ও মহসিন মিঁয়া (২৮)। জানা গিয়েছে গঙ্গারামপুর থানার গচিয়ারের যুবক মৃণাল মিঁয়া ও মহসিন মিঁয়া একে অপরের প্রতিবেশি। পেশায় তাঁরা ডাব বিক্রেতা। অন্যন্যা দিনের মত শুক্রবার রাতে কালদিঘিতে ডাব ও নারকেল বিক্রি করে সাইকেল চেপে বাড়ি ফিরছিলেন। বাড়ি পৌঁচ্ছানোর আগেই রতনমালা এলাকায় একটি লরি তাদের ধাক্কা মেরে পালিয়ে যায়। ঘটনায় গুরুতর জখম হন তাঁরা। রাত ১০ নাগাদ ৫১২ নম্বর জাতীয় সড়কের ধারে তাদের রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখেন স্থানীয় মানুষজন। তড়িঘড়ি দুই যুবককে উদ্ধার করে গঙ্গারামপুর সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়। সেখানে চিকিৎসকরা তাকে মৃত বলে জানিয়ে যায়। শুক্রবার গভীর রাতে প্রতিবেশি দুই যুবককের খবর গচিয়ার গ্রামে পৌঁচ্ছাতে গ্রাম জুড়ে শোকের ছায়া নেমে আসে। দুই পরিবারের রোজগারের প্রধানদের পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যুতে ভেঙে পড়েছেন আত্মীয় স্বজন। শনিবার বেলা ১১ টা বেজে ৩০ মিনিট নাগাদ গঙ্গারামপুর থানার পুলিশ দুটি মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য বালুরঘাট সদর হাসপাতালে পাঠায়। ঘাতক লরির খোঁজে তল্লাশি শুরু করেছে গঙ্গারামপুর থানার পুলিশ। 2009ZG_SDIN_DEATH
0
comment0
Report
AMAshok Manna
Sept 20, 2025 07:34:06
Kolkata, West Bengal:ব্রেকিং নিউজ *মহেশতলায় নুঙ্গিতে চোর সন্দেহে এক যুবককে পোস্টে বেঁধে রেখে প্রহার* মহেশতলায় আনুমানিক রাত্রি দশটা নাগাদ ওই যুবককে নুঙ্গি স্টেশন রোডের ডাক্তার বাগচীর গলির সামনে ঘোরাফেরা করতে দেখা যায়। একই জায়গায় বেশ খানিকক্ষণ ধরে ঘোরাফেরা করায় স্থানীয়দের সন্দেহ হলে তারা তখন থেকেই ওই যুবকের উপর নজর রাখতে শুরু করে। দেখা যায় ওই যুবক স্থানীয় একটি প্রাইমারি স্কুলের পাঁচিল টপকে ভেতরে ঢোকে। সেখান থেকে বেরিয়ে একটি দোকানে ঢোকার চেষ্টা করলে তখনই স্থানীয়রা তাকে ধরে বেধরক মারধর করে। এরপর তাকে ইলেকট্রিক পোস্টে বেধে রেখে স্থানীয়রাই মহেশতলা থানায় খবর দিলে ঘটনাস্থলে মহেশতলা থানার পুলিশ পৌঁছে ওই যুবককে উদ্ধার করে তাদের সঙ্গে নিয়ে যায়। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে ওই যুবকের নাম শেখ চান্দু(২৬) মহেশতলার আকরা স্টেশন সংলগ্ন বগা নোয়াপাড়ায় বাড়ি। ছোট থেকেই সে দিদার কাছে মানুষ তাই থাকতও দিদার কাছেই। পুলিশের খাতায় এর আগেও বহু চুরি ও ছিনতাইয়ার ঘটনায় তার নাম রয়েছে বলে মহেশতলা থানার পুলিশের দাবি।
0
comment0
Report
CDChampak Dutta
Sept 20, 2025 07:33:18
