৪ জুলাই ২০২৫,আমার মেডিকেল রেজিস্ট্রেশন অন্যায় ভাবে বাতিল করা হয়েছিল। সেদিন ছিল শুক্রবার । তার পরে সোমবার আমি আদালতে যাবার সঙ্গে সঙ্গেই প্রথম শুনানিতেই আদালত মেডিকেল কাউন্সিলের এই নির্দেশকে অন্যায় অভিসন্ধিমূলক এবং গ্রাহ্য নয় বলে রায় দিয়েছিল। সঙ্গে আদালত বহাল তবিয়তে আমাকে চিকিৎসক হিসেবে প্র্যাকটিস করার অনুমতি দেয়। তারপরে চার নভেম্বর আবার সেই আদালতের রায়কে বৃদ্ধাঙ্গুষ্ঠ দেখিয়ে ব্যক্তিগত স্বার্থ এবং ইগো চরিতার্থ করতে আমাকে ১০ নভেম্বর বিকেল তিনটে নাগাদ মেডিকেল কাউন্সিলে আসতে বলা হয়েছিল। সেই চিঠিতে বলা হয়েছিল আমাকে ডাকা হয়েছে আদালতের রায়ের ২৯ নম্বর ধারা মেনে। ২৯ নম্বর ধারায় বলা হয়েছে যে পশ্চিমবঙ্গ মেডিক্যাল আইন অনুযায়ী আমাকে তখনই আবার ডাকা হবে যদি আমার বিরুদ্ধে নতুন কোন অভিযোগ আসে অথবা সুওমোতো কেও অভিযোগ দায়ের করে। আমাকে চার তারিখে যে চিঠিটি দেওয়া হয়েছে সেখানে কোন অভিযোগ নেই বা বলা নেই যে আমাকে সুওমোতো কোনো অভিযোগ আছে। যে কমিটির সামনে আমাকে আসতে বলা হয়েছিল তাদের সবাই আজকে মাথা নিচু করে বসেছিল। আর একজনই কথা বলছিলেন। কারণ ওই কমিটির বাকিরা সবাই জানেন যে ব্যক্তিগত স্বার্থ, আক্রোশ চরিতার্থ করতে আমাকে এভাবে ডাকা হয়েছে। যে প্রশ্নগুলো করা হচ্ছিল সেগুলো উত্তর লিখিতভাবে দিয়ে এসেছি এবং আমার মনে হয়েছে যে মহামান্য আদালত যে নির্দেশ দিয়েছিল সেই নির্দেশও এরা মানছে না। ব্যক্তিগত আক্রোশ ও স্বার্থ চরিতার্থ করতে এই মেডিকেল কাউন্সিলের মাথায় যিনি বসে আছেন তিনি এই কাজকর্ম করছেন. আমি তৃণমূল কংগ্রেসের একজন অনুগত সৈনিক। প্রথম দিন থেকে এই দল করছি। আমি কোন দুঃসময় দল ছেড়ে চলে যাওয়া বা এদিক ওদিক করা লোক নই। আমি কোন নির্বাচনে দলকে ব্ল্যাকমেইল করে টিকিট নেইনি। আমি মমতা ব্যানার্জি এবং অভিষেক ব্যানার্জির অনুগত সৈনিক। আমার মনে হয় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় রাজ্যের স্বাস্থ্য পরিষেবায় যে যুগান্তকারী কাজ করেছেন সেখানে মেডিকেল কাউন্সিলের সভাপতি पदে বসে একজন যেভাবে ব্যক্তিগত আক্রোশ মিটানোর কাজ করে যাচ্ছেন তাতে দলের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন হবে। আমি তাকে অনুরোধ করব এভাবেই যেন আমাদের সরকারের ক্ষতি না করে। ওয়েস্ট বেঙ্গল মেডিকেল কাউন্সিলের যিনি সম্মানিত সভাপতি তিনি তিনি বর্তমানে বিধায়ক। ২০০১ সালে তিনি আমার বেলগাছিয়া পশ্চিম বিধানসভায় যখন প্রার্থী ছিলেন আমি তার হয়ে বুথে পোলিং এজেন্ট হিসেবে বসে ছিলাম। এবং সিপিএমের কাছে বেধড়ক মার খেয়েছিলাম। আমার স্ত্রী তখন গর্ভবতী ছিলেন। তাকেও ধাক্কাধাক্কি করা হয়। বিদ্যাসাগরের কথা মনে পড়ছে উনি বলেছিলেন কেউ যদি বারবার কারো ক্ষতি করতে চায় তাহলে বুঝতে হবে যে কোন না কোন সময় ওই ব্যক্তি ওই ক্ষতিকারক ব্যক্তির কোন উপকার করেছিলেন। হয়তো বামফ্রন্টের কাছে সেদিন তার হয়ে লড়ার জন্য মার খাওয়া আজকে তিনি ব্যক্তির ব্যক্তিগত আক্রোশ হিসেবে মেটাচ্ছেন। Chikitsak Shantanu Sen 365 din chikitsa koren. Aami 365 din manush-er chikitsa kori. Hoyto bektiir aakrosh. Ei karon anekei rajneeti kore chikitsa kore na. Aami kori ebong aami bideshi degree arjon korechi. Tara seta parenni. Sei karonoye aakrosh. Aami TMC-er onugot soinik. Aami aaj o achi. Aagami din eo thakbo. Aami ashaadi aamader dalnetri Mamta Banerjee ebong sarbabharatiya sanghatka Sramanya Abhishek Banerjee-sho-er prokriya samporke obhijyanto royechhen. Aami ei bishoyti dujon-er opor vhora kori, ekn holo uparwala ar onekek dorai amader daler opor thola.