
বালুচরী শাড়িতে ফুটে উঠলো 'সাতকাণ্ড' রামায়ণ, জানুন অমিতাভ পালের সাফল্য
বিষ্ণুপুরের বালুচরী শিল্পী অমিতাভ পাল বালুচরী শাড়ির মধ্যে আদিবাসী সংস্কৃতি, শকুন্তলার কাহিনী তুলে ব্যাপক সাফল্য পেয়েছেন, এবার তাঁরই হাত ধরে বিষ্ণুপুরের ঐতিহ্যবাহি সেই বালুচরী শাড়িতে ফুটে উঠলো 'সাতকাণ্ড' রামায়ণ। এই কাজের স্রষ্টা অমিতাভ পাল জানিয়েছেন, এক একটি শাড়ি তৈরী করতে সময় লেগেছে অন্তত ৩০ থেকে ৩৫ দিন। প্রতিটি শাড়ির দাম রেখেছেন ৩৫ হাজার টাকা। জটায়ুর প্রতিচ্ছবির পাশাপাশি তাড়কা রাক্ষসী বধ, খঞ্জনী বাজাচ্ছেন বীর হনুমান, রামের হরধনু ভঙ্গ ও সীতার অগ্নি পরীক্ষা রয়েছে শাড়ির গায়ে।
শারদ উৎসবের আগে প্রান্তিক চাষীদের পাশে দাঁড়ালো ট্রান্স দামোদর ট্রান্সপোর্ট ওয়েল ফেয়ার সোসাইটি
শারদ উৎসব এর আগে এলাকার পূজা কমিটি গুলিকে নিয়ে এক বৈঠক করলো বড়জোড়া ব্লক প্রশাসন
শারদ উৎসব এর আগে এলাকার পূজা কমিটি গুলিকে নিয়ে এক বৈঠক করলো বড়জোড়া ব্লক প্রশাসন । সোমবার বড়জোড়া উন্মেষ হলে এই বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন ডেপুটি সুপারিনটেনডেন্ট অফ পুলিশ প্রশাসন বাঁকুড়া উত্তম মিত্র, বড়জোড়া বিধায়ক আলোক মুখার্জি, বিডিও কার্তিক চন্দ্র রায়, আই সি অর্ণব গুহ, পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি কাজল পোড়েল, বাঁকুড়া জেলা পরিষদের পূর্ত কর্মাধ্যক্ষ অর্চিতা বিদ, সদস্য টিঙকু মন্ডল, অভিজিৎ সিং প্রমুখ।
বাঁকুড়াঃ আর হাতে মাত্র কয়েকটা দিন, মহা পূজোর প্রস্তুতি দিকে দিকে
বাঁকুড়াঃ আর হাতে মাত্র কয়েকটা দিন, মহা পূজোর প্রস্তুতি দিকে দিকে। এরই মাঝে পূর্ব ঘোষণা মতো জেলা পুলিশের মাধ্যমে পুজোর অনুদান দেওয়া হলো বাঁকুড়ায়। এদিন চেক প্রদান অনুষ্ঠানে জেলার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসা পূজা কমিটি গুলির প্রতিনিধিদের পাশাপাশি এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন রাজ্যের খাদ্য ও খাদ্য সরবরাহ দফতরের প্রতিমন্ত্রী জ্যোৎস্না মাণ্ডি, জেলা পরিষদের সভাধিপতি অনুসুয়া রায়, জেলাশাসক সিয়াদ. এন. পুলিশ সুপার বৈভব তিওয়ারী, সাংসদ অরুপ চক্রবর্ত্তী, সহ অন্যান্য জনপ্রতিনিধিরা।
দুর্লভপুর ট্রাক অ্যাসোসিয়েশন দুর্গাপুজো মণ্ডপকে সম্মানিত করবে!
দুর্লভপুর ট্রাক অনার্স অ্যাসোসিয়েশন এবার সেবামূলক কাজের পাশাপাশি গঙ্গাজলঘাটি, বড়জোড়া এবং মেজিয়া থানার অধীনে অনুষ্ঠিত দুর্গাপুজো মণ্ডপগুলোকে সম্মানিত করার উদ্যোগ নিয়েছে। অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি গৌতম মিশ্র জানিয়েছেন, সেরা মণ্ডপ, সেরা প্রতিমা, সেরা পরিবেশ, সেরা আলোকসজ্জা এবং সেরা সচেতনতার উপর ভিত্তি করে প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থান অধিকারী পুজো আয়োজকদের বিশেষ সম্মান জানানো হবে।