Kaji Chak, West Bengal:সরকারি আদিবাসী মহিলা হোস্টেলের মধ্যে ঢুকে নিরাপত্তা রক্ষীকে মারধরের অভিযোগ উঠল এক দল যুবকের বিরুদ্ধে।এই ঘটনার পর নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে হোস্টেলের আদিবাসী ছাত্রীরা এবং নিরাপত্তারক্ষীরা।পুরো বিষয় নিয়ে অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে মেদিনীপুর কোতোয়ালি থানায়।ঘটনা নিয়ে সরব হয়েছে পশ্চিমবঙ্গ আদিবাসী কল্যাণ সমিতি সংগঠন। এমনই ঘটনা ঘটেছে মেদিনীপুর শহরের সিপাইবাজারস্থিত রানি শিরোমণি ছাত্রী নিবাসে। ছাত্রী এবং নিরাপত্তা রক্ষীদের অভিযোগ হোস্টেলের বেশ কয়েকটি অংশে প্রায় দুবছর ধরে পাঁচিল ভাঙা অবস্থায় রয়েছে। আর সেই ভাঙা অংশ দিয়েই মাঝে মধ্যেই ছেলেরা ঢুকে পড়ে হোস্টেল চত্বরে। গতকালও একদল ছেলে হোস্টেল চত্বরে ঢুকে পড়ায় অন্নদাশংকর হাঁসদা নামে এক নিরাপত্তা রক্ষী তাদের বাধা দেয়। এরপরেই ওই ছেলেরা অশ্রাব্য ভাষায় গালিগালাজ দিতে দিতে চড়াও হয় নিরাপত্তা রক্ষীর উপর। তাকে বেধড়ক মারধর করা হয় বলে অভিযোগ। পরে হোস্টেলের ছাত্রীরা আহত নিরাপত্তা রক্ষীকে নিয়ে গিয়ে মেদিনীপুর মেডিকেল কলেজে চিকিৎসা করায়। রাতেই হোস্টেলের তরফ থেকে লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয় কোতোয়ালি থানায়। বর্তমানে হোস্টেলের ছাত্রীরা এবং নিরাপত্তারক্ষীরা ভীতসন্ত্রস্ত হয়ে রয়েছে। তারা চাইছেন অবিলম্বে ভাঙা পাঁচিল মেরামত করা হোক এবং পুলিশি নজরদারি বাড়ানো হোক।সর্বক্ষণের জন্য পুলিশ মোতায়েন করারও দাবি জানাচ্ছে তারা। এই মুহূর্তে ওই হোস্টেলে ৩২জন ছাত্রী থাকে। একসময় প্রায় ১০০ জন ছাত্রী থাকত। কিন্তু বিল্ডিংটি রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে জরাজীর্ণ অবস্থায় পরিণত হয়েছে। এমন অবস্থা যে দোতলায় এখন কেউ থাকেনা ।যেকোনো সময় ভেঙে পড়তে পারে বলেই দোতলায় কেউ থাকেনা।ফলে ছাত্রীর সংখ্যা বর্তমানে কমে এসেছে। অবিলম্বে হোস্টেলটির সংস্কারের দাবি তুলেছে তারা। গোটা বিষয় নিয়ে সরব হয়েছে পশ্চিমবঙ্গ আদিবাসী কল্যাণ সমিতি। তাদের একটি প্রতিনিধি দল আজ এসে হোস্টেল পরিদর্শন করেন, কথা বলেন ছাত্রীদের সঙ্গে নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা কর্মীদের সঙ্গে। ক্ষুব্ধ সমিতির মেদিনীপুর জেলা শাখার সম্পাদক জলেশ্বর মুর্মু দাবি করেন অবিলম্বে যাতে পুরোনো জরাজীর্ণ হোস্টেল টি ভেঙে নুতুন বিল্ডিং তৈরি করা হয় এবং আদিবাসী ছাত্রীদের নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখে যতদিন না পাঁচিল গড়ে তোলা হচ্ছে ততদিন পুলিশ মোতায়েন করে রাখতে হবে। ছবি বাইট 2c তে Slug- 2009ZG_WMID_ST_HOSTEL_R বাইট ১)অন্নদাশংকর হাঁসদা(আহত নিরাপত্তারক্ষী) ২)জয়ন্তী মান্ডি(হোস্টেলের ছাত্রী) ৩)সরস্বতী বাস্কে (হোস্টেলের ছাত্রী) ৪)জ্বলেশ্বর মুর্মু(পশ্চিমবঙ্গ আদিবাসী কল্যাণ সমিতির মেদিনীপুর জেলা শাখার সম্পাদক) ৫)শর্মিলা চক্রবর্তী(হোস্টেল সুপারিনটেনডেন্ট) ৬)ওয়াক থ্রু
0
comment0
Report
BSBarun Sengupta
Sept 20, 2025 07:18:34
Barrackpur Cantonment, West Bengal:*রোগী মৃত্যুকে কেন্দ্র করে উত্তেজনা ছড়ালো বারাকপুর কল্যাণী এক্সপ্রেস এর ধারে একটি বেসরকারি নার্সিংহোম,উত্তেজনা ঠেকাতে নামানো হলো র‍্যাফ ও বিশাল পুলিশ বাহিনী* নৈহাটি সাহেব কলোনির বাসিন্দা দীপঙ্কর দাসের দের বছররের কন্যা ঐশী দাস ঘরে শুয়ে ছিল মা পাশে রান্না করছিল সে সময় গরম তেল গায়ে পড়ে যায়, গরম তেল গায়ে পড়ায় শরীরের বেশ কিছু অংশ পুড়ে যায় সাথে সাথে কল্যাণী হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। কিন্তু তারা কলকাতা রেফার করে এরপর কল্যাণী এক্সপ্রেস ওয়ের ধারে একটি বেসরকারি নার্সিংহোমে নিয়ে আসে। গতকাল রাতে কিন্তু তারপর থেকে কোন ডাক্তার বাচ্চাটিকে দেখেনি আজ সকাল পর্যন্ত বলে অভিযোগ পরিবারের। আজ সকালে নার্স বাচ্চাটিকে নাকে নল দেওয়ার পরেই বাচ্চাটি মারা যায়। পরিবারের দাবি বিনা চিকিৎসায় বাচ্চাটি মারা গেছে। ডাক্তারের উপযুক্ত শাস্তির দাবি করে নার্সিংহোম একত্রিত হয় পরিবারের লোকজন ঘটনাস্থলে আসে বিশাল পুলিশ বাহিনী। পরিবারের লোকজনকে রীতি মতন ধাক্কা দিয়ে মারতে মারতে নিচে নামিয়ে দেয় হসপিটাল কর্তৃপক্ষ এমনটাই দাবি বাবা-মায়ের। পরিবার বাচ্চার মৃত্যুর জন্য হসপিটাল কর্তৃপক্ষকে দায়ী করছেন। পুলিশ ও র‍্যাপ। বাইট_দীপঙ্কর দাস বাবা। বাইট_প্রিয়াঙ্কা দাস মা। বাইট_ মনিকা দাস ঠাকুমা। বাইট_ শুভঙ্কর দাস কাকা। 200925 BKP NURSING HOME CAUSE 2C TE
0
comment0
Report
KMKIRAN MANNA
Sept 20, 2025 07:18:22
Dihierench, West Bengal:*BREAKING* *পুজোয় সরকারি অনুদান পাওয়া ক্লাবগুলোকে মণ্ডপে রাখতে হবে মুখ্যমন্ত্রীর ছবি,নাহলে বন্ধ করে দেওয়া হবে অনুদান!! নন্দকুমারের বিধায়কের বক্তব্যে চাঞ্চল্য!!এই টাকা জনগণের করের টাকা, নন্দকুমারের বিধায়কের পৈতৃক সম্পত্তি নয়,কটাক্ষ শুভেন্দুর* বৃহস্পতিবার নন্দকুমার বিডিও অফিস সংলগ্ন একটি হল ঘরে নন্দকুমার থানা এলাকার ৬৬ টি পূজো কমিটিকে নিয়ে সরকারি অনুদান বিলির অনুষ্ঠান হয়েছিল। উপস্থিত ছিলেন পুলিশ ও প্রশাসনের আধিকারিকেরা। ছিলেন নন্দকুমার থানার ওসি অমিত দেব। সেখানেই বক্তব্য রাখতে গিয়ে বিধায়ক সুকুমার দে ক্লাব গুলিকে বার্তা দিয়ে বলেছেন যে সরকারিভাবে প্রাপ্ত অনুদান পাওয়ার পরেও অনেক পুজোর মণ্ডপে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ছবি লাগানো হচ্ছেনা এবং তিনি নিজে তার বিধানসভার অনুদানপ্রাপ্ত ক্লাবগুলোর মণ্ডপ গুলো ডাইরি নিয়ে ঘুরে দেখবেন। যদি কোনো মণ্ডপে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ছবি না থাকে তবে আগামী বছরে অনুদান আটকে দেওয়ার ব্যবস্থা করা হবে। এবার নন্দকুমার এর বিধায়কের এই ধমক এ ভিডিও সমাজ মাধ্যমে পোস্ট করেন শুভেন্দু অধিকারী। শুভেন্দু অধিকারী ওই ভিডিও পোস্ট করে লিখেছেন, মুখ্যমন্ত্রী দুর্গাপুজোয় ক্লাবগুলির সরকারি অনুদান দিচ্ছেন — এই টাকা রাজ্যের জনগণের করের টাকা। কিন্তু নন্দকুমারের বিধায়ক সুকুমার দে যেভাবে ধমকাচ্ছেন মনে হচ্ছে অনুদানের টাকা যেন তাঁদের পৈতৃক সম্পত্তি। শুক্রবার বিকেলে শুভেন্দু অধিকারী সাংবাদিকদেরও এই বিষয়ে মন্তব্য করেন। সেখানে তিনি অভিযোগ করেন, সরকার টাকা ধার করছে এবং ক্লাবগুলিকে দিচ্ছে — এটা কারো বাবার টাকা নয়। তিনি আরো বলেন, লোকসভা ভোটে নন্দকুমারে বিজেপির লিড আছে। এবারে ভোটে দাঁড়ালে আমরা ২৫ হাজার ভোটে হারাবো ওকে। উনি নিজেই ওখানে প্রাক্তন হবেন। অন্যদিকে, বিধায়ক সুকুমার দে বলেন, মুখ্যমন্ত্রী অনুদান দেওয়ায় অনেকেই আদালতের মাধ্যমে বাধা দেওয়ার চেষ্টা করছেন। তারপরেও মুখ্যমন্ত্রী অনুদান দিচ্ছেন। কিন্তু কিছু ক্লাব মুখ্যমন্ত্রীর প্রতি কৃতজ্ঞতা জানায়নি বা সরকারি প্রকল্পের সুবিধাগুলি তুলে ধরেনি—“কেন্দ্রের কোন প্রকল্প থাকলে প্রধানমন্ত্রীর ছবি থাকে, অন্য রাজ্যের প্রকল্পে তাদের মুখ্যমন্ত্রীর ছবি থাকে; তাহলে আমাদের রাজ্যে আমাদের মুখ্যমন্ত্রীর ছবি কেন থাকবে না? এটাই আমি বলতে চেয়েছিলাম। বাইট শুভেন্দু অধিকারী। বাইট সুকুমার দে।বিধায়ক। 2009ZG_EMID_,SUVENDU_MLA
0
comment0
Report
PDPradyut Das
Sept 20, 2025 07:02:48
Jalpaiguri, West Bengal:2C 2009ZG_JAL_WHETHER_R জলপাইগুড়ি গজলডোবা তিস্তা ব্যারেজের পাশাপাশি পাহাড়ের কালিঝোড়া ব্যারেজ থেকেও দফায় দফায় জল ছাড়া হচ্ছে। জলপাইগুড়িতে শুক্রবার রোদ ঝলমলে আকাশ। তবে এখনো চিন্তায় নদী সংলগ্ন এলাকার বাসিন্দারা। ব্যারেজ থেকে দফায় দফায় জল ছাড়া হচ্ছে। তিস্তায় লাল সর্তকতা অব্যাহত। মেখলিগঞ্জ থেকে বাংলাদেশ বর্ডার অসংরক্ষিত এলাকায় লাল সতর্কতার পাশাপাশি সংরক্ষিত এলাকায় হলুদ সতর্কতা জারি। অপরদিকে এনএইচ ৩১ জলঢাকা নদীর উপর অসংরক্ষিত এবং সংরক্ষিত এলাকায় হলুদ সর্তকতা। এদিন সকাল ১০ টায় জলপাইগুড়ি গজলডোবা তিস্তা ব্যারেজ থেকে জল ছাড়ার পরিমাণ প্রায় ১৪০০ কিউমেক। পাশাপাশি কালিঝরা ব্যারেজ থেকে জল ছাড়ার পরিমাণ প্রায় ১৫০০ কিউমেক বলে ফ্লাড কন্ট্রোল রুম জলপাইগুড়ি সেচ দপ্তর সূত্রে জানা যায়। রিপোর্ট:- প্রদ্যুৎ দাস ( জলপাইগুড়ি )
0
comment0
Report
MMManoranjan Mishra
Sept 20, 2025 07:02:21
Bhandar Puara, West Bengal:পুরুলিয়া : পুরুলিয়ার কোটশিলার জিউদারু গ্রামে পুলিশের সঙ্গে গ্রামবাসীদের বচসা, বিক্ষোভ । ঘটনাকে ঘিরে চাঞ্চল্য ছড়ালো এলাকায় ।আদিবাসী কুড়মি সমাজের ডাকা রেল ও রাস্তা অবরোধকে কড়া হাতে দমন করতে আজ জেলার বিভিন্ন গ্রামে, রাস্তায় পুলিশ রুটমার্চ চালায় । জিউদারু গ্রামে পুলিশ রুটমার্চ করলে গ্রামবাসীরা পুলিশকে ঘিরে বিক্ষোভ দেখায় । গ্রামে ঢুকতে বাধা দেওয়া হয় পুলিশকে। পরে বিশাল পুলিশ বাহিনী ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি সামাল দেয় । তবে জেলা জুড়ে অবরোধের কোনো প্রভাব নেই । জেলায় স্বাভাবিক রয়েছে যানবাহন পরিষেবা । বিভিন্ন রাস্তা এবং রেল স্টেশনগুলোতে মোতায়েন রয়েছে পুলিশ । যাতে কোনোরকম অপ্রীতিকর ঘটনা না ঘটে তার জন্য তৎপর রয়েছে পুলিশ প্রশাসন । আদিবাসী কুড়মি সমাজের সমর্থক নৃপেণ মাহাতো বলেন, জাতিসত্তার দাবিতে কুড়মি সমাজ আন্দোলন করার চেষ্টা করছে । পুলিশ কড়া মনোভাব দেখিয়ে বানচাল করার চেষ্টা করছে । বাইট: নৃপেণ মাহাতো (আদিবাসী কুড়মি সমাজের সমর্থক)
0
comment0
Report
ABArup Basak
Sept 20, 2025 06:47:24
Mal Bazar, West Bengal:*ওদলাবাড়িতে নেশার ট্যাবলেট সহ ধৃত যুবক, পুলিশের হাতে তুলে দিল ক্লাব সদস্যরা...* ওদলাবাড়ি হিন্দি স্কুল পাড়া এলাকায় দিন দিন নেশার সামগ্রী দেদার বিক্রি হচ্ছে। এরফলে যুব সমাজ এই নেশায় আশক্ত হয়ে পরছে। তবে এবার হাতেনাতে ধরা পরলো নেশার কারবারি। মাল ব্লকের ওদলাবাড়ি হিন্দি স্কুল সংলগ্ন এলাকায় এক সন্দেহভাজন যুবককে নেশার ট্যাবলেট ও গাঁজাসহ পাকড়াও করে পুলিশের হাতে তুলে দিল এলাকার ক্লাব সদস্যরা। এই ঘটনাকে ঘিরে চাঞ্চল্য ছড়ায় এলাকায়। জানা গেছে, ইয়ং স্টার ক্লাবের সদস্যরা প্রথমে ওই যুবকের গতিবিধি দেখে সন্দেহ করেন। ক্লাবের সদস্য মহম্মদ গোলেমান জানান, এদিন দেখি এক অপরিচিত ব্যক্তি স্কুল সংলগ্ন এলাকায় ঘোরাঘুরি করছে। আমাদের সন্দেহ হওয়ায় আমরা দূর থেকে নজর রাখি। কিছুক্ষণ পর সে গ্রামের এক বাড়িতে ঢুকে পড়লে আমরা দলবদ্ধভাবে গিয়ে তাকে আটকাই।” এরপর তল্লাশি চালিয়ে যুবকের ব্যাগ থেকে বেশ কিছু নেশার ট্যাবলেট ও গাঁজা উদ্ধার করা হয়। সঙ্গে সঙ্গে তাকে স্থানীয় মাল থানার পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয়। এ বিষয়ে মাল থানার আইসি সৌম্যজিত মল্লিক জানিয়েছেন “ধৃতের বিরুদ্ধে নির্দিষ্ট অভিযোগে মামলা দায়ের করা হবে। বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে তদন্ত শুরু হয়েছে।” স্থানীয় বাসিন্দাদের উদ্যোগে এই ধরনের পদক্ষেপে পুলিশের ভূমিকাও সহজতর হয়েছে বলে মনে করছেন অনেকে। এলাকাবাসীর দাবি, বারবার কিছু বহিরাগত এলাকায় এসে নেশাজাত দ্রব্য বিক্রি বা সেবনের চেষ্টা করছে। পুলিশের কাছে তাদের আবেদন, এই ধরনের কর্মকাণ্ড রুখতে আরও কড়া নজরদারি চালানো হোক। বাইট ১) ক্লাবের সদস্য মহম্মদ গোলেমান। ২) ধৃত যুবক 2009ZG_MAL_BOY_ARREST_R
0
comment0
Report
BSBarun Sengupta
Sept 20, 2025 06:34:11
Barrackpur Cantonment, West Bengal:এই সব খুনের ঘটনায় যুক্ত আছে সৌউকত বলে এক ব্যাক্তি। তিনি এক দিকে পৌরসভার কন্টাকটার অপরদিকে প্রোমোটারি করেন। এই সৌউকত আবার ভাটপাড়া থানার ওসির ব্যাবসার পাটনার। এমন টাই দাবি প্রাক্তন সাংসদ অর্জন সিং এর।একটি ছবি প্রকাশ করেন তিনি যেখানে দেখা যাচ্ছে ওসি র ঘরে বসে ওসির জন্মদিনের দিন তার ঘরে বসে কেক কাটছেন। সেখানে রয়েছে সৌউকত , বিধায়ক সোমনাথ শ্যামের ভাই সঞ্জয় শ্যাম। ও তৃণমূলের নেতারা। আর এই নিয়েই শুরু হয়েছে রাজনৈতিক তরজা। যদিও তৃণমূলের তরফ থেকে বলা হচ্ছে পুলিশ তদন্ত করছে কি হয়েছে প্রশাসনের ব্যাপার।। খুনের বদলাই কি খুন? না এর পেছনে গভীর চক্রান্ত রয়েছে। সেটা এখন লাখ টাকার প্রশ্ন। 200925_BKP_BODY_FOLL 2C TE
0
comment0
Report
SCSaurav Chaudhuri
Sept 20, 2025 06:22:01
3
comment0
Report
BBBimal Basu
Sept 20, 2025 06:19:19
Basirhat, West Bengal:বলে 2C তে ছবি পাঠিয়েছি। হিঙ্গলগঞ্জ সান্ডেল বিল এলাকায় সাপের উপদ্রব বাড়ায় আতঙ্ক এক ব্যাক্তির বাড়ি থেকে উদ্ধার দুটি সাপের বাচ্চা হিঙ্গলগঞ্জের এগারো নম্বর সাণ্ডেলবিল গ্রামের একটি বাড়ি থেকে দুটি সাপের বাচ্চা উদ্ধার হয়। এখনো অনেক সাপ আছে বলে জানায় বাড়ির পরিবার। তারা বাড়িতে অনেক গুলি সাপ দেখতে পেয়ে বনদফতরকে খবর দিলে বনদফতরের কর্মীরা এসে ঐ ব্যাক্তির বাড়ি থেকে দুটি বিষধর সাপের বাচ্চা উদ্ধার করে বাকি সাপগুলি অনুসন্ধান চালাচ্ছে বনদফতরের কর্মীরা। তাদের ও ধারনা এখনো অনেক গুলি সাপ আছে এই বাড়িতে। খবর পেয়ে থানা থেকে পুলিস আসে সাপ দেখতে ভিড় জমায় গ্রামের মানূষ। বিমল বসু বসিরহাট
3
comment0
Report
CDChampak Dutta
Sept 20, 2025 06:19:05
Kaji Chak, West Bengal:সরকারি আদিবাসী মহিলা হোস্টেলের মধ্যে ঢুকে নিরাপত্তা রক্ষীকে মারধরের অভিযোগ উঠল এক দল যুবকের বিরুদ্ধে।এই ঘটনার পর নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে হোস্টেলের আদিবাসী ছাত্রীরা এবং নিরাপত্তারক্ষীরা।পুরো বিষয় নিয়ে অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে মেদিনীপুর কোতোয়ালি থানায়।ঘটনা নিয়ে সরব হয়েছে পশ্চিমবঙ্গ আদিবাসী কল্যাণ সমিতি সংগঠন। এমনই ঘটনা ঘটেছে মেদিনীপুর শহরের সিপাইবাজারস্থিত রানি শিরোমণি ছাত্রী নিবাসে। ছাত্রী এবং নিরাপত্তা রক্ষীদের অভিযোগ হোস্টেলের বেশ কয়েকটি অংশে প্রায় দুবছর ধরে পাঁচিল ভাঙা অবস্থায় রয়েছে। আর সেই ভাঙা অংশ দিয়েই মাঝে মধ্যেই ছেলেরা ঢুকে পড়ে হোস্টেল চত্বরে। গতকালও একদল ছেলে হোস্টেল চত্বরে ঢুকে পড়ায় অন্নদাশংকর হাঁসদা নামে এক নিরাপত্তা রক্ষী তাদের বাধা দেয়। এরপরেই ওই ছেলেরা অশ্রাব্য ভাষায় গালিগালাজ দিতে দিতে চড়াও হয় নিরাপত্তা রক্ষীর উপর। তাকে বেধড়ক মারধর করা হয় বলে অভিযোগ। পরে হোস্টেলের ছাত্রীরা আহত নিরাপত্তা রক্ষীকে নিয়ে গিয়ে মেদিনীপুর মেডিকেল কলেজে চিকিৎসা করায়। রাতেই হোস্টেলের তরফ থেকে লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয় কোতোয়ালি থানায়। বর্তমানে হোস্টেলের ছাত্রীরা এবং নিরাপত্তারক্ষীরা ভীতসন্ত্রস্ত হয়ে রয়েছে। তারা চাইছেন অবিলম্বে ভাঙা পাঁচিল মেরামত করা হোক এবং পুলিশি নজরদারি বাড়ানো হোক।সর্বক্ষণের জন্য পুলিশ মোতায়েন করারও দাবি জানাচ্ছে তারা। এই মুহূর্তে ওই হোস্টেলে ৩২জন ছাত্রী থাকে। একসময় প্রায় ১০০ জন ছাত্রী থাকত। কিন্তু বিল্ডিংটি রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে জরাজীর্ণ অবস্থায় পরিণত হয়েছে। এমন অবস্থা যে দোতলায় এখন কেউ থাকেনা ।যেকোনো সময় ভেঙে পড়তে পারে বলেই দোতলায় কেউ থাকেনা।ফলে ছাত্রীর সংখ্যা বর্তমানে কমে এসেছে। অবিলম্বে হোস্টেলটির সংস্কারের দাবি তুলেছে তারা। গোটা বিষয় নিয়ে সরব হয়েছে পশ্চিমবঙ্গ আদিবাসী কল্যাণ সমিতি। তাদের একটি প্রতিনিধি দল আজ এসে হোস্টেল পরিদর্শন করেন, কথা বলেন ছাত্রীদের সঙ্গে নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা কর্মীদের সঙ্গে। ক্ষুব্ধ সমিতির মেদিনীপুর জেলা শাখার সম্পাদক জলেশ্বর মুর্মু দাবি করেন অবিলম্বে যাতে পুরোনো জরাজীর্ণ হোস্টেল টি ভেঙে নুতুন বিল্ডিং তৈরি করা হয় এবং আদিবাসী ছাত্রীদের নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখে যতদিন না পাঁচিল গড়ে তোলা হচ্ছে ততদিন পুলিশ মোতায়েন করে রাখতে হবে। ছবি বাইট 2c তে Slug- 2009ZG_WMID_ST_HOSTEL_R বাইট ১)অন্নদাশংকর হাঁসদা(আহত নিরাপত্তারক্ষী) ২)জয়ন্তী মান্ডি(হোস্টেলের ছাত্রী) ৩)সরস্বতী বাস্কে (হোস্টেলের ছাত্রী) ৪)জ্বলেশ্বর মুর্মু(পশ্চিমবঙ্গ আদিবাসী কল্যাণ সমিতির মেদিনীপুর জেলা শাখার সম্পাদক)
2
comment0
Report
STSrikanta Thakur
Sept 20, 2025 04:49:19
Dinajpur, Rangpur Division:মা দুর্গার যে রূপ সাধারণ ভাবে দেখে আমরা অভ্যস্ত ফুলঘরা গ্রামের দুর্গার রূপ আলাদা। এখানে মা দুর্গার মনসা রূপী। সাপের উপদ্রব থেকে গ্রামবাসীদের রক্ষা করতে কোন এক সময় পূর্বপুরুষরা মনসা রুপী দুর্গার পূজার প্রচলন শুরু করেন। ২৫০ বছরের সেই ঐতিহ্য আজও বয়ে চলেছে বালুরঘাট ব্লকের বোয়ালদার গ্রাম পঞ্চায়েতের ফুলঘড়া গ্রামের বাসিন্দারা। সমগ্র পশ্চিমবঙ্গের মানুষ যখন দুর্গাপূজার উৎসবে মাতোয়ারা হয় তখন ফুলঘড়া গ্রামের বাসিন্দারা মাতেন মনসা পূজায়। পাঁচ দিন ধরে চলে মনসার পূজা এবং তা দুর্গা পূজার নিয়ম-নীতি মেনে। দীর্ঘ প্রায় আড়াইশো বছরের ইতিহাস এই পূজার। প্রত্যন্ত গ্রামের মধ্যে, গ্রাম্য পরিবেশে এই পূজার আয়োজন করেন স্থানীয় বাসিন্দারা। পূজার জৌলুস না থাকলেও ঐতিহ্য ও মানুষের বিশ্বাসকে বহন করে চলা এই গ্রাম্য পূজা দেখতে প্রতিবছরই জেলা বিভিন্ন প্রান্ত থেকে মানুষ আসেন। এখানে মা দুর্গা মনসার রূপেই পূজিতা হন। কোন এক সময় গ্রামে সাপের উপদ্রব ঘটেছিল। স্বপ্ন দেশে সেই সাপের উপর থেকে মুক্তি পেতেই মনসা পূজার প্রচলন। গ্রামের পাশ দিয়ে বয়ে চলা আত্রেয়ী নদীতে জল বাড়লে এখনো মাঝে মাঝে গ্রামে সাপের দেখা মেলে বলেই স্থানীয় বাসিন্দাদের দাবি। সাপের হাত থেকে মুক্তি পেতে গ্রামবাসীরা দুর্গাপূজার পরিবর্তে মনসা পূজার প্রচলন করেন এবং সেই রীতি মেনেই আজও মনসা পূজায় হয়ে চলে গ্রামে। কথিত আছে আজ থেকে প্রায় আড়াইশো বছর আগে গ্রামে সাপের উপদ্রব হয়। সাপের দংশনে কয়েকজনের মৃত্যু হয়। এরপরই গ্রামের এক বাসিন্দা, স্বপ্নাদেশ পেয়ে নদীর জলে ভেসে আসা একটি কাঠামো তুলে নিয়ে আসেন এবং সেখানেই মনসার মূর্তি তৈরি করে পূজা করেন। তারপর থেকেই রীতি মনসা পূজার। এখানে পূজার পাঁচ দিন মনসামঙ্গলের গান আয়োজন করা হয়। গ্রামবাসীরা নিজেদের সাধ্যমত চাঁদা দিয়ে পূজার আয়োজন করেন। শুধু মনসামঙ্গল নয় তার সঙ্গে অন্যান্য গানের আসরও বসে। সঙ্গে পাঁচ দিনই ভোগ খাওয়ার ব্যবস্থাও থাকে গ্রামবাসীদের জন্য। বালুরঘাট শহর থেকে ১২ কিলোমিটার দূরে এই গ্রাম এবং এই গ্রামের বাসিন্দাদের দাবি শহরের জাকজমকপূর্ণ পুজো নয় বরং নিজের গ্রামের মনসা পূজার এই মন্ডপে এই পাঁচটা দিন হই হই করে কেটে যায় তাদের। যেহেতু একটু অন্য রীতির পূজা তাই বাইরে থেকেও প্রচুর মানুষ আসেন পূজার কদিন। ফুল খরা গ্রামের এই মনসা পূজার প্রস্তুতি শেষের দিকে প্যান্ডেল বাধার কাজ শেষ মূর্তি তৈরিও চলছে মন্ডপ প্রাঙ্গনে সেজে উঠছে ফুলঘড়া গ্রাম। Byte.. 1/ সুপর্ণা মন্ডল গ্রামবাসী 2/ ভজন মন্ডল এলাকাবাসী 2009ZG_PA_SDIN_MANASA_PUJA
2
comment0
Report
Advertisement
Back to